নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনোয়ারা মণি

মনোয়ারা মণি

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার

কামরুন নাহার আমার নাম নয় আমার নাম মনোয়ারা মণি

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিন্ন দৃষ্টিতে সুচিত্রা সেন

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩১

‘সুচিত্রা সেন এখনো তোমাকে ছাড়ে নাই’ শুনেই ফিরে তাকালাম।

আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সুচিত্রা সেন সম্পর্কে চিকিৎসক সুব্রত মৈত্রের লেখা ডায়েরি পড়ছিলাম। নিজেও ভাবছি আজ কয়েকদিন আমিই বা তাঁর খবরের পিছনেই পড়ে আছি কেন? যেখানেই তাঁর নতুন ছবি দেখছি কপি করে নিচ্ছি।

‘নেলসন ম্যান্ডেলা মারা গেলে সাত দিন ঘুমাবে না, সুচিত্রা সেন চলে গেলে শোকে ভেঙে পড়বে - এভাবে কি জীবন চলে?’

মনে মনে হাসি আর ভাবি এভাবেই তো চলে আসছে।

আমার কান্না আর খামচির জন্য কাকীকে সিনেমা হল থেকে সেদিন উর্দু ছবি ‘আরমান’ না দেখে বাসায় ফিরতে হয়েছিলো এ গল্প মায়ের কাছে অনেকবার শুনেছি। কাকীর কোলে বসে সেই আমার প্রথম সিনেমা দেখা যার কিছুই মনে নেই। একটু বড় হয়ে দিলীপ কুমার আর মধুবালার প্রেমের গল্পও মায়ের কাছে শুনেছিলাম।

দেশে থাকাকালীন ভারতীয় কোনো বাংলা ছবি দেখেছি বলে মনে করতে পারি না। সুচিত্রা সেনের প্রয়াণের পর থেকে তাঁর অভিনীত ছবি কেন দেখা হয় নাই তার কারণ খুঁজছিলাম। তথ্য পেলাম ১৯৭৫ সাল থেকে ভারতের ছবি বাংলাদেশে আসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। বাবার অনুমতি নিয়ে কাকার দেয়া টিকেটে ভাইয়ের হাত ধরে ‘অবুঝ মন’ দিয়েই সিনেমা হলে বসে ছবি দেখা শুরু। চুরি করে সিনেমা দেখার সুযোগ বা সাহস কোনোটাই ছিলো না। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের যে গানগুলো রেডিওতে বা মাইকে শুনে আজও হৃদয়ে গেঁথে আছে পরবর্তীতে দেখেছি তাঁর অনেক গানের সাথেই অভিনয় করেছেন সুচিত্রা সেন। উত্তম-সুচিত্রা জুটির গল্প প্রথম শুনেছিলাম বড় বোনের মুখে। সৌদি আরবে থাকাকালীন কাজ শেষে অবসর সময়গুলো কাটতো ঘরে বসে ভি সি আর এ হিন্দি সহ অন্য ভাষার ছবি দেখে। বান্ধবীদের বেশীই ছিলো অবাঙ্গালী। ভিডিও ক্যাসেট ভাড়া করে পুরানো ছবিগুলো সবাই মিলে দেখার সাথে সাথে আড্ডা হতো। সেই সময়ে প্রথম দেখি উত্তম কুমারের হিন্দি ছবি ‘অমানুষ’ আর সুচিত্রা সেনের ‘আঁধি’।

এর পরে ইউটিউবের বদৌলতে দেখেছি সন্ধ্যা আর হেমন্তের কণ্ঠের সাথে উত্তম-সুচিত্রার ঠোঁট মিলানো অভিনয়। আমার মতো যারা সুচিত্রা সেনের ছবি সিনেমা হলে বসে দেখার সুযোগ পায় নাই তাদের কাছেও তিনি ছিলেন অনেক প্রিয় মানুষ। অভিনয়ের গল্প আর গান শুনে তাঁর সম্পর্কে জানার কৌতূহল যে হতো না তা নয়।

ঐ সময় নীলো, জেবা, সুচিত্রা সেন যুবকদের মনে কতখানি জায়গা দখল করে ছিলেন ঘরের মানুষের গল্প আর বর্তমানে হার্ট থ্রোবিং মুখের এক্সপ্রেশন দেখেই অনুমান করতে পারি।

সুচিত্রা সেন বাংলাদেশের মেয়ে এ জন্য নাড়ীর টান তো আছেই তাছাড়াও তিনি বিবাহের পরে ক্যারিয়ার করা একজন সফল নারী। তাঁকে নিয়ে অনেকে অনেক কথা লিখেছেন।

লেখার ইচ্ছে আমারও আর লিখতে গিয়ে যে দু’টি বিষয় আমাকে আগ্রহী করেছে-

প্রথমত: তিনি কেন লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গেলেন? অনেকেই বলেন তিনি স্বেচ্ছায় নির্বাসন নিয়েছিলেন, কিন্তু কেন?

