নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এই হামলাকারী ব্যক্তিটি যদি মুসলিম হতেন, গোটা পৃথিবীর অবস্থাটা এতক্ষনে কি দাঁড়াতো?
এতবড় হত্যাযজ্ঞের পরেও মুসলিম বিশ্ব তো শান্তির পথেই আছে। তারা তো কোথাও পাল্টা কোনো আক্রমন কিংবা উদ্ধত কোনো আচরন করেনি।
ভেবে দেখুন, বিশ্বের অন্য ধর্মালম্বীরাও যখন জঙ্গী হয়ে উঠবে তখন গোটা পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে! পশ্চিমা বর্ণবাদী এবং মুসলিম বিদ্বেষী এসব খুনীদের তৈরি করেছে কারা? আন্তর্জাতিক বৈষম্য, পক্ষপাতিত্ব মানবতার জন্য ক্ষতিকর।
মসজিদে হামলা করতে হবে এবং টার্গেট করে কেবলমাত্র মুসলিমদেরকেই হত্যা করতে হবে -এই জ্ঞানটুকু যার পূর্ণমাত্রায় থাকে, তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বলার যুক্তি কোথায়? এই আধুনিক যুগে এসেও আমরা, দিন দিন কেমন অস্থিরতার যুগে ফিরে যাচ্চছি!!
এইসব হামলায় ইউরোপ, আমেরিকার ক্ষমতাসীনদের মদদ আছে। তারা মানবতার গান গেয়ে গেয়ে শরনার্থী, অভিবাসীদের স্থান দেয়। ট্রাম্পের মত চুড়ান্ত রেসিস্ট একজন ব্যক্তির আমেরিকার মত দেশে ক্ষমতায় থাকা, এই বিশ্বের সকল ধর্মের মানুষের জন্যই উদ্বেগজনক। ধর্মের উর্ধে উঠে এই বিশ্বের সকল মানুষ যদি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একজোট না হয়- তবে শান্তি ফিরবে না। আর এই রকম ঘটনা ঘটতেই থাকবে।
আমরা সবাই মানুষ... সবাই একই সষ্টার সৃষ্ট জীব। সবাই শান্তিতে থাকুক। তারপর ও ভাবতে হবে গভীর ভাবে, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে মানবতা আদৌ টিকে থাকবে কি না !
চলুন সকল মুসলিম অমুসলিম ও নওমুসলিম মিলে সুন্দর শান্তির একটি পৃথিবী গড়ি।
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের চেয়ে মানবতা বড়।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: জঙ্গি সব সময়ই জঙ্গি সে যে ধর্মেরই হোক না কেন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: একজনও জঙ্গিও কিন্তু মানুষ। মন্দ মানুষ।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ব্লগারদের মনোভাবের সাথে আমি সহমত।
চলুন সকল মুসলিম অমুসলিম ও নওমুসলিম মিলে সুন্দর শান্তির একটি পৃথিবী গড়ি।
এটাই সকলের চাওয়া।
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
কিশোর মাইনু বলেছেন: প্রথম কথা জংগী মানে সন্ত্রাসী না। ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম সেরা একজন তলোয়ারবাজ ও যুদ্ধবাজ একজনে নাম-নুরুদ্দীন জংগী, যিনি সালাউদ্দীন আইয়ুবীর চাচা ছিলেন। ক্রিস্টানরা ও বলে, আমরা মুসলমান রা ও জংগী জংগী বলে লাফাই।
২য় কথা, আমরা মুসলমানরা এখন সারা দুনিয়ায় অবহেলিত, নির্যাতিত। নো অফেন্স, এর জন্য দায়ী আমরা নিজেরাই। কীভাবে?!?!?
তামিমরা বেচে গেছে বলে আমরা বাংগালীরা আলহামদুলিল্লাহ বলছি। বাহ, আর ৪৯জন যে মারা গেল তারা তো আর বাংগালী না। তারা মরলে ও কি বাচলে ও কী!!! @আক্তার-আর-হোসাইন
আমাদের শুধু বাংগালী পরিচয় মনে রাখলে হবে না, এটা ও মনে রাখতে হবে যে আমরা মুসলমান।
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম দিয়ে মানূষের পরিচয় আমার ভালো লাগে না। আমাদের আসল পরিচয় একটাই- আমরা মানুষ।
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মসজিদ হামলার লেখাগুলো পড়ে আমার মনে হচ্ছে, আল্লাহ'তায়ালা ক্রিকেট ভালোবাসেন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
অনেকেই অনেক কিছু ভাববেন, যে যার মতো করে। তাতে বর্ণবাদ আর ধর্মবিদ্বেষ এর হেরফের হবেনা!
