নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবি, লেখক, চিত্রকর

ব্রাত্য রাইসু

কবি, লেখক, চিত্রকর

ব্রাত্য রাইসু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবি শামসুর রাহমানের গুরুত্ব

১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ১০:৩৯

কবি শামসুর রাহমানকে নিয়ে তার জীবিত অবস্থায়ও অনেকের মধ্যে তীব আবেগ দেখতে পেয়েছি। তার কবিতার মূল্যায়ন যারা করেন তারা হয়তো বলতে পারবেন কেন শামসুর রাহমান এত গুরুত্বপূর্ণকবি ছিলেন। আপনারা বলবেন কি কোথায় শামসুর রাহমান গুরুত্বপূণর্ বা কেন তিনি প্রধান কবি ছিলেন? আপনারা সুচিন্তিত মত দিবেন আশা করি।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৪:৪৬

সুর বাংলা বলেছেন: শামস মানে সূর্য। আর রহমান হচ্ছে আল্লাহর একটি গুনবাচক নাম। রহমান থেকে এসেছে রাহমান। তাই শামসুর রাহমান খুবই দামী ও মুল্যবান একটি নাম।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৪:৪৯

অতিথি বলেছেন: এইটা ভালো হইছে, শামসুর রাহমানকে মাতামাতির কারন তার কিছু অনবদ্য কবিতা, যদিও শেষ জীবনে আসে তার ফরমায়েশি কবিতা লেখার সংখ্যা বেড়েছিলো এবং সেই সাথে কবিতার মানও কমেছিলো তবুও এইসব অগোছালো কবিতার ভেতরেও মাঝে মাঝে পুরোনো দিনের শামসুর রাহমানের সোনালী ছায়া বের হয়ে আসতো।
আর কবিতার বিচার করলে বলতে হবে শামসুর রাহমানের গদ্যের বুনোট, সাধারন থেকেও শুধু পরিবেশনার জন্য আলাদা একটা ব্যাঞ্জনা তৈরি করা শব্দগুচ্ছ। আমার নিজের তার সব কবিতা ভালো লাগে না , সবার সব কবিতা ভালো লাগবে এমন দায়ও কেউ দেয় নাই। তবে সেই কিছু কিছউ ভালো লাগা কবিতা পড়ার পর ভেতরে একটা আবেশ তৈরি হয়, এটুকুর জন্যই।

কবির গুরুত্ব বিচার বা কবিকে প্রধান বলা এসব বিশেষনে কবি নিজেই খর্ব হয়ে যায়। কবিএকজন মানুষ, কবিতা দিয়ে যাকে মানুষ চিনে, বিচার করলে কবিতার গুরুত্ব বিচার করেন, কবির গুরুত্ব বিচারে প্রয়োজন কি?

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৪:৫০

অতিথি বলেছেন: রাইসু দোস তুমি আগে কও দেহি কেন তিনি প্রধান কবি ?

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:০২

জলদীপ বলেছেন: একটি ভালো কবিতাও একজন মানুষকে তুমুল জনপ্রিয় করতে পারে আর শামসুর রুহমানের অসংখ্য কবিতা মানুষকে ভাবায়, উদ্দীপ্ত করে।
রাইসু কেমন আছো বন্ধু!

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:০৯

অতিথি বলেছেন: উনি নিজের জন্য কতটুকু গুরত্ব বহন করেছেন জানি না, তবে উনি দেশের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করেছেন ।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:১৮

ঝরা পাতা বলেছেন: শামসুর রহমান বাংলা কবিতায়একাই একটি যুগের সৃষ্টি করে গেছেন। আধুনিক বাংলা গদ্যকবিতাকে তিনি অন্য রকম উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাঁর কবিতায় শব্দসম্ভারে বৈচিত্রতা, সরল-সুন্দর উপমা (উদাহরণ -স্বাধীনতা তুমি), সবের্াপরি প্রকাশভঙ্গির স্বাতন্ত্র্য অন্য কবিদের থেকে তাঁকে সুস্পষ্টভাবে আলাদা করেছে। বলতে গেলে কবিতায় তিনি একটা আলাদা মাত্রা যোগ করেছেন সন্দেহাতীতভাবে।

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:২৭

হাসিব বলেছেন: - শামসুর রাহমান কিছু কবিতা লিখেছেন যেগুলো বাংলা ভাষা যতদিন টিকবে ততদিন টিকে থাকবে ।

-তবে তাকে প্রধান কবি বলা হবে কিনা সেবিষয়ে হুমায়ুন আজাদের কিছুলেখা আছে । কারো কি মনে আছে সেসব ?

