নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনার জন্য ফান্ড গঠন করা

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৬



(আজ সকালে শ্রদ্ধ্যেয় চাঁদগাজী কোরবাণী "ছোট আকারে" করে, একটা করোনা ফান্ড করা সম্ভব। নামে একটি পোষ্ট দিয়েছেন। তার অনুকরনে আমার এই পোষ্ট)

সময়ের সাথে মানুষকে বদলাতে হয়, সেটাই প্রাকৃতিক। সব কিছু বদলায়, আধুনিক হয় কিন্তু ধর্ম বদলায় না। দেশের মানুষ ভালো নেই। এই অবস্থায় আমাদের একটা করোনা ফান্ড গঠন করা খুব জরুরী হয়ে দাড়িয়েছে। দেশের মানুষ এবছর হজ্ব করতে পারবে না। সব খারাপের মধ্যে কিছু ভালো দিক থাকে। হজ্বকারীদের এবং সরকারের অনেক টাকা বেঁচে যাবে। এ বছর সরকার থেকে ঘোষনা দিয়ে কোরবানী বন্ধ করে দিতে হবে। সমস্ত কোরবানীর টাকা এবং হজ্বের টাকা দিয়ে বেশ ভালো একটা ফান্ড গঠন করা সম্ভব। এই ফান্ডের টাকা দিয়ে শুধু মাত্র অসহায়, চাকরি চলে যাওয়া এবং শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যাওয়া অসহায় লোকদের সহযোগিতা করা হবে।

করোনায় বহু মানুষের আয় বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তায় বের হলেই হাজার হাজার ভিক্ষুক। সামনে কোরবানীর ঈদ। আমরা যদি এবার কোরবানী না দেই তাহলে দেশের উপকার হয়। সেই টাকা দিয়ে অভাবগ্রস্ত লোকদের সাহায্য করা যাবে। দুস্থ অসহায় পরিবার গুলোকে বেঁচে থাকার জন্য বিনা সত্ত্বে ঋণ দিয়ে আয়ের পথ করে দেওয়া উচিত। করোনা ফান্ড থাকবে যোগ্য ও সৎ লোকদের হাতে। সরকারের লোক দিয়ে এ ধরনের ফান্ড পরিচালনা করা যাবে না। ভুলেও রাজনীতিবিদ বা তাদের ছত্রছায়ায় থাকা লোকজন এ কাজে নেওয়া যাবে না। স্বচ্ছ এবং লোভহীনদের এ কাজে নিতে হবে।

সমাজে বড় বড় কথা বলা লোকের অভাব নেই। নিজের পক্ষে বলার জন্য টাকা দিয়ে লোক পর্যন্ত রাখা হয়। করোনাকালীন অসহায় লোকদের সাহয্য করার কেউ নেই। লোকজন বাধ্য হয়ে গ্রামে ছুটছে। গ্রামেও চাকরি নেই। নেই আয়ের পথ। তাদের আয়ের পথ করে দিতে হবে। যে যা পারে তাকে সেই মোতাবেক কাজ দেওয়া হবে। এই কাজ পরিচালনা করবেন দেশের মেধাবীরা। তরুনেরা। প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকেরা।
সরকার ছিন্নমূল এবং চাকরি চলে যাওয়া অসহায় মানুষদের সাহায্য করবে না, তাই হজ্ব ও কোরবানীর এই টাকাই রক্ষা করতে পারে তাদের। সরকার টাকা দেবে কারখানার ও বড় ব্যবসার মালিকদের, যা আসলে ডাকাতির সমান। মানুষের টাকা নিয়ে মানুষকে দেয়া যেতো।

অবশ্য এবার অনেকেই কোরবাণী করতে পারবে না। গরু, ছাগল কিনতে গিয়ে ফ্রি'তে করোনা লাভ করার সম্ভবনা আছে। একটা বছর পশু কোরবানি না করলে কোনো সমস্যা নাই। এই সংক্রামক ব্যাধির সময়ে দল বেঁধে গরুর হাটে যাওয়া কুরবানী করা খুব বিপজ্জনক। যারা এটা বুঝবে না তারা ইডিয়ট। তারচেয়ে ভালো কোরবানীর টাকা দান করে দেওয়া। অতি উত্তম কাজ এটাই হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সবাই ভয় পায় তাই উনি যদি একবার বলে দেন, এবছর কোরবানী না দিয়ে সেই টাকা অসহায় লোকোদের বেঁচে থাকার জন্য দিয়ে দেওয়া হোক। সবাই তা হাসি মুখে মেনে নিবেন। এমন কি শফি হুজুর সহ মোল্লারাও মেনে নিবেন।

