নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
শফিক একা। এই দুনিয়াতে তার কেউ নেই।
এক হিন্দু লোক (নরত্তম চক্রবর্তী) তাকে অনার্স পর্যন্ত পড়িয়েছে। নরত্তম চক্রবর্তী মারা যাবার পর শফিকের আর লেখাপড়া হয়নি। শফিকের ভাগ্য ভালো, সে একটা বাইয়িং হাউজে একটা চাকরি পেয়ে যায়। পিয়ন টাইপ চাকরি। মাস শেষে যে টাকা বেতন পায়, তাতে তার মোটামোটি চলে যায়। সে নিজেই রান্না করে খায়। পুরান ঢাকার একটা বাড়িতে ছাদে এক রুম ভাড়া নিয়ে থাকে। ছুটির দিনে ছাদে দাঁড়িয়ে সে আশে পাশে সব কিছু খুব মন দিয়ে দেখে। নিচে সারাদিন রিকশা, ভ্যান, গাড়ি চলতেই থাকে। বিকট আওয়াজ সারাদিন। শব্দ দ্রুত উপরের দিকে উঠে। তার ঘরের জানালা দিয়ে পাশের বাড়ির দোতালার বেলকনিটা স্পষ্ট দেখা যায়। বাসায় আনন্দ বলতে তার এই টুকুই। সেখানে মিশু নামে একটা মেয়ে থাকে। মেয়েটাকে শফিকের বেশ ভালো লাগে। শফিক ঠিক করেছে মিশুকে বিয়ে করবে। প্রতিদিনই তাদের রাস্তায় দেখা হয়। চোখাচোখি হতে হতে তাদের মধ্যে একটা বন্ধুত্ব হয়েছে। শফিক ঠিক করে রেখেছে আজ যদি মিশুর সাথে দেখা হয় তাহলে সে জোর করে তাকে কফি খাওয়াতে নিয়ে যাবে।
শফিকের বয়স ত্রিশ।
আঠাশ বছর বয়সে শফিক বুঝতে পারে তার চোখে সমস্যা। দিন দিন সে চোখে কম দেখছে। তার রাস্তায় চলাচল করতে ভীষন সমস্যা হয়। তার একটা বাইক আছে- আজকাল বাইক চালাতে তার খুব সমস্যা হয়। ফুটপাত দিয়ে হাঁটতেও তার ভয় হয়। সে চোখের ডাক্তারের কাছে যায়। ডাক্তার তার চোখ ভালো করে পরীক্ষা করে এবং বলে তার চোখে বিরাট সমস্যা। অপারেশন করতে হবে। অপারেশন করতে ৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকা লাগবে। এবং যত দ্রুত সম্ভব অপারেশন করিয়ে নিতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয়- দুই সপ্তাহের মধ্যে অপারেশন করাতে পারলে। শফিকের মাথায় হাত। সে দরিদ্র মানুষ। ৩ লাখ ৬৫ হাজার সে পাবে কোথায়? সে চাকরি করে এক বছরে দুই লাখ পায় না। শফিক মন খারাপ করে বাসায় ফিরলো। চোখের চিন্তায় সে খুব অস্থির। তার কত কত স্বপ্ন এখনও সত্যি হওয়া বাকি আছে। শফিক এক আকাশ ভালোবাসা নিয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে থাকে মিশুর ঘরের দিকে। নানান উছিলায় মিশু বেলকনিতে আসে। আর কিছু দিন পর হয়তো মিশুকে সে দেখতে পাবে না। পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যাবে। ইসলামপুরে শফিক এক কাপড়ের দোকানে প্রায়ই যায়। এই কাপড়ের দোকানের মালিক নিজাম উদ্দিন তাকে খুব স্নেহ করেন।
একদিন বিকেলে অফিস শেষে।
বাসায় ফেরার পথে কি মনে করে শফিক মিশুর বাসায় যায়। দরজায় দাঁড়িয়ে নক করে কিন্তু দরজা খুলে না মিশু। অথচ শফিক খুব বুঝতে পারে ঘরে কেউ আছে। শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। লাইট জ্বলছে। শফিক দরজা নক করেই যাচ্ছে। অনেকক্ষন পর এক ভদ্রলোক ঘরের ভেতর থেকে বের হয়ে আসেন। ভদ্রলোকের মুখ বেশ অশান্ত। শফিক বলে এই ঘরে মিশু থাকে। আমি মিশুর কাছে এসেছি। আপনি কে? ভদ্রলোক কোনো কথা না বলে শফিককে ঘরে আসতে বলে। শফিক ঘরে ঢুকে দেখতে পায় মিশুকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। পুরো ঘরে রক্ত আর রক্ত। ভদ্রলোক বলেন, আমি মিশুকে