নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আজকে সামান্য বৃষ্টিতে ঢাকা শহরের গজব অবস্থা।
হয়তো আপনি বলবেন, আমি ভুল বলছি। দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। আমি মোটেও ভুল বলছি না। যারা বলে তারা মনে হয় ভুল বলছে। দেশ মোটেও উন্নতির মহাসড়কে নয়। যদি পদ্মা সেতু বা মেট্রোরেল এর জন্য আপনারা বলেন দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে তাহলে ভুল হবে। আজ মতিঝিল গিয়েছিলাম। বৃষ্টি হয়েছে। হাঁটু পর্যন্ত পানি জমে যায় পুরো মতিঝিসহ আশেপাশের এলাকায়। বছরের পর একই অবস্থা। এর কি স্থায়ী কোনো সমাধান নেই? কোনো সরকার কি পারবে এই দুর্ভোগ থেকে আমাদের মুক্তি দিতে?
এই ভয়াবহ জলজোট এবং যানজোটের সময় আমি মতিঝিল উপস্থিত ছিলাম। মানূষের কষ্ট আর ভোগান্তি নিজের চোখে দেখেছি। দুই ঘন্টা চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে ছিলাম। রাস্তার পানি কমে না। শেষে পানির মধ্যে নামলাম পথে। সকালে বাসা থেকে সাদা শার্ট পড়ে বাবু সেজে বের হয়েছিলাম। দিনশেষে আমার অবস্থা হয়েছে কাঙ্গালী টাইপ। মতিঝিলে দরকারী কাজ ছিল। কাজের কাজ কিচ্ছু হলো না। শুধু হলো কষ্ট আর ভোগান্তি।
রাস্তায় চলছে মেট্রোরেলের কাজ। রাস্তা হয়ে গেছে চিপা। এর মধ্যে ফুটপাত ভাঙ্গা। ভাঙ্গা ফুটপাতও চোখে দেখা যায় না। ফুটপাত পানির নিচে তলিয়ে গেছে। আমি পড়ে গেলাম এক গর্তে। পায়ের সু খুলে কোথায় ভেসে গেল। মোবাইল গেল ভিজে। উন্নয়নের মহাসড়কের ময়লা পানিতে আমার মাখামাখি অবস্থা! নটরডেম কলেজের সামনে আরো বেশি পানি জমে আছে। কয়েকজন বাচ্চা ছেলেকে দেখলাম পানিতে লাফালাফি করে গোসল করছে। অসংখ্য মানুষ দাঁড়িয়ে মোবাইল বের করে ছবি তুলছে, ভিডিও করছে। বাসের মধ্যে বসে থাকা লোকজন সরকারকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছে।
সকাল দশটায় বাসা থেকে বের হয়েছি। বাসায় ফিরলাম সন্ধ্যা সাতটায়। এক ঘণ্টারও কম সময়ের রাস্তা অথচ বাসে করে ফিরতে সময় লাগলো সাড়ে তিন ঘন্টা। পানিতে রাস্তায় গাড়ি, বাস এবং বাইক গুলো বন্ধ হয়ে থেমে আছে। দুপুরে প্রচন্ড ক্ষুধা লেগেছিলো। মতিঝিল হীরাঝিল নামক এক রেস্টুরেন্টে ঢুকলাম। এক প্লেট কাচ্চির অর্ডার দিলাম। এক নলা মুখে দেবার পর আর খেতে ইচ্ছা করলো না। মোটেও স্বাদ না। গত পাঁচ বছরে এরকম ফালতু কাচ্চি খাই নি। এত তেল দিয়েছে হাতে তেল মাখামাখি। না খেয়ে ২২০ টাকা বিল দিলাম। ১৯০ টাকা কাচ্চি। ২০ টাকা পানি। দশ টাকা বকশিস।
রাস্তার পাশের চায়ের দোকান থেকে রুটি কলা খাবো, সেই অবস্থাও নেই। বৃষ্টির জন্য দোকানপাট বন্ধ। অথচ কথা ছিল দুপুরে বাসায় এসে ভাত খাবো। সুরভি ইলিশ মাছ রান্না করেছে। প্রচন্ড রাগে শাপলা চত্ত্বর থেকে এই নোংরা পানি পাড়িয়ে হেঁটে হেঁটে দৈনিক বাংলা এলাম। পাশ দিয়ে বাস-গাড়ি যাওয়ার সময় সমুদ্রের মতো বিশাল ডেউ এসে কোমর পর্যন্ত ভিজিয়ে দিল। এক গর্তে পা পড়ে গেল। হাঁটুতে প্রচন্ড ব্যথা পেলাম। প্যান্টের অনেকখানি ছিড়ে গেল। দৈনিক বাংলা এসে লাফ দিয়ে এক বাসে উঠলাম। সেই বাস আবার শাপলা চত্ত্বর হয়ে মগবাজারের দিকে গেল। বাসের জানালা দিয়ে মানূষের ভোগান্তি দেখলাম।
