নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ বাবা দিবস ছিলো

২১ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫৩



আজ ফেসবুক আর ব্লগে বাবাকে নিয়ে লেখা দিয়ে ভরে গেছে।
সবাই ইনিয়ে বিনিয়ে নানান কথা লিখছেন। তাদের বাবা হিরো। সুপারম্যান। তাদের বাবা সাধু, সৎ এবং মহৎ। এক কথায় তাদের বাপের তুলনা হয় না। কেউ কেউ বাপের গলা জড়িয়ে ধরে ছবি তুলে দিচ্ছেন ফেসবুকে। একজনকেও দেখলাম নিজের বাপের একটা দোষের কথা লিখতে। আমি জানি প্রতিটা ছেলেমেয়েই তাদের বাপকে সুপারম্যান ভাবতে চায়। আসলেই কি সব বাবারা সুপারম্যান হতে পারেন? সমাজে কি দুষ্ট বাপ নেই?
ফেসবুকে দেখলাম- এক মেয়ে তার বাপকে নিয়ে আহাজারি শুরু করেছে। তার বাপ দুনিয়ার সেরা বাপ। তার বাপের তুলনা হয়। অথচ এই মেয়ের বাপকে আমি চিনি। সে তিনটা বিয়ে করেছে। সারারাত জুয়া খেলে। মদ খায়। এমনকি মেয়েটা কাঁদতে কাঁদতে তার বাপের নানান কুকীর্তির কথা আমাকে বলেছে। আমি মেয়েটা শান্ত্বনা দিয়েছি। একবার তার বাপ জুয়া খেলতে গিয়ে নিজের কন্যাকে বন্ধক রাখতে পর্যন্ত চেয়েছে। মেয়েটা পালিয়ে গিয়ে বেঁচে যায়। অথচ সেই মেয়ে আজ নাকি কান্না কাঁদছে। আমাদের দেশে লোক দেখানো ব্যাপার খুব বেশি হচ্ছে। এটা দুঃখজনক।

যাই হোক, আমি আমার বাপের কথা কথা বলি।
আমি আমার বাপের উপরেও রাগ। মায়ের উপরেও রাগ। এই দুষ্টলোকে ভরা পৃথিবীতে তারা আমাকে আনলো কেন। এখন দুষ্ট লোকেদের ভিড়ে আমার দম বন্ধ হয়ে মরার অবস্থা হয়েছে। প্রতিনিয়ত আমাকে ফাইট করে বেঁচে থাকতে হচ্ছে। কি কষ্ট! কি যন্ত্রনা! তারা যদি আমাকে দুনিয়াতে না আনতেন তাহলে আমার কোনো চিন্তা ছিলো না। এখন আমার বাপ শিবঠাকুর হয়ে ধ্যানে বসে থাকেন। মা সারাদিন ইউটিউবে সিনেমা দেখেন। নাচ গান দেখেন। আর আমি আমার ঘর সংসার নিয়ে জীবন যুদ্ধে খাবি খাচ্ছি। আমার বেঁচে থাকাই কঠিন হয়ে পড়েছে। অথচ তারা বিনদাস আছেন। তাদের কোনো চিন্তা ভাবনা নাই। বাপ মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে খোজ খবর নেয়। আমি বলি- খুব ভালো আছি আব্বা। কোনো সমস্যা নাই। তুমি ভালো থাকো। কোনো চিন্তা করো না। তুমি পত্রিকা পড়ো আর টিভিতে খবর দেখো। আমাকে নিয়ে চিন্তা করে নিজের প্রেসার বাড়িও না। মার দিন কাটছে সবচেয়ে আনন্দে তার কোনো কাম কাজ নাই। রান্নাও করতে হয় না। বুয়া রেখেছে দুইটা। একজন সকালে আসে, একজন বিকালে আসে। আমি থাকি ছয় তলায়, মা থাকে নিচ তলায়। যখনই মার কাছে যাই, দেখি উনি মুভি দেখছেন।

