নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পর্কগুলো এমনি হয়; শুধু সময়ের প্রয়োজনে অল্প সময়ের জন্য,পার্থিব সম্পর্কগুলো চোখে দেখা এক বিবর্ণ শূন্যতা। [email protected]

প্রথমকথা

সুন্দর হউক এই পৃথিবী এবং পৃথিবীর মানুষ। মানব হউক মানবিক।আমি সাধারণ অর্ধেক শিক্ষিত মানুষ, কিছু নেই আমার পরিচয়। জীবনে চলার পথে শিখি অবস্থা দেখে বুঝি,আমার শখ লেখালেখি করা, তাই করতে চেষ্টা করি।

প্রথমকথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সখি ভালোবাসা কারে কয়।। দ্বিতীয় কিস্তি।।প্রথমকথা।।

২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৫





শুনশান নিরবতা অপূর্ব বিকেল কিছুটা ঠাণ্ডা বাতাস প্রবাহমান আকাশ খানিকটা নিস্তেজ ,আকাশের রঙ ক্রমশঃ নীল আভা আর লালচে বর্ণ ধারন করেছে, সব মিলে খুব সুন্দর পরিবেশ।
অপূর্ব অপুকে জিজ্ঞাসা করল অলককে দেখেছে ? বিস্ময় চেয়ে রইল অপু অপূর্বর দিকে!
জিজ্ঞাসা করল অলক এসেছে ? বন্ধু আসার খবরে অপুর মনে কি দারুণ অনুভূতি অনুভব করছে।মন আজ অনেক প্রফুল্ল উৎফুল্ল। কোথায় দেখেছিস বল আমায়,উত্তেজনা এত বেশি ছিল যে বাকি কথা না শুনে অপু শুকুন্তলা আর অপূর্বের সঙ্গ ত্যাগ করল।কিছুক্ষন দুইজনে হাঁটার পর শুকুন্তলা তার বাসা অবধি পৌছে গেল শুকুন্তলা অপূর্বের কাজ থেকে বিদায় নিল খুব বিষণ্ণ মনে,শুকুন্তলার ও মন খারাপ বান্ধবীর প্রেমিকার কারনে।অপূর্ব বিদায় বলে আনমনে শুকুন্তলা থেকে নিল ।
অপূর্ব কি যে ভাবছে অলককে নিয়ে?কোথায় ছিল কি করেছে ? এখন কোথায় থেকে এসেছে?
সন্ধ্যা হল পড়ার জন্য প্রস্তুত হঠাৎ ফোনের ক্রিং ক্রিং আওয়াজ
অপুর ফোন, কিন্তু কেন ফোন করল?
নন্দিনী ফোন ধরল-
হ্যালো নন্দিনী কেমন আছ, আমি শুনেছি অলক এসেছে,তোমার সাথে দেখা বা কথা হয়েছে তার কি খবর একটু বলবে।
অপুর প্রশ্ন গুলো তীরের মত হৃদয়ে আঘাত করছে কোন উত্তর দেয়ার সময় এবং জ্ঞান আপাতত তার কাছে নেই।
হ্যাঁ দেখা হয়েছে!
কলেজে আসলে সব বলব বলে ফোনটা কেটে দিল।

মন খুব আনচান করছে শকুন্তলার কি জানি বুঝে উঠতে পারছেনা।খুব বেসামাল লাগছে , দীর্ঘ সময়ের পরিচিত অলক আজ যেন অন্যরকম মনে হচ্ছে । রাশি রাশি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মনে! কাকে বলবে মনের কথা!কোন কিছুতে মন বসছেনা কি হয়েছে আমার নন্দিনীর চিন্তায় নিজে যেন চিন্তিত। হতাশার মাঝে আশার আল দেখতে ফেল হঠাৎ। চিন্তা করলো অপূর্বকে ফোন করে আগামি দিনের কি করব ঠিক করে নেবো, শকুন্তলার পড়ায় মন বসছেনা ঘুমানোর জন্য প্রস্তুত হতে লাগল।

পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঁকি দিয়েছে , সূর্যের আলোয় মনে করিয়ে দিচ্ছে সকাল হয়েছে ।চারিদিকে পশুপাখির কিচিমিচি আওয়াজ । কর্মস্থলে যাওয়ার মানুষের প্রস্তুতি।সব মিলিয়ে অন্য রকম পরিবেশ।

অপুর ঘুম ভাঙ্গে নন্দিনী কথা চিন্তা করে,কি করার আছে তার?কি তার সামর্থ্য? কি বা করতে পারবে নন্দিনীর জন্য।সমস্ত ভাবনা গুলো কিছুক্ষন পর পর হৃদয়কে আহত করে । অলক ও বা কেন এভাবে উপেক্ষা করল নন্দিনীকে! কি ঘটেছে তাদের মধ্যে ইত্যাদি .......

চলবে ........

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

কল্লোল পথিক বলেছেন:






বাহ!চমৎকার লিখেছেন।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২| ২৪ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯

প্রথমকথা বলেছেন: কষ্ট করে লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল স্বাস্থ্য কামনা করি। ধন্যবাদ কবি।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪২

কালনী নদী বলেছেন: আসলে নন্দীনিকে নিয়ে কি ঘটেছে! ভিষণ ক্লাইমেক্সে রাখলেন সুলেখিকা বোন আমার।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

প্রথমকথা বলেছেন: দাদা কিছু হয়নি, ক্লাইমেক্সটা আসল। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অতি সংক্ষিপ্ত। চরিত্রগুলো ঠিকমত বিস্তার লাভ করেনি।

০৯ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

প্রথমকথা বলেছেন: হ্যা দাদা খুব ছোট হয়েছে, লেখার সুযোগ হয়নি তাই যা লিখতে পেরেছি তা পোষ্ট করেছি ,,,
খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন ,,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.