আমার কাছে টাকা ছিল না। সকালে বাসা থেকে বের হবার সময় সুরভির কাছ থেকে পাঁচ শ’ টাকা নিয়ে বের হয়েছি। আজ জনদুর্ভোগের বেশ কিছু ছবি তুলেছি। যারা বলে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে আজ তাদের গালি দিতে ইচ্ছা করেছে। তারা মিথ্যা কেন বলে? যদি পারতাম এই উন্নয়নের মহাসড়কে তাদের কান ধরে নিয়ে আসতাম। দ্যাখ এবার নিজের চোখে কি অবস্থা মিথ্যাবাদীর দল! তোমাদের উন্নয়নে সীমাহীন কষ্ট মানূষের। আর কত ভন্ডামি করবি? দেশের কোনো উন্নয়নয় হয় নি। আজও মানুষ রাস্তায় ঘুমায়। ভিক্ষা করে। অসংখ্য যুবক বেকার। উন্নয়ন হয়েছে তোদের। এবং তোদের ছত্রছায়ায় থাকা লোকজনের।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরের আরেক নাম দেওয়া উচিত গজব।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: উন্নয়নের জোয়ার বলে কথা। ঢাকার নানান বস্তি থেকে ১,০০০ অকথ্য গালী জানা মহিলা আনতে হবে যাদের কাজ হবে প্রেস ক্লাবের সামনে দাড়ীয়ে গালাগালী করা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: বস্তির মহিলারা কাদের গালি দিবে??
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৫
ইসিয়াক বলেছেন: বন্ধু রাস্তার এই নোংরা পানিগুলো খুব মারাত্মক । রোগজীবানুতে ভরা। কাটা স্থানের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিন।
সত্যি ভীষণ বিব্রতকর অবস্থা। যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এই পানি পাড়িয়ে আমার পায়ে একজিমা হয়ে গিয়েছিলো একসময়। তখন আমি মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়তাম। বর্ষা হলেই রাস্তা ডুবে যেতো। আর জেনেভা ক্যাম্পের যত মলমূত্র সারা এলাকা ভেসে বেড়াতো।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: এখন মোহাম্মদপুরের রাস্তা ঘাট বেশ ভালো হয়েছে।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমাদের চট্টগ্রামেও নাকি একই অবস্থা
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকার চেয়ে খারাপ অবস্থা চট্রগ্রামের।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: টাকা নাই বলেছেন, তারপরেও এই বিপদের মধ্যে আপনার কাচ্চি খাইতে ইচ্ছা করলো? আপনি আসলেই খাদক প্রকৃতির!!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: না রে ভাই। আমি খাদক না।
খুব খিদা পেয়েছিল। কিন্তু খেতে তো পারলাম না।
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব সমস্যা আগামী ২০ বছরেও সমাধান করা সম্ভব হবে না
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই।
সমাধান করবে কে?? এরকমযোগ্য লোক কেউ আছে আমাদের?? সব তো চোর। চোরের দেশ।
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চেয়ারে ফেবিকল গাম দিয়ে আটকে আছেন দেশের মান্যগণ্য জঘন্য লোকজন যারা মান্ত্রী সান্ত্রী হয়ে বাসে আছেন!!! - ঢাকার নানান বস্তি থেকে ১,০০০ জন অকথ্য গালী জানা মহিলা আনতে হবে যাদের কাজ হবে প্রেস ক্লাবের সামনে দাড়ীয়ে মাইক দিয়ে গালাগালী করা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: থাক।
গালি দিলেও এদের কিছু হবে না। এদের অভ্যাস আছে গালি শুনে।
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
একটি প্রতিমন্তব্যে ঠিকই বলেছেন ---" ঢাকা শহরের আরেক নাম দেওয়া উচিত গজব।"
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: যারা এই শহরে বের হয় তারা বুঝে।
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ওরে ঢাকা শহর আইসা আমার আশা পুরাইচে!!!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪২
রোকসানা লেইস বলেছেন: নিজের জমি নিজের বাড়ি তুলি। পাশে খাল গর্ত নালা নর্দমা সব ভরাট করে ফেলি।