- স্বৈরাচার লেজে হোমোর অনুগতও ছিলেন তিনি অনেককাল ।

- আবার অনেক আন্দোলনেও আমরা তাকে সেভাবে দেখি না ।

- তবে যত যাই হোক না কেন । মৃতু্য দিনে আমরা তাকে আর গালাগালি না করি । যেই লোক আসাদের শার্ট বা স্বাধীনতা তুমির মতো কবিতা লিখতে পারে সে সাধারন বিচারের উধের্্ব। উধর্্বালোকে কবি যেখানেই যান ভালো থাকুন ।

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:২৮

রাকিব হাসনাত সুমন বলেছেন: শামসুর রাহমান ছিলেন তো বলেই আমরা বলতে পেরেছি--- স্বাধীনতা তুমি রবি ঠাকুরের অজর কবিতা ধারা ...

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:৩০

অতিথি বলেছেন: রাইসুদা, একটা জটিল আলোচনার সৃষ্টি করেছেন। একদিন কবি-বুদ্ধিজীবি ব্রাত্য রাইসুর গুরুত্ব শিরোনামেও হয়তো পোস্ট দিবে কোনো চোর :)

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

অতিথি বলেছেন: সবই তো বলা হয়ে গেছে। আমি আর কী বলবো। শুধু বলবো, তিনি খুব সহজ-সুন্দর ভাষায় অনেক কঠিন কথা বলে গেছেন তাঁর কবিতায়।।

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

অতিথি বলেছেন: ব্যক্তি শামসুর রাহমান থেকে উঠে এসে তিনি হয়েছিলেন দেশ-মাতৃকার- এটাই তাঁর বড়ো পরিচয়।

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ রাত ১১:৫৪

সাধু লুইস বলেছেন: সবই প্রচার মাধ্যমের খেইল। যারা শামসুর রাহমানকে নিয়ে মাথায় তুলে নাচে, তারা শামসুর রাহমানের দুয়েকটা কবিতা পড়েছে, আর গুটিকয়েক ধামাধারীর সাথে গলা মিলিয়ে হই হই করে তারা কবিকে একটা গাছে তুলে দিয়ে মই কেড়ে নিয়েছে। লক্ষ করুন ভাইসব, এই ঘটনা যখন ঘটে, তখন বাংলাদেশে প্রধান কবি হওয়ার লায়েক কবির সংখ্যা অনেক কম, শামসুর রাহমানকে ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেয়া হয়েছে।

দুর্ভাগ্য জাতির, তারা শামসুর রাহমানের কবিতা তো পড়ে নাই-ই, পড়ে নাই ব্রাত্য রাইসুর কবিতাও। নাহলে যে কোন কবিতামোদী পাঠক নিদ্্বর্িধায় বলে দিতে পারতো, শামসুর রাহমান নন, বাংলা ভাষায় জীবনানন্দের পর কবি যদি কাউকে বলতে হয় তো সে ... কাককো কাইকু ... কাককো কাইকু ... কাককো কাইকু ...

(উপরের দুষ্টামিটা করার লোভ সামলাইতে পারলামনা, দুষ্কিত, আশা করি রাইসু ক্ষমা করবেন। প্রধান কবি কথাটা আসলে জোরদার হয়েছে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতনের পর, যখন প্রধানমন্ত্রী বিপুল ক্ষমতা হাতে নিয়ে দেশ শাসন শুরু করেছেন। লোকজন তখন [গাঢ়] প্রাধান্য [/গাঢ়] কথাটার দাপট হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। সবাই বুঝতে পেরেছে, সবচে বেশি মিডিয়া কাভারেজ যে পায় সে-ই প্রধান। কাজেই সেই সংজ্ঞামতেই শামসুর রাহমানকে প্রধান কবি ডাকা শুরু হয়েছে। বাস।)

