![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দর হউক এই পৃথিবী এবং পৃথিবীর মানুষ। মানব হউক মানবিক।আমি সাধারণ অর্ধেক শিক্ষিত মানুষ, কিছু নেই আমার পরিচয়। জীবনে চলার পথে শিখি অবস্থা দেখে বুঝি,আমার শখ লেখালেখি করা, তাই করতে চেষ্টা করি।
আজকের রেসিপিঃ কালাভুনা
রেসিপিঃ
গরুর মাংসের কানা ভুনা
উপকরনঃ
এক কেজি হাড় ছাড়া গরুর মাংস ( এমন সাইজের কাটবেন যাতে করে রান্নার পর দেখতে সুন্দর দেখায় )
মরিচ গুড়া (আপনি যে পরিমাণ ঝাল খাবেন) হাফ চামচ বা একটু বেশি।
হলুদ গুড়া সোয়া এক চা চামচ
জিরা গুড়া হাফ চা চামচ
ধনিয়া গুড়া এক চা চামচ থেকে সামান্য কম
পেঁয়াজ বাটা দুই চা চামচ। আরেকটু বেশি হলেও অসুবিধে নেই।
রসুন বাটা দুই বা তিন চা চামচ।তার বেশি হলেও সমস্যা নেই।
রসুন বীচি আট দশটা
আদা বাটা এক চা চামচ বা সামান্য বেশি
দারুচিনি মাঝারি সাইজের দুইটি,
এলাচি পাচ সাতটি
পেঁয়াজ কুঁচি এক চা কাপ
কাঁচা মরিচ আট দশটা। কারণ অনেক কাচা মরিচে ঝাল থাকে না তাই।
লবন পরিমাণ মতো
তেল সয়াবিন বা সরিষার তেল। সরিষার তেল হলে ভাল হয়।
প্রণালীঃ
প্রথমে মাংসকে ভাল ভাবে ধুয়ে নিন।
মরিচ গড়া,হলুদ গুড়া,জিরা গুড়া, ধনিয়া গুড়া,পেয়াজ বাটা,আদা বাটা , দারুচিনি, এলাচ লবন ও পরিমাণ মত তেল দিয়ে ভাল ভাবে মাখিয়ে কিছুক্ষণ রাখুন। মনে রাখতে হবে পেয়াজ কুচি, কাচা মরিচ এবং রসুনের বীচি পরে স্টেপে দেবেন।
এবার দুই চুলোয় দুইটি প্যান রাখুন। একটী পাতিলে মাংস ঢালুন এবং হালকা আচে রান্না করুন।
অন্য প্যানে পানি গরম করুন। কিছুক্ষণ পর গরম পানি মাংসে পাতিলে ঢালুন, ভাল ভাবে সেদ্ব করুন যদি সেদ্ব হতে আরো পানি লাগে তাহলে আরেকটু দেবেন। দেখবেন মাংস সেদ্ব হয়ে গেছে।
মাংস অনেকটা হলুদে এবং বাদামী রঙের হয়ে যাবে। মাংস সরিয়ে রাখুন।
যে প্যানে পানি গরম করেছেন তা শুকিয়ে নিন ভাল ভাবে , তাতে তেল দিন এবং ভাল ভাবে গরম করুন, তারপর পেয়াজ কুচি, কাচা মরিচ এবং রসুনের বীচি ভাজতে থাকুন কিছুক্ষণ পর হালকা বাদামি বা ঘিয়া রঙের হবে। এবার ঐ প্যানে সেদ্ব মাংস ঢালুন এবং হালকা আঁচে ভাজতে থাকুন। ভাল ভাবে নাডুন যাতে প্যানে মাংস না আটকে বা পুড়ে না যায়। এই সময় প্যানের কাছ থেকে দূরে যাবেন না, নাডতে থাকুন দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে মাংসের রঙ কালো হয়ে আসছে। পরিবেশনের জন্য তৈরি।
পরিবেশন করতে পারেন পরোটা, নান রুটি এবং ভাতের সাথে সু স্বাদু গরুর কালো ভুনা মাংস।
ছবি নেট থেকে।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। প্রথমকথা রান্নাঘর।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
প্রথমকথা বলেছেন:
তাই ! ঠিক আছে এক দিন রান্না করে কাইয়ে দেবো। সময় আসুক। অপেক্ষায় থাকেন। মন্তব্যে খুব ভাল লাগল।
অশেষ ধন্যবাদ,ভাল থাকবেন।
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: দারুণ
১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮
প্রথমকথা বলেছেন:
ধন্য হলাম। অশেষ ধন্যবাদ।
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
কল্লোল পথিক বলেছেন:
দারুন রেসিপি!
১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
প্রথমকথা বলেছেন:
রান্না করে দেখবেন দাদা, এই রান্নায় সময় একটু বেশি লাগে। খেতেও ভাল লাগবে আশাকরি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৩
টাইম টিউনার বলেছেন: প্রিয় তে রেখে দিলাম, যদি কোন দিন কাজে লাগে। ধন্যবাদ ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
প্রথমকথা বলেছেন: ধন্যবাদ টাইম টিউনার ভাই,ভাল লাগল জেনে।অশেষ ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: আপনার পোষ্ট অনুযায়ী রান্না করেছিলাম। চমৎকার স্বাদ হয়েছিল। আমার ছোট ছেলের সবচেয়ে বেশি পছন্দ।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
প্রথমকথা বলেছেন:
অন্তত এক জন রান্না করেছে আমার রেসিপি, জেনে খুব ভাল লাগল।প্রামানিক ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
প্রামানিক বলেছেন: আহারে!!!! এটা আমার প্রিয় খাদ্য। দেখেই জ্বিহ্বে জল চলে এলো।