নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অর্থমন্ত্রী/প্রাণী.. মন্ত্রী ও জড়িতদের প্রতারনার সাজা হোক।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬


স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে
কয়েকজন মন্ত্রী/এমপি/সচিব রয়েছেন। যাদের আবেদন বাতিল হয়েছে/পর্যবেক্ষণে রয়েছে।
আমার সহজ কথাটি হলো -যারা(মন্ত্রী/এমপি/সচিব পর্যায়ের) ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সাজতে গিয়ে ধরা পরে আবেদন বাতিল হয়েছে ও হবে ,তাদের ""রাজাকার বা জাতীয় বেঈমান আখ্যা দেয়া হোক "" সরকারের সর্বোচ্চ পর্যের মানুষ যদি "সূর্য সন্তানদের"অপমানের কাজ করতে পারেন তবে ,দেশের ও জাতির ক্ষতি করা তাদের কাছে নগণ বিষয়।
আপাতত চার মন্ত্রী/এমপি হলেন -
মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
আর এমপিরা হলেন - হলেন গোপালগঞ্জ-১ আসনের সাংসদ ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং ঢাকা-১১ আসনের সাংসদ এ কে এম রহমতুল্লাহ।

সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবোনা ,বিস্তারিত (প্রায় কপি) নিচে দেয়া হলো আপাতত তিন মন্ত্রী/এমপি হলেন -
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম লেখাতে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দুজন মন্ত্রী গত বছর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলে (জামুকা) আবেদন করেছিলেন। জামুকা নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ‘বিশেষ বিবেচনায়’ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে বীর মুক্তিযোদ্ধার ‘স্বীকৃতি’ দিয়েছে। অন্যদিকে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল যে আবেদন জামুকার কাছে করেছিলেন, যাচাই–বাছাইয়ের পর তা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই–বাছাই ও তালিকা প্রণয়নের কাজটি জামুকার মাধ্যমে হয়। গত বছরের ১৫ জুন জামুকার ৭৫তম সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাঁর জন্ম ১৯৬২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি। সে হিসাবে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সময় তাঁর বয়স ১০ বছরের কম ছিল। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে ন্যূনতম বয়স কত হবে, তা নির্ধারণ করা আছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত কারও বয়স ন্যূনতম ১২ বছর ৬ মাস না হলে তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচনা করা হবে না।
রেজাউল করিমকে কীভাবে এ স্বীকৃতি দেওয়া হলো, তা নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন ওঠার পর বিষয়টি নতুন করে যাচাই–বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জামুকা। গত ৮ ফেব্রুয়ারি জামুকার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। একই সঙ্গে কমিটি তাঁর সঙ্গে কথা বলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বর্তমানে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা পাচ্ছেন। দুই ঈদে ১০ হাজার টাকা করে ২০ হাজার টাকা, পাঁচ হাজার টাকা বিজয় দিবসের ভাতা এবং দুই হাজার টাকা বাংলা নববর্ষ ভাতা পান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। বছরে একজন সব মিলিয়ে ভাতা পান প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে আবেদনকারী ব্যক্তিদের মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ দুজন সাংসদও রয়েছেন। তাঁরা হলেন গোপালগঞ্জ-১ আসনের সাংসদ ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং ঢাকা-১১ আসনের সাংসদ এ কে এম রহমতুল্লাহ। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া তাঁর প্রয়াত বাবা সোহরাব হোসেনের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে আবেদন করেছেন। এই তিনজনের মধ্যে ফারুক খানের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত করতে গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জামুকার ৭২তম সভায় সিদ্ধান্ত হয়। তবে তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এখন জামুকা সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রকৃত সত্য উদ্‌ঘাটনের স্বার্থে ফারুক খানের বিষয়ে সেনাসদরের মতামত নেওয়া হবে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি জামুকার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।

জামুকা সূত্র জানায়, গত ৫০ বছরে অন্তত সাতবার মুক্তিযোদ্ধা তালিকা সংযোজন-বিয়োজন হয়েছে। আর মুক্তিযোদ্ধার বয়স, সংজ্ঞা ও মানদণ্ড পাল্টেছে ১১ বার।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



