১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৩৩

কৌশিক আহমেদ বলেছেন: যে মানসিক দিনযাপন, সংকুচিত হয়ে এই রাত্রিযাপন, তার জন্য দায়ী এই কথাগুলো বলতে না পারা। হাতদুটোকে কি ওড়াতে শেখানো যাবে, যা বয়ে নেবে দেহ, স্মরণে এই কাব্য, তারপরে গিয়ে চোখ বন্ধ করে দেব তার, চুল সরিয়ে নিরাভরণ শ্রবণযন্ত্র এড়িয়ে তার বুকের গভীরে ঢুকে বলে দেবো এই কথা, না ভাষায়? আপনাদের তো অনেক ক্ষমতা, এমন ভাব তৈরী করেন, দিতে পারেন না ওড়ার শক্তি?

২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৩৮

অরূপ রাহী বলেছেন: উড়তে চাইলে নিজেই উড়তে পারবেন। চেষ্টা কইরা দেখেন!

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫০

মুক্তকথা বলেছেন: তোমার চোখ দুটোকে মুক্তি দাও,
পৃথিবী কতটা ধূসর দেখতে পাবে।
হাত দুটো মেলে দাও
সাহসী মাছরাঙার মতো,
দেখা হবে,
কতবার ছুঁলে জল একবার পাওয়া যায়
মাছের সন্ধান।

৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫৭

কৌশিক আহমেদ বলেছেন: তাইতো, নিমেষেই উড়ে গেলাম। বলে দিয়ে আসলাম কথাটুকুন! শান্তি শান্তি! এই অশান্ততারবাহিত যোগাযোগ মাধ্যমটা শয্যার নৈকট্যবর্তী হওয়ায় নিদ্রাদেবী অভিশাপ দেয়া শুরু করেছে। তিনি অভুক্ত রাখছেন, যন্ত্র যখন অযন্ত্র হয়ে রোবট থেকে মুক্তি দিচ্ছে, তখন দেবদেবীর উপাসনা বন্ধ হয়ে গেছে। সেসাথে তার ঘনিষ্ট মানবীও। একধরণের বিচ্ছিন্নতাবোধ, খন্ডকালিন সংযোগমানস মিলেমিশে যে অবস্থা তাকেও জরুরী মনে করছি। আপনার নিদ্রা কি সন্নিকটে? নাকি সন্নিকটে জাগরণ? ইন্টারনেট দাদা আপনার ঘরে কি সর্বক্ষণই বিরাজ করে?

৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫৮

অরূপ রাহী বলেছেন: বেশ বেশ, মুক্তকথা!

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:০২

অরূপ রাহী বলেছেন: দেবীকে খূশি রাখেন, পাইবেন! মি: অাহেমদ!

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৭ ভোর ৫:৪৯

"বাংলাভাষী" বলেছেন: কবি, কবিতা চাই বেশী বেশী।
৫

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:৩৭

অরূপ রাহী বলেছেন: থ্যাংকু, বাংলাভাষী।