| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
রাজীব নুর
	আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
  
ঢাকা শহরের মানুষের শান্তি নেই। 
বাসে উঠতে হয় দৌড়ে দৌড়ে, নামতে হয় রিস্ক নিয়ে। বাস পুরোপুরি থামায় না। বাসে সিট পাওয়া তো ভাগ্যের কথা। ফুটপাত দিয়েও শান্তিতে হাঁটা যায় না। ভাঙ্গা ফুটপাত। আর যে ফুটপাত ভালো, সেখানে নানান রকমের দোকানপাট। আর যে ফুটপাতে দোকান নেই, সেখান দিয়ে বাইক চলে। বাজারে নকল পন্য দিয়ে ভরা। সরকারী অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। সামান্য ট্রেড লাইসেন্স করাতে গেলেও তাদের বাড়তি টাকা দিতে হয়। আজও সরকারী হাসপাতাল গুলোর বেহাল দশা। মৌচাক-মগবাজার ফ্লাইওভার করার পরও কিন্তু এসব এলাকায় জ্যাম মোটেও কমে নি। বরং আরও বেড়েছে। ব্রীজের ওপরে পানি জমে থাকে। সেই পানি নিচে চলাচলরত মানুষের গায়ে পড়ে। ব্রীজের নিচে গাড়ি, বাইক টেম্পু পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। এই শহরের মানুষ গুলো বেয়াদপ। রাস্তায় বের হলেই মানুষ গুলো কেমন পশুর মতো আচরন করে। প্রচন্ড হিংস্র হয়ে যায়। এই শহরে লাইব্রেরী নাই। তবে মসজিদ গুলো বেশ উন্নত। বেশির ভাগ মসজিদে এসি আছে। যদিও চার পাঁচ তলা মসজিদের নিচতলাই ভরে না। নামাজ পড়ার লোক কম।  
১।
 
খিলগা রেললাইনের সামনে মাছের বাজার। সন্ধ্যার পর বেশ জমজমাট অবস্থা। গত কয়েকদিন ধরে এখানে মাছের বাজার বসছে না। রেলওয়ালারা তাদের উঠিয়ে দিয়েছে। এখন এখানকার মাছ ব্যবসায়ীরা কি করছে? অবশ্য বছরে এক দুইবার এদের এখানে অভিযান চালিয়ে তাদের উঠিয়ে দেওয়া হয়। 
২।
 
সেদিন সকালে হোটেলে নাস্তা খেতে গিয়েছি। তখন দেখি কত গুলো বাচ্চা পোলাপান হোটেলে নাস্তা করতে এসেছে। আমি ওদের বললাম, বাসায় কি তোমাদের মা নাস্তা বানান না? ছেলে গুলো বলল, আপনি কেন হোটেলে নাস্তা খেতে এসেছে? আপনার বাসায় সকালে নাস্তা বানায় না? আমি ওদের বললাম না, সুরভি বাসায় নেই।  
৩। 
 
সেদিন সামান্য বৃষ্টিতে রাজারবাগ মোড়ে হাটু পর্যন্ত পানি জমে গেল। সীমাহীন কষ্ট হলো। ছোটবেলা থেকেই দেখছি সামান্য বৃষ্টিতে এখানে পানি জমে যায়। বিশ ত্রিশ বছর হয়ে গেলো আজও স্থায়ী কোনো সমাধান হলো না।  
৪। 
 
একজন আমাকে এক হালি ইয়া বড় বড় ইলিশ দিয়েছে। কে দিয়েছে বলেন তো? এটা কুইজ। একটু সহজ করে দেই, যিনি ইলিশ মাছ দিয়েছেন, তিনি আমার আত্মীয়।  
৫। 
 
দৈনিক বাংলা মোড়। ব্যস্ত এলাকা। নোংরা এলাকা। সারাদিন হিজিবিজি অবস্থা। 
৬।
  
মৌচাক মার্কেটে সিড়ির কাছে মেয়েদের সাজসজ্জা জিনিসপত্র খুব বিক্রি হয়। আমি গিয়েছিলাম টেইলার্সে জামা আনতে।  
৭।  
  
সেদিন ইস্কাটন এলাকায়। দুই লোক সিএনজিওয়ালাকে মারবে। কেন মারবে? কে জানে! দুইলোক পারলে সিএনজি উলটে ফেলে দেয়- এমন অবস্থা।  
৮।   
  
শূটিং ক্লাব। ওই যে সামনে গুলশান-১ দেখা যাচ্ছে। ছবিটি তুলেছি পুলিশ প্লাজা বিল্ডিং এর দশ তলা থেকে। পুলিশ প্লাজা মার্কেটটা কিন্তু পুলিশদের।  
৯।  
  
রাস্তার পাশের চায়ের দোকান গুলোতে সব সময় ভিড় লেগেই থাকে। এদের চা খুবই বাজে হয়। তবু লোকজন এদের চা খুব খায়। 
১০।  
  