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: তা ঠিক।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১১
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: চুড়ান্ত কথা: রক্তারক্তি,খুনাখুনি নয়। শান্তি চাই।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম যতদিন পৃথিবীতে থাকবে ততদিন শান্তি আসবে না।
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ধর্মের উর্ধে উঠে এই বিশ্বের সকল মানুষ যদি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একজোট না হয়- তবে শান্তি ফিরবে না। আর এই রকম ঘটনা ঘটতেই থাকবে।
আমরা সবাই মানুষ... সবাই একই সষ্টার সৃষ্ট জীব।
প্রথম দুই লাইন যদি বক্তব্য হয় (আপনার বা কারো) আর শেষ লাইনটা যদি কনক্লুশন হয় তাহলে কিন্তু দুটো চাওয়ার মধ্যে কমফ্লিক্ট হলো । সাধারণ ভাবে ভাবলে এই কনফ্লিক্টের সমস্যা কিন্তু প্রথম বাক্যেই আছে। একটা মার্কেট ইকোনমির যুগে শুধু গুলি করেই কিন্তু সন্ত্রাসী হতে হবে তা না । সিম্পলি আপনি ব্যবসায় কারসাজি করেও কিন্তু একটা জনগোষ্ঠীকে শেষ করে দিতে পারেন ।
তাছাড়া ধরেন মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিগুলো এশিয়া, আফ্রিকার অনেক দেশই প্ল্যান্ট করছে । এ'থেকে হেলথ হ্যাজার্ড বাড়ছে, এনভায়রনমেন্টাল পলিউশন বাড়ছে । যেই দেশগুলো এই সব প্ল্যান্টের মালিক বা প্রফিটগুলো পাচ্ছে তারা চুপ থেকেই কিন্তু একটা দেশের জনগোষ্ঠীকে মেরে ফেলতে পারে । ভারতে ইউনিয়ন কারবাইডের ঘটনাটা মনে আছে নিশ্চই আপনার? ইউনিয়ন কার্বাইডের এক্সিডেন্টে (সম্ভবত)বাইশ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিলো। মুসলিমদের বিরুদ্ধে সশস্র সন্ত্রাসের অভিযোগ আনা হয় অহরহই, কিন্তু যারা এসব অভিযোগ আনছে তাদের ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল সন্ত্রাসের কারণে কিন্তু অনেক বেশি মানুষের জীবন ঝামেলার মধ্যে পড়ছে ।তাই আমার মনে হয় সন্ত্রাসের একটা আরো ওয়াইড, আরো কম্প্রিহেন্সিভ একটা ডেফিনিশন দরকার ।
আপনি সশস্র সন্ত্রাস হয়তো কমিয়ে আনতে পারবেন কিন্তু অনুন্নত জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল টেরোটিজম সাধারণ নিয়ম কানুন দিয়ে থামানো অনেকটা অসম্ভব । একটা ডিভাইন এনটিটির বিশ্বাস মনে হয় এক্ষত্রে জরুরি ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে হানাহানি কোনো দিনই বন্ধ হবে না।
আর এই হানাহানি ধর্মের কারনেই। মাঝে মাঝে মনে হয় ধর্ম না থাকলেই বুঝি ভালো হতো।
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪
নীল আকাশ বলেছেন: তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বলাটা এক ধরনের হাস্যকর যুক্তি।
এটা যদি আজ কোন মুসলিম করত তাহলে এতক্ষনে এটম বোমা নিয়ে আমেরিকা সেই মুসলিমের জন্মগত দেশে সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের নামে অ্যাটাক করে বসত। হায় রে মানবতা!! যত দোষ ততই সব নন্দঘোষের।
চমৎকার লিখেছেন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: মুসলিম হলে পত্র পত্রিকার শিরোনাম হয় 'মুসলিম জঙ্গী'। কিন্তু কোথাও দেখিনি এখন পর্যন্ত শিরোনাম হতে খ্রিস্টান জঙ্গীর হামলা.....
যাইহোক...
আমরা সবাই মানুষ... সবাই একই সষ্টার সৃষ্ট
জীব। এই কথা ধরেই আমাদের এগোতে হবে। হামলাকারী হোক হিন্দু বৌদ্ধ মুসলম বা খ্রিস্টান সবাই একযোগে এর প্রতিরোধ করতে হবে।