যদি কোন অফিসার পারমিট দিতে না চান বাড়ি বানানোর জন্য।
তা হলে টাকা পয়সা দিয়ে হলেও যে কোন ভাবে পার্মিশন বানিয়ে ফেলা হয়। এই দূর্নীতি উন্নয়নের মহা জোয়ারের অনেক আগে থেকে চলছে।
বাড়ি হচ্ছে বাড়ির পানি নিস্কাসনের ব্যবস্থার কথা সাথে কেউ ভাবে না। এমন তো হবেই
পরিকল্পনাহীন উন্নয়ন নিজের মতন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে সৎ লোকের সংখ্যা কম। সব ভন্ড।
১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভয়ের আজকের ডাইরিটা রীতিমতো দুঃখজনক। একেতো সারাদিন বৃষ্টির ভোগান্তি সঙ্গে পকেটের সব টাকা থাকলেও না খেতে না পারার যাতনা। 190 টাকা কাচ্চি কুড়ি টাকার পানি আর দশ টাকা বকশিশ সব মিলিয়ে চূড়ান্ত ভোগান্তিকর অবস্থা। যার ফলে আজকের ডায়েরী রীতিমতো পীড়াদায়ক লাগলো।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: যন্ত্রনাময় একটি দিন গেছে দাদা। আসলে দূর্ভোগ রাস্তায় বের হওয়া প্রতিটা নাগরিকের হয়েছে।
১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: তবুও এই শহরে টিকে আছি। কোথাও যেতেও পারিনা। আশাকরা যায় আগামী ২৫ বছরেও এই পরিস্থিতির কোন উন্নতি হবে না।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: চেষ্টা করলে উন্নতি করা সম্ভব। ঢাকা ওয়াসা কোটি কোটি টাকা খরচ করেছে। কিন্তু কোনো উপকারে আসে নাই। আজ প্রথম আলোতে লিড নিউজ হয়েছে। সময় পেলে নিউজটা দেখে নিবেন।
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৪১
আরাফআহনাফ বলেছেন: আমাদের দেশে উন্নয়ন = ঊন(কম)+নয়ন(চোখ) ,
চোখে কম দেখা মানেই হলো উন্নয়ন।
আমার বাবা বলতেন "শহর মানে কহর"
কেন বলতেন সেটা এই ৩০/৩৫ বছর পর বুঝতে পারছি।
ভালো থাকুন তারপরও।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: নগরবাসীর সব কিছুতেই কষ্ট।
১। গনপরিবহনে কষ্ট।
২। ফুটপাত দখল।
৩। তীব্র যানজট।
৪। সরকারী হাসপাতালের বেহাল দশা।
৫। সামান্য ট্রেড লাইসেন্স করতে গেলেও ঘুষ দিতে হয়।
৬। বাজারে নকল পন্য।
এই শহরে কষ্ট আর দূর্ভোগ।
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভ্যান দিয়ে বাসা গেছি কিন্তু ভ্যানও ডুবে গেছিলো
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে---
১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কাল ঐ সময়ে আমিও মতিঝিল ছিলাম তবে অফিসে থাকায় আমাকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি, আপনার অভিজ্ঞতাতো দেখছি সত্যি করুন, কি আর করবেন বলুন এটাই আমাদের নিয়তি।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু এরকম হবার কথা নয়।
যদি ঢাকাওয়াসা তার দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতো তাহলে এই দুর্ভোগ হতো না।
১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার এখানেও খুব বৃষ্টি হচ্ছে কদিন ধরে। বৃষ্টি শুধু আকাশ থেকেই ঝরছে। কিন্তু রাস্তায় পৌছানোর সাথে সাথে গায়েব হয়ে যাচ্ছে।
ঘরে বসে জানালা্র বাইরে তাকিয়ে বৃষ্টি দেখছি, রাস্তায় নেমে ছাতা মাথায় দিয়ে বৃষ্টির মাঝে হাটছি।বৃষ্টিকে উপভোগ করতে শিখেছি বিদেশে এসে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: বৃষ্টি নাকি আল্লাহর রহমত?
রহমতের কোনো আলামত তো দেখি না। শুধু দুর্ভোগ।
১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১
মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে ভাবছি, টং ঘরে বৃষ্টির পানিতে পা ডুবিয়ে চা খেতে কেমন লাগবে?
