![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) ড. আহমদ
শরীফের ভাষায় কামাচার বা
মিথুনাত্বক যোগসাধনাই বাউল
পদ্ধতি। বাউল সাধনায়
পরকীয়া প্রেম এবং গাঁজা
সেবন প্রচলিত। বাউলরা
বিশ্বাস করে যে, কুমারী
মেয়ের রজঃপান করলে
শরীরে রোগ প্রতিরোধক
তৈরী হয়। তাই বাউলদের মধ্যে
রজঃপান একটি সাধারন ঘটনা।
এছাড়া, তারা রোগমুক্তির জন্য
স্বীয় মুত্র ও স্তনদুগ্ধ পান করে।
সর্বরোগ থেকে মুক্তির জন্য
তারা মল, মুত্র, রজঃ ও বীর্য
মিশ্রণে প্রেমভাজা নামক
একপ্রকার পদার্থ তৈরি করে
তা ভক্ষণ করে। একজন বাউলের
একাধিক সেবাদাসী থাকে।
এদের অধিকাংশই কমবয়সী
মেয়ে। (বা.বা পৃ ৩৫০, ৩৮২)
২) বাউলরা অবাধ যৌনাচারে
অভ্যস্থ।
তারা দাবি করে, অবাধ যৌনাচার
ও গাজা সেবন
ছাড়া সিদ্ধি (!) লাভ করা যায় না।
৩) বাউলদের বলা হয় ‘নাড়ার ফকির’।
নাড়া অর্থ
শাখাহীন, যাদের কোন সন্তান হয়
না। যদিও তাদের
মূল সাধনা যৌনসাধনা, কিন্তু সে
যৌনসাধনায় যেন
সন্তান না হয় সেজন্য দীক্ষাগ্রহণের
কালে তাদের
গুরু কর্তৃক তাদেরকে sexo-yoga art
বা যৌনযোগসাধনার শিক্ষা দেয়া
হয়। এর
ফলে তারা সঙ্গমকালে বীর্যপাত
ঠেকিয়ে রাখে।
সঙ্গমশেষে প্রজনন উপাদান
দিয়ে তারা প্রেমভাজা বানিয়ে
খায়, অথবা তার
সঙ্গিনী তা পান করে।
৪) ) একজন বাউলের একাধিক
সেবাদাসী থাকে।
এদের অধিকাংশই কমবয়সী মেয়ে।
©somewhere in net ltd.