গত এক যুগ ধরে আমাদের দেশে কোরবানির নামে সম্পদের প্রতিযোগিতা হয়। যারা এভাবে প্রতিযোগিতা করে কোরবানি করে তাদের কোরবানি কবুল হওয়ার কথা না। তাই ১০ লক্ষ টাকার গরু কোরবানি না দিয়ে এবার ১০ হাজার টাকার একটা ছাগল কোরবানি দেন। আর বাকি ৯ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা করোনা ফান্ডে দিয়ে দেন। আমাদের দেশে মানুষ শুনে শুনে কোরবাণী করছেন হাজার বছর ধরে। কি করছেন? কেন করছেন? সেটা নিশ্চয় ভেবে দেখেনি কোনদিন। যাক, নবী ইব্রাহিম আ: একবারই কোরবাণী করেছিলেন। আর আমরা সারা জীবন ধরে কোরবানী করেই যাচ্ছি।

এবারের জন্য এটা বড় সুযোগ, শেখ হাসিনা নিজের টাকা দিলে, আওয়ামী লীগের ডিমেরাও টাকা দিয়ে দেবে।
চারপাশে মানুষের এত কষ্টের কাহিনী শুনেছি যে মনে হয় কোরবানি না দিয়ে এদের সাহায্য করা উচিত। টাকা ড. ইউনূস দিবেন না, শেখ হাসিনা দিবেন না, প্রেসিডেন্ট দিবেন না, বেগম জিয়া দিবেন না, ড: কামাল হোসেন বা ফখরুল দিবেন না। আমি দেবো। প্রতি বছর যারা চার লক্ষ টাকার কোরবানী দেন, তারা যদি এবার চল্লিশ হাজার টাকার কোরবানী দিয়ে বাকি টাকা এই দূর্যোগে মানুষের উপকারে খরচ করলে খারাপ হওয়ার কথা নয়। যাহা কিছু সঠিক, যাহা কিছু ভাল, যাহা কিছু মানবজাতির মঙ্গল উহায় ইসলাম।
করোনা নতুন সমস্যার সৃষ্টি করেছে, ইহার সমাধান করাই ধর্মের বড় কাজ হওয়া উচিত।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

গুরুর শিক্ষার যথাযথ বহিঃপ্রকাশ!! =p~
ফান্ড গঠিত হলে আমাকে হিসাব রক্ষকের
দ্বায়িত্ব দিতে পারেন। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টেের
মতো মালপানি সরাবোনা। :P

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে মাথায় রাখলাম।

২| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোরবানী দিলে কি লাভ?
কোরবানী করা গরুর পিঠে চেপে বেহেশেতে যাবেন, তাই তো?
সারা জীবন ৫০/৬০ টি গরু কোরবানী করেন এতো গুলো গরুর পিঠে আপনি চরবেন?
এর চেয়ে তো একবার একটা ঘোড়া কোরবানী করাই উত্তম।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় নিয়ম।
ধর্মীয় নিয়ম পালন করলে শান্তি পাওয়া যায়।

৩| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: এমনিতেই এই বছর হজ্বে যেতে না পারার দুঃখে এই দেশের বকধার্মিকদের হাহাকার পড়ে গেছে। এখন যদি শোনে যে কুরাবানিও দিতে পারবে না, তাহলেতো তাদের লোকদেখানো ধর্ম পালনে বিড়াট সমস্যা সৃষ্টি হবে।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: সেটাই। বিষয়টা আমিও ভেবেছি।

৪| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু সাহেবের প্রস্তাব আমি সমর্থন করি।উনি আর যাই করুক টাকা পয়সা মেরে খাবে না।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে।

৫| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৪

মুহা: ইয়াসিন বলেছেন: ভাল কথা, সমর্থনযোগ্য।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি আমার এমপি'কে বলেছি; উনি অসুস্হ ও বর্তমানে নেত্রীর সুদৃষ্টিতে নেই বললেন। এমপি'র অবশ্য বয়সও বেশী, এনার্জি নেই।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: বলে লাভ নাই।