দ্বিতীয়ত: ঐ সময় সুচিত্রা সেনের চেয়েও সুন্দরী নায়িকারা ছিলেন। তাঁর এতো সফলতার মূল চাবিকাঠি কী?

সেই সময় একজন বিবাহিতা বাঙালি রমণীর অভিনয় জগতে সফলতা আর ব্যস্ততা তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যার কারণ হওয়াটাই স্বাভাবিক ছিলো। ১৯৬৩ সালে তাঁর দাম্পত্য জীবনের অবসান হয় আর সে বছরই উত্তম কুমার তাঁর পরিবার ছেড়ে চলে যান। ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তাঁরা দুজনে একসাথে অভিনয় করেছেন। তাঁদের জুটি ভেঙে যাওয়ার পরেও সুচিত্রা সেন অভিনয় করেছেন এবং ১৯৭৮ সালে অভিনয় ছেড়ে দেয়ার পরেও তিনি বাড়ির বাইরে বেরিয়েছেন। ১৯৮০ সালে উত্তম কুমারের মৃত্যুর আগে তিনি সুচিত্রা সেনের সাথে দেখা করতে চেয়েছিলেন কিন্তু তাঁদের দেখা হয় নি। সাতদিন পরেই উত্তম কুমার চিরবিদায় নেন। তিনি যখন অন্তিম যাত্রায় উত্তম কুমারকে দেখতে গিয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী গৌরী দেবী নাকি সুচিত্রা সেনকেই উত্তম কুমারের গলায় শেষ মালা পরাতে বলেছিলেন। যতদূর পড়েছি উত্তম কুমারের প্রতি সুচিত্রা সেনের শেষ কথা ছিলো ‘তোর কাছে আমি হেরে গেলাম’ আর মিডিয়াকে বলেছিলেন –

‘Silence is more eloquence than fiction’.

এতে করে বোঝা যায় তাঁদের মধ্যে গভীর সম্পর্ক ছিলো।

সুদীর্ঘ প্রায় ৩৪ বছর পরে তিনি সেই হাসপাতালে চিরবিদায় নেন যেখানে উত্তম কুমার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন।

সুচিত্রা সেনের ডাক্তারের ভাষ্য ‘বেলভিউয়ের মিস্টার টন্ডনকে জানিয়ে দেওয়া হল তিন তলায় মিসেস সেনের প্রিয় কেবিনটা রেডি রাখার জন্য’।

এই কেবিন তাঁর কেন প্রিয় ছিলো সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেন নি ডাঃ মৈত্র। সুচিত্রা সেন তাঁর শুভাকাঙ্ক্ষী বা আত্মীয়দের কাছ থেকে দূরে যান নি শুধু মিডিয়ার সামনে আসতেন না।

এটাকে নির্বাসন না বলে আমি বরং সন্ন্যাস নেয়াই বলবো।

মহানায়ক উত্তম কুমারের সাথে তাঁর আত্মিক সম্পর্ক ছিলো।

চলে যাওয়ার আগে মহানায়কের সাথে দেখা না করার বেদনায় তিনি হয়তো সন্ন্যাস নিতে পারেন কিন্তু তাঁর বাসার কাজের লোক তাঁকে দেখতে পায় নাই, তাঁর শোবার ঘরের সামনে পাহারাদার থাকতো এগুলোকে স্বাভাবিক ঘটনা বলে ভাবার আগে অন্য চিন্তা মাথায় আসে।

সুচিত্রা সেনকে গ্রেটা গার্বোর (Greta Garbo) সাথে তুলনা করা হয়। দুজনই ছিলেন জনপ্রিয় ও সুন্দরী। এই অভিনেত্রীও দীর্ঘদিন মিডিয়ার সামনে আসেন নাই। সুচিত্রা সেন চলে যাওয়ার আগে বা পরে তাঁর পরিণত বয়সের ছবি না প্রকাশের বিষয়ে আলোচনা চলছে এখানে সেখানে। নিয়মিত তাঁর খবর ফলো করছি বলেই এসব বুঝতে পারছি। তিনি কখনো সাইড চরিত্রে অভিনয় করেন নি। তাঁর দাবি ছিলো উত্তম কুমারের নামের আগে তাঁর নাম লিখতে হবে।