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল। ভালো থাকবেন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: মজা আছে।
১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বড়ই আচানক ঘটনা।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪৩
করুণাধারা বলেছেন: ভাগ্যে ছিল না তাই বিরিয়ানি খেতে পারলেন না, রুটি কলাও পেলেন না!!
পোস্ট ভালো লেগেছে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন। ভাগ্য বলে কিছু নেই। ভাগ্যটাকে নিজের মনের মতো করে নিতে হয়।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৫০
গরল বলেছেন: গত প্রায় দশ বছর ধরে প্রতি বছর ওয়াসার পাঁচশত কোটি টাকার মত বাজেট থাকে জলাবদ্ধতা নিরসণের জন্য যা কিনা সবই জলে গেছে। জলের উচ্চতা দুই ইঞ্চি বেড়েছে মাত্র।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ওরা অযোগ্য ও অদক্ষ।
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:০০
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: ডায়েরি পড়তে পড়তে মন খারাপ হয়ে গেল ☹️
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: অসুবিধা নেই, আমি আবার মন ভালো করে দিবো।
২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: যখন পত্রিকা কিংবা ব্লগে এই টাইপ দুর্দশার নিউজ পড়ি তখন মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। কতইনা অভাগা আমরা !!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: অভাগা আজতি আমরা। কিছু মানুষের অযোগ্যতার জন্য আমাদের সীমাহীন কষ্ট।
২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৮
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: লেখক বলেছেন: অভাগা আজতি আমরা। কিছু মানুষের অযোগ্যতার জন্য আমাদের সীমাহীন কষ্ট।
............................................................................................................................................................
অযোগ্যতা নাকি অনীহা? আমার মনে হয় ভালোকিছু করবার অনীহা তাদের। নিজে বাঁচলে বাপের নাম। তাই তাদের অন্যের কথা ভাবার দরকার পড়েনা।
যেখানে অন্যায়ভাবে পাওয়ার প্র্যাক্টিস চলে, জোর-জবরদস্তি করে দখল চলে সেখানে ভালোকিছু অনেকবছরেও সম্ভব না। একদম রুট লেভেল থেকে হায়ার লেভেলের প্রায় অধিকাংশ-ই নিজেদের স্বার্থের জন্য প্রতিনিয়ত দুর্নীতির আশ্রয় নিচ্ছে।
তবে আমার কাছে মনে হয়, আমাদের দোষও কম নয়। আমার চেনা একটা মফস্বল শহরের ব্যস্ততম এলাকার কথা বলছি। সেখানে একসাথে দুটো গাড়ি যাবার উপায়টি নেই। এমনকি একটি প্রাইভেট কার ঢুকলে সেখানে মানুষের জন্যও চলাচল করা অসুবিধা হয়ে যায়। এতটা সংকীর্ণ রাস্তার পাশে মানুষজন বড় বড় দালানকোঠা উঠিয়েছে কিন্তু নিয়মতান্ত্রিকভাবে যতটুকু স্পেস রাখার দরকার ছিল তা রাখে নাই বরঞ্চ তাদের উপরতলার বেলকনির কিয়দংশ রাস্তার মধ্যে। তারা যদি নিজেদের ভালোটা বুঝতো আর বাড়ি করার সময় রাস্তার জন্য জায়গা ছেড়ে দিত তাইলে তো এমন ভোগান্তি হতো না। আবার পাশেই ডাস্টবিন থাকা সত্বেও রাস্তার উপর ময়লা ফেলে জায়গা ব্লক করে রাখে। ড্রেনগুলা আবর্জনা দিয়ে বন্ধ করে ফেলে। উঁচুতলার লোকদের বড় দুর্নীতির জন্য ভোগান্তি তো আছেই, আমাদের নিজেদের আহম্মক টাইপ আচরণের জন্যও নিজেরা ভালো থাকতে পাচ্ছিনা। কবে যে আমাদের বোধশক্তি হবে !
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ ঘর থেকে বের হলেই কেমন হিংস্র হয়ে যায়।
কোনো নিয়ম কানুন মানে না।
এই জাতির অনেক সমস্যা।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০১
ইসিয়াক বলেছেন: আমি তো আগেই ছবি দেখেছি !বিভৎস অবস্থা । অনেক ভালো আছি যশোরে । এরকম জলাবদ্ধতা নেই।