৭| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমি আপনি দিতে হবে না । আওয়ামী লীগ করে যারা এই বার বছরে টাকার পাহাড় গড়েছে তাদের দিতে বলেন। ক্যাসিনো সম্রাট খালেদ পাপী পাপিয়া হালের দুর্জয় ও পাপুল । এদের সম্পদ রাষ্ট্র নিয়ে বিলিয়ে দিতে হবে। আর সুইস ব্যাংকে কারা টাকা রাখে কারা দুর্নীতি করে তাদের নাম ধরে একজন একজন করে লিখেন রাষ্ট্রকে বলেন তাদের সম্পদ আমজনতাকে বিলিয়ে দিতে। কোরবানি নিয়ে টানাটানি করে কি লাভ। মানুষ মাংস গরীবদেরও দান করে।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন।

৮| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১২

রাশিয়া বলেছেন: সমর্থনযোগ্য, কিন্তু বাস্তবতা বিবর্জিত। যুগে যুগে কোরবাণী আমাদের দেশে একটা উৎসব হিসেবে পালিত হয়ে এসেছে। এই উৎসবে মানুষ যাতে অংশ নিতে পারে, সেজন্য বেতনের অর্ধেক বোনাস হিসেবে দেওয়া হত। কিন্তু এবারের যা প্রেক্ষাপট - অনেকের চাকরি চলে গেছে, অনেকের তিন মাসের বেতন বাকি পড়ে গেছে - যারা বেতন পাচ্ছে, তারাও আছে জীবন এবং জীবিকা নিয়ে ঘোর অনিশ্চয়তায়। এরকম অবস্থায় কোরবানি দেবার সামর্থ কয়জন রাখবে? মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অর্ধেকও এবার কোরবানী দেবার সাহস করবে কিনা সন্দেহ। উচ্চবিত্ত শ্রেণীর করোনা ফান্ড গঠন করার জন্য কোরবানী স্কিপ করার কোন প্রয়োজন নেই। তাদের দয়া দাক্ষিণ্যে এমনিতেই অনেকে খেয়ে পরে বাঁচে।

ঢাবিয়ানের মন্তব্যে খুব দুঃখ পেলাম। হজ্জ্ব করা বা কোরবানী দেওয়া বকধার্মিকদের কাজ নয়। যাদের সামর্থ আছে - তাদের জন্য এগুলো ফরজ ও ওয়াজিব। সেই সাথে প্রতিবেশীর হক আদায় করাও ওয়াজিব।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৯| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনাদের দুজনের লেখাই পড়েছি। আপনাদের আহ্বানটা সুন্দর। কিন্তু যাদেরকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন ৯ লক্ষ ৯০ হাজারওয়ালারা এতে সাড়া দেবে, ভাবাটা বোকামী হবে। তবে আমার মত যারা ৯ হাজার ৯০০ এর মানুষ, তারা কিছু করতে পারেন। করবেনও।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার চিন্তা ভাবনা স্বচ্ছ।

১০| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৭

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: পোষ্টটি পড়লাম। এবং মন্তব্যগুলোও। প্রস্তাব উত্তম। তবে, বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধার মানুষ পাওয়া যাবে না। যারা ত্রাণ লুটেপুটে (চাল ডাল তেল নুন...) খায়; তাদের দিয়ে দানের মতো মহৎ কর্ম সম্পাদন করা দূরুহ ব্যাপার হবে।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আছেন আমি আছি।

১১| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: একটা বছর পশু কোরবানি না করলে ক্ষতি নাই কথাটা ঠিক না।বিশ্বাসীদের জন্য ব্যাপারটা ক্ষতির।তাছাড়া যারা কেবল ধর্মীয় উদ্দেশ্যেই কোরবানি দেন তারা নিয়ম মতো কোরবানি পশুর মাংশের দুই ভাগ আত্মীয় এবং গরীবদের দিয়েই দিচ্ছেন।চামড়া দিচ্ছেন।চামড়ার টাকা দান করছেন।এই চামড়াও কিন্তু রপ্তানি করা হয়।সেই ট্যানারি শিল্পেও প্রচুর লোক কাজ করে।ধর্মে তো টাকা পয়সা দানের ব্যাপারে আলাদা করে বলে দেওয়া আছে।প্রতিবেশির হকের কথা বলা আছে।সমস্যাটা হচ্ছে যারা ধর্ম মুখে মানেন তারা কাজে মানলে এতো এতো ধার্মিকদের দেশে এতো চুরি চামারি থাকার কথা ছিলো না।যারা বড় কোরবানি দেন তারা এবার ছোট কোরবানি দিতে পারেন।তবে বাকি টাকা দান করবে কি না আমার সন্দেহ আছে।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে অসহায়, দুস্থ, চাকরিচ্যুতদের কি হবে?

