নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ময়লা ধুলেও কয়লা যায়না

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৫০


কয়লা আপন মহিমায় উজ্জ্বল।কয়লা যতই ধুই ,কয়লা কয়লাই থাকে ,অপচয় হয় পানির ও শ্রমের। এক সময় এই কয়লা বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করেছে ,এখনো এই কয়লা বিরিয়ানির দম দেয়া ,শিক কাবাব থেকে শুরু করে আমাদের ঘরে বিদ্যুৎ হয়ে আশীর্বাদ দিচ্ছে । (ভূমিকা ঠিক হলো কি না বুঝতে পারলামনা )
বাড়তি ভূমিকা দেয়ার কারণ হলো :-
আমরা যেকোনো ধর্মীয় বিষয়ে পোস্ট করি , খবরের শিরোনাম পড়ে বা শিরোনামের পক্ষ/বিপক্ষে ,অথচ শিরোনাম ও মূল সংবাদ বিপরীত মুখীও হতে পারে তা ভাবিনা বা পড়িনা। যেমন:-
গতকাল একটি সংবাদের শিরোনাম
"নামাজ নিয়ে ছাত্রীদের তুলকামাল টিএসসিতে "
মূল বেপারটি বুঝলোনা ,পড়লোনা শুরু হয়ে গেলো ধর্মের পক্ষে /বিপক্ষে বা নারীর বিপক্ষে অবস্থান নেয়া।
আসলে মূল ঘটনাটি ছিল এমন যে :-
নামাজ পড়ার জন্য যদি ছাত্রদের/পুরুষের জন্য ব্যবস্থা করা হয় ,তাহলে ছাত্রী /নারীদের ব্যবস্থা কেন করা হয় না। ছাত্রীদের/নারীদের নামাজ পড়ার অধিকার বা অদেষ্ট আল্লাহর আইন।
মেয়েরা প্রথমে
১) ছেলেদের নামাজের স্থানের এক পাশে পর্দা দিয়ে ছাত্রীরা তাদের জন্য নামাজের স্থান তৈরি করে নেন।
২) পরে টিএসসির পরিচালক সৈয়দ আলী আকবরসহ অন্য কর্মকর্তারা ছাত্রীদের নামাজ পড়তে বাধা দেন।
৩) বিষয়টি নিয়ে সেসময় উত্তেজনা দেখা দেয়। শিক্ষার্থীরা বলছেন, টিএসসিতে ছেলেদের জন্য নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকলেও মেয়েদের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই।কেন নেই ? দুপুরের পর ছেলেদের নামাজের জন্য নির্ধারিত স্থানের এক পাশে সালাত আদায় করেন ছাত্রীরা।
অর্থাৎ ছাত্রীরা বলছেন :- যেহেতু ছেলেদের নামাজের স্থানের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে তার এক পাশে পর্দা দিয়ে ছাত্রীদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা করা হোক।
অযৌতিক দাবি নয় দাবি যৌক্তিক

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০৯

সোবুজ বলেছেন: মেয়েরা মাহরাম ছাড়া ঘড়থেকে বের হল কোন ইসলামী নিয়মে।নামাজতো পরের কথা।নাচতেও নামবে আবার গুমটাও মাথায় দিবে।প্রত্যেক মেয়েই হলের সাথে যুক্ত।হলে নামাজের ব্যবস্থা করে নিবে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৮

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
সেই একই কথা ,
বলা হচ্ছে -কোনো আয়োজনে যদি নামাজের সময় আয়োজন ক্ষনিকের জন্য বন্ধ রেখে ছেলেদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা করা যায় ও করা হয় ,তবে মেয়েদের
জন্য কেন করা হবেনা (স্থায়ী ভাবে করতে বলছেনা কেউ)
অস্থায়ী আয়োজন।
বাপ্,ভাই,ছেলে, খালু,রহিম করিমের জন্য যদি ব্যবস্থা করা যায় তবে মা,বোন খালা,চাচী রহিমা করিমার জন্য কেন নয় ?
এখানে অসমর্থন দেয়ার কিছু নেই (আমি আমার কথা বললাম ) .
[আল্লাহ ভালো জানেন ]

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪৯

এই মেঘ এই রোদ্দুর বলেছেন: আসলেই অনেক জায়গায় গিয়ে দেখা যায় মেয়েদের নামাজের ব্যবস্থা নাই। এমন পেয়েছিলাম ঢাকা শিশু হাসপাতালে সেখানে মেয়ে দের নামাজের ব্যবস্থা ছিল না মনটা খারাপ হয়েছিল।

যদি ছেলেদের জন্য ব্যবস্থা থাকে তবে মেয়েদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা করার দাবী জানাচ্ছি