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৬ রাত ১২:৩৩

অতিথি বলেছেন: সেটাই, প্রধান কবি বলাটা ঠিক না। খালেদা জিয়া যেমন প্রধানমন্ত্রী হলেও প্রধান নারী না। নারীত্ব বা কবিত্ব অনেকের মধ্যেই অনেকভাবে ফুটে থাকে, কিন্তু টিভিতে বেশি দেখায় খালেদা জিয়া আর শামসুর রাহমানকেই। লুইসের কথায় ইকো দেই।

তাছাড়া, শামসুর রাহমান যেমন নম্রভাষী নরমসরম মানুষ, দুমর্ুখ ছিলেন না, সম্পাদকেরাও তাঁকে প্রধান কবি বানিয়ে তৃপ্ত ছিলেন।

উনার অবর্তমানে এখন এই স্থান কাকে দেয়া যায়? আমরা কি একজন প্রধান কবি ছাড়া চলতে সক্ষম?

তবে রাইসুদাকে দেয়া উচিৎ হবে না। বয়স কম। লিখেছেনও কম। আরো অনেক কিছু দেখা, শেখা, লেখা বাকি। মন খারাপ কইরেন না বস। আপনারও সময় আসবে। আংরেজিতে বলে না, এভরি ডগ হ্যাজ ইটস ডে। সো ডাজ এভরি পোয়েট। খোদার উপর তোয়াক্কেল রাখেন।

১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৬ রাত ৩:৫১

অতিথি বলেছেন: ঢাকা শহরের উপর ওনার লেখা "স্মৃতির শহর" ছোটকালে আমাকে অনেক দিন আচ্ছন্ন করে রেখেছিল। দীর্ঘদিন পরে এই বিদেশ বিভূইয়ে প্রতি মুহূর্তে এই 'স্মৃতির শহর' ফিরে ফিরে আসে মনে।

১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ৭:১৫

মাশা বলেছেন: প্রধান কবি দ্্বীতিয় কবি কিংবা ত্রীতিয় কবি এসব অভিধা কবিতা সম্পর্কে বিরুপ ধারনা আনে। আর এসব তকমা যাদের পেছনে লাগে মনে করতে হবে তাতে রাজনীতি আছে।তবে সব মিলিয়ে একজন কবি সবসময় একই মানের কবিতা লিখতে পারেনা। তাই তার কবিতা গুলির যথাযত মূল্যায়ণই আসল ব্যপার। একজন কবির মৃত্যুতে তাকে নিয়ে প্রহসন না করে তার আত্মার শান্তির জন্য নিজেদের আত্মার কাছে প্রার্থনা করুন। সে কত নাম্বার কবি এটা হিসাব করার ম্যালা সময় পাওয়া যাবে।

১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৬ ভোর ৫:৫৫

অতিথি বলেছেন: ডিয়ার মাশা,
আত্মার শান্তি জিনিসটা সম্পর্কে আপনি শিওর? একজন কবি সারা জীবনে কখনো প্রধান কবির মতো একটা প্রহসনের বিরুদ্ধে একটা কথা বললেন না, এখন বলতেছেন কত নাম্বার কবি হিসাব করার জন্য মেলা সময় পাওয়া যাইব! আপনের আত্মা শান্তিতে নাই বুঝতেছি। আমার আত্মার শান্ত অবস্থা। মৃতু্য , অসুস্থতা এসব কোনো কিছুই বাস্তবতারে শিথিল করতে পারে না। যাদের আত্মার বেশি শান্তির দরকার তারা কয়দিনে ব্লগ ছাইড়া সমাধিতে বইসা থাকতে পারেন তো।

১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৬ ভোর ৬:০৮

অতিথি বলেছেন: ডিয়ার মাশা,
আপনি দেখি আমি কী করমু তা ঠিক কইরা দিতে চান। আপনের আত্মায় শান্তিনা থাকলে আপনে প্রার্থনা করেন গা। প্রহসনে তো ঠিকই অংশ নিলেন, তো আমারে এই জিজ্ঞাসায় বিরত থাকতে কন কা? আর কারো আত্মার শান্তিজিনিসটা কি? প্রধান কবি দ্্বিতীয় কবির যদি প্রহসন থাইকা থাকে সেইটায় সবার আগে রাহমান ভাই-ই অংশগ্রহণ করছিলেন, স্বয়ং রবীন্দ্রনাথও কবিদের সরদার হইতে যান নাই। প্রধানত্ব স্বীকার করাটাই প্রহসনে অংশগ্রহণ করা। রাহমান ভাইয়ের জীবিতাবস্থায় আমি তার প্রধান কবিত্বের ব্যাপারে প্রশ্ন রাখছি মারা যাওয়ার পরেও তা রাখতে চাই। রাহমান ভাইয়ের আত্মার অনুভূতি ক্ষমতা থাইকা থাকলে বরং প্রশ্নহীন ভক্তদের কারণেই তা অশান্ত হইয়া উঠতে পারে।