১২| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


করোনার কারণে এবার এমনিতেই অনেকেই কোরবানী দিতেপারবেনা ।
বিত্তবানেরাও চক্ষুলজ্জার কারণে ফুটানী কম দেখাবে ।

কোরবনীর আকার ছোট করে সরকারী তত্বাবধানে একটি বিশেষ ফান্ড গঠনের জন্য
দেশের বিরোধি দলগুলি দাবী তুললে প্রধানমন্ত্রী কালবিলম্ব না করে তাদের
এই দাবী মেনে নিতে পারে!

তবে যথারিতি কোরবানী হলে গবাদি পশু খামারিরা বেচে যাবে আর
দরিত্ররাও বিনামুল্য কিছু মাংস পাবে । ধর্মীয় মুল্যবোধও ঠিক থাকবে।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে করোনা মানুষের মাথা আউলায়ে দিয়েছে। কি করবে মানুষ? সেটাও ভাবনা চিন্তা করে বের করা যাচ্ছে না।

১৩| ৩০ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:৫৬

ইসিয়াক বলেছেন:


#প্রতি কেজি গরুর মাংস পাঁচশত টাকার উপরে।গরীব মানুষ সারা বছর এতো টাকা দিয়ে মাংস কিনে খাবার সামর্থ্য রাখে না ।
#বেশির ভাগ মানুষ কোরবানি দেয় নিজেদের জন্য। গরু জবাই করে নিজেদের ডিপ ফ্রিজে তুলে রাখে। তার পরেও গরীব মানুষ অনেকটা মাংস পায় বিভিন্ন জায়গা থেকে।

#কেউ কেউ আবার ধর্মীয় নিয়ম কঠোর ভাবে মেনে চলে দান করে দেয় তিন ভাগের এক ভাগ মাংস।দরিদ্র আত্নীয় স্বজনও মাংস পায়। হুজুররা আদায় করে চামড়ার টাকা।

#অনেক তরুণের গরু মোটাতাজা করণ প্রকল্পের অধীনে স্বাধীন ব্যবসা আছে।
# প্রস্তাবটা মন্দ নয়।

৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: গরীবরা মাংস খাবে একদিন। আর ফান্ড থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করে খাবে সারা বছর।

১৪| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩০

জাহিদ হাসান বলেছেন: আমি করোনার শুরু থেকেই বলে আসছি-
দেশের সবার জন্য সরকারিভাবে খাদ্য সহায়তা দরকার।
ধনী-গরীব-মধ্যবিত্ত বুঝিনা। দেশের প্রত্যেকটি পরিবারের জন্য সরকারিভাবে
চাল,ডাল ও তেল
মাসে-মাসে দেওয়া দরকার।
পৃথিবীর কোন অনুন্নত দেশই এই প্রক্রিয়া ছাড়া মহামারী সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে না।

৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র সরকার দেশের এই বিশাল জনগোষ্ঠিকে এত এত খাবার কিভাবে সংগ্রহ করে দিবে?

১৫| ৩০ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

জাহিদ হাসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: দরিদ্র সরকার দেশের এই বিশাল জনগোষ্ঠিকে এত এত খাবার কিভাবে সংগ্রহ করে দিবে?

আপনি কথা সত্য না সরকারের কথা সত্য? সরকার তো বলছে তাদের কাছে এক বছরের খাবার আছে। এবং জনগনকে এক বছর খাওয়াতে পারবে। তাছাড়া বাংলাদেশের যে রিজার্ভ আছে তা কোন দিনের জন্য?

এক বছরের খাবার মজুদ আছে দেশে

৩০ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি এখন ে বিষয়টি নিয়ে ভাববো। চিন্তা করবো। যদি পারি তো কিছু লিখব।