ভালো করে ছবিটা দেখুন। দূরে আকাশে একটা প্লেন দেখা যাচ্ছে। সেদিন বাসে করে উত্তরা যাচ্ছিলাম। রেডিসন হোটেলের কাছে বাস থেমেছিলো। তখন এই ছবিটি তুলি। কাজ নেই তো খই ভাজ। হে হে 
১১। 
  
দুপুরে হোটেলে খেতে গিয়েছি। খাবার দিতে দেরী করছে। তখন এই ছবিটা তুলি। আজাইরা ছবি।  
১২।  
  
খিলগা তালতলা মার্কেট। সিটি কপোরেশনের মার্কেট। খাবারের দোকান গুলোতে খুব ভিড় হয়। দরিদ্র পোলাপান প্রেম ট্রেম করতে আসে।  
১৩।  
  
ইট পাথরের নগর। গাছ পালা নেই। কেউ গাছপালা লাগানোর কথা বলেও না। পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান তাদের দেশের এক অঞ্চলে পাঁচ বিলিয়ন গাছ লাগিয়েছেন। শেখ হাসিনা ছাত্রলীগকে বলুক, তোমাদের তো কোনো কাম কাজ নেই, তোমরা সমস্ত ঢাকা শহরে তিন কোটি গাছ লাগাও।   
১৪।  
 
চমৎকার একটি পোস্টার। পোস্টারে বেশ ভালো ভালো কথা লেখা আছে। যেমন- 
দশ লক্ষ যুবকের ঠিকানা, সারা বাংলার শ্রেষ্ঠ সংগঠক, দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভ্যানগার্ড, সাদা মনের নির্লোভ মানুষ, গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের দরদী, ঢাকাবাসির প্রিয় মুখ, ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের স্মরনকালের সফল সভাপতি জনাব ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাই। 
১৫। 
  
এই ছেলেটি টেম্পুর হেলপার। রাস্তায় জ্যাম লেগেছে। তাই এভাবে দাঁড়িয়ে আছে। উন্নয়নের মহাসড়কে একটি দেশের এই বয়সী একটা ছেলে লেখাপড়া বাদ দিয়ে টেম্পুর হেলপারগিরি করছে। দুঃখজনক।
১৬।   
  
এই ছবিটা গতকালের। বৃষ্টির মধ্যে আটকে পড়েছিলাম। তখন তুলেছি। 
১৭।  
  
উত্তরা মাসকট প্লাজা। আট তলা। মসজিদের জানালা থেকে। 
১৮। 
  
হাইকোর্ট এর উলটো পাশে দাদীর মতোন বয়সী এই বৃদ্ধা ভিক্ষা করছেন। কে তাকে ভিক্ষা দিলো বা না দিলো। তাতে তার কিচ্ছু যায় আসে না। সে আপন মনে কোরআন পড়ে যাচ্ছেন। আমি তাকে একশ'  দিলাম। তিনি ফিরেও তাকালেন না।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ম্যাজিক!
২| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ২:৪৩
ইসিয়াক বলেছেন: ১৮ নম্বর ছবিটা ++
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া বন্ধু।
৩| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ২:৫১
হাফিজ রাহমান বলেছেন: সাদা মাটা ভাষায় বেশ রসিয়ে বলা কথাগুলো ভালো লাগল। ধন্যবাদ।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৪| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৩:০০
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আসলেই ঢাকা শহরের মানুষের শান্তি নেই তবে আপনার ছবিগুলো দেখে অনেক অশান্তির মাঝেও একটু ভালোলাগা ছুঁয়ে গেলো ।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৩:১৩
জগতারন বলেছেন: 
সেদিন সকালে হোটেলে নাস্তা খেতে গিয়েছি। 
তখন দেখি কত গুলো বাচ্চা পোলাপান হোটেলে নাস্তা করতে এসেছে। 
আমি ওদের বললাম, বাসায় কি তোমাদের মা নাস্তা বানান না? 
ছেলে গুলো বলল, আপনি কেন হোটেলে নাস্তা খেতে এসেছে? 
আপনার বাসায় সকালে নাস্তা বানায় না? 
আমি ওদের বললাম না, সুরভি বাসায় নেই। 
আমার মনে হয় না এই রকম বয়সে বড়দের সাথে এত চাতুর্যপূর্ন জবাব আমি দিতে পারতাম বা এই রকম সাহস আমার ছিল।
এ যুগের ছেলে মেয়েরা সত্যিই খুব চালাক হইয়া থাকে; কিন্তু আমার একটি ছেলে আছে তাকে তো এ রকম চতুর দেখি না, সে বিদেশি এক বিশ্ব বিদ্যালয়-এ স্নাতক হওয়ার শেষ পর্যায় আছে এবং যুক্ত রাষ্ট্র আর্মি ক্যাডেট অফিসার।
নাকি  এই কালচার কোন, পড়িবার, দেশের বর্তমান পরিবেশের উপর নির্ভর করে?
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের পোলাপান জন্মের পর হাতে মোবাইল পায়। সব পোলাপান পাকনা। বোকা বলে কেউ নেই। এবং এই প্রজন্ম নির্বোধ ও লজ্জাহীন।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার ছেলে সহজ সরল ভালো মানুষ। এই অবদান আপনার। আপনি তাকে সঠিক শিক্ষা দিতে পেরেছেন।
৬| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৩:১৩
জগতারন বলেছেন: 
সেদিন সকালে হোটেলে নাস্তা খেতে গিয়েছি। 
তখন দেখি কত গুলো বাচ্চা পোলাপান হোটেলে নাস্তা করতে এসেছে। 
আমি ওদের বললাম, বাসায় কি তোমাদের মা নাস্তা বানান না? 
ছেলে গুলো বলল, আপনি কেন হোটেলে নাস্তা খেতে এসেছে? 
আপনার বাসায় সকালে নাস্তা বানায় না? 
আমি ওদের বললাম না, সুরভি বাসায় নেই। 
আমার মনে হয় না এই রকম বয়সে বড়দের সাথে এত চাতুর্যপূর্ন জবাব আমি দিতে পারতাম বা এই রকম সাহস আমার ছিল।
এ যুগের ছেলে মেয়েরা সত্যিই খুব চালাক হইয়া থাকে; কিন্তু আমার একটি ছেলে আছে তাকে তো এ রকম চতুর দেখি না, সে বিদেশি এক বিশ্ব বিদ্যালয়-এ স্নাতক হওয়ার শেষ পর্যায় আছে এবং যুক্ত রাষ্ট্র আর্মি ক্যাডেট অফিসার।
নাকি  এই কালচার কোন, পড়িবার, দেশের বর্তমান পরিবেশের উপর নির্ভর করে?
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ বাবা মা'ই সন্তানের কোনো খোজ খবর রাখেন না। ছেলে বলেছে সে কোচিং এ গিয়েছে। আসলেই কোচিং এ গিয়েছে না অন্য কোঠাও গেছে সেই খোজ বাবা মা নেয় না। বাবা মার কারনেই সন্তানেরা ফাজিল হয়। বদমাশ হয়।
৭| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৩:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের সমস্যাগুলোর একটা লিস্ট তৈরী করেন। 
কোনটা কতো বছর ধরে দেখছেন, সেটা লিখেন।
কোনটার সমাধান আগে করা উচিত, সেটা লিখেন।
আর, কোন সমস্যাটা সমাধানের কোন আশাই আপনি দেখছেন না, কেন....সেটাও লিখেন।
তারপর, এই তালিকাটা ব্লগে পোস্টান! 
  
