![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দর হউক এই পৃথিবী এবং পৃথিবীর মানুষ। মানব হউক মানবিক।আমি সাধারণ অর্ধেক শিক্ষিত মানুষ, কিছু নেই আমার পরিচয়। জীবনে চলার পথে শিখি অবস্থা দেখে বুঝি,আমার শখ লেখালেখি করা, তাই করতে চেষ্টা করি।
--------------------------------------
নমিতা অপুকে ভালবাসে মন থেকে,পেতে চায় একান্তে কিন্তু দুইজনে কখনো তা প্রকাশ করেনি প্রকাশ্য,বন্ধুবান্ধবদের সামনে,কখনো জানায়নি কোন বন্ধুদেরও।কিন্তু মিত্রার আচরণে নমিতার মধ্যে কিছুটা ভয় কাজ করছে,অনেক দিনের পরীক্ষিত বন্ধু না জানি হারাতে হয়! তাই যত দুশ্চিন্তা।এক দিকে নিজের ভালবাসা হারানোর ভয় অন্যদিকে নন্দিনী আর আলকের ব্রেক আপ।আজ যদি অলক নন্দিনীর সম্পর্কটা ঠিক থাকতো তাহলে এত চিন্তা করতে হতো না,অলক আর নন্দিনী তার হয়ে অপুকে বলতো।মন খারাপ করছে খুব মিস করছি অপুকে।আজ কলেজে শুকুন্তলা আসলে দেখি তার সাথে অপুর বিষয়ে আলাপ করবো।শুকুন্তলা নিশ্চয় বুঝবে আমার মনের কথা।আমার আকুতি।কলেজের সময় হয়ে আসছে গোসল সেরে কিছুটা খেয়ে কলেজে যাবো মনস্থির করলো।
মা নমিতাকে ডাকল-
বলল কি রে কিছু খেয়ে নিবি, কলেজের সময় হয়েছে।
নমিতা মাকে বলল," আমি গোসল সেরে আসছি, একটু অপেক্ষা করো"।
যথাসময়ে গোসল সেরে টেবিলে আসল নমিতা,কিছুটা মন খারাপ।
মায়ের দৃষ্টি এড়াতে পারেনি,জিজ্ঞাসা করলো কি রে এত মন মরা হয়ে আছিস কি হয়েছে?
নমিতা হতভম্ব হয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে বলল," কই মা আমি তো ভাল আছি"।
নাস্তা সেরে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে কলেজে রওনা দিল।
......
ভাবছে কিভাবে বলবে শুকুন্তলাকে? কি মনে করবে? ইত্যাদি। এর মধ্যে কলেজে পৌছে গেল নমিতা।খুজছে শুকুন্তলাকে। কিন্তু দেখছেনা কলেজের ক্যাম্পাসে।মন খারাপ হয়ে গেল নমিতার,দপ্তরীর ঘণ্টার ঢং ঢং আওয়াজে বুঝলো ক্লাসের সময় হয়েছে।
শুকুন্তলা আজ কলেজে আসেনি,বাড়িতে কি যেন বিশেষ কাজ ছিল, অপূর্বর সাথে দেখা হয়েছে ক্যাম্পাসে, জিজ্ঞাসা করায় বুঝতে পেরেছে।অপূর্ব ভিতরে ভিতরে শুকুন্তলাকে ভালোবাসে,খুব মিস করছে বুঝা যাচ্ছে তার কথায়।এমন যে পরিস্থিতি নন্দিনী আর অলকের কারণে কোথায় যেন আটকে যাচ্ছে বন্ধুদের সমস্ত ভালোলাগা ভালোবাসা।আজ নন্দিনী অলকের সম্পর্ক যদি ভালো থাকতো এই সমস্যা কাউকে পড়তে হতোনা।সবাই সবার বিষয়ে মুখ খুলতো! কিন্তু ভাগ্যের নির্মমতায় আজ সবাই নিশ্চুপ বাক রুদ্ধ প্রেমিক প্রেমিকা। কারো কিছু বলার নেই। সমস্ত অভিমান এখন অলক আর নন্দিনীর উপর।
ইদানিং নন্দিনী ও কলেজে প্রায় অনুপস্থিত,নেই কোন খবর! সব যেন অচেনা হয়ে যাচ্ছে, নেই সেই আগের মত খোজ খবর,নেই যোগাযোগ,সব যেন ভুলে যাচ্ছে সবায়।হারিয়ে যাচ্ছে প্রত্যকের অবস্থান থেকে। বন্ধুদের মাঝে কি যেন শূন্যতা দেখা দিয়েছে।অন্যরকম হয়ে গেছে সবার মন মানসিকতা।
, , ,
কিছুদিন পর মিত্রার পরীক্ষা,মিত্রা অপুকে নিয়ে খুব ভাবছে।পরীক্ষার পর অপুর ভাইয়ার সাথে ফাইনালি বসবে।এর মধ্যে আর তাকে জ্বালাবেন বলে নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।মিত্রার স্কুল বান্ধবীকে সেই বলেছে কথা বলার প্রসঙ্গে, মিত্রার বান্ধবী আলিযা অপুর দুঃসম্পর্কের আত্নীয়,আবার আলিযা নমিতার পাশের বাসা থাকে।
চলবে ............।।
১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
প্রথমকথা বলেছেন: সাইয়িদ রফিকুল হক ভাই নিজের নামে লিখলে মানুষ চিনে ফেলবে তাই, আর বন্ধু বান্ধব সবাই তিরস্কার করবে বলবে ঐ দেখ লেখক যাচ্ছে তাই, এমনিতে লিখলে ক্ষতি কি বন্ধু? মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
২| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬
কল্লোল পথিক বলেছেন:
আপু এটা কি সিরিয়াল হবে?