সুচিত্রা সেন সুন্দরী, জেদি ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী ছিলেন এমন কথা প্রায় সব আলোচনাতেই উঠে আসছে।

সুচিত্রা সেন ও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় অভিনীত মঙ্গল চক্রবর্তী পরিচালিত 'প্রণয় পাশা' যখন ফ্লপ করে তিনি তখন হয়তো শঙ্কিত হন। হতে পারে দর্শকের কাছে আগের মতো জনপ্রিয় থাকবেন না এটা তিনি মেনে নিতে পারেন নি। তিনি তাঁর বার্ধক্যকেও মেনে নিতে পারেন নি বলে আমি মনে করি।

সুন্দরী ও উচ্চাকাঙ্ক্ষীদের ক্ষেত্রে এ ধরণের মানসিক সমস্যা বিরল নয়। সুচিত্রা সেন এজিং ডিনায়াল জাতীয় মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন কিনা সে বিষয়ে সঠিক করে বলা না গেলেও আন্দাজ করা যেতে পারে। শেষ দিনগুলোতে তাঁর কথা বার্তায় আমরা ব্যক্তি সুচিত্রা সেনকে অনেকখানি অনুমান করতে পারি -



‘কিছুতেই ওষুধ খেতে চাইছেন না। বারেবারে বলছেন, “আগে বাড়ি যেতে দাও। তার পর ওষুধ খাব’। “প্রচণ্ড অভিমানী হয়ে পড়েছেন”।



‘গত দু’দিন ক্রমাগত বলে যাচ্ছিলেন, “আমাকে ছেড়ে দাও, ছেড়ে দাও তোমরা’।



‘এ বার অপারেশন করাতেই হবে। না হলে বই পড়তে পারছি না’।



‘মমতাদি (মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) এসেছিলেন জেনে কয়েক মুহূর্ত চুপ করে থাকলেন। তার পর বললেন, “আমার সঙ্গে দেখা করল না কেন?” মিসেস সেনের থেকে এই কথাটা অপ্রত্যাশিত’।



‘এক সময়ে বেশি সিগারেট খেতেন। ফুসফুস এ বার সেই অত্যাচারের শোধ নিচ্ছে’।

সুচিত্রা সেন সম্পর্কে তাঁর ডাক্তারের মন্তব্য দেখেই বুঝতে পারি তাঁর জীবন কতো স্ট্রেস-ফুল ছিলো। সুচিত্রা সেনের ছবি বেশি না দেখলেও বোম্বের অভিনেত্রী রেখার ছবি অনেক দেখেছি। স্ত্রী, ভাবী এসব চরিত্রে রেখার অনবদ্য অভিনয় দেখে মনেই হতো না ব্যক্তি রেখার জীবন কতো আলাদা! তাঁর অনিচ্ছা সত্যেও মেয়ের অভিনয় জগতে পদার্পণ, গায়িকা হতে গিয়ে নায়িকা হওয়া, এ্যামবিশিনের জন্য পারিবারিক জীবনে যথেষ্ট সময় দিতে না পারা এই সব মিলালে আমরা ব্যক্তি সুচিত্রা সেনের পারিবারিক জীবনের একটা চিত্র দেখতে পাই। রুপালী পর্দায় একজন সুখী মানুষকে দেখে তাঁর জীবনের সবটুকু জানা কখনই সম্ভব নয়। সুচিত্রা সেন সম্পর্কে আমাদের জানা তাই অনুমানই রয়ে যাবে। স্বেচ্ছায় তিনি নিজেকে ভক্তদের কাছ থেকে আলাদা রেখে ছিলেন। তাঁর জনপ্রিয়তা হারানোর শঙ্কা, ক্ষোভ, অভিমান, আর দৃঢ়তাকে মিডিয়ার সামনে তাঁর না আসার কারণ হিসাবে ধরা যেতে পারে।

সুচিত্রা সেনের এতো সফলতার কারণ নিয়েও ভেবেছি।

আমি মনে করি ঐ সময়ে বাংলা চলচ্চিত্রে যে সাহস নিয়ে তিনি এগিয়ে গেছেন তা একজন বাঙালি বিবাহিত নারীর জন্য কখনোই সহজ নয়। তিনি শ্বশুর বাড়ি থেকে এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা পেয়েছেন যা অনেকেই পায় না। তাঁর সেই সহযোগিতা গায়িকা না নায়িকার হওয়ার জন্য ছিলো আমার কাছে সে বিষয় এখনও অস্পষ্ট।

