নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ডাক্তারের চেম্বারে বসে আছি।
হয়তো করোনা বলেই রোগীর সংখ্যা খুবই কম। দেয়ালে কম্পোজ করা কাগজে লেখা ''রোগীদের কথা বিবেচনা করে এই করোনার মধ্যেও ডাক্তার সপ্তাহে তিন দিন রোগী দেখছেন। দু্পুর তিনটা থেকে রাত আট পর্যন্ত।'' আমি জানি, ডাক্তার মহান পেশা। ডাক্তারের আরেক নাম নাকি ভগবান। কারন তারা মানুষের জীবন বাচান। অসুস্থ হলেই ডাক্তার। অন্য কোনো অপশন তো নাই। ডাক্তার হতেও তো অনেক পরিশ্রম। অনেক পড়াশো্না করতে হয়।
যাই হোক, ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকলাম। ঢুকে দেখি ডাক্তার নেই। ডাক্তারের এসিস্ট্যান্ট বলল, স্যার বাসায়। অনলাইনে রোগী দেখবেন।
ওকে, ভালো কথা। এসিস্ট্যান্টের কাছে নাম, বয়স এবং কোন এলাকায় থাকি সব বললাম। ওজন মাপলাম। আমার করা সব রিপোর্ট এর ছবি তুললেন এসিস্টান্ট। ছবি তুলতে গিয়েও বিপত্তি, গ্লাভস পড়া। মোবাইলের টাচ কাজ করে না। অনেক দিকদারি করে ডাক্তার স্যারকে সমস্ত রিপোর্টের ছবি তুলে পাঠানো হলো। কেন জানি আমার প্রচন্ড রাগ লাগছে।
টাক মাথা ডাক্তারকে দেখা গেল মোবাইলে। উনি রবীন্দ্র সংগীত শুনছেন। উনি বললেন, একমাস পর আবার আসুন। এবং আসার সময় টেস্ট গুলো আবার নতুন করে আনবেন। রবীন্দ্র সংগীত বাজছেই। ডাক্তারের কি উচিত না গানটা বন্ধ রাখা? নেট সমস্যা কথা ভেঙে আসছে। কথা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে না। ডাক্তারকে ঠিক করে দেখা যাচ্ছে না মোবাইলে। শুধু টাক মাথাটা দেখা যাচ্ছে। যখন ডাক্তার একটু নড়াচড়া করছেন তখন টাক মাথার পাশাপাশি চোখ কানের কিছু অংশ দেখা যায়। রাগে আমার শরীর জ্বলছে। এভাবে চিকিৎসা হয়? ডাক্তার কিছু জানতে চাইলেন না। আমিও কিছু বললাম না। একজন মানুষের মুখ দেখা না গেলে কিভাবে কথা বলি? তাছাড়া আগে কখনও এইভাবে ডাক্তার দেখাই নি।
ডাক্তারে এসিস্ট্যান্ট বলল, যেখান থেকেই টেস্ট করান ১৫% কম রাখবে। লিখে দিয়েছি। আমার মনে হলো, সবাই আমাকে নিয়ে খেলছে। মজা করছে। সব মিলিয়ে এক মিনিট লাগলো। ভিজিট এগারো শ' টাকা। যে মহিলা সিরিয়াল দেয় তিনি বললেন- পরবর্তীতে যতবার আসবেন ৮ শ' টাকা করে দিবেন। আমার কথা হলো- হয় এক হাজার টাকা নিবি অথবা পনের শ' টাকা ভিজিট নিবি। এগারো শ' টাকা কেন? এটা কোন হিসাব? আমার প্রচুর রাগ লাগছে। যখন ফোনে ডাক্তারের সিরিয়াল নিলাম, তখন কিন্তু আমাকে বলা হয় নি ডাক্তার অনলাইনে চিকিৎসা দেবেন। আমি মনে মনে ডাক্তারকে কুৎসিত কিছু গালি দিলাম। গালি দেওয়ার সময় আমার একটু অপরাধ বোধ কাজ করেনি। এবং মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম এই টাক মাথার কাছে বাকি জীবনে আর আসবো না।
