নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\'আমি জীবনের মাঝে বেঁচে থাকা এক অদৃশ্য \'জীবাত্না\'। যে জীবনের মাঝে খুঁজে ফিরি জীবনের প্রাণ। নির্জীব জীবনের চেয়ে প্রাণময় মুত্যুতেই আমার উচ্ছাস!\'

রাজিয়া সুলতানা

জীবন মানেই এক অমীমাংসিত সমীকরণ

রাজিয়া সুলতানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: \'ভালোলাগা\' এক পরজীবী কষ্টের নাম!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৯



#(এক)#

ও এখনো সেভাবে তাকিয়ে আছে।

ওর এই দৃষ্টি টা আমার খুব চেনা। হয়ত আমাকে পড়ার চেস্টা করছে। যে কোন বিষয়কে বিশ্বাসে নেয়ার আগে ও বারবার এভাবেই পরখ করে দেখতে চায়। বিভিন্নভাবে বিশ্লষণ করে, চোখের ভাষা পড়ার চেষ্টা করে। হয়ত গুনে গুনে দেখে কপালের রেখায় ক'টি ভাজের পরিবর্তন হয়েছে। এবং সেখানে কি কি লেখা রয়েছে।

আমি নির্বিকার তাকিয়ে থাকি ওর চোখের দিকে। সময় দেই। ও দেখুক। যা দেখতে চায়। আমি ওকে পড়তে দেই। আমাকে।

'তোমরা তো একজন নারী মহাসচিব পেতে যাচ্ছ।' এবার চাইছিলাম ও একটু নড়ে চড়ে উঠুক। তাই কঠিন বিষয়কেই টেনে আনলাম।
কথাটি শুনে সামান্য নড়েচড়ে উঠে ও। 'হুঁ, জানি।' 'এটা হচ্ছে প্রত্যাশা বা সম্ভাবনার একটা জায়গা। নিশ্চিত না।' 'প্রত্যাশার জায়গাটা নিয়ে আত্নতুষ্টির কিছু নাই। বরং কষ্টের একটা সম্ভাবনাকে দাঁড় করিয়ে রাখা। প্রত্যাশা খুব খারাপ জিনিস। এটা না থাকাই ভালো। বোকারা প্রত্যাশা করে। আমার মত বোকারা, যারা কষ্ট পেতে চায়। সুখের জীবনে টেনে টুনে কষ্টকে কাছে টেনে তার সাথে সখ্যতা গড়তে চায়।'

বাহ্! কি সুন্দর একরাশ ডায়লগ ঝেরে দিলো। এই হচ্ছে মেয়েদের সমস্যা। সুযোগ পেলেই ডায়লগ ঝারে। নড়েচড়ে উঠলাম। ডায়লগের পেছনের গন্ধটা একটু একটু টের পাচ্ছি। নাহ্। খুব বেশি নাড়ানো যাবেনা। আগেভাগেই হাত গুটিয়ে নেয়া ভালো। ওর এই রূপটিকেও আমি খুব চিনি। যখন কোনো কিছু নিয়ে রাগ থাকে, ও এভাবেই সহজ বিষয়েও দ্বিমত পোষণ করে। প্রসঙ্গকে টেনে নিয়ে যায় ওর নির্ধারিত লক্ষ্যস্থলে।

'ওটা ২০১৬ সাল শেষ হবার পরের বিষয়। বান কি মুন ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আছেন। তবে এটা ভালো যে ‘নারী মহাসচিব নিয়োগে সমর্থনকারী বন্ধুদের গ্রুপ’ নামে একটি অনানুষ্ঠানিক সংগঠন করা হয়েছে। তারা এরই মধ্যে প্রায় ৭০টি দেশের সমর্থন আদায় করেছে।'

ওর কন্ঠের স্থিরতা এবং আলোচনার স্বাভাবিকতায় কিছুটা স্বস্তি পেলাম। এবারের মত পাশ কাটানো গেলো। সবসময় রাগ, মান-অভিমান এসবের মুখোমুখি হতে চাই না। এই রূপটা মাঝেমাঝে ঠিক আছে। ভালো ও লাগে কোনো কোনো সময়। কিন্তু এখন না। এখন ভালো লাগছেনা। নীরা ও এই বিষয়টা বুঝতে পারে-সেটা আমি বুঝি। যেমন এখন বুঝতে পেরেছে। বিষয়টাকে পাশ কাটিয়ে খুব সহজেই আলোচনার স্বাভাবিকতায় ফিরে এসেছে।

