নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা)

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০

আমার মেঝো বোনের বেশ বড় একটা ছাদ বাগান আছে। ছাদে প্রচুর গাছ আছে। নানান ফল গাছের সাথে সাথে প্রচুর ফুল গাছও আছে। বিশেষ করে শীতের সময় নানান ধরনের মৌসুমী ফুলে তার বাগান ভরে যায়। বিশাল ছাদের অর্ধেক জুড়ে থাকে শুধু শীতের ফুল।

গতবছরের শেষ দিনে গিয়ে দেখলাম ছাদে নানান ধরনের চন্দ্রমল্লিকা ফুটে আছে।


চড়ুই পাখির চিৎকারে বন্দীদের ঘুম ভাঙছে ।
আমি বারান্দা ছেড়ে বাগানে নামলাম।
এক চিলতে বাগান
ভেজা পাতার পানিতে আমার চটি আর পাজামাভিজিয়ে
চন্দ্রমল্লিকার ঝোপ থেকে একগোছা শাদাআর হলুদ ফুল তুললাম ।
বাতাসে মাথা নাড়িয়ে লাল ডালিয়া গাছ আমাকে ডাকলো ।
তারপর গেলাম গোলাপের কাছে ।
জেলখানার গোলাপ , তবু কি সুন্দর গন্ধ !

----- আল মাহমুদ -----




চন্দ্রমল্লিকা একটি অতি পরিচিত ফুল। মোটামুটি আমরা সকলেই কম বেশী চিনি চন্দ্রমল্লিকাকে চিনি। চন্দ্রমল্লিকার কতো রকম ভ্যারাইটি যে আছে!! তাদের প্রায় সকলেই চন্দ্রমল্লিকা নামেই পরিচিত। বৈজ্ঞানিক নামও (Chrysanthemum indicum) প্রায় সকলেরই একই সম্ভবতো। দুই একটি ব্যতিক্রম অবশ্য আছে। যেমন আজকে যে চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকার কথা বলছি এই গ্রুপের বৈজ্ঞানিক নাম Chrysanthemum morifolium যা অন্য সাধারণ চন্দ্রমল্লিকা থেকে আলাদা। এই গ্রুপে বেশ কয়েকটি ফুল রয়েছে। যাদের আকার-আকৃতি ও রঙে রয়েছে বিস্তর ফারাক তবুও তারা সকলেই চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা নামেই বেশী পরিচিত। যদিও চন্দ্রমুখী নামটি মণিপুরী ভাষা থেকে এসেছে


ফুলের নাম : চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : চন্দ্রমুখী (মণিপুরী), চন্দ্রমল্লিকা, সেবতি।
Common Name : Garden mum, Hardy garden mum, Florist's daisy, Florist's chrysanthemum, Chrysanthemum
Scientific Name : Chrysanthemum morifolium


এরা এ্যাসটারাসি পরিবারের সপুষ্পক বিরুৎ উদ্ভিদ। চন্দ্রমল্লিকার বৈজ্ঞানিক নামের প্রথম অংশ (Chrysanthemum) ক্রিস্যানথিমাম গ্রীক শব্দ থেকে এসেছে। ক্রিসস অর্থ 'স্বর্ণ' আর এনথিমাম অর্থ 'ফুল'

আগেই বলেছি চন্দ্রমল্লিকা ফুলের অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে। তাদের বেশিরভাগ প্রজাতির আদিনিবাস পূর্ব এশিয়া। এই ফুলের বৈচিত্র্যের কেন্দ্রস্থল হল চীন ও জাপান। মূল প্রজাতি থেকে বাগানের প্রজাতিগুলির উদ্ভব হয়েছে। নানান রঙের হয় চন্দ্রমল্লিকারা, বিশুদ্ধ সাদা থেকে লাল, উজ্জ্বল হলুদ, কমলা, মরিচা, শেড, মিশ্র রং, নানার ধরনের গোলাপী ইত্যাদি রঙের হয়। এদের আকার-আকৃতি, গঠন-গড়নেরও বিস্তর পরিধী।


চন্দ্রমল্লিকা বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ হয়। আমাদের দেশে চন্দ্রমল্লিকা গাছে অক্টোবরে কুঁড়ি আসে এবং নভেম্বরে ফুল ফুটতে শুরু করে। দেখতে দেখতে গাছ ভরে যায় ফুলে ফুলে। তখনো গাছে কুঁড়ি থাকে। ফলে দীর্ঘ দিন ধরে গাছে ফুল ফোটে। অর্থাৎ চন্দ্রমল্লিকা গাছ গ্রীষ্মের শেষ থেকে ফুল ফোটা শুরু করলে শীতের শীর্ষ হয়ে একেবারে শেষ পর্যন্ত গাছে ফুল থাকে। তাছাড়া গাছে ফুল তাজা থাকে ২০ থেকে ২৫ দিন। ফুলদানি সাজাতে চাইলে লম্বা ডাঁটাসহ ফুল কাঁটতে হয়। ফুলদানিতেও অনেক সময় পর্যন্ত তাজা থাকে এরা। আর মালা গাঁথার জন্য ডাঁটা ছাড়া ফুল তুলতে হয়।