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
সহমত। এখানেও মেয়েরা স্থায়ী ভাবেতো কিছু চাচ্ছে না ,তারা আমাদের মা,বোন,কন্যা ,প্রতিবেশী।
বলা হচ্ছে -কোনো আয়োজনে যদি নামাজের সময় আয়োজন ক্ষনিকের জন্য বন্ধ রেখে ছেলেদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা করা যায় ও করা হয় ,তবে মেয়েদের
জন্য কেন করা হবেনা (স্থায়ী ভাবে করতে বলছেনা কেউ)
অস্থায়ী আয়োজন।
বাপ্,ভাই,ছেলে, খালু,রহিম করিমের জন্য যদি ব্যবস্থা করা যায় তবে মা,বোন খালা,চাচী রহিমা করিমার জন্য কেন নয় ?
এখানে অসমর্থন দেয়ার কিছু নেই (আমি আমার কথা বললাম ) .
[আল্লাহ ভালো জানেন ]

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২১

নিমো বলেছেন: ভাইজান, মাহরাম বিষয়ক প্রশ্নটা এড়িয়ে গেলেন কেন?

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: আসেন শুরু করি ;-
যেহেতু আমাদের চরিত্র মূল ছেড়ে ডালপালা নিয়ে চর্চা করা তাই
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম কেন বলিনি শুরুতে ,সেটাও বেঠিক ,জ্বি বেঠিক।

অতঃপর মাহরাম ও গায়রে মাহরাম
(কপি করা)
প্রকাশিত: ০৪:৪৪ পিএম, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইসলামি শরিয়তে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য গায়রে মাহরামের সঙ্গে পর্দা করা ফরজ। পর্দার সঙ্গে মাহরাম ও গায়রে মাহরামের সম্পর্কের বিষয়টি জড়িত। নারী-পুরুষ পরস্পর যাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ তারা মাহরাম। আর যেসব নারী-পুরুষের দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ নয় বরং হারাম, বাধ্যতামূলক পর্দা করতে হয়; তারা গায়রে মাহরাম। তাহলে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য মাহরাম এবং গায়রে মাহরাম কারা?

আলাদা আলাদাভাবে নারীর মাহরাম-গায়রে মাহরাম এবং পুরুষের মাহরাম ও গায়রে মাহরমদের পরিচিতি তুলে ধরা হলো-

পুরুষের জন্য মাহরাম : পুরুষরা যেসব নারীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন; তারা হলেন-
১. দাদি
২. মা/দুধ মা
৩. বোন/দুধ বোন
৪. শাশুড়ি
৫. স্ত্রী
৬. মেয়ে/দুধ মেয়ে/সৎ মেয়ে
৭. ছেলে/দুধ ছেলের স্ত্রী
৮. ফুপু
৯. খালা
১০. ভাই/বোনের মেয়ে (ভাতিজি/ভাগ্নি)
১১. নানি

পুরুষের জন্য গায়রে মাহরাম : পুরুষরা যেসব নারীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন না; তারা হলেন-
১. মায়ের খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো বোন
২. চাচাতো বোন
৩. ভাবি
৪. বাবার খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো বোন
৫. চাচি
৬. ফুপাতো বোন
৭. খালাতো বোন
৮. মামাতো বোন
৯. শ্যালক/শ্যালিকার মেয়ে (স্ত্রীর (ভাতিজি/ভাগ্নি) ভাই-বোনের মেয়ে)
১০. শ্বশুর/শাশুড়ির বোন (ফুফু শাশুড়ি/খালাশ শাশুড়ি)
১১. শ্যালিকা (স্ত্রীর বোন)
১২. মামি
১৩. স্ত্রীর খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো বোন
১৪. স্ত্রীর ভাবি
১৫. মেয়ের ননদ
১৬. ছেলে/মেয়ের শাশুড়ি

নারীর জন্য মাহরাম : নারীরা যেসব পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন, তারা হলেন-
১. দাদা
২. বাবা
৩. ভাই
৪. শ্বশুর
৫. স্বামী
৬. ছেলে
৭. নাতি
৮. চাচা
৯. ভাই/বোনের ছেলে (ভাতিজা/ভাগিনা)
১০. নানা
১১. মামা

নারীর জন্য গায়ের মাহরাম : নারীরা যেসব পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন না; তারা হলেন-
১. মায়ের খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো ভাই
২. চাচাতো ভাই
৩. দুলাভাই (বোনের স্বামী)
৪. বাবার খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো ভাই
৫. ফুফুর স্বামী (ফুফা)
৬. ফুফাতো ভাই
৭. খালাতো ভাই
৮. মামাতো ভাই
৯. ননদের ছেলে
১০. শ্বশুর/শাশুড়ির ভাই (চাচা শ্বশুড়/মামা শ্বশুড়)
১১. দেবর/ভাসুর (স্বামীর ছোট ও বড় ভাই)
১২. ননদের স্বামী (স্বামীর ছোট বোনের স্বামী)
১৩. স্বামীর খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো ভাই
১৪. স্বামীর দুলাভাই (স্বামীর বড় বোনের স্বামী)
১৫. ছেলের শ্যালক (ছেলের স্ত্রীর ছোট ভাই)
১৬. ছেলে/মেয়ের শ্বশুর
১৭. খালার স্বামী (খালু)

