নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পর্কগুলো এমনি হয়; শুধু সময়ের প্রয়োজনে অল্প সময়ের জন্য,পার্থিব সম্পর্কগুলো চোখে দেখা এক বিবর্ণ শূন্যতা। [email protected]

প্রথমকথা

সুন্দর হউক এই পৃথিবী এবং পৃথিবীর মানুষ। মানব হউক মানবিক।আমি সাধারণ অর্ধেক শিক্ষিত মানুষ, কিছু নেই আমার পরিচয়। জীবনে চলার পথে শিখি অবস্থা দেখে বুঝি,আমার শখ লেখালেখি করা, তাই করতে চেষ্টা করি।

প্রথমকথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গত কয়দিন ঘুমাতে পারিনি।। নামে নামে যমে টানে।।

০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬


গত কয়দিন ঘুমাতে পারিনি।
মাদক বিরুদ্ধে অভিযান আমার ঘুমকে হারাম করে দিয়েছে, খুব অস্থিরতার মধ্যে পার করছি সময়, আগে কখনো এই রকম মনে হয়নি,আর হয়নি কখনো এমন অস্থির। পূর্বেও বিভিন্ন সময় আইন শৃংখলা বাহিনীর অভিযান হয়েছে, আইন শৃংখলা বাহিনীর অভিযান হলে ভাল ঘুমাতে পারতাম। ইদানিং র‍্যার্বের কয়েকটি ক্রসফায়ার এবং পত্রিকার খবর দেখে খুব আতংকিত এবং চিন্তিত, ঘুমতো আসেনা বরং মনে হয় রাতে হার্ট এ্যাটাক হবে। কারণ আমার সাথে আমার এলাকার বর্তমান সময়ের আলোচিত মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীর ডাক নামে মিল এবং বাসাও পাশাপাশি হওয়ায় আমার জন্য কঠিন সমস্যা, ইতিপূর্বেও নিজের ডাক নামের কারণে আইন শৃংখলা বাহিনীর কাছে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে তাতে খুব একটা টেনশন নিতে হয়নি এখন মানসিক ভাবে কঠিন চাপে মধ্যে আছি,চাপের মূলকারণ হলো ধরে কোন কথা জিজ্ঞাসা করছে না। নামে নামে অনেকের মিল আছে তাই ভাল করে জিজ্ঞাসা করে পরিচয়টা সঠিক পাবে।এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। টেকনাফের একরাম হত্যা এবং পরবর্তী তার ফোন কল রেকর্ড শুনে এখন আরো বেশি চিন্তার মধ্যে আছি। বাসাও শহরের প্রাণকেন্দ্রে সবার পরিচিত মুখ , কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই প্রথমে আমার বাসা দেখিয়ে দেবে। দিনে মানুষের মাঝে থাকি বলে চিন্তা আসেনা যখন এশা'র নামাজ পড়ে তারাবির নামাজ পড়ি তখন মনে হয় এই আসছে র‍্যার্ব মন অন্য দিকে চলে যায় নিজেকে কন্ট্রোল করে নামাজ পড়া কঠিন হয়ে যায়। আমি আমরা মাদকের বিরুদ্ধে জীবনে কখনো মাদক স্পর্শ করিনি এবং কাউকে কখনো মাদক সেবনে উৎসাহিতও করিনি এবংকি দেখলে প্রশাসনকে জানাতাম। মাদক বর্তমান সময়ে এক কঠিন বাস্তবতা এবং যুবসমাজ ধবংসের অন্যতম উপাদান তা আমাদের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বুঝতে পেরে মাদক ব্যবসায়ী এবং ধর্ষণকারিকে ক্রসফায়ার দেয়ার সিদ্ধান্ত দেন। আমরা সর্বান্তকরণে সমর্থন জানাই। কিন্তু দুঃখের বিষয় একশ্রেণীর খারাপ লোক এই প্রক্রিয়াকে ভিন্নক্ষাতে নেয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন তার ফল হিসেবে টেকনাফে যুবলীগ নেতা কাউন্সিলর একরাম হত্যা। আমি চাই আইনের প্রতি সম্মান রেখে সঠিক তদন্ত করে অপরাধী সনাক্ত করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক, এতে করে ভাল মানুষ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাবে, মুক্ত হবে মাদক থেকে যুবসমাজ। শান্তির সুবাতাস বহে যাক মাদকসেবির পরিবারে। শান্তি আসুক সমাজে রাষ্ট্রে।

"চল যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে"।
জননেত্রী শেখ হাসিনা। এই শ্লোগান হোক জাতীয় শ্লোগান।
লেখকঃ প্রথমকথা।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: তদন্ত করে নিশ্চিত হয়ে ব্যবস্থা নিক। এভাবে নিরপরাধ মানুষ হত্যা করলে, দেশে অশান্তি বাড়বে।

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

প্রথমকথা বলেছেন: সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। নিরপরাদ যাতে আর না মরে তার ব্যবস্থা নেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি। মন্তব্যে আসার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

হাঙ্গামা বলেছেন: তদন্ত করে কি ঘোড়ার আন্ডার ব্যবস্থা নিবে?
তদন্ত করলে কি একরামের মেয়েরা তার বাবাকে ফিরে পাবে?
এর পেছনে কারা? তাদের কে ও বিনা বিচারে হত্যা করাই আমার দাবি? সরকার রাজি হবে?
সেই হিম্মত আছে ? নাকি সরকার বাহাদুর ও তাদেরই দলে?
ইতিহাসের পুনারাবৃত্তি কিন্তু হয়। সেইদিন বন্দুকের নলের সামনে ঘটনার পেছনের লোকেরা থাকবে।

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪১

প্রথমকথা বলেছেন: হয়তো একরামের পরিবারের মেয়েরা আর পাবেনা তার বাবাকে, একরামের স্ত্রী পাবেনা তার স্বামীকে। নতুন করে যেন আর কোন নিরপরাদ ব্যক্তির মৃত্যু না হয় তা নিশ্চিত করা আমার লক্ষ্য। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ক্র

ফা
য়া
র !
একটি খেলার নাম

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

প্রথমকথা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। শুভকামনা।

৪| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মাদক সেবন করা হারাম। তবে আমার মনে একটি প্রশ্ন বারবার জাগছে। মাদকাসক্ত হত‍্যা করলে বর্তমান সরকারের কোনো মন্ত্রী কি বাঁচবে? বাঁচলে কয়জন?

০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

প্রথমকথা বলেছেন: মাদকাসক্ত হত‍্যা করার আগে মাদক বিক্রেতাকে শেষ করা উচিৎ তাতে নতুন করে মাদকসেবী জম্মাবেনা। বাংলাদেশ সরকারের দুই একজন মন্ত্রী এম পি হয়তো মাদক সেবন করতে পারে। ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই।

৫| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মেয়ে দুটির হাসিমাখা মুখ দেখে এখন আমার কষ্ট লাগছে। ওই হাসিমুখে এখন কেবল কষ্ট আর কষ্ট। আহা।

০৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

প্রথমকথা বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.