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: তাতে লাভ কি বাহে?? 
তবে ভালো বুদ্ধি দিয়েছেন। আমি অবশ্যই লিখব।
৮| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৪:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
বাংলাদেশের সব দুষ্ট মানুষ ঢাকায় এসে জড়ো হয়েছে।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্টলোকজন থেকে মুক্তি চাই।
৯| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৫:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আস্ত ঢাকা একটা বস্তিতে পরিনত হয়েছে।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: বস্তি হোক। কিন্তু মানুষ গুলো যে বেয়াদপ আর হিংস্র।
১০| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ঢাকার অলিগলি আপনার ভালোই চেনা। ট্যুর গাইড হিসেবে কাজ করতে পারেন ।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: সারাটা জীবন ঢাকায় পার করে দিলাম।
১১| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পরীর নানা ইলিশ মাছ পাঠিয়েছেন।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৯:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
আপনি পেরেছেন।
আপনার জন্য পুরস্কার হিসেবে থাকবে, একটা বার্গার, একটা কোক।
১২| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
আসলেই এই শহরের মানুষগুলো বেয়াদপ। পাশাপাশি বুদ্ধি বিবেচনাহীন, বেআক্কল...................
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: বেয়াদপ গুলো যদি ভালো হয়ে যায়, তাহলে দেশের দ্রুত উন্নতি হবে।
১৩| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:০১
ইসিয়াক বলেছেন: ইলিশ মাছ একা একা ই খাবেন?
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী। একা একাই খাবো। হে হে
১৪| 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ১০:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: আপনার তোলা ছবিগুলো চমৎকার! আমি এই ছবিগুলো বারবার দেখি।
 
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ১০:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: অশেষ শুকরিয়া বোন।
১৫| 
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ১২:০০
হাবিব বলেছেন: আপনি কেমন আছনে রাজীব ভাই? পরি কমেন আছে?
 
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ভালো আছি। 
পরী আজ অস্টেলিয়া যাচ্ছে।
১৬| 
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ১২:২৫
হাবিব বলেছেন: কার সাথে? আপনি যাবেন না?
 
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: না। আমি যাবো না। বড় ভাই, ভাবীর সাথে।
১৭| 
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯  বিকাল ৪:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ১১ নং ছবিটা আনকমন ও সুন্দর।
মাছ শ্বশুরবাড়ির কেউ দিয়েছে।
 
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন। 
মাছ দিয়েছেন আমার ছোট চাচা।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ২:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর । কিছু ছবি বড় করলেন কিভাবে