![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলাম থেকে দুরে সরে পরিবার, সমাজ, ও দেশ-জাতির কি লাভ হয়েছে বা কতটুকুই বা ভবিষ্যতে হবে? পারবে কি এই মহামারী থেকে সমাজকে রক্ষা করতে? প্রমান আছে কি যে এগুলো আগের থেকে দিন দিন কমছে? কখনও কুফরী শাসনব্যবস্থা ও মুনাফেক্বী মানবাধিকার কর্মী দ্বারা এগুলো কমেনি, কমবেও না কোনদিন। এই কাফিরদের বলবো তোরা আরও ইসলাম দেখে নাক ছিটকা, একদিন এর কড়াই-গন্ডায় কাফফারা আদায় করে নিব আমরা। মনে রাখিস।।।
খবর: ছাত্রীদের সঙ্গে অবৈধ যৌন সম্পর্ক গড়েই ক্ষ্যান্ত হননি। এসবের ভিডিও ধারণ করে তা ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এভাবে একজন দুজন নয়, অন্তত দেড় শতাধিক ছাত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়েছেন শিক্ষক পান্না মাস্টার।
ঘটনাটি ঘটেছে কুষ্টিয়ার বাড়াদি গ্রামের আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এই বিদ্যালয়ের গণিতের পশু শিক্ষক পান্না মাস্টার বাসায় টিউশনির নাম করে দেড় শতাধিক ছাত্রীকে তার লালসার শিকার বানিয়েছে।
আর শিক্ষকের লালসার শিকার এসব ছাত্রীদের বেশিরভাগই অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণি পড়ুয়া কোমলমতী। এরা পরবর্তী জীবনে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলেও পশু পান্নার হাত থেকে রেহাই পায়নি। ঘটনার ধারণকৃত চিত্র ও ছবি ফাঁস করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন তাদের ভোগ করে আসছেন পশু পান্না।
শুধু ধর্ষণ করেই ক্ষ্যান্ত হয়নি শিক্ষক পান্না। অন্তরঙ্গ মিলনদৃশ্য ধারণ করে ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছ থেকে নানা ফন্দি-ফিকিরে হাতিয়ে নিয়েছে অর্থও। সম্প্রতি তার এই বিকৃত যৌন কেলেঙ্কারি ফাঁস হয়ে গেছে। এলাকার যুবকদের মোবাইলে তা ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে।
এরপর শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার সচেতন মহল এই শিক্ষক নামের কুলাঙ্গারের বিচার দাবি করেছেন। তারা অবিলম্বে এই পশু শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে মৃত্যুদণ্ড দাবি করেন। আর এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে তার সহযোগীদেরও বিচার দাবি করেন।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল একুশে টিভির ধারাবাহিক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে পশু পান্না মাস্টারের যৌন কেলেঙ্কারি। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাড়াদি আদর্শ বিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক পান্না মাস্টার অভিভাবকের পরিবর্তে বনে গেছেন প্লে-বয়ে। পান্না মাস্টারের যৌন জিজ্ঞাসার শিকার প্রায় দেড়শ’ ছাত্রী, যাদের অধিকাংশ অষ্টম, নবম এবং দশম শ্রেণি পড়ুয়া।
অষ্টম শ্রেণি থেকে পান্নার যৌন লালসার শিকার এক ছাত্রী। সে বর্তমানে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছে। তারপরও পান্নাকে নিয়মিত সময় দিতে হয় তাবে।
পান্না মাস্টারের সঙ্গে নগ্নদৃশ্যের ছবি অন্যের মোবাইলে দেখার পর ইতোমধ্যে ১১টি মেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। আর এতেই এলাকায় বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে শিক্ষাবিদ ও সমাজকর্মী সুরাইয়া সুলতানা শিখা বলেন, ‘নিজের সন্তানরা কোথায় কি করছে, কাদের সঙ্গে মিশছে, কোথায় যাচ্ছে, সেগুলো অভিভাবক হিসেবে আমাদের খেয়াল রাখা দরকার।’
উদীচী কুষ্টিয়া শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দি বলেন, ‘এই বিকৃত মানসিকতা থেকে বের হতে আইনের প্রয়োগের চেয়ে বেশি দরকার সামাজিক সচেনতা।’
বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) সেতুর নির্বাহী বলেন, ‘পরবর্তীতে যাতে আমাদের আরো দশটি মেয়ে এই ধরনের বিকৃত ঘটনার শিকার না হন, সেজন্য এখনই সবাইকে সচেতন হওয়া দরকার।’
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
সজীব৬১৪ বলেছেন: কিছুই বলার নাই