![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃতির সাথে একাত্ম হওয়াই আমার চেষ্টা
সূর্যের দিকে ক্রমশ এগিয়ে আসছে ধূমকেতু ‘আইসন’। বেড়ে চলেছে আইসনের উজ্জ্বলতা। দেশের কৌতূহলী মানুষের কথা মাথায় রেখে অনুসন্ধিৎসু চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগ ধূমকেতুটির পরিভ্রমণ পথ তৈরি করেছে যাতে আকাশের এই অতিথিকে মানুষ সহজে খুঁজে পেতে পারে। এতে বিভিন্ন তারামণ্ডলের সাপেক্ষে আইসনের অবস্থান দেখানো হয়েছে। ২৪ নভেম্বর আইসন ধুমকেতু, বুধ ও শনি গ্রহের মাঝে বিশাখা তারা থাকবে। এসময় বুধ ও শনির ডানপাশে আইসন অবস্থান করবে।
এছাড়া ভোরের আকাশে পূর্বদিকে ৫টার দিকে প্রতিবন্ধকতাহীন দিগন্তের দিকে বাইনোকুলার বা টেলিস্কোপ দিয়ে আইসনকে খুঁজে পাওয়া যাবে। আগামী ২৮ নভেম্বর এই ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অনুসূর বিন্দুতে থাকবে। সেমসয় আইসন সূর্য পৃষ্ঠের মাত্র ১.১ মিলিয়ন বা ১১ লাখ কিলোমিটার ওপর দিয়ে পার হবে।
সূর্যের এতো কাছ দিয়ে যায় বলে এ ধরনের ধূমকেতুকে সূর্যস্পর্শী ধূমকেতু বলা হয়। সে সময় সূর্যের প্রচণ্ড তাপ আর আকর্ষণে আইসন যদি গলে ভেঙ্গে-চুড়ে না যায় তবে অনুসূর বিন্দু পার হবার পর সন্ধ্যার আকাশে দুই গোলার্ধ থেকেই এটিকে পশ্চিম আকাশে দেখা যাবার কথা রয়েছে। আকাশমোদী মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন ২৮ নভেম্বর ধূমকেতুটির ভাগ্যে কি ঘটে তা দেখতে। উল্লেখ্য, আইসন ধূমকেতু সৌরজগতের একেবারে শেষপ্রান্তে ওর্ট মেঘ অঞ্চল থেকে দশহাজার বছর আগে যাত্রা শুরু করে গত বছরের সেপ্টেম্বরে টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। ওর্ট মেঘ থেকে আগত বেশিরভাগ ধূমকেতুই পুনরায় আর ফিরে আসে না। আইসন ধূমকেতুকে আবারও আকাশে দেখতে পাবার সম্ভাবনা কম বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
কামরাজ বলেছেন: ‘আইসন’ ধূমকেতু বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে। ধন্যবাদ তামিম ইবনে আমান।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: বাংলাদেশে দেখা যাবে? নাকি শুধুই দুই গোলার্ধ?