তাহলে আজ এই ১১ শ' টাকা দিয়ে আমার লাভ টা কি হলো? পান্থপথ আসতে সিএনজি ভাড়া নিলো আড়াই শ' টাকা। বাসার ফিরতেও লাগলো আড়াই শ' টাকা। যে টেস্ট গুলো আবার নতুন করে করতে দিয়েছে- সেই টেস্ট করতেও অনেক টাকা লাগবে। এই ডাক্তারের কাছে আসার আমার কোনো ইচ্ছাই ছিলো না। আমি আগে যে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। উনি সব রকম টেস্ট ফেস্ট করিয়ে, এই টাক মাথার কাছে পাঠিয়েছেন। বললেন, টাক মাথা নাকি স্পেশালিস্ট। দ্রুত তার সাথে দেখা করুন। বলবেন আমি পাঠিয়েছি। ঠিক আছে স্পেসালিস্টের কাছেই যাবো। তাহলে উনি আগে কেন স্পেসালিস্টের কাছে পাঠালেন না? কেন এত গুলো টেস্ট করালেন? আমার তো টাকার গাছ নাই।
(ছবিঃ আমার তোলা)
১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভাই আমার জীবনে আমি কাউকে গালি দেই নাই। সেই আমার মূখ থেকেই আজ গালি বের হয়ে গেছে।
২| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২
সাকলায়েন শামিম বলেছেন: মন্দ লোক সব পেশাতেই থাকে।
১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন?
৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেশীরভাগ বাংগালীর ডাক্তার কিংবা ইন্জিনিয়ার হওয়ার মতো ব্যক্তিত্বের অধিকারী নন
১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই সমস্ত ডাক্তার নামক লোকদের বিচার হওয়া উচিত।
৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কৃষিজীবী বলেছেন: আমি জানি, ডাক্তার মহান পেশা। পেশা কিভাবে মহান হয়,এইডা আমার লিলিপুটিয়ান মস্তিস্কে ঢুকে না। যদি একটু ঢুকিয়ে দেন, মেলা উপকার হইবে
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ভিক্ষা করা বা রিকশা চালানো কি মহান পেশা বলা যাবে?
৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০৪
কল্পদ্রুম বলেছেন: অনলাইনে চিকিৎসা দেন কি না সিরিয়াল নেওয়ার সময় আপনার নিজে থেকে জিজ্ঞেস করা উচিত ছিলো।যাই হোক,ডাক্তার সাহেব কাজ ভালো করেন নাই।আপনার মত শান্ত মানুষকেও রাগিয়ে দিয়েছেন।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ডাক্তারের এতই যখন মরার ভয় তাহলে 'এরকম'' চিকিৎসা না দিয়ে ঘরে চুপ করে বসে থাকলেই পারেন।
৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০৮
মুজিব রহমান বলেছেন: এজন্যই ডাক্তারদের আবার কসাইও বলা হয়। এধরনের আচরণ স্রেফ প্রতারণা। এরা টেস্ট থেকে কমিশন পায় বলেই টেস্ট করাতে এতো আগ্রহী। ১৫% কমিশন মানে তার আরো ৩৫% থাকবে।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: মানূষের তো কষ্টের টাকা।
সবার তো আর দূর্নীতির টাকা না।
৭| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১৯
সাইন বোর্ড বলেছেন: খুব বেশি সমস্যা না হলে এই সময় ডাক্তারের কাছে যাওনেরই বা দরকার কি ?
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: না, সমস্যা আছে বলেই এই সময়ে যেতে হয়েছে।
৮| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:২৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সামনে আরো ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: কেন এই দেশে সরকার নেই? আইন নেই?
