নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েরা যত স্বনির্ভর হবে, সমাজে ডিভোর্স তত বাড়বে

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮



বর্তমানে, অতীতে এবং ভবিষ্যতে যত ডিভোর্স হয়, হচ্ছে এবং হবে সবই তুচ্ছ কারনেই।
আমার পাশের বাসায় একজনের ডিভোর্স হয়েছে। ডিভোর্সের কারণ স্বামী খুব নাক ডাকে। স্ত্রী স্বামীর নাক ডাকা মেনে নিতে পারেনি, তাই ডিভোর্স। আমাদের গ্রামে এক মেয়ের বিয়ে হয়েছে, মেয়ে কোরানে হাফেজ। খুবই ধার্মিক। এই স্বামী পর্ন ভিডিও দেখে। স্ত্রীকে উলঙ্গ করে লাফাতে বলে। স্ত্রী স্বামীর পর্ন ভিডিও দেখা পছন্দ করে না, ফলাফল ডিভোর্স। এ-যুগে একজন মানুষের সাথে আরেকজন মানুষের সম্পর্ক দীর্ঘদিন থাকে না। বন্ধুর সাথে বন্ধুর। আত্মীয়র সাথে আত্মীয়র। অফিস কলিগ। ভাই ভাই। মায়ের পেটের ভাই, তবু সম্পর্ক থাকে না। স্বামী স্ত্রীরও সম্পর্ক থাকে না। মেয়েরা যত শিক্ষিত হবে, স্বনির্ভর হবে, ডিভোর্স তত বাড়বে। মেয়েরা আর কত মুখ বুঝে অপমান অবহেলা সহ্য করবে?

আমার এক বন্ধুর বড় ভাই সাতটা বিয়ে করেছে এবং সাতটাই ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।
সাতটা বিয়েতে আমি ছিলাম। বন্ধুর ভাই সৌদি থাকে। সৌদি থেকে দুই বছর পরপির দেশে এসে বিয়ে করে। এক দুই বছর সংসার টিকে, তারপর ডিভোর্স। এখানে সুমন ভাইয়ের কোনো দোষ নেই। দোষ সুমন ভাইয়ের মার। সুমন ভাই আবার মায়ের অন্ধ ভক্ত। সুমন ভাইয়ের ডিভোর্স হওয়ার কারন, তার মা বলতো তুই বিদেশ থাকিস, তুই কিছুই জানিস না। তোর বউ ভালো না। অনেক দোষ আছে। ফলাফল ডিভোর্স। অথচ আমি জানি মেয়ে গুলোর কোনো দোষ নেই। গরীব ঘরের মেয়ে, বয়স অল্প। গ্রাম থেকে এসেছে। সুমন ভাইয়ের মা বাংলা সিনেমার মতো ভয়ংকর শ্বাশুড়ি। ছেলের বউকে অনেক অত্যাচার করতো। মানসিক যন্ত্রণা দিতো।

আমার আপন চাচার ডিভোর্স হয়ে গেলো।
চাচী ভালো ছিলেন। আমি চাচীকে লাল চাচী বলে ডাকতাম। চাচী চাচাকে ডিভোর্স দিলেন। কারণ আমার চাচা কামকাজ কিছুই করতেন না। যারা কাজকাম করে না, তাদের আমাদের গ্রামের ভাষায় বাদাইম্মা বলে। অথচ আমার চাচা খুব ভালো মানুষ। মানবিক এবং হৃদয়বান মানুষ। আমার আপন ফুপু তার স্বামীকে ছেড়ে দিলেন এবং এক ব্যাংকের কর্মকর্তাকে বিয়ে করলেন। অথচ ফুপুর দুটা বড় বড় ছেলে। ফুপু যাকে বিয়ে করলেন তারও এক ছেলে এক মেয়ে। ফুপু ফুপাকে ডিভোর্স দিলেন কারন, ফুপার ইনকাম কম। ইনকাম কম কথা সত্য, কিন্তু ফুপা একজন ভালো মানুষ ছিলেন। ফুপার সাথে আমার আজও যোগাযোগ আছে। সংসার মানে শুধু সেক্স নয়। অনেক দায়দায়িত্ব। অনেক সহ্য ও ধৈর্য।

