![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলাম ধর্ম অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি সহনশীল কিনা জানি না কিন্তু খ্রিষ্টানদের প্রতি যে বেশ সহনশীল সেটা কোরআনের আয়াতেই প্রমান করে। 'খ্রিষ্টানরা মুমিনদের সবচেয়ে কাছের ভালোবাসার পাত্র এবং তাদের পন্ডিতেরা জ্ঞান রাখে ও এরা উগ্রতা দেখায় না তাই যখন কেউ আয়াত শুনায় তখন এদের চোখ দিয়ে পানি ঝড়ে'।
যদিও খ্রিষ্টানদের শিরককারী বলা হয়েছে কিন্তু তারপরেও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে খ্রিষ্টানদের প্রতিই সবচেয়ে সহনশীলতা দেখানো হয়েছে। মুশরিকদের ব্যাপারে ইসলাম সবচেয়ে অসহনশীল। এরপরে ইহুদী জাতির প্রতি তবে খ্রিষ্টানদের ক্ষেত্রে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গী ছিলো মুশরিক ও ইহুদীদের চাইতে ভিন্ন এতে সবাই একমত।
রাসূল (সাঃ) নাজরান খ্রিষ্টানদের সাথে এক চুক্তি করেছিলেন। সেখানে তিনি এমন সব বিষয়ের অবতারনা করেছেন যা অনেক উগ্রপন্থীরা এড়িয়ে যায়।
রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
This is a message from Muhammad ibn Abdullah, as a covenant to those who adopt Christianity, near and far, we are with them. Verily I, the servants, the helpers, and my followers defend them, because Christians are my citizens; and by Allah! I hold out against anything that displeases them.
No compulsion is to be on them. Neither are their judges to be removed from their jobs nor their monks from their monasteries. No one is to destroy a house of their religion, to damage it, or to carry anything from it to the Muslims' houses. Should anyone take any of these, he would spoil God's covenant and disobey His Prophet. Verily, they are my allies and have my secure charter against all that they hate.
No one is to force them to travel or to oblige them to fight. The Muslims are to fight for them.
If a female Christian is married to a Muslim, it is not to take place without her approval. She is not to be prevented from visiting her church to pray.
Their Churches are to be respected. They are neither to be prevented from repairing them nor the sacredness of their covenants. No one of the nation (of Muslims) is to disobey this covenant till the Last Day (end of the world).
Click This Link
২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩
মাহমুদ বিন হাফিজ বলেছেন: পাঠক১৯৭১, ক্রুসেড মুসলমানরা করে নি। করেছে খৃষ্টানরা। মুসলমানরা শুধু তাদের আক্রমন প্রতিরোধ করেছে।
৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮
স্বকীয়তা বলেছেন: সূরা আল মায়েদাহ ৫:৫১> হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।
কোরানের দুই জায়গায় দুই রকম কথা লেখা কেন?
আবার একজায়গায় লেখা ইসলাম ছাড়া কোন ধর্ম গ্রহণযোগ্য না তো অন্য জায়গায় লিখা ইহুদী, খ্রিস্টান কারো কোন ভয় নেই!
সূরা মায়েদাহ ৫:৬৯> নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।
সূরা আল ইমরান ৩:৮৫> যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতি গ্রস্ত
৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
সীমাহীন ভালবাসা বলেছেন: # স্বকীয়তা# আপনি খন্ড খন্ড কয়েকটা আয়াত ব্যখ্যা করলে এমন মনে হবে,, এবং প্রত্যেকটা সূরা এবং কোরআন হাদিসার বই গুলি ঘেটে দেখেন তবেই বুঝবেন সমস্যা কোথায়,,
৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
নাহিদ পারভেজ বলেছেন: # স্বকীয়তা#
কই কনফ্লিক্টতো কিছু দেখি নাই আপনার দেয়া আয়াত গুলায়।
সূরা আল মায়েদাহ ৫:৫১, এই আয়াতে বলা হইছে খ্রিষ্টান আর ইহুদিদের বন্ধু না বানানোর জন্য। বন্ধু বানাইলে চরম অসুবিধা আছে।
সূরা মায়েদাহ ৫:৬৯, এই আয়াতে বলা হইছে, মুসলমানসহ অন্য ধর্মালম্বীরাও যদি আল্লাহকে বিশ্বাস করে তাদের জন্য কোনো অসুবিধা নাই।
সূরা আল ইমরান ৩:৮৫, এইটায় বলা হইছে, ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মে অনুসরন করলে ব্যাপক অসুবিধা আছে।
তিনটাতেই তিন প্রকারের বিষয় নিয়া আলোচনা করছে। এগুলাতো একটা আরেকটার কাছাকাছি টপিকও না। কনফ্লিক্ট কই দেখলেন?
৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
নাহিদ পারভেজ বলেছেন: # স্বকীয়তা#
কই কনফ্লিক্টতো কিছু দেখি নাই আপনার দেয়া আয়াত গুলায়।
সূরা আল মায়েদাহ ৫:৫১, এই আয়াতে বলা হইছে খ্রিষ্টান আর ইহুদিদের বন্ধু না বানানোর জন্য। বন্ধু বানাইলে চরম অসুবিধা আছে।
সূরা মায়েদাহ ৫:৬৯, এই আয়াতে বলা হইছে, মুসলমানরাতো অবশ্যই, সাথে যদি অন্য ধর্মালম্বীরাও যদি আল্লাহকে বিশ্বাস করে তাদের জন্য পরকালে কোনো অসুবিধা নাই।
সূরা আল ইমরান ৩:৮৫, এইটায় বলা হইছে, ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মে অনুসরন করলে ব্যাপক অসুবিধা আছে।
তিনটাতেই তিন প্রকারের বিষয় নিয়া আলোচনা করছে। এগুলাতো একটা আরেকটার কাছাকাছি টপিকও না। কনফ্লিক্ট কই দেখলেন?
৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
স্বকীয়তা বলেছেন: @ নাহিদ পারভেজ
আপনি বললেন- মুসলমানরাতো অবশ্যই, সাথে যদি অন্য ধর্মাবলম্বীরাও যদি আল্লাহকে বিশ্বাস করে তাদের জন্য পরকালে কোনো অসুবিধা নাই।
আপনি নিশ্চয়ই জানেন ইহুদী ও খ্রীস্টানরা আল্লাহ বিশ্বাস করে।
তাহলে কি দাঁড়ালো? এক আয়াতে বলা হল ইসলাম ছাড়া ইহুদী ধর্ম তালাশ করলে চরম অসুবিধা আছে, কিন্তু আরেক আয়াতে বলা হল ইহুদী হইলেও সমস্যা নাই যেহেতু আল্লাহ আর পরকালে বিশ্বাস আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১১
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ক্রুসেইড নামে কিছু মনে পড়ে? অতটুকু সহনশীলতা!