আমার বাপ সারা জীবন করেছে জমিদারী।
এমন কি উনি তার ঘরের পড়ার লুঙ্গীটা পর্যন্ত দোকান থেকে আয়রন করিয়ে আনেন। এখন যে সে বুড়ো হয়ে গেছে, কোনো কামকাজ করেন না- তবুও সে লুঙ্গি দোকান থেকে আয়রন করিয়ে আনেন। ছোটবেলা থেকেই দেখেছি আব্বা সারা বছর কাপড় বানান। শীতের সময় বানাবেন। গরমের সময় বানাবেন। বর্ষা কালেও কাপড় বানাবেন। আবার এক বছরের জামাকাপড় আরেক বছরে পড়তেন না। সারা জীবন গাড়ি ছাড়া চলাচল করেন নি আব্বা। ঢাকার বাইরে কোনোদিন বাসে করে যান নি। এখনও কোথাও গেলে বাসে যাবেন না। গাড়ি ছাড়া। আমি ফেসবুকে ছবিতে দেখলাম- সেদিন আব্বা কোনো এক অনুষ্ঠানে গিয়েছেন। ব্যানারে লেখা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। আমি জানতাম না আমার আব্বা যে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। ছোটবেলা আব্বা কখনও আমার হাতে দুই শ' টাকার বেশি দিতেন না। এক হাজার টাকা চাইলেও দিত দুইশ' টাকা। পাঁচ শ' টাকা চাইলেও দিত দুই শ' টাকা। অথচ উনি হাজার হাজার টাকা মদ খেয়ে উড়িয়ে দিতেন। দামী মদ ছাড়া কখনও খেতেন না। অবশ্য আব্বা সারা বছর মদ খেত না। বিশেষ বিশেষ দিনে। মা আর আব্বা যখন মিল থাকতো দুইজন কি খাতির! সারারাত জেগে ভিসিআরে সিনেমা দেখতো। আবার যখন তাদের ঝগড়া হতো দুইজন দুইজনের দিকে ফিরেও তাকাতো না।

আমি মনে করি- আমার আব্বা একজন ব্যর্থ মানুষ।
সারা জীবন উনি শুধু ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে গেছেন। আমার জন্মের সময় উনার একটা নিজের লঞ্চ ছিলো। পদ্মা নদীতে সেই লঞ্চ চলতো। লঞ্চ বিক্রি করে দিলেন। এরপর কিছুদিন চাকরি করলেন। আমার আব্বা এম এ পাস। তার হাতের লেখা অনেক সুন্দর। যাই হোক, চাকরী ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা শুরু করলেন। গার্মেন্টস দিলেন। সেই গার্মেন্টস দুই বছর পর্যন্ত টিকে ছিলো। ব্যবসা করতে গিয়ে অনেক ঋণ করলেন। গ্রামের জমিজমা সব বিক্রি করে ঋণ শোধ করলেন। আমার দাদার অনেক জমিজমা ছিলো। এমন কি কলকাতাতেও দাদার দুইটা বাড়ি ছিলো।
আব্বা মাছের ব্যবসাও শুরু করেছিলেন। সেই ব্যবসাতেও ধরা খেয়েছেন। ব্যবসায় লস করে-করে দাদার সমস্ত জমি বিক্রি করে ফেললেন। এরপর আব্বা শুরু করলেন গাড়ির ব্যবসা। সব মিলিয়ে তার বারোটা গাড়ি ছিলো। গাড়ির ব্যবসা বেশ ভালোই চলছিলো। তখন রাজনীতি করতে গিয়ে নানান রকম মামলায় জড়িয়ে পড়লেন। মামলা নিষ্পত্তি করতে গিয়ে একে একে সব ক'টা গাড়ি বিক্রি করতে হলো। যে ব্যবসাতেই আব্বা হাত দিয়েছেন ধরা খেয়েছেন। আমার দাদার মতোন আমার আব্বারও যদি অনেক জমিজমা থাকতো তাহলে আমার কোনো চিন্তা ছিলো না। আব্বা ভাগ্যবান দাদার কাছ থেকে অনেক কিছুই পেয়েছে। আমার ভাগ্য ভালো না। আমি আব্বার কাছ থেকে কিছুই পেলান না। মানুষ বাপ দাদার কাছ থেকে কত কিছু পায়। আমি শালা এক কাঠা জমিও পেলাম না। বংশ থেকে শুধু পেয়েছি রাগ। রাগ ছাড়া আমার আর কিছুই নেই।