একজন বিবাহিত বাঙালি নারী শুধু সে সময়ই নয় বর্তমানেও বিকিনি পড়ে অভিনয় করার পারিবারিক অনুমতি পাবে বলে আমার মনে হয় না। সুচিত্রা সেন সুন্দরী ছিলেন, যে কোনো ছবিতে যে কোনো অভিনেতার সাথে নিজের চরিত্রকে বাস্তব রূপ দেয়ার অসাধারণ অভিনয় দক্ষতা ছিলো তাঁর। উত্তম কুমারের সাথে তাঁর অভিনয় দর্শকদের পাগল করেছে আর পরিচালকগণ সে জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়েছেন একটার পর একটা চলচ্চিত্র বানিয়ে। তাঁর জনপ্রিয়তা ও সফলতার অধ্যায় থেকে গুণী শিল্পী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়কে বাদ দেয়া যাবে না।

মহানায়ক উত্তম কুমারের সফলতার কাহিনিতে সুগায়ক হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ভরাট কণ্ঠ আর মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের সফলতার রহস্যে সুকণ্ঠি সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মায়া ভরা গায়কী এ কথা না বললে ইতিহাস অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে...

সঠিক সময়, সঠিক পারিবারিক সহযোগিতা, সঠিক চেহারায় সঠিক প্রকাশভঙ্গী, সঠিক কাহিনি, সঠিক সহ অভিনেতা, সঠিক কথা ও সুর এবং সঠিক কণ্ঠের গান। সব মিলিয়ে সুচিত্রা সেনের জন্য সবই সঠিক ছিলো, ভাগ্য ছিলো তাঁর অনুকূলে। আর এই সব সঠিকই তাঁকে জনপ্রিয়তার সঠিক শিখরে নিয়ে গিয়েছিলো।

সুচিত্রা সেন এবং সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় একই সালে জন্ম গ্রহণ করেছেন, তাঁরা একই বয়সী। তিনিও এখন পরিণত বয়সী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মতই মিষ্টি চেহারার হতেন। তাঁর ভক্তরা তাঁকে আগের মতোই ভালোবাসতো। শরীরের সাথে প্রকৃত ভালোবাসা ফ্যাকাসে হয় না হয়তো তাঁর মধ্যে এই আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি ছিলো।

তিনি শুধু বাঙালিই নন বাংলাদেশের একজন সাহসী মেয়ে ও বঁধু, ক্যারিয়ারে সফল নারী সুচিত্রা সেন, আমাদের রমা দিদি।

মনের ইচ্ছা স্বত্বেও শারীরিক ভাবে তিনি হয়তো জন্মভূমিতে ফিরতে পারেন নাই। আমরা জানি তাঁর আত্মা ফিরেছে স্বদেশ ভূমিতে।

আমাদের শ্রদ্ধা ও ভালবাসার মাঝেই বেঁচে থাকবেন তিনি।





মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০৪

ভারসাম্য বলেছেন: সুচিত্রা সেন সম্পর্কে আপনার ভিন্নধর্মী মূল্যায়ন ভাল লাগল।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো প্রিয় ভারসাম্য।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসাধারন একটি লেখা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো প্রিয় আমি ময়ূরাক্ষী ।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন:
সঠিক সময়, সঠিক পারিবারিক সহযোগিতা, সঠিক চেহারায় সঠিক প্রকাশভঙ্গী, সঠিক কাহিনি, সঠিক সহ অভিনেতা, সঠিক কথা ও সুর এবং সঠিক কণ্ঠের গান। সব মিলিয়ে সুচিত্রা সেনের জন্য সবই সঠিক ছিলো, ভাগ্য ছিলো তাঁর অনুকূলে। আর এই সব সঠিকই তাঁকে জনপ্রিয়তার সঠিক শিখরে নিয়ে গিয়েছিলো।

-যথার্থই বলেছেন।
লিখাটি ভালো লাগলো।

১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩১

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আপনার কমেন্টটি দেরীতে চোখে পড়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।
অশেষ ধন্যবাদ আর অনেক শুভকামনা রইলো সুহৃদ জোবায়েদ-অর-রশিদ ।

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

ব্লাক উড বলেছেন: যে সুচিত্রা সেন মরে গেছে সেই ১৯৭৬ সনে(যখন তিনি নিজেকে লোক চক্ষুর আড়ালে নিয়ে যান)-তাকে নিয়ে এখন এত মাতামাতির কারন কী?

১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩৭

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: অনেক কিছুর কারণ হয়তো অজানাই থেকে যায়।
আপনার কমেন্টটি দেরীতে চোখে পড়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা মিঃ ব্লাক উড।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.