৯| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঢাকা শহরের অধিকাংশ বড় বড় ডাক্তাররাই এই রকম হয়ে থাকে ।
আমি শুনেছি আমার বন্ধুর কাছে। সে একজন বিখ্যাত ডাক্তার এর রোগী ছিল। ডাক্তারের সাথে তার খুব একটা কথাই হয়নি। অথচ টাকা আর টাকা নিয়েছে।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচুর টাকা লাগে চিকিৎসা করাতে।
১০| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ভিক্ষা করা বা রিকশা চালানো কি মহান পেশা বলা যাবে?
সব পেশাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
আর ভিক্ষা করা পেশা এটা আপনাকে কে বলল?
ভিক্ষা করা কোন কাজ নয়।
এটা একটা আকাম এবং এটা বন্ধ হওয়া উচিত।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভিক্ষা তো আমাদের দেশের সরকা্রও করে।
১১| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: রাগ হলে রাগ করবেন না হলে করবেন না।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
১২| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: আপনি যে পরিমানের ভরবাহী তাতে আপনার রাগ কেমন তা দেখতে মন চায়।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম। একদিন দেখবেন।
১৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২৮
কৃষিজীবী বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ভিক্ষা করা বা রিকশা চালানো কি মহান পেশা বলা যাবে?
ভিক্ষুক আর রিকশা চালক কে এক কাতারে দিলেন ভাই, মনটা খুব খারাপ হইয়া গেল।
আমি অশিক্ষিত মানুষ,আমি জানিনা বইপুস্তকে মহান
এর কেমন সঙ্গা দেওয়া আছে অথবা শিক্ষত মানুষেরা মহান বলতে কি বুঝে। তবে আমি বিশ্বাস করি পেশা কখনো মহান হতে পারে না তবে যে কোন পেশার মানুষ মহান হতে পারে, হোক সে ডাক্তার কিংবা রিকশাওয়াল।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
১৪| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:১৫
এনাম আহমেদ বলেছেন: বাণিজ্যিক ডাক্তার সায়েবগণ রোগীদের নিয়ে এভাবেই খেলছেন।
১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: এটা দুঃখজনক।
১৫| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:১৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: লকডাউন তো শেষ।মনের অবস্তা এতো খারাপ কেন? কিসব নিবি টিবি বলছেন।মনোযোগ দিয়ে পড়লাম।বুঝলাম না ডাক্তারের কি অপরাধ।মনে হল ১১০০টাকা নেয়া একটা অপরাধ,আপনার কাছে কোন ১০০ টাকার নোট থাকে না।
করোনা কালের মধ্যে আমি দুই বার ডাক্তারের কাছে গেছি।আমি ডাক্তারের টাকও দেখি নাই,আমাকেও ডাক্তার দেখে নাই।
১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমার লেখার দোষ। আমার সমস্যাটা কোথায় তা লিখে বুঝাতে পারি নি।
১৬| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:২২
অনল চৌধুরী বলেছেন: মিডিয়া জগতের মুল ব্যবসা হলো মেয়ের দালালি আর পতিতাবৃত্তি।
বেশীরভাগ চিকিৎসকদেরও মূল ব্যবসা কমিশন,অপ্রয়োজনীয় ওষুধ দেয়া,অকারণে অপরেশন, কিডরি চুরি -সাথে সুুযোগ পেরে মহিলা রোগী ধর্ষণ !!!
১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: এর একটা নিষপত্তির প্রয়োজন আছে।
১৭| ১৪ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:৫০
ইসিয়াক বলেছেন:
সব জায়গাতে ভালো মন্দ মিশিয়ে মানুষ আছে, তবে আমার প্রয়োজনে যে সব ডাক্তারের কাছে গেছি তারা মোটামুটি সহনীয় আচরণ করেছেন। ভালো ব্যবহার করেছেন। আর চেম্বারে অর্থাৎ নিজের ত্ত্ত্বাবধানে রোগী দেখলে এরকম আচরণ না করারই কথা।কারণ তাকে রোগী পেতে হবে। স্বেচ্ছায় বদনাম কেউ চায়?
