নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\'আমি জীবনের মাঝে বেঁচে থাকা এক অদৃশ্য \'জীবাত্না\'। যে জীবনের মাঝে খুঁজে ফিরি জীবনের প্রাণ। নির্জীব জীবনের চেয়ে প্রাণময় মুত্যুতেই আমার উচ্ছাস!\'

রাজিয়া সুলতানা

জীবন মানেই এক অমীমাংসিত সমীকরণ

রাজিয়া সুলতানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'এক\' যোগ \'এক\' সমান শূন্য

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩



সবকিছু কি সুন্দর চলছে। নির্বিঘ্নে........নিরবে....এবং গোছালোভাবে। তবু মনে হয় কোথাও যেন স্বস্তি নাই। কিছুদিন গেলেই মনটা কেন যেন অস্থির হয়ে উঠে। খুঁটেখুটেঁ আশপাশের সবকিছু থেকে যত রকমের দোষ আছে বের করতে থাকি। মনে হচ্ছে এটা মানব নামক যন্ত্রটার নিয়মিত স্বভাব। কোন অবস্থানেই এই যন্ত্রটা খুশি নয়। শুধু অবস্থান পরিবর্তনের চিন্তা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাওয়ানো, আর সেটাকে নিয়েই জীবনটাকে অস্থির করে তোলা। এভাবেই সঞ্চিত অয়েল-ফুয়েল খরচ করে নিজেকে ব্যস্ত রাখা সারাক্ষণ। এছাড়া আর কাজ কি? না হয় তো জীবনটা সহজ হয়ে যাবে। পা.....নির মত সহজ! জীবনকে এত সহজ করার কোন মানে হয়? জীবনে সংঘাত কিংবা দ্বন্দ্ব লাগিয়ে রাখার জন্য তো কোনো না কোনো একটা ইস্যু লাগবে!

আমার কাছে মনে হয় জীবনের যত সংঘাত, সংগ্রাম আর দ্বন্দ্ব সব এক একটা ইস্যু। এছাড়া আর কিছু নয়। মানুষ নামক প্রাণী টাকে আমার কাছে যন্ত্র-ই মনে হয়। কারণ, যন্ত্রের মত অকারণেই ছুটে চলে এই প্রাণিটি। কোনোকিছুরই কোন অর্থ নাই। যে যেভাবে চলছে, সেভাবেই তো কাটছে জীবন! জীবন কাটানোর রকমফের এর পার্থক্যের কারণে পৃথিবীর গতিবিধি কিংবা সূর্য উঠা ডোবাতে তো কোনো পার্থক্য দেখি না! পার্থক্য কেবল ভাবনা তে। আমরা জীবনকে যে যেভাবে ভাবি জীবন তা-ই! জীবন সেরকমই!

এই যে আজ সকালে আম্মু বকবক করছিল তার আশপাশের অনেক আত্নার আত্মীয়-স্বজনের সুখ-দু:খের পথচলা নিয়ে; ওই মেয়েটার জীবনটাই শেষ হয়ে গেলো.........কি মেয়ে কি হয়ে গেছে!........ওর জামাই ওরে রেখে আর একটা বিয়ে করেছে......এখন আর ওর দিকে কোনো খেয়ালই নেই!....আমি ভাবছি কি হতো ওর জামাই আর একটা বিয়ে না করলে? করেছে তাতেই বা কি তফাৎ তার জীবনে? কিই বা হতো ওর দিকে খেয়াল রাখলে? ওকে অনেক ভালোবাসলে? ----মনে হচ্ছে কিছুই হতো না। এখন যা হচ্ছে তা-ই হতো। সময় এগিয়ে যেতো। দিন গড়িয়ে রাত আসতো। দিনে দিনে বয়স ভারী হতো। আর কিছুদিন পর তার চুলে পাক ধরতো। চোখের দৃষ্টির সীমানা আস্তে আস্তে ছোট হতো। চোখে একটা লাল ফ্রেম এর চশমা চড়তো। অবশেষে একদিন পৃথিবী আলোকে ফাকিঁ দিয়ে অন্ধকারে চলে যেতো। এখনো তা---ই হবে। কোনো কিছুর ব্যতিক্রম নাই। তবে? তবে তফাৎ কোথায়??এক মানব আর এক মানবীকে অনেক ভালোবাসলে কিংবা খুব কেয়ারিং স্বামী হলে এমন কি তফাৎ তার জীবনে? কিংবা অনেক সুন্দরী স্ত্রী। সুন্দর গোছানো সংসার। ভালোবাসার কমতি নেই চারপাশে। সুন্দর বোঝাপড়া। তাতেও কি কোনো তফাৎ আছে শেষ পর্যন্ত? কারণ শেষ সীমানা তো একটাই। যা সবাই জানি। প্রত্যেকেই পৃথিবীতে এসেছে কিছু সময় সবার কাছে নিজের অস্তিত্বকে জানান দিবে বলে। এর বাইরে তো আর কিছু নেই। তার সময় শেষ হলে সে চলে যাবে।