আমার বাপের একটা গুনের কথা বলি।
আব্বার মনটা একেবারে নরম ছিলো। কোনো দিন আমাকে একটা চড় থাপ্পড় মারে নি। বরং রাতে বাসায় ফিরে জিজ্ঞেস করতো- আমি খেয়েছি কিনা। কারন বাসায় ছোট মাছ রান্না করলে আমি খেতাম না। যদি রাতে না খেতাম তাহলে আব্বা যত রাতেই বাসায় ফিরুক আমাকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে যেত। আমি মোরগ পোলাউ খেতাম। আমার মাথার চুল বড় হলেই আব্বা জোর করে ধরে সেলুনে নিয়ে যেত। একবার আমাদের বাসায় একটা চোর ধরা পড়লো। সেই চোরকে আব্বা একটা থাপ্পড়ও দেয় নি। সমস্ত এলাকার মানুষ বলছিলো- চোরটাকে মারুন। আপনি না মারলে আমাদের হাতে দিয়ে দেন। আব্বা সেই চোরটাকে ঘরে বসিয়ে পেট ভরে ভাত খাওয়ালো। কিছু জামা কাপর আর নগদ দুই হাজার টাকা দিয়ে বিদায় করলো চোরকে। আব্বা কখনও ভিক্ষুককে ৫ বা ১০ টাকা দিত না। এক শ' টাকা দিয়ে দিত। আমি বলতাম এক শ' টাকা কেন দাও? দশ টাকা দিলেই তো হতো। আব্বা বলতো- দশ টাকায় কি হয়? আব্বার সাথে অনেকদিন দেখা হয় না। প্রায় এক বছর হয়ে এলো। অনেক অসুস্থ আব্বা। লেখা এখানেই শেষ করলাম। কারন আব্বাকে নিয়ে লেখা শুরু করলে ১০০ পর্ব লিখলেও শেষ হবে না।

(ছবিঃ আমার তোলা।)

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এতো দেখি রাজকীয় ব্যাপার। এমন বাপ ভাগ্য তো আর সবার হয় না।
আপনি তো দেখি মহাভাগ্যবান।

২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ভাগ্যবান কিভাবে হলাম?

২| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসা্ব শুকরিয়া আদায় করুন!
আপনি অনেক ভাগ্যবান একটা
ছয তলা বিল্ডিংয়ের উপর তলায়
থাকার সুযোগ আছে আপনার।
অনেকের মাথার উপর ছাদও
থাকেনা। আপনি যা বললেন
তা আপনার দুঃখ বিলাস ছাড়া
আর কিছু নয়।

যে সন্তা্নেরা বিত্ত বৈভব থাকা
সত্বেও বাবাকে বিদ্ধাশ্রমে পাঠায়,
রাস্তায় ফেলে আসে, নিগ্রহ করে
শারিরীক ও মানসিক ভাবে
তাদের জন্য কোন বাবা দিবস নয়
তাদের জন্য একরাশ ঘৃনা। বাবাকে
নিয়ে পুতু পুতু লেখনীর কারিগররা
বাবাকে মন থেকে ভালোবাসুন, ভা্ইরাল
হতে নয়।

২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
তর্ক করলাম না আপনার সাথে।

৩| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে না আমার বাবাকে?

৪| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মা নিয়ে অনলাইনে অনেক লেখা হয়েছে এখন বাবা নিয়ে লেখা উচিত। লেখুক সবাই। প্রয়োজন আছে।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: লিখতে আমার কোনো আপত্তি নাই।
আমার এই লিখাতেই আনন্দ।

৫| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমরা আসলে বাবা মার দোষ কখনো সবার সামনে আনতে পছন্দ করিনা, তাই হয়ত সবাই ফেসবুকে বাবা মায়ের গুণ কীর্তন করে।

লেখাটা সত্যিই পড়তে ভালো লাগছিল, আরো বড় হলেও পড়তে খারাপ লাগত না। আপনার বাবা চমৎকার মানুষ গুণ পড়ে তাই মনে হল। দুয়া করি আল্লাহ উনাকে যেন সুস্থতা দান করেন।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আবার সবচেয়ে বড় গুন হলো কেউ তার সাথে দশ মিনিট কথা বললেই মুগ্ধ হয়ে যায়।

৬| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দোয়া করি সব বাবা যেন সন্তানের ভালোবাসা পায় মরণ পর্যন্ত ।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা দিলে ভালোবাসা পাবেই।

৭| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি আমার বাবার থেকে ভালো বাবা।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার আত্মবিশ্বাস টা ভালো লাগলো।

৮| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ২:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার মিথ্যা কথা বলা একটু কমান...আমি ১০০% শিউর যে মেয়ের কথা বলেছেন বাপ ৩ বিয়ে করার পরও মেয়ে বাবাকে নিয়ে পোস্ট দিয়েছে, এটা একটা ঢাহা মিথ্যা কথা...আপনার কল্পনাপ্রসুত

আর বাবা মদ খেতেন এটা ঢাক ডোল পিটিয়ে ব্লগে বলার মত কালচার বাংলাদেশের না...। ধিক আপনাকে...বাবাকে ছোট করতে চান সবাইকে জানিয়ে????