কিছু দুষ্টু মানুষের জন্য সবাইকে দোষ দেয়া ঠিক না। ভালো থাকবেন।
শুভসকাল।
১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি সবাইকে দোষ দিছি না।
আমি লেখার শুরুতেই্ বলেছি ডাক্তারদের গুনগান করেছি।
১৮| ১৪ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:০০
কাছের-মানুষ বলেছেন: এগারশ টাকা নিয়ে সেবার মান সেরকম থাকলে হয়ত কিছু বলার ছিল না! আমি দেখেছি ভিজিট যা নেয় সেবার সেই অর্থে দেয় না বলেই চলে! চেম্বারে লম্বা লাইন, তাছাড়া ডাক্তার ঝরের বেগে রুগি দেখে! ব্যাপারটা দুঃখজনক!
১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এটাই বুঝাতে চেয়েছি ''সেবা''। সেবাটা আমি সঠিক পাই নি।
১৯| ১৪ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার এক বন্ধু সরকারি একটা চাকরি পেয়েছিল । সে চাকরিতে ঢোকার জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য চিঠিতে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের নির্ধারিত কক্ষে যেতে বলা হয় । সেই কক্ষে গেলে বলা হয় চক্ষু বিভাগের প্রফেসর অমুকএর কাছে যোগাযোগ কর। অমুকের চেম্বারে গেলে দেখা যায় পেয়াদা বসে আছে । পেয়াদা বলে ,স্যার এখানে আপনাকে কোন রিপোর্ট দিবে না। স্যারের চেম্বারে যেতে হবে। স্যার বসেন অমুক ক্লিনিকে সন্ধ্যার পরে।
সন্ধ্যার পর অমুক ক্লিনিকে গিয়ে সাধারণ রোগীর মতো সিরিয়াল দিয়ে এবং অনেক জনের পরে চোখ পরীক্ষা করেন । শেষ পর্যন্ত রিপোর্ট এনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জমা দেয়া হয়েছিল।
এক্সরে রিপোর্ট করতে হয়েছে বাইরে থেকে । কেবল মাত্র 20 টাকা জমা দিয়ে ইউরিন টেস্ট রিপোর্ট পাওয়া গেছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকেই। কিন্তু কোন ইউরিন স্যাম্পল দিতে হয়নি। ঘটনাটা ২০০৫ সালের।
নিরাপত্তার খাতিরে ওই চক্ষু বিশেষজ্ঞের নাম প্রকাশ করা হলো না। আফসোস।
১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমিও পোষ্টে ডাক্তা্রের নাম ঠিকানা দেই নি।
২০| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সবাই বদের হাড্ডি।
১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমিও।
২১| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৭
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনি যে টাকা খরচ করেছেন তা দিয়ে স্কয়ারে ডায়াগনাসিস করাতে পারতেন। চিকিৎসা কোথায় করবেন সেটা পরে ভাবতেন।
১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: দরকারের সময় মাথা কাজ করে না। পুরোনো অভ্যাস।
২২| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
প্রবালরক বলেছেন: ডাক্তারী কখনো পেশা।
ডাক্তারী কখনো ব্যাবসা।
ডাক্তারী কখনো ধর্ম-কর্ম।
ডাক্তারী কখনো লোক ঠকানো।
১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ডাক্তারী মানে ''সেবা''।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
ডাক্তারী পেশা অনেক সম্মানের যদি কেউ সত্যিইকারের সেবক হিসাবে মানুষের চিকিৎসা করেন। সব পেশায় ভাল মন্দ আছে। কিন্তু আমাদের দেশে মনে হয় খারাপের সংখ্যা অন্য দেশের চেয়ে একটু বেশি।