খুন করিনি। বিশ্বাস করুন আমি মিশুকে খুন করিনি। মিশু আমার অফিসে চাকরি করে। আমি এই পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম। ঘরে ঢুকে দেখি মিশু মরে পরে আছে। ভদ্রলোক তার মোবাইল নম্বর শফিক দেয় এবং শফিকের নম্বর নেয়। তারপর তারা দু'জন ঘর থেকে বের হয়ে যায়। শফিক প্রচন্ড ভীতু মানুষ। মিশুর লাশ মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে, সে বড় ধরনের ধাক্কা খায়। সে মিশুকে ভালোবাসে। বিয়েও করতে চেয়েছিল। সীমাহীন কষ্ট হয় শফিকের। সে মনে মনে ভেবে রেখেছিল মিশুকে বিয়ে করবে। একদিন তাদের আনন্দময় সংসার হবে।
তিনদিন পর পুলিশ আসে। এবং মিশুর লাশ নিয়ে যায়।
পুলিশ তাদের তদন্ত চালাতে থাকে। এদিকে এক সপ্তাহ পার হয়ে যায়। শফিকের চোখের অবস্থা ভালো না। ডাক্তার বলে দিয়েছেন যত দ্রুত সম্ভব অপারেশন করাতে হবে। একদিন ওই ভদ্রলোক শফিককে ফোন করেন। শফিক তার সাথে দেখা করে। ভদ্রলোক আবারও বলেন, আমি মিশুকে খুন করিনি। কিন্তু তার কোনো প্রমান আমি দিতে পারবো না। মিশুর ঘরে আমার হাতের ছাপ পাওয়া যাবে। মিশুকে আমি টাকার বিনিময় ভোগ করি। সে আমার সাথে অফিস ট্যুরের নাম দিয়ে ঢাকার বাইরে যেত নিয়মিত। আমার সাথে রাত কাটাতো টাকার বিনিমিয়ে। যদিও আমার বউ, বাচ্চা আছে। সেদিন আপনি আমাকে মিশুর ঘরে দেখে ফেলেছেন। বলা যায় আপনিই প্রধান সাক্ষী। পুলিশ খুব তদন্ত চালাচ্ছে। হয়তো আপনার বাসায় যাবে পুলিশ। আশে পাশে অনেক বাসায়ই যাচ্ছে। ভদ্রলোক কোনো ভনিতা না করে শফিককে বলল, তুমি কত টাকা চাও? শফিক কোনো চিন্তা ভাবনা না করেই বলল, আমি ৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকা চাই। ভদ্রলোক সাথে সাথে একটা চেক লিখে দিয়ে দিল শফিকের হাতে।
শফিক ব্যাংক থেকে টাকা ক্যাশ করে হাসপাতালে গেল।
হাসপাতালের লোক বলল, সব মিলিয়ে টাকা লাগবে চার লাখ পঞ্চাশ হাজার। সফিক বলল, ডাক্তার আমাকে বলেছেন, ৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। হাসপাতালের লোক বলল, এক্সট্রা কিছু খরচ আছে। বেড ভাড়া, ওষুধ ইত্যাদি। শফিক ৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকা হাসপাতালে জমা দিল। আর বলল, বাকি টাকা কিছুদিনের মধ্যে জমা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো। সে অফিসে গিয়ে তার বসলকে বলল, আমার কিছু টাকা লাগবে। আমার চোখে সমস্যা, অপারেশন করাতে হবে। অফিস থেকে তাকে টাকা দিল না। বরং কটু কথা শুনিয়ে দিল। এদিকে তার চোখের অবস্থা আরও বেশি খারাপ হচ্ছে দিনকে দিন। সে ওই ভদ্রলোকের কাছে আবার গেল, বলল- স্যার আমাকে আরও কিছু টাকা দেন। নইলে আমি পুলিশের কাছে আপনার নাম বলে দিব। ভদ্রলোক অখুশি হলেও শফিককে চোখের অপারেশনের বাকি টাকাও দিয়ে দিল। শফিক হাসপাতালে বাকি টাকা জমা দিল। দুইদিন পর তার অপারেশন হবে। সে অফিস থেকে ছুটি নিল এবং বাসায় ফেরার পথে তার চোখের ডাক্তারের সাথে দেখা। শফিককে দেখে ডাক্তারের খুব মায়া লাগলো। ডাক্তার বলল, শফিক সাহেব আপনার চোখ কোনো দিনও ভালো হবে না। শফিক বলল, তাহলে আপনি যে বললেন, অপারেশন করলে চোখ ভালো হয়ে যাবে। ডাক্তার বললেন, এরকম কথা আমাদের রোগীদের বলতে হয়। হাসপাতালে টাকা জমা দিয়েছেন, সেখান থেকে আমি আমার কমিশন পেয়ে গেছি।