১৬| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭

বিজন রয় বলেছেন: সমস্যা দেখতে পাচ্ছি।

৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: সমস্যা থাকবেই।

১৭| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ রাশিয়া, হজ্জ্ব করা বা কোরবানী দেওয়া অবস্যই বকধার্মিকদের কাজ নয়। কিন্ত বাংলাদেশের মানুষ কাজে কর্মে ইসলাম ধর্মের বিধি নিশেধ বিন্দুমাত্র পালন না করে যেভাবে শুধু বছর বছর লোক দেখিয়ে হজ্বে যায় বা কোরাবানি দেয় সেটা বকধার্মিকেরই কাজ। সত্যিকারের ধার্মিকেরা লোক দেখানো ধর্মকর্ম করে না। সিঙ্গাপুরে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মিয় কর্মকান্ড পরিচালনা করার জন্য একটি সরকারী সেক্টর আছে। মুইস নামের সেই প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয় বিভিন্ন ইসলামিক স্কলার দ্বারা। এখানে কেউ যদি হজ্বে যেতে চায় তাহলে , মুইসে এপ্লাই করতে হ্য়। এরপর কমপক্ষে দশ থেকে পনের বছর অপেক্ষা করতে হয় হজ্বের সিরিয়াল পেতে। এই যে এত বছর ধরে অপেক্ষা করার এই প্রক্রিয়া চালু আছে , তা যথেষ্ঠ চিন্তাভাবনা করেই নির্ধারন করেছেন ইসলামী স্কলাররা। কারন পারিবারিক দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করে, সন্তানকে মূল্যবোধের শিক্ষা দিয়ে সুসন্তানরুপে গড়ে না তুলে, সৎ পথে না থেকে কেবল টুপি দাড়ি লাগিয়ে লোক দেখানো হজ্ব পালন করে ধার্মিক সাজার নাম বকধার্মিকতা ছাড়া আর কিছু না। আর কুরবানিতো ওয়াজিব। বাংলাদেশে যে কুরাবনির যে চল সেটা অনেকটাই রক্তের হোলি খেলার উৎসব। উন্নত দেশে কুরবানি হয় মসজিদভিত্তিক। কুরবানির পরিমানও ধর্মে যেটুকু দেয়ার বিধান আছে সেটা মোতাবেকই স্থির হয়। একজন বিশাল একটা গরু হাজার চাইলেও দিতে পারবে না। মসজিদ কুরানির মাংশ ভাগ করে যার যতটুকু প্রাপ্য তাকে সেটা বুঝিয়ে দেয়। চামড়া ও গরীব্দের মাঝে মাংশ বিতরনের দ্বায়িত্বও মসজিদের।

৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন।

১৮| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যারা সত্যিকারের ধর্মপ্রাণ, তারা কোরবানীও করেন আবার দান খয়রাতও করেন। হঠাৎ করে তাদের ইবাদতে বেঘাত ঘটানো ঠিক হবে না। কারণ, অর্থ সেভ শুধু হ্জ্জ্ব, কোরবানী থেকে হয় না। আরো অনেক কিছু থেকে হয়। বালিশ, পর্দা, ঢামেকের বিল থেকেও বাঁচানো যায় অর্থ। দক্ষিণ এশীয়দের মধ্যে সুইস ব্যাংকে এখন বেশী টাকা রাখে বাংলাদেশীরা, বিশ্বের মধ্যে সুপার ধনী বৃদ্ধির হারে বাংলাদেশীরা প্রথম, ব্যক্তিগত ভাবে গরু কোরবানী দেয়া বা হাজী সাহেব রা নন...

৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যে সত্য বলেছেন।

১৯| ৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ধর্মীয় নিয়ম।
ধর্মীয় নিয়ম পালন করলে শান্তি পাওয়া যায়।

অবলা জীবদেরকে ধর্মের নামে উন্মাদনা সৃষ্টি করে হত্যা করা যদি আপনার কাছে শান্তি হয় সেই শান্তি আমি চাইনা।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: কি বলব? কিছু বলার নাই।

২০| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৩৭

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: বড়ই নির্মম প্রস্তাব।

০৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে ধার্মিক মানুষদের চিন্তা ভাবনাই অন্যরকম।

২১| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩০

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: “আসলে ধার্মিক মানুষদের চিন্তা ভাবনাই অন্যরকম।”-

অধার্মিকদের সাথে মিলে না।

০৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই।
ধার্মিকদের চিন্তা ভাবনা থেকে দেশ, সমাজ বা রাষ্ট্রের কোনো উপকার হয় না।

২২| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪১

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই।
ধার্মিকদের চিন্তা ভাবনা থেকে দেশ, সমাজ বা রাষ্ট্রের কোনো উপকার হয় না

দেশের সব অনৈতিক কাজের সাথে তো ধার্মীকরাই জড়িত! দেশ উপকৃত হবে কিভাবে? ৫০ বছর ধরে রাষ্ট্র পরিচালনা করছেতো এদেশের ধার্মীক আলেম-ওলামারা। তাই না?

০৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আগামী ১০০ বছরেও ধারমিকেরা রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পাবে না। অবশ্য মাদ্রাসা এতিমখানা পরিচালনার সুযোগ পাবে। পাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.