নীরা চায়ে চুমুক দেয়। আদা লেবু দিয়ে লাল চা। এটা ওর ভীষণ প্রিয়। যখন আমরা এই টং দোকানটার পাশ দিয়ে হেঁটে যাই, এখানটায় থামি। দুই মগ ভর্তি লাল চা নেই। দু'জনে বেশ আয়েশ করে চায়ে চুমুক দেই আর কাব্যরসহীন কঠিন কঠিন সব গল্পে চা'টা শেষ করি। সবসময় কাব্যরস নীরা পছন্দ করে না। তাই বলে নীরা কাব্যরসহীন নয়। আবার সবসময় কঠিন হয়ে থাকলে ও বেশ কঠিন একটা ভাব নেয়। সেটা মনে হয় আমাকে বুঝিয়ে দেয়ার জন্যে যে আমার এখন একটু হাসা দরকার। একটু আধটু কাব্যরসের ও দরকার এই মুহুর্তে। ওর চরিত্রের এই দ্বৈত রূপ মাঝে মাঝে আমার কাছে ও দুর্বোধ্য মনে হয়।

হয়ত বা নীরার এই দুর্বোধ্য দ্বৈত রূপই কোনো একদিন আমাকে কাছে টেনেছিলো। এখনো কাছেই আছে সে। আমি। শুরুর সময়ের মত আকর্ষনটা এখন সবসময় ওভাবে টের পাই না। এটা আমি বুঝি। হয়ত নীরা ও বোঝে। ইদানিং কেমন যেন দূরে দূরে থাকে। আমি বুঝি এর কোনোটা অভিমান। কোনোটা ইচ্ছে করে দুরে থাকা। সবসময় ওর অভিমান ভাঙ্গাতে আমি যাই না।

আমার এখনো চা শেষ হয়নি। লাইট পোস্টের আলোতে নীরার চেহারাটা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। শান্ত গভীর দৃষ্টিতে ফাঁকা রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছে নীরা। চারপাশের শীতল আবহাওয়ার মতই যেন শীতল হয়ে আছে সে। এখন একটু একটু মায়া হচ্ছে নীরার জন্য। ওর রাগের কারণটা জানতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু জানি এখন ও বলবে না।

চা শেষ করে আমরা আবার হাটঁতে শুরু করি। নীরার হাতটা টেনে নেই। খুব শীতলভাবে ও হাতটা এগিয়ে দেয়। শীতল হাতের স্পর্শে ওর চাপা অভিমানটুকু আরো স্পষ্ট হয়।



#(দুই)#



সকালে মোবাইল অন করে দেখি নীরার একটি এসএমএজ। সারারাত মোবাইল অফ ছিলো। চার্জে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। কাল রাতে বাসায় অনেক গানবাজনা হয়েছিলো। ওতে ব্যস্ত ছিলাম। নীরার কথা একবারও মনে পড়ে নি। জানি একটা এসএমএস এর অন্তত অপেক্ষা করেছিল সে। বিছানা ছেড়ে উঠার আগে একটা ফিরতি এসএমএস পাঠিয়ে দিলাম। অন্য সময়, বিশেষ করে শুরুর দিকে ওর এসএমএস না পেলে অনেক রাত অব্দি ঘুমোতে পারতাম না। প্রতীক্ষার প্রতিটি প্রহরে প্রহরে কি রকম আনন্দ, কিছু কিছু যন্ত্রণা কতটা প্রত্যাশিত হতে পারে তা তখন বুঝতাম। এখন ওই উম্মাদনা কেটে গেছে।

নীরার মুখ টা কেমন যেন শুকিয়ে আছে। বুঝিনা মেয়েটা হঠাৎ এমন করা শুরু করলো কেন। সবসময় কেমন একটা দুখি দুখি ভাব করে রাখে। মনে হয় রাজ্যের অভিমান জমা হয়ে আছে। মাঝে মাঝে রাগী চেহারা নিয়ে কেমন কটমট করে তাকায়।

'আচ্ছা বলো তো তোমার কি হয়েছে? তুমি সবসময় এমন রাগ করে থাকো কেন।'
যথারীতি শীতল দৃষ্টিতে তাকায় নীরা। ঠোঁটের কোণে এক চিলতে স্থির হাসি। এই হাসির অর্থ এমন কিছু বলে দিচ্ছে যা আমার খুব বেশি একটা পক্ষে যাবে না। মনে হচ্ছে ও মনে মনে বলছে, 'তুমি এ কথা জেনে কি হবে? আদৌ কি দরকার আছে তোমার জানার?'