শফিক হাসপাতালে গেল, তার টাকা ফেরত নেওয়ার জন্য।
সে ঠিক করেছে হাসপাতাল থেকে টাকা ফেরত নিয়ে সে ওই ভদ্রলোককে ফিরিয়ে দিবে। কিন্তু হাসপাতাল তাকে টাকা ফিরত দিল না। বলল, টাকা ফেরত দেবার নিয়ম নাই। এবং শফিক যদি খুব হই চই বা বেশি বাড়াবাড়ি করে তাহলে তাকে মেরে হাড্ডি ভেঙ্গে দেওয়া হবে। এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে দিয়ে দিব। ইত্যাদি ভয় ভীতি দেখিয়ে তারা শফিক কে হাসপাতাল থেকে বের করে দিল। শফিক কাদতে কাদতে বাসায় ফিরলো। সে অন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সে আর চোখে দেখতে পাবে না! এত কষ্টের টাকাও ফেরত পাওয়া গেল না। ভীষন কষ্ট হচ্ছে তার। সে তার চোখের চিকিৎসা করার জন্য অনেক চিন্তা আর পরিকল্পনা করে মিশুকে খুন করে, ভদ্রলোকের কাছ থেকে অপারেশনের টাকা যোগাড় করলো। মুহুর্তের মধ্যে তার সমস্ত পরিকল্পনা মিথ্যা হয়ে গেল। ভুল হয়ে গেল। সে কি এখন পুলিশের কাছে যাবে? সব স্বীকার করবে? না বুড়িগঙ্গা সেতু থেকে নিচে পড়ে আত্মহত্যা করবে? অন্ধ হয়ে বেঁচে থাকার চাইতে মরে যাওয়া অনেক ভালো। কিছু কিছু মানুষ তার এক জীবনে কিচ্ছু পায় না।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: গল্পটা যথেষ্ঠই ভালো হয়েছে রাজীব ভাই। তবে আমার মনে হয় ৩য় প্যারায় যেখানে খুনের দৃশ্য বর্ননা করেছেন সেখানে, শফিককে নিয়ে যা বলেছেন - প্রচন্ড ভীতু, বড় ধাক্কা খায়, সীমাহীন কষ্ট হয় ইত্যাদি একটু কম করে লিখতে পারতেন। তাহলে শেষে এসে ট্যুইস্টের সাথে কিছুটা মিল থাকতো। তবে এই পুরোটাই আমার নিজের কথা, মানতেই হবে সেটা ঠিক নয়।
ট্যুইস্ট দারুন হয়েছে। ছোট গল্প হিসেবে পারফেক্ট।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!
০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মনের মতোন মন্তব্য করেছেন।
ভালো থাকুন।
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সব্বোনাশ! করেছেন কি!
মহোদয়দের আইটি 'এক্স'-পাট' টিম সামুকে পর্ণের সাথে সাথে খুনের অপবাদও দিয়ে দিতে পারে!
সামুতে খূনের গল্প ছাপা হয় তো এটা খুনিদের সাইট
(ফান)
গল্পে ভাললাগা
০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
অস্বাভাবিক কিছু না। ক্ষমতা তাদের হাতে। এমন কিছু তারা বলেও দিতে পারে।
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: বেশ দুর্বল গল্প, প্রচুর গোঁজামিল ফাকফোঁকড় গল্পে। ভাষাও আপনার গতানুগতিক অন্য লেখার মতো। আপনার লেখা ছাঁচে পড়ে গেছে। দৈনন্দিন আবোলতাবোল হিসেবে চলে, তবে রহস্য বা অন্য ছোট গল্পে নয়। পরিশ্রম করুন।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার গল্প যদি ১০০% ঠিক হতো তাহলে তো আমি সুনীল বা হুমায়ূন আহমেদ হয়ে যেতাম।
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪০
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: সুনীল বা হুমায়ূন আহমেদের গল্প ১০০% ঠিক, কে বললো? সুতরাং আপনাকে ১০০% হতে হবে না। কেবল গল্প থেকে গাঁজাখুরি ভাবটি কমাতে হবে।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া অবশ্যই চেষ্টা করবো।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হায় হায় --- শেষে তো বেশ ভালো টুইস্ট !