মেয়েরা যত সচেতন হবে ডিভোর্সের সংখ্যা তত বাড়বে এই সমাজে।
একজন শিক্ষিত মেয়ে মুখ বুঝে অন্যায় অত্যাচার সহ্য করবে না। ডিভোর্স কোনো সমাধান নয়। মূলত আমাদের সমাজে প্রেম ভালোবাসার বিয়ে গুলো টিকে না। গভীর প্রেম ভালোবাসা থাকার পর বিয়ে করে। ছয় মাস একবছর পর ডিভোর্স। এখন প্রতিদিন এক হাজারের বেশি ডিভোর্স হয়। ছেলে মেয়ে উভয়ই মেনে ও মানিয়ে নিতে জানে না। সংসার জীবনে স্বামী স্ত্রী দুজনকেই ছাড় দিতে হয়। ছাড় দিতে না জানলে সংসারে শান্তি থাকে না। সবচেয়ে বড় কথা যোগ্য ও দক্ষ হবার আগেই যারা বিয়ে করে, তাদের সংসার টিকে না। বিয়ের বয়স হয়েছে বলেই কেন বিয়ে করতে হবে? আগে টাকা পয়সা ইনকাম করা শিখতে হবে। সংসারে অভাব। আর্থিক সমস্যার কারনে আমাদের দেশে ডির্ভোস বেশি হয়।

বিশ ত্রিশ বছর সংসার করার পরও সংসার ভেঙে যায়।
এমন উদাহরণও আছে অনেক। আমাদের প্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদ এবং প্রিয় অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী। এজন্য বিয়ে করার আগে অনেক চিন্তা ভাবনা করে বিয়ে করা উচিৎ। আবেগের বশে বিয়ে করলে কপাল পুড়বে। আবেগের বশে বিয়ে করা, বিরাট বোকামি। আমাদের নবীজি অনেক গুলো বিয়ে করেছেন। কিন্তু নবীজি তার কোনো স্ত্রীকে ডিভোর্স দেন নাই। নবীজি ধনী ডিভোর্সি মহিলাদের বিয়ে করতেন। হোক বয়স্কা। তাতে কোনো সমস্যা নেই। স্ত্রীর সম্পদ থাকলেই হলো। নবীজি দরিদ্র ছিলেন। এরমধ্যে নবীজি কামকাজ কিছুই ছিলো না। এজন্য নবীজি স্ত্রীর সম্পদ নিজের করে নিতেন।

আমি নিজের চোখে দেখেছি, স্বামী স্ত্রীকে মারছে।
খুব মারছে।এরপর চিৎকার করে বলছে- আমি তোরে তালাক দিলাম। তালাক তালাক তালাক। তিন তালাক। বাইন তালাক। স্ত্রী খুব কান্না করছে। মাটিতে গড়াগড়ি করে কান্না। বাংলা সিনেমাতেও এরকমটা দেখেছি। এই রকম বিশ্রী ভাবে তালাক যে শুধু দরিদ্র শ্রেনীর মধ্যেই হয়, সেটা না ধনী শ্রেনীতেও এইভাবে তালাক হয়। তালাক যদি নিতেই হয়, ভদ্রভাবে নেওয়া যেতে পারে। অযথা হাউকাউ, মারামারি আর গালাগালির প্রয়োজন কি? সবচেয়ে দু:খ লাগে স্বামী স্ত্রী দুজনের দুজনের জন্য ভালোবাসা আছে, তবু তালাক হয়ে যাচ্ছে। তালাক না হোক, দুজন মিলে সুখে শান্তিতে সহবাস করুক, বসবাস করুক।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার শিরোনাম টা নেগেটিভ অর্থ বহন করে। স্বনির্ভর হওয়ার সাথে ডিভোর্স হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই। আমার মামী কলেজের টিচার ছিলেন। কই তার তো সংসার ৪৫ বছর টিকে আছে। মামা মামীর প্রেমের বিয়ে। যে আমলে তারা প্রেম করে বিয়ে করেছে সে আমলে এসব মানুষ ভাবতেই পারতো না। প্রথমে মামী প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন। পরে আরো পড়াশোনা করে কলেজের টিচার হোন। অন্যদিকে মামা স্কুলের হেডমাস্টার হয়ে ক্ষান্ত দেন।