'আচ্ছা, ঐদিন শেষ পর্যন্ত কি কাজটা হয়েছিল? ফাইলটা খুঁজে পেয়েছিলে? পরে জিজ্ঞেস করার কথা ভুলেই গিয়েছিলাম।' বুঝতে পারলাম প্রসঙ্গ পাল্টাতে চাইছে নীরা।

'নাহ্! আরেকদিন যেতে হবে। সরকারি অফিসের বিষয় কোনো দিন একবারে হয়?'

'হু, তা ঠিক।' নীরা ও সুর মেলায়। এভাবে প্রসঙ্গ পালটে যায়।

এভাবে সম্পর্কের শীতলতার মধ্য দিয়ে কয়েক সপ্তাহ কেটে যায়। কয়েক দিন ধরে আমি খুব ব্যস্ত পারিবারিক কিছু কাজ নিয়ে। নীরার সাথে যোগাযোগ হয় নি তেমন একটা। মাঝখানে নীরা একবার ফোন দিয়েছিল। ফোন দিয়ে জরুরি ভিত্তিতে ডেকেছিল। কোনো বিশেষ কিছু মনে করে তড়িঘড়ি করে গিয়েছিলাম। 'আসলে তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছিলো। তাই!' নীরা অপরাধীর মতো নিচু স্বরে বলে।

'হুঁ, আমি ও বুঝতে পেরেছিলাম। আমার ও তোমাকে দেখতে ইচ্ছে করছিল। তুমি এভাবে ডাকাতে ভালোই হয়েছে।'

অনেক দিন পর নীরার মুখে হাসি দেখলাম। অন্য সময় যে ও হাসে না তা নয়। তবে ঐ হাসিতে প্রান ছিল না। যেটা এখন দেখেছি। আমি জানি কিভাবে খুশি করানো যায় ওকে। খুব অল্পতে খুশি হয় নীরা। যদি সেটা প্রকৃত কিছু হয়। আমার এই কথাগুলোর মধ্যে হয়তো প্রকৃত কিছু খুঁজে পেয়েছে ও।

(চলবে)

ছবি: অপরূপ দে।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

অতঃপর শুভ্র বলেছেন: বেপুক লাগল

সহজ ভাষায় কঠিন কথা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: বেপুক ধন্যবাদ =p~

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩১

প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই!

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম :)

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০০

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা =p~ । অপেক্ষা সুন্দর ও সফল হোক B:-/ B:-/ :`> । ভালো থাকবেন।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর! আপনার মন্তব্যে ভালো লাগলো। ভালো থাকুন। !:#P

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ভালো লেগেছে আপুনি...পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: রুদ্র জাহেদ, আপনার ভালো লাগা মন্তব্যে ভালো লাগলো। অপেক্ষা সাফল্য মণ্ডিত হোক। ভালো থাকুন , অপেক্ষায় থাকুন, সুন্দর থাকুন এবং সুস্থ থাকুন। :-B :-B

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১

মেঘ নাকি রোদ্দুর বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: মেঘ নাকি রোদ্দুর, আপনার ভালো লাগা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমার ব্লগে বোধ করি প্রথম মন্তব্য আপনার। স্বাগতম! অপেক্ষায় যেহেতু আছেন, ফিরে তো আসতেই হবে!