দারুণ
ব্লগে আমার খুব একটা গল্প পড়া হয় না। পরিচিতদের পেলে পড়ি। কবিতা বেশি পড়ি।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কথা মনে করেই আমি কবিতা ;লিখি। বা কবিতার মতোণ কিছু একটা লিখতে চেষ্টা করি।
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
মোঃসালাহ্উদ্দিন বলেছেন: চমৎকার।।শুভকামনা।।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: শফিকের জন্য এখন ভরসার শেষ স্থল আল্লাহ।আমাদের দেশে এসব ঘটনা অহঃঅহই ঘটছে।
বাস্তব গল্পে খারাপ লাগা রেখে গেলাম।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিলাম না।
৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮
আবেরু বলেছেন: ভাল লিখেছেন , ভাল লাগলো পড়ে ##
০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
১০| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোটভাই,
গল্প ভালো হয়েছে ; তবে বহু জায়গায় টাইপো লক্ষ করলাম। গল্পে তাড়াহুড়ো ছাপ স্পষ্ট। বহু জায়গায় বাক্যে কনস্ট্রাকশনের গন্ডগোল আছে।
একদম শুরুতে নরত্তম চক্রবর্তীর সঙ্গে শফিকের সম্পর্কটি স্পষ্ট হলো না। তেমনি বিষয়টি খুব বোকা বোকা লাগল ডাক্তারের সঙ্গে তার কথোপকথনটি " কমিশন পেয়ে গেছি " ব্যস আমার কাজ শেষ এমন কথা বার্তার মধ্য দিয়ে।
পরিশেষে জানাই ভাইয়ের স্বভাবসিদ্ধ লেখার ভঙ্গিমার বড় অভাব পেলাম এই গল্পে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আপনি সম্পূর্ন ঠিক বলেছেন।
আসলে লেখার খেই হারিয়ে ফেলি।
১১| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
আরোগ্য বলেছেন: আরে রাজীব ভাই টুইস্ট তো কড়া হয়েছে। বুঝতেই পারিনি খুনি শফিক হতে পারে।
শেষে আমও গেলো, ছালাও গেলো।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে হে--- লিখতে চেয়েছিলাম গোয়েন্দা গল্প।
শেষমেষ এই দাড়িয়েছে।
১২| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:০২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মস্তবড় মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করেছেন গল্পে, খুব ভালো লাগলো গল্পটি।
একজন খুনির চোখে না দেখাই ভালো, দারুণ সমাপ্ত করেছেন ভাই।
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়
০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই। ভালো থাকুন।
১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৫৩
হাবিব বলেছেন: গল্পটা দারুন হয়েছে।
আপনার প্রতিউত্তরগুলোও দারুন। যেমন:
লিখতে চেয়েছিলাম গোয়েন্দা গল্প।
শেষমেষ এই দাড়িয়েছে।
০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি হীরার টুকরো। তবে কিছু মানুষ আমাকে কাঁচের টুকরা মনে করে।
১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:১০
হাবিব বলেছেন:
আসলে লেখার খেই হারিয়ে ফেলি
-- এই কথাই প্রমান করে আপনি খুবই সাদা মনের মানুষ
০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সাদা মনের মানুষ হতে দিচ্ছে কই?
০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সাদা মনের মানুষ হতে দিচ্ছে কই?
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩
ম্যাড ফর সামু বলেছেন: গল্পটি সত্যি অসাধারণ হয়েছে ব্রো। তবে শেষ পরিণতিটা আসলেই অনেক কাকতালীয়, বাস্তব জীবনে যারা অন্যায় করে তারা এমন হাতে হাতে তার প্রতিফল লাভ করে না। প্রকৃতি প্রতিশোধ নিলেও তা অনেক সময়ই অনেক পরে ধীরে ধীরে নেয়। অবশ্য ব্যতিক্রমও অনেক আছে।
ধন্যবাদ সুন্দর গল্পের জন্য।