তবে উপরে উল্লেখিত এসব নারী-পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ ও হারাম হওয়ার ব্যাপারে কোরআনুল কারিমের একটি আয়াতে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাহলো-
حُرِّمَتۡ عَلَیۡکُمۡ اُمَّهٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ وَ عَمّٰتُکُمۡ وَ خٰلٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُ الۡاَخِ وَ بَنٰتُ الۡاُخۡتِ وَ اُمَّهٰتُکُمُ الّٰتِیۡۤ اَرۡضَعۡنَکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ مِّنَ الرَّضَاعَۃِ وَ اُمَّهٰتُ نِسَآئِکُمۡ وَ رَبَآئِبُکُمُ الّٰتِیۡ فِیۡ حُجُوۡرِکُمۡ مِّنۡ نِّسَآئِکُمُ الّٰتِیۡ دَخَلۡتُمۡ بِهِنَّ ۫ فَاِنۡ لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا دَخَلۡتُمۡ بِهِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ ۫ وَ حَلَآئِلُ اَبۡنَآئِکُمُ الَّذِیۡنَ مِنۡ اَصۡلَابِکُمۡ ۙ وَ اَنۡ تَجۡمَعُوۡا بَیۡنَ الۡاُخۡتَیۡنِ اِلَّا مَا قَدۡ سَلَفَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا
তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতাদেরকে, তোমাদের মেয়েদেরকে, তোমাদের বোনদেরকে, তোমাদের ফুফুদেরকে, তোমাদের খালাদেরকে, ভাতিজিদেরকে, ভাগ্নীদেরকে, তোমাদের সে সব মাকে যারা তোমাদেরকে দুধপান করিয়েছে, তোমাদের দুধবোনদেরকে, তোমাদের শ্বাশুড়ীদেরকে, তোমরা যেসব স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়েছ সেসব স্ত্রীর অপর স্বামী থেকে যেসব কন্যা তোমাদের কোলে রয়েছে তাদেরকে, আর যদি তোমরা তাদের সঙ্গে মিলিত না হয়ে থাক তবে তোমাদের উপর কোনো পাপ নেই এবং তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রীদেরকে এবং দুই বোনকে একত্র (বিয়ে) করা (তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে)। তবে অতীতে যা হয়ে গেছে তা ভিন্ন কথা। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা নিসা : আয়াত ২৩)

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: মসজিদের একপাশে আলাদা করে মেয়েদের নামাযের ব্যাবস্থা করলেই হয়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
বিষয়টা মসজিদ পর্যন্ত গড়ায় নি।
ধরুন আমার বাড়ির একটি অনুঠান হচ্ছে কমিউনিটি সেন্টার বা বাড়িতে।
আত্মীয় বন্ধু ,প্রতিবেশী আসবে (আমি একজন মুছলিম ).অনুঠানের মাজেই যদি নামাজের সময় হয় ,সে কারণে নামাজের জন্য একটি নামাজের স্থান নির্ধারণ করলাম। যেহেতু ছেলেমেয়েএকত্রে নামাজ হয়না ,তাই আলাদা একটি ঘরে বা অন্যত্র বা পাশাপাশিআড়াল দিয়ে। পর্দা দিয়ে নামাজের ব্যবস্থা রাখা বা মেয়েরা নামাজ পড়তে চাওয়াটা অন্যায় কিছু নয়।!
মূল ঘটনা না জেনেই লাফালাফি করে সব (ডারউইনের তথ্যের ওরা )

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নারীদের (মেয়েদের) এই অতি যৌক্তিক দাবির প্রেক্ষিতে শুনতে পাই বড় বড় পন্ডিতেরা বড় বড় বাণী ছাড়ছেন!!!

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
পড়েনা,জানেনা,বুঝেনা মন্তব্য দিয়ে পালায় লজ্জার বালাই নেই।
কিসের নারীপুরুষরে ,সবাই মাবাবা ,ভাইবোন ,স্বামীস্ত্রী ,প্রতিবেশী ,সহপাঠী। ...আমরা সবাই আমাদের মা,বোন,কন্যা স্ত্রীর মঙ্গল যেমন চাই পক্ষান্তরে তারাও চায় তাদের বাপ্,ভাই,স্বামী ,ছেলের মঙ্গল।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ফালতু বিষয় নিয়ে মুসলিমদের দিকদারি বেশি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
দূর থেকে তাই মনে হলেও ,কাছে আসলে উপলব্ধি বদলাবে ,ইনশাআল্লাহ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.