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লাগল।

নেক্সট =p~


২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৫

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: রাজপুত্র যেহেতু হুকুম করেছেন 'নেক্সট'! হুকুম তামিল তো করতেই হবে। নেক্সট নিয়ে আসছি নেক্সট এ!! সে পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকুন। অপেক্ষা দীর্ঘায়িত হোক! :-B :-B :-B :-B =p~

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

কালের সময় বলেছেন: ভালো লাগলো ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৮

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ কালের সময়। সময় এবং কাল এর মধ্যে পার্থক্য বুঝিনা। :-* :-*:-*। ভালো থাকুন পুরো সময়....কালের পর কাল....।

৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

স্তব্ধ হোমোসিপিয়েন্স বলেছেন: ভালো লাগল

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: স্তব্ধ হোমোসিপিয়েন! উফ! এত্ত কঠিন কঠিন নাম!! উচ্চারণ করতে গেলে কণ্ঠই স্তব্ধ হয়ে যায় :#) !!! ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। স্তব্ধ হয়ে থাকুন। B-)

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: চলার পরের অংশ দেখতে চাই। ভাল লেগেছে । :)

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: চলার পরের অংশ নিয়ে পরে আসিব ভাই! এইটুকু ভালো লেগেছে তাই ধন্যবাদ জানাতে চাই! অপেক্ষায় থাকুন। ;)

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

এস এম. আজিম বলেছেন: ভালো লাগলো পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রাখলেন ধন্যবাদ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৬

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: অপেক্ষায় রাখাই তো ভালো। ;) পরবর্তী পর্ব নিয়ে পরবর্তীতে অবশ্যই আসবো! সে পর্যন্ত ভালো থাকুন।

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

কল্লোল পথিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগা রেখে গেলাম। ধন্যবাদ ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ভালো লাগা রেখে গেছেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ নিয়ে যান। খালি হাতে ফিরে যাইয়েন না। =p~

১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

সুমন কর বলেছেন: সাবলীল বর্ণনা। চলুক...

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ, সুমন কর, সাবলীল যেহেতু চলুক তবে! মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। সাথে থাকুন। চলতে থাকুক! !:#P !:#P

১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নীরার অভিমানের কারণ গুলো হয়ত পরবর্তী পর্ব গুলোতে স্পষ্ট হবে।
ভালো লেগেছে পড়তে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা মম্ময় । আমার ব্লগমহলে স্বাগতম। অনেক শুভেচ্ছা রইল। নীরার অভিমানের কারণ এই পর্বেও কিছুটা ইঙ্গিত দেয়ার চেষ্টা করেছি। মনে হচ্ছে বোঝাতে পারিনি। এটা লেখকের ব্যর্থতা। পরবর্তী পর্বগুলোতে স্পষ্ট হবে আরো। সাথে থাকুন। ধন্যবাদ একরাশ।

১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

মনিরুজ্জামান জীবন @ বলেছেন: অসাধারণ ব্যঞ্জনাময় গল্পকথন,
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো কবির প্রতি।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার প্রতি ও শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর ! সাবলীল !
চলুক ,সাথে রইলাম ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন।

১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০০

অগ্নি সারথি বলেছেন: চলুক। সাথে আছি।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: অগ্নি সারথি, আপনাকে সাথে পেয়ে আপ্লুত। সাথে থাকুন। শুভেচ্ছা একরাশ। =p~

১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: চালান।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ওকে, চালাই! 8-| 8-| 8-| 8-|

১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

জেন রসি বলেছেন: পড়তে ভালোই লাগছিল।

চমৎকার।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ, জেন রসি। আপনার ভালো লাগা অব্যাহত থাকুক।
ব্লগ ব্যবহার বিষয়ক একটা প্রশ্ন আছে, সামু'র সহযোগিতা অংশে কয়েকবার পোষ্ট করার চেষ্টা করেছি। হচ্ছে না। মনে হয় আপনার কাছে উত্তর থাকতে পারে:
বিষয়ভিত্তিক ব্লগে পোষ্ট করার বা পোষ্টটি বিষয়ভিত্তিক ব্লগে আনার কোনো নির্দষ্ট নিয়ম আছে নাকি? আমি বুঝতে পারছি না।

২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পড়তে ভালই লাগছে। যাই নেক্সট পোস্টে...

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: বিখ্যাত ব্যাক্তিদের এইটাই চিহ্ন।

দ্বিতীয় পোস্ট এর শেষে লিংক দিয়েছি বোকার মত। কিন্তু আপনি বিখ্যাতের মত ঠিকই প্রথম পোস্ট আগে পড়ে নেক্সট এ যাচ্ছেন!
আপুনি কি এমনি এমনি বলে!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.