নীল রঙের রেশমি রুমালখানা
দিলেম মাথার উপর তুলে কাঁটায় বিঁধে।
চুলটাকে জড়িয়ে নিলুম কোনোমতে
টবের গাছ থেকে তুলে নিলুম
চন্দ্রমল্লিকা বাসন্তীরঙের।
স্টেশনে এসে দেখি গাড়ি আসেই না,
জানি নে কতক্ষণ গেল--
পাঁচ মিনিট, হয়তো বা পঁচিশ মিনিট।

----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----




এদের খুব একটা যত্নও নিতে হয় না। জৈব সার দিলেই চলে, সেই সাথে রোদ আর অল্প জল। সব ধরনের পাত্রে ভাল জন্মায়, সহজেই বৃদ্ধি পায়। চন্দ্রমল্লিকা গাছ ১ থেকে ৪ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। গাছে গাঢ় সবুজ, নরম, নীচের দিকে ধূসর পাতা রয়েছে।


ছবি তোলার স্থান : উত্তর বাড্ডা, ঢাকা, বাংলাদেশ
ছবি তোলার তারিখ : ৩১/১২/২০২১ ইং


=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি)
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,


=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ১৪

রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪, রাতের গোলাপ - ০৫

অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দাদমর্দন-৫, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪

শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি

=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৭, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৮
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৯, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১০, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১২
=================================================================

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমারও ছোটখাটো একটা ছাদ বাগান আছে। ফুলের গাছ খুব বেশী নাই, তবে ফলজ ও শাকসব্জী বেশী।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৩৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাহ!!
সেদিন এক বন্ধুর ইয়ারের সাথে কথা হলো। তার ছাদ বাগানে নাকি বেশ ভালো রকম সবজি বাগান করেছেন। উনার নিজের চাহিদা মিটিয়ে পরশিদেরও দিচ্ছেন।

২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৩

কালো যাদুকর বলেছেন: ফুল নিয়ে পড়ার আমার তেমন একটা আগ্রহ নেই। জবা ফুলের সাইন্টিফিক নামও ভুলে গেছি। যা খুবই লজ্জাজনক। তবে ভুলের ছবি দেখতেভালই লাগে।এইজন্যই এখানেআসা হল ।ধন্যবাদ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি কোনো ফুলের সাইন্টিফিক নামই মনে রাখিনা, চেষ্টাই করি না।
ফুলের ছবি দেখতে আমারও ভালো লাগে।
পোস্টে আসা ও দেখে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনিপুরী ভাষাতে চন্দ্রমুখী শব্দটা আছে মনে হচ্ছে। বাংলার সাথে মিল আছে নাকি?

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: - চন্দ্রমুখী নামটা মণিপুরী নাম, এটি মণিপুরী শব্দ।
- চন্দ্রমুখীর বাংলা অর্থ চন্দ্রমার ন্যায় মুখ সমন্বিত। মণিপুরী ভাষাতেও নিশ্চয়ই এই একই অর্থ হবে।

৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ফুলের সাথে কবিতা গুলো দারুণ লাগলো। আল মাহমুদের মতো একজন কিংবদন্তী কবি শেষ বয়সে জামাতি হয়ে গেসে(জামাতিরা কাজী নজরুল ইসলাম ও আল মাহমুদ কে ওদের কবি মনি করে) মেনে নিতে কষ্ট হয়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য।
- কোন কবি জামাতি হলো সেটি আমার জানা নেই, খোঁজ রাখার প্রয়োজন বোধ করি না। সেটি তার নিজস্ব ইচ্ছে।
- কাজী নজরুল ইসলামকে তো কাফের বলে!! জামাতিদের কবি কি করে হলো?
- আমি নজরুল ইসলামের কাফের মার্কা শখানেক কবিতা আপনাকে দিতে পারি। এবং তাতে আমার কিছুই এসে যায় না।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



ছাদ বাগানগুলোর জন্য পানির বিল কেমন আসে?

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: - মন্তব্য করার সুযোগ পাওয়ায় অভিনন্দন রইলো, রইলো শুভকামনাও।
- ছাদ বাগানে পানি দেয়ার জন্য আলাদা মিটার কেউ লাগায় না। ফলে সঠিক ফিগারটা আপনাকে জানাতে পারছি না। তবে এটা বলা যায় সে সেই বিলের পরিমান অতি নগন্যই হবে।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: আমার প্রিয় ফুলের একটি।
কি চমৎকার সুগন্ধ ছিল- আগের মত ঘ্রান আর মেলেনা এখন। :(

০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.