১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৬ ভোর ৬:২১

অতিথি বলেছেন: শামসুর রাহমান কি নিয়ে লেখার কাজে এই তথ্যগুলি কাজে লাগবে। সমস্যা একটাই কেউ আগে না লিইখখা ফেললেই হয়।

১৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৬ সকাল ৭:০৯

অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: প্রধান কবি জাতীয় তকমা দেওয়াটা উচিত হবে না। একমাত্রকবিও না। আল মাহমুদ প্যারালালি ভালো লেখছেন যতদিন না তার গায়ে দক্ষিনি চাদর জড়াইছেন। পূর্ব ও উত্তরসূরী অনেকেই আছেন। শামসুর রাহমান হইতাছেন অদ্্বিতীয় একটাই কারণে-বাংলা ভাষায় তিনিই প্রথম আন্তর্জাতিক। আমি ভুগোলটা এই বাংলা বুঝাইতেছি, ভাষাটা সেই বাংলার অরিজিনাল না হইলেও শুদ্ধ বাংলা নিয়া বাংলাদেশরে উনি আন্তর্জাতিক ব্যাপ্তি দিছেন। আর স্বাধীনতার কথা নাই বা বললাম

২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৬ বিকাল ৫:০৭

অতিথি বলেছেন: দোস তোমার ব্যাখা কই?

২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:২২

অতিথি বলেছেন: রাসেলের সাথে একমত। কবি হিসাবে শামসুর রহমানকে অতটা পছন্দ নয় আমার। উনার চেয়ে ভালো মানের কবি আছেন। মিডিয়া লাইনে জড়িত থাকার কারনে যা আলোচিত তিনি। তার অন্য ব্যক্তিত্বগুলো'য় বাম হাত চালানোর মত অতটা সাহস আমার নাই। তবে, আবার বলি- শামসুর রহমান কে যারা মহা কবিতে ভুষিত করতে সদা ব্যস্ত তারা ভুল করছেন। শেষের দিকে তার কবিতাগুলো ডাইলখিচুরি টাইপ ছিল। অথচ তিনি লিখে গেছেন এক্কেবারে শাহারুখ খান ষ্টাইলে... :) নো পছন্দ করাকরি, হাত আছে লিখি যাই টাইপ। ধন্যবাদ। আপনার সাক্ষাৎকারটা পড়েছি @ রাইসু।

২২| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

অতিথি বলেছেন: প্রধান কিনা জানিনা তবে গুরুত্বপূর্ন এই কারনে যে কবি চরম বামপন্থি ছিলেন। আর বাংলাদেশে চরম বামপন্থি মানে হাইলাইট হওয়ার বিষয়। এরশাদ মিয়ার জন্য কবিতা লিখে দিতো আর এরশাদ সেটা নিজ নামে ছাপাতো! এর জন্যও কবি নাম করেছেন।

২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৬ রাত ৮:০৩

অতিথি বলেছেন: রাইট... যতটা আলোচিত তিনি হয়েছেন তা কেবল ঐ গুনটির জন্যই। বলতে হয় এরশাদ ছাগলারও কিছুটা রসবোধ ছিল। না থাকলে বিদিশা দিশাহীন তার পিছে ঘুরে... লোল। তয়, কম শুনিনাই... তার মত আরও একজন আলোচিত। তসলিমা নাসরিন। 'খ' তে বাঁশ মেরেছে তার। লোক দেখানো 10 কোটি টাকার মামলাও তিনি বেঁচে থাকতে করে গেছেন। হুদাই ফেরেসান। কিছুদিন পর তসলিমা যখন মাটির তলে হান্দাইবো, তখনও এমন মাতলামি হইবো। বলবে- কবি তসলিমা (হাহাহাহা), অথবা পত্র লেখিকা তসলিমা, অথবা 'ইসলাম বিদ্্বেষী' তসলিমা'র যোগ্য সম্মান দিতে হইবে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.