এই আসা-যাওয়ার মাঝে এত রঙ্গ খেলা....আবেগ, অনুভুতি, মান-অভিমান, পাওয়া না পাওয়া এসবের অন্তর্নিহিত মাত্রা কিংবা গুরুত্বপূর্ণ অর্থটা কোথা্য় তা এখনো অমিমাংসীতই রয়ে গেছে আমার কাছে। ঘটনা, ঘটমান এবং অঘটিত এই তিনের মধ্যে অন্তত আমি কোনো তফাৎ এখনো খুজেঁ পাই নি। -ঘটনা ঘটেছে-কারণ এটা ঘটার ছিলো। ঘটেছে ভালো হয়েছে। -ঘটনা ঘটবে কারণ এটা ঘটতে হবে। এতেও কোনো সমস্যা নাই। -অঘটিত থেকে গেছে কারণ এটা ঘটবে না। এতেও সব ঠিক আছে।

তাহলে সমস্যা কোথায়? আমার এই অমিমাংসীত ভাবনার মাঝেই আবার বকবক শুরু হলো মায়ের। 'এখন সব বদলে গেছে'। 'আগের মত কিছুই নাই'। 'আন্তরিকতা নাই আগের মত। চিন্তা-ভাবনা গুলো ও আগের মত নাই.........' বকবকবকবক.....আচ্ছা কি হবে আগের মত আন্তরিকতা থাকলে? আগে কি কিছু হয়েছিলো যখন অনেক আন্তরিকতা ছিলো? চিন্তা-ভাবনা গুলাে যখন অনেক সুন্দর ছিলো? কি এমন হয়েছিলো? আর এখন কি হচ্ছে না? কিছুই না। যা যেমন চলছে, তেমনই চলবে।

ঐ যে মাথার পাশে একটা চিনচিন অনুভুতি....কেন ও বললো না....কেন ডাকলো না.....কেন তাকালো না.....কেন হলো না....কেন এলো না......কেন গেলো না.......কেন...কেন...কেন....এই চিনচিন তার'টাকে উপড়ে ফেলতে পারলেই আর এইসব কেন মাথায় আসবে না। সব সংঘাত দ্বন্দ্ব এক নিমেষে নি:শেষ হয়ে যাবে। তখন আর কোনোকিছুই অস্বাভাবিক মনে হবে না। কারণ কোন কিছু ঘটা বা না ঘটাতে কোনো তফাৎ নাই!

যে মেয়েটির জীবন শুরু হয়েছে রাস্তার পাশে, তার জীবনটা যেমন কেটে যাবে সময়ের সাথে। যার জীবন শুরু হয়েছে হাজারো আলোকশিখার ঝলকানিতে বিলাসবহুল রাজপ্রাসাদে তার জীবনটা ও কেটে যাবে সময়ের সাথে।জীবন শুরু হয়েছে জীবনের কোনো এক প্রান্ত থেকে। শেষ হবে জীবনের কোনো এক প্রান্তে। এটাই সত্য। এটাই জীবন। এবং এটাই পথচলা। এর উপরে আর কিছু নেই। মাঝখানে সব শূন্য সমীকরণ। আর এই 'শূন্য সমীকরণ' নিয়ে আমাদের যত্ত বাড়াবাড়ি! সমীকরণ এর এই কিনারে এসে এখন খুব হাসি পাচ্ছে। কারণ; সবশেষ সমীকরণ হচ্ছে 'আমরা বোকা'। 'বোকা মানুষ'!

(ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত)

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১

কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহঃ বেশ লিখেছেনতো।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: প্রশংসাসূচক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনাদের মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হই। ভালো থাকুন, নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল। !:#P

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

সুমন কর বলেছেন: পোস্ট ২বার এসেছে !! (কপি ২বার হয়েছে)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৫

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ওহ! তাই!! সরি!!! চেক করছি!
ধন্যবাদ ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: সুমন কর ভাই, অনেক ধন্যবাদ ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য। এডিট করে ছবি উপরে নীচে নেয়ার সময় পুরো লেখাটাই দুইবার কপি হয়ে গেছে। তাড়াহুড়ো করলে যা হয়। এখন ঠিক করে নিয়েছি। একরাশ কৃতজ্ঞতা।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: (................! ) এরি নাম জীবন। নানান সমীকরণের মাছে নেজেকে খোঁজা , পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে মিলাতে দিন পারি দেওয়ার নাম জীবন । লখনিতে অনেক আর্ট আছে । সুন্দর লিখনির জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা। !:#P !:#P

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "এই আসা-যাওয়ার মাঝে এত রঙ্গ খেলা....আবেগ, অনুভুতি, মান-অভিমান, পাওয়া না পাওয়া এসবের অন্তর্নিহিত মাত্রা কিংবা গুরুত্বপূর্ণ অর্থটা কোথায় তা এখনো অমিমাংসীতই রয়ে গেছে আমার কাছে। ঘটনা, ঘটমান এবং অঘটিত এই তিনের মধ্যে অন্তত আমি কোনো তফাৎ এখনো খুঁজে পাইনি ।"

জন্ম-মৃত্যু
পৃথিবীতে কে কাহার!
পোড়া আঁখি দুটি মেলি,
পলক কতক ফেলি
তারপর অন্ধকার।।
কোথা হ’তে ওঠে আসা
কোথায় চলে যাওয়া।
মাঝখানে স্বপ্ন-আশা
পাওয়া বা না পাওয়া।।
কুঁড়ি হতে ফুটে ফুল
বাসি হলে যায় ঝরে।
জীবনের কিছু ভুল
সমূলে আঘাত করে।।
জীবনের খেলা ঘরে
নিত্য কত বিকিকিনি।
সব লীলা ক্ষণিকেরে
দেয় শুধু হাতছানি।।
বিধি নীতি মেনে যদি
সদা হয় পথচলা।
তাহলে কী নিরবধি
হবে সব কথা বলা।।

৯ ফাল্গুন ১৪১৮ বঙ্গাব্দ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৬

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু, কাব্যময় মন্তব্যের জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এত সুন্দর কবিতা সমীকরণ কিছুটা সহজ করে দিয়েছে মনে হচ্ছে।

ভালো থাকুন, সাথে থাকুন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা অনেক। !:#P !:#P =p~

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কিছু সমীকরণে জীবন কে আটকে রাখলে তা যন্ত্র হয়ে যায়। একথাটা সত্যি। তবু যন্ত্র ভাবতে ভালো লাগে না। এর থেকে গাছ ভালো। একদিন সকালে উঠে দেখলাম গাছ হয়ে গেছি। বেশ ভালোই হবে। কি বলেন?