বাদাইম্যা না হলেও জামাই মেয়েরা ডিভোর্স দিতে পারে। অনেক মেয়ের আগে থেকে পরকীয়া থাকে। এরা দুই/তিন বাচ্চার মা হয়েও প্রেমিকের সাথে চলে যায়।

নারী ও পুরুষ সহনশীল, দয়ালু ও সৎ হলে যে কোন সংসার টিকে যাবে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনামটা যথাযথ হয়েছে।
আর কত মেয়েরা অত্যাচার সহ্য করবে? তারা স্বনির্ভর হতে পারলে- অপমান অত্যাচার কেন সহ্য করবে?

পরকীয়া সমাজের নষ্ট একটা দিক। যে নারী বা পুরুষ পরকীয়া করে তারা মন্দ মানূষ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: একজন মামা মামীর উদাহরন দিলে হইবে না।
চাচা বাদাইম্মা হলেও তার সম্পত্তি ছিলো। জমি বর্গা দিয়ে তার ইনকাম ভালোই ছিলো।
সহনশীলতা ও সততা এই জাতির মধ্যে নেই।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:১২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা পর্ণভিডিও দেখতো তা আপনি কি করে জানলেন? যদি সত্যিও হয় তারাই বা কি করে সে কথা জনসম্মুখে আনলো?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: একটা বিষয় মনে রাখবেন, মানুষের কোনো কিছুই গোপন থাকে না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: যখন মানূষের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়, তখন বুকে জমে থাকা আত্মনাদ হয়ে বেরিয়ে আসে।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:১৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই ,আপনি যে দৃষ্ঠিভংগীতে ঘটনাগুলো দেখছেন,সেই দৃষ্ঠিভংগীটা যদি একটু পরিবর্তন করেন তাহলে হয়ত এই আপনিই ভিন্ন ফলাফল দেখতে পারবেন। দেখবেনাপ্রায় প্রতিটা তালাকের ঘটনায় মেয়েরাই সবচেয়ে বেশী ত্যাগ-সমঝোতা করতে চেষ্টা করেছে সংসার টিকিয়ে রাখতে এবং এই সংসার টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করতে গিয়ে সবচয়ে বেশী ভুক্তভোগী নারীরা-মেয়েরাই হয়েছে।

দোষে-গুনে মানুষ। তা সে ছেলে কিংবা যেই হোক না কেন। কেউ শতভাগ ভাল নয়,আবার কেউই শতভাগ খারাপ নয়।
সংসার টিকিয়ে রাখতে সবচেয়ে বেশী যেটা জরুরী তা হলো - ত্যাগ ও সমঝোতার মানষিকতা। এ মানষিকতা ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই জরুরী। এ মানষিকতা না থাকলে ১০-২০ টা যতই বিয়া করুক না কেন সংসার হবেনা। হবে সং :( হার।

অবশ্য একটা কথা সত্যি যে, ছেলে-মেয়ে উভয়েরই এখন ধৈর্য্য কমে গেছে। আর তাইতো সমাজে এত তালাক। যার জন্য একক ভাবে ছেলে কিংবা মেয়ে দায়ী নয়। তালাকের জন্য ছেলে-মেয়ে উভয়েই দায়ী।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ধৈর্য্য আমার নিজেরও অনেক কম। তাই বলে আমি ডিভোর্স দিবো না।
যারা একের অধিক বিবাহ করে তারা মন্দ লোক। একজন মাওলানা, দরবেশ, আল্লাহপাগল থেকে শুরু করে যে-ই একের অধিক বিবাহ করবে সে মন্দ লোক।

আমার এক পরিচিত একের অধিক বিবাহ করিয়াছেন। সেই বিষয়ে আমি লিখিব।
আপনার কি একের অধিক বিবাহ করিবার ইচ্ছা আছে?