১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
প্রথমকথা বলেছেন: না প্রিয় কবি তবে পাঠক যদি চায় সিরিয়াল হবে, আপনি আমার গল্প পড়েছেন খুব মন দিয়ে তা আমি বুঝেছি কি রকম এগুচ্ছে মন্তব্যে জানাবেন, আমি খুশি হবো এবং লেখার আগ্রহ জম্মাবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার লেখার গঠন বেশ সাবলিল। তবে আর একটু বড় করা যায় না? যদিও পোস্টটা ধারাবাহিক, তবে এত ছোট করে পোস্ট করলে পাঠক আগ্রহ হারিয়ে ফেলে! তাছাড়া যেখানে লেখাটা স্টপ করবেন, সেখানে একটু রহস্য বা একটু আগ্রহ জাগার মত কিছু রাখলে ভাল হয়! তাহলে পাঠক পরবর্তি পর্বটা পড়তেও বেশ উৎসাহ পায়!
যেমন আপনি আজ যেখানে লেখাটা স্টপ করছেন, সেখান থেকে পরবর্তি পর্ব কি হতে পারে কিছুই আন্দাজ করা যায় না! কিন্তু দেখা যায় ঐখানেই যদি একটু সাসপেন্স থাকতো তাহলে পাঠকও ভাবতে বাধ্য হতো যে পরবর্তি পর্বে ঠিক কি হবে! তাছাড়া সিরিজ পোস্টের "পর্বেরর" নামটা শিরোনামে দিলে ভাল হয়!
যেমন এই সিরিজের আজ এটা 'অষ্টম পর্ব/অষ্টম কিস্তি'! এটা যদি শিরোনামে লেখা থাকে তাহলে পাঠকের পর্ব খুজে পড়তে একটু সুবিধা হয়! তাছাড়া পূর্বের পর্বগুলোর লিংক যদি পোস্টে এড করে দেন তাহলে সেটা সব থেকে ভাল হয়!
সম্ভাবত আপনার পোস্টে এটা আমার প্রথম মন্তব্য! আর প্রথমবারেই অনেক সমালোচনা করে ফেললাম বোধ হয়? আশাকরি কিছু মনে করবেন না! আপনার লেখার হাত খুব সুন্দর! লিখতে থাকুন এভাবেই, আমরাও পাঠক হিসাবে আপনার পাশে আছি!
ভাল থাকবেন এবং শুভ কামনা জানবেন!
১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
প্রথমকথা বলেছেন: প্রিয় সাহসী সন্তান ভাই, আপনি খুবসুন্দর করে গঠনমূলক মন্তব্য করতে জানেন তা আমি আজ দেখলাম, আপনার পরামর্শ মত লিখতে চেষ্টা করবো, আলোচনা সমালোচনা না করলে ভাল লেখা আসবে কোথায় হতে। মন্তব্যে খুব অনুপ্রেরণা পেলাম। ধন্যবাদ ।
৪| ১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগল। চলুক । সাথে আছি জানবেন।
১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
প্রথমকথা বলেছেন: আপনারা সাথে আছেন বলেইতো লেখি, আপনাদের ভালোবাসায় মুগ্ধ । খুব সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ।
৫| ১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
তৃতীয় পক্ষ বলেছেন: ভীষণ ভাল লিখছেন ,, চালিয়ে যান ,,সহযাত্রী হয়ে আছি পাশে
১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
প্রথমকথা বলেছেন: ধন্য হলাম প্রিয় তৃতীয় পক্ষ , পাশে আছেন জেনেই লিখছি। অশেষ ধন্যবাদ।
৬| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৮
কালনী নদী বলেছেন: নিজের নামে লিখার দরকার নাই, ছদ্মনামেই লিখেন- লেখাতে আপনার হাত অসাধারণ বোন।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯
প্রথমকথা বলেছেন: দাদা ভাই আমি লিখবো ছন্দ নামেই , আপনার অনুমুতিতে ধন্য হলাম , সাহস পেলাম ,. ধন্যবাদ ,,
৭| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩৬
কালনী নদী বলেছেন: Keep it up sista. . thanks for your reply.
২৭ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫
প্রথমকথা বলেছেন: ভাললাগা জানবেন , শুভ কামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো।
কিন্তু নিজের নামে লেখেন না কেন?
ধন্যবাদ।