২২ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েটার কথা সত্য। বিশ্বাস আপনি করতেই পারেন।

আব্বা আসলেই মদ খেতেন- মিথ্যা কেন বলব। মদ খেলে মানুষ ছোট হয়ে যায় না।

৯| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি আমার বাপের উপরেও রাগ। মায়ের উপরেও রাগ। এই দুষ্টলোকে ভরা পৃথিবীতে তারা আমাকে আনলো কেন। এখন দুষ্ট লোকেদের ভিড়ে আমার দম বন্ধ হয়ে মরার অবস্থা হয়েছে। এসব সত্য কথা প্রকাশ্যে আসা উচিত।সবাই দেখি বিশেষ দিনে তার বদমাশ বাপকেও মহান বানিয়ে ফেলছে !!!!

তবে আপনার সন্তানরাও কিন্ত একই অভিযোগ করতে পারে।

বাবা-মা সন্তান জন্ম দেয় সম্পূর্ণ তাদের স্বার্থে।এতে সন্তানের কোনো স্বার্থ নাই।
ধর্ম আর সাহিত্য মাতৃ-পিতৃ পূজার প্রচলন করেছে ।তবে পিতা-মাতার সন্তানের দায়িত্ব পালন নি:স্বার্থ ,যেটা আপনি সহ বেশীরভাগ মানুষ করছে।
তবে আপনার বাবা মদ খেলেও তিনি লোক ভালো।শুধু একটা জিনিসের কারনে মানুষ খারাপ হয়ে যায় না।

বহু পিতা মদ না খেয়েও জঘণ্য মাতালের মতো আচরণ করে।
আপনি লিখে যান।
একদিন লেখক হিসেবে নাম করবেন।

২২ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আমার সন্তানের প্রতি সমস্ত দায়িত্ব সততার সাথে পালন করবো।

আমার বাপ ব্যর্থ মানুষ। আমি আমার বাপকেও বলি সে কথা। উনি আমার কথা মেনে নেন।

১০| ২২ শে জুন, ২০২০ সকাল ৭:১৮

এ কাদের বলেছেন: ভাই এই ভাইরাসের সময় কাজের ভুয়া কেন। নিজে বাবা মার খেদমত করুন।

২২ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: নিজের বাপ মার প্রতি ভালোবাসা আছে। তাছাড়া আমার বাপ মা ভালো আছেন। তারা আরামেই আছেন।

১১| ২২ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মদ তো কোন খারাপ জিনিস না।

২২ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: মদ অবশ্যই খারাপ জিনিস না।
আমার টাকা থাকলে আমিও রোজ খেতাম।

১২| ২২ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

ইসিয়াক বলেছেন:





বাবা ? বাবাকে নিয়ে আমার কোন অনুভূতি নেই যে.......।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: কেন?

১৩| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: ভালো লেখকদের স্মৃতিকথা বা আত্মজীবনী টাইপ লেখা পড়লে সন্দেহ হয় কোনটা সত্য আর কোনটা কল্পনা।ভালো ফিকশন লেখকরা নিজের ব্যাপারে পুরোপুরি সত্য কথা লিখতে পারেন না বলেই আমার ধারণা।আপনার বাবা মা শান্তিতে বেঁচে থাকুক আরো দীর্ঘদিন।

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান।

১৪| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: মদ অবশ্যই খারাপ জিনিস না।
আমার টাকা থাকলে আমিও রোজ খেতাম।
- এটা কিভাবে বললেন?
একটা বাজে স্বাদের ক্ষতিকর জিনিস ভালো হয় কিভাবে?
আজ পর্যন্ত কোনো বিজ্ঞানী মদের কোনো ভালো গুণ আবিস্কার করতে পারেন নি।
খাওয়ার জন্য বাংলাদেশী,-ভারতীয়,মোগলাই,চীনা,থাই,কোরিয়ান,জাপানী -বহুরকম খাবার আছে।
মদ কেনো?

২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশ, দরিদ্র মানুষ হিসেবে কিছু একটা নিয়ে বিলাসিতা করা কি অন্যায়?

১৫| ২৩ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: খারাপ জিনিস নিয়ে বিলাসিতা সমর্থন করতে পারলাম না।

২৩ শে জুন, ২০২০ রাত ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: দেখুন, আমাদের দেশতা দরিদ্র। মানব জীবন একবারই।
তাই দরিদ্র দেশ এবং দরিদ্র মানুষ হিসেবে সামাম্য একটু বিলাসিতা না করলে আত্মাকে কষ্ট দেওয়া হয়।

১৬| ২৩ শে জুন, ২০২০ রাত ২:২৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: দামী জিনিস কেনেন,দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করেন।তাহলেই তো বিলাসিতা হবে।
মদ খাওয়া মানে নিজের পরিবারে অশান্তি করা।

২৩ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বিষয়টা মাথায় রাখলাম।

১৭| ২৩ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,




বাবাদের নিয়ে তাদের সন্তানদের গল্পগুলো ভালোই হয়েছে। #:-S

২৩ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.