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:১৮

নতুন বলেছেন: যখন কোন স্বামী স্ত্রীর গায়ে হাত তুলবে তখনই সেই স্বামী অধিকার হারালো, মানুষ হিসেবে নিকৃস্ট মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রমান করলো।

বেশির ভাগ ডিভোর্স হয় স্বামীর অবহেলা এবং স্ত্রীর আগের সম্পর্কের কারনে বিয়ের পরের অশান্তি।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: স্ত্রীকে প্রহার করতে ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে।
ইসলাম ধর্ম মূলত নারীদের কোনঠাসা করে রেখেছে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম আমাদের আসলে অনেক বেশি ক্ষতি করে গেছে। ধর্মের কারনে আজ হানাহানি বন্ধ হয় নাই।
ধর্মের কারনেই ডির্ভোস হচ্ছে। লোকে একের অধিক বিবাহ করছে। স্ত্রীকে প্রহার করছে।

বেশির ভাগ ডিভোর্স হয় ভুল বুঝাবুঝির কারণে। কারন নারী পুরুষ দুজনের মধ্যেই সততার অভাব হলে, সংসারে অশান্তি হয়। ফলাফল ডিভোর্স।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনাকে মানসিক রোগী বললে কি মডারেটর আমাকে ব্যান করবে? রঙ চঙ মিশিয়ে নিজের আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে বাজে কথা লিখলেন। এর মধ্যে আমাদের নবীজি (সাঃ)-কে দৃষ্টিকটু ভাবে উপস্থাপন করলেন। আপনাকে তো আমরা নাস্তিক হিসেবে গ্রহণ করেই নিয়েছি। কিন্তু তারপরও ইসলাম, নবী - এসব নিয়ে কেন লিখেন? এখানেে তো আর লাইক, ভিউ নেই যে আপনি টাকা পাচ্ছেন...

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে গালি দিলেও মডারেটর আপনাকে ব্যান করবে না।

আসলে তারা আমার আত্মীয় স্বজন নয়। তারা আমার পরিচিত।
নাস্তিক আস্তিক আমি বুঝি না। আমার জীবন সহজ সরল সুন্দর।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কি আমি জানি। আপনি কি সেটা আপনিই ভালো জানেন।
মডারেটর কেমন, সেটা মডারেটর নিজেই ভালো জানেন। আমি শিল্পী নই। রঙ চং মেশানো আমার কাজ নই। লালের সাথে নীল রঙ মেশালে কি হয় আমি জানি না। লেখার খাতিরে অনেকের নাম ধাম চলে আসে। এটা ইচ্ছাকৃত না।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আপনার সংসার জীবন টিকিয়ে রাখার অভিজ্ঞতা লিখুন।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৯

কামাল১৮ বলেছেন: নবীর কথাটা সম্পুর্ণ ঠিক হয় নাই।প্রথম স্ত্রী ছিলো ধনী ও বয়স্ক।দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলো তার প্রিয় বন্ধু আবু বকরের মেয়ে বয়স ছিলো ছয় বছরের নিচে।আরেক বন্ধু ওমরের মেয়েকেও বিয়ে করেন।পালিত পুত্রর বৌ জয়নবকেও বিয়ে করেন।যুদ্ধবন্ধী নারীদেরও বিয়ে করেছেন যারা দেখতে সুন্দর।কতগুলো বিয়ে করেছেন তার কোন সঠিক তথ্য নাই।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মেয়েরা স্বনির্ভরতার অপব্যবহার করছে।

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:২৭

এ পথের পথিক বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখে শাহাবাগীদের কথা কেন জানি মনে পড়ে গেল ।
যাই হোক আপনি আপনার এলাকার জীবনের একটি দিক তুলে ধরেছেন, তবে কি বোঝাতে গিয়ে শেষে কি বুঝিয়ে জগা খিচুড়ি করে ফেলেছেন । সেই খিচুড়ি আবার সবার মাঝে বিতরনের চেষ্টা করছেন । দু লাইন এ দিকে, দু লাইন ও দিকে দিয়ে সস্তা সিম্প