নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম, অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।
মানুষের পছন্দ অপছন্দ আছে। মানুষ যাকে পছন্দ করে তার সাথে যেমন ব্যবহার করে, আর যাকে অপছন্দ করে তার সাথে সেই একইরূপ ব্যবহার করে না। মানুষটির চোখ আর তার মুখের আওয়াজ বলে দেয় তার ব্যবহার কেমন হলো। বিভিন্ন আওয়াজ শুনে মানুষ পরিচালিত হয়। বেশীরভাগ মানুষ নিজেদের মুখের আওয়াজ থেকে সরতে চায় না। বরং তাদের আওয়াজ অনু্যায়ী সবাইকে চলতে হয়। এইসব মানুষকে আমরা একরোখা বদমেজাজী মানুষ বলি। আসলে পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে আমরা যা গ্রহণ করি, সেটাই প্রকাশ করি কথা বলে বা আওয়াজ দিয়ে।
আমি আওয়াজ দিলে আমার সামনের সব মানুষের মধ্যে আমার আওয়াজ নাও ঢুকতে পারে। এটাই ঠিক। ক্লাসে শিক্ষক মুখ দিয়ে আওয়াজ দিলেও সব ছাত্র ছাত্রী সেই আওয়াজ গ্রহণ করতে পারে না। যে যতটুকু গ্রহণ করতে পারবে,সে ততটুকুই বলতে পারবে। তবে গ্রহণ করার ক্ষমতা সবার একই রকম হয় না। তেমনিভাবে কথা বলার ভঙ্গিমা সবার সমান নয়। কথা বা আওয়াজের মাধ্যমে মানুষের আত্মীয়তা গড়ে ওঠে। ব্রেন ওয়েভে এই আওয়াজ জমা থাকে। মৃত্যুর পর ব্রেন ওয়েভে জমা থাকা ছবি এবং আওয়াজ, ব্রেন ওয়েভের মাধ্যমে বের হয়ে আসে এবং আগের ফর্ম বা আকার নিয়ে থাকে। এটাই ভূত।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১১
প্রদীপ হালদার বলেছেন: ভূত ধরার জন্য একা যেতে হবে। রাতে না ঘুমিয়ে একাকী রাতে কয়েকদিন ঘুরলে ঠিক ভূতের দেখা পাবেন। এটা হাসির কথা নয়। সত্য এবং বাস্তব।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
বলশেভিক বলেছেন: ভুত শিকারে একটা ক্লাব আছে আমার।কোথায় শিকার করার জন্য ভুত পাওয়া যাবে?