জামুরা'তে যারা আছে, তাদের ৩ ভাগের ২ ভাগ ভুয়া।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
একভাগ সঠিক`রা অৰ্থ/প্রাণী। ... (মন্ত্রী )দের জালিয়াতি ধরিয়ে দিলো।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: বর্তমান সরকার ৬৪ হাজার নতুন মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত করেছে যার মধ্যে কমপক্ষে ৬৩ হাজারই ভুয়া।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:২৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
যে সরকার ই আসে মুক্তিযোদ্ধা বাড়তেই থাকে,
ভুয়াদের সাজা দিলে মুক্তিযোদ্ধা কমতো।
আমার সহজ কথাটি হলো -যারা(মন্ত্রী/এমপি/সচিব পর্যায়ের) ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সাজতে গিয়ে ধরা পরে আবেদন বাতিল হয়েছে ও হবে ,তাদের ""রাজাকার বা জাতীয় বেঈমান আখ্যা দেয়া হোক

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নেই কাজ তো খই ভাজ।
মন্ত্রনালয়েরওতো কিছু খই ভাজতে হবে!

০৯ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
একজন মন্ত্রী ৫০ বছর পরে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ,জাতির স্পর্শকাতর জায়গায় গোলমাল বাধাচ্ছে বিষয়টা "নেই কাজ নয় "

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আচ্ছা, মধ্যেখানে একটা লিষ্ট বের হয়েছিলো বলে শুনেছিলাম। শুনেছিলাম পাকিস্তানের তালিকায় যারা রাজাকার, তাদের নাম ছিলো ঐ লিষ্টে। পরে দেখে গেলো অনেক তালিকা ভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাও নাকি রাজাকারের তালিকা চলে গিয়েছিলেন! পরবর্তিতেকি ঐ লিষ্ট বাতিল হয়েছিলো?

০৯ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৬

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
সেটা জানা নেই /
একজন মন্ত্রী ৫০ বছর পরে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ,জাতির স্পর্শকাতর জায়গায় গোলমাল বাধাচ্ছে বিষয়টা গুরুতর অপরাধ

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৭

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: লিগের সবাই মুক্তিযোদ্ধা ছিলো থাকবে হবে বাকিরা রাজাকার , হিসাব ক্লিয়ার ।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
ক্লিয়ার

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা,ধরন এখনো ঠিক করা লাগে! এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা নিজেদের নাম লিস্টে উঠাতে পারেনি কিন্তু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার পরিমান অনেক।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২৬

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
আপাতত মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

৭| ০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:১৪

বিটপি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার নতুন ডেফিনিশনে যা পাবোঃ "মুক্তিযোদ্ধা" বলতে সেইসকল ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে বুঝাবে, যারা চিরকাল ক্ষমতায় কেবলমাত্র মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি হিসেবে বহুল পরিচিত দল ছাড়া অন্য কোন দল বা গোষ্ঠিকে ক্ষমতায় দেখতে চায়না, যারা সেই দলের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রাম, পাড়া, রাস্তা এবং মসজিদ কমিটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং ২০১৩ সালে শাহবাগে সংঘটিত দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া বীর পুঙ্গবগণ এবং তাহাদের সঙ্গী সাথী ও সুবিধাভোগীদেরকে বুঝাবে।

প্রকাশ থাকে যে, এদের কেউ যদি ক্ষমতাসীন সরকার বা তার আতি পাতি নেতাগণের কোন কর্মকান্ডের মৌখিক বা লিখিত বা অন্য কোন মাধ্যমে বিরোধিতা করে, তবে তাদেরকে আর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য করা হবেনা, উপরন্তু তাদেরকে রাজাকারের তালিকাভুক্তি করার সুযোগ থাকবে।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩০

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো বলেছেন।
যখন যে ক্ষমতায় তখন তার ডেফিনেশন কার্যকরী।
প্রতারণার সাজা কেন হবেনা

৮| ০৯ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ সুবিধা দেওয়া বন্ধ করে দিক, তাহলে আর কেউ মুক্তিযোদ্ধা হতে চাইবে না।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
মন্ত্রীদের মতো যারা ধরা পরবে তাদের জিরো পয়েন্টে চাবুক মারলে বন্ধ হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.