:-& :-& :-& :-&

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: যন্ত্র ভাবতে আসলেই ভালো লাগে না। তবুও আমরা চলছি যন্ত্রের মত। গাছ হতে চাই না। তখন আমার ভাষা কেউ বুঝবে না। এখন তো অনুভূতির কথা, অভিমানের কথা, কষ্টের কথা প্রকাশ করতে পারি। তখন তা ও পারবো না। তখন হবে ডাবল কষ্ট। তাই গাছ হতে চাই না। প্রখর জীবনবোধে ত্বাড়িত একজন মানুষ হতে চাই! =p~ =p~ :-0

তাই দিশেহারা রাজপুত্র, মানুষ হয়েই বাচুঁন। নয় গাছ, নয় যন্ত্র।।।।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

অগ্নি সারথি বলেছেন: সুন্দর।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্নি সারথি। আমার ব্লগমহলে স্বাগতম। একরাশ শুভেচ্ছা। ;)

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গাছ মানব =p~

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ, গাছ মানব :D :) :D

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



জীবনের সমীকরণে আত্মউপলব্ধি, অনুপ্রেরণা ও অনুশোচনার মাঝেই খাঁটি মানুষ হতে পারা যায়।

শুভকামনা নিরন্তর।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: সহমত। শুভকামনা আপনার জন্যও। !:#P !:#P

৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর লেখা। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: প্রামানিক ভাই, অনেকদিন পর। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। পুরোনো লেখা পেছনে এসে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। :) ভালো থাকবেন।

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: শূন্য সংখ্যাটা ঘোড়েল ভীষণ। এর যে কত রূপ! একা-দোকা-ভীড়ে-নীড়ে-রাস্তায়-সস্তায়... শুধু অসংখ্য সংখ্যার যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ, আর এসব দেখে সে হাসে, আর আমরা ক্রমশ তার বিছানো জালে আটকা পড়ে যাই।

ভালো লাগলো লেখাটা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: "আর এসব দেখে সে হাসে, আর আমরা ক্রমশ তার বিছানো জালে আটকা পড়ে যাই।" - বাহ্! বেশ দারুন তো! ধন্যবাদ একরাশ! !:#P !:#P !:#P

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

রুহুল গনি জ্যোতি বলেছেন: চমৎকার

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ রুহুল গনি ভাই, পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন। দুঃখিত প্রতিউত্তরে দেরি হয়ে গেল।

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অবশেষে পুঁজির সমাজে বেঁচে থাকাটাই অসাধারন ব্যাপার।খুব ভালো লাগল লেখাটি
+++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: রুদ্র জাহেদ, বেঁচে থাকাটাই অসাধারণ ব্যাপার!! নাহ্ ! মানতে পারলাম না।
বেঁচে থাকার আগে পড়ে কিছু নাই?!
ভালোভাবে বাঁচা, মানুষ হয়ে বাঁচা, মানুষের জন্য বাঁচা................কিছুই নাই।!
ধন্যবাদ চিন্তাশীল মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন। পুঁজির সমাজে অবশেষে বেঁচে থাকুন। :( :( :(

১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১। ছবিটা মনটাকে কেন জানি ভীষণ, ভীষণ নাড়া দিয়ে গেলো।
২। শেষ অনুচ্ছেদটা অত্যন্ত চমৎকার হয়েছে, অভিবাদন!
৩। 'শুন্য' নামে আমার একটা কবিতা আছে, আগামীতে এখানে প্রকাশের আশা রাখি।
৪। আমার কবিতায় মন্তব্য রেখে আসার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই। পয়েন্ট আকারে ব্যাতিক্রমী মন্তব্য বেশ ভালো লাগলো। আপনার কবিতাটা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। গল্পের সিরিজটা পড়েছেন? কেমন লাগছে?
ভালো থাকবেন সবসময়।

১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই। পয়েন্ট আকারে ব্যাতিক্রমী মন্তব্য বেশ ভালো লাগলো। আপনার কবিতাটা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। গল্পের সিরিজটা পড়েছেন? কেমন লাগছে?
ভালো থাকবেন সবসময়।

১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের সিরিজটা পড়েছেন? কেমন লাগছে? -- এখনো পড়িনি, তবে শীঘ্রই পড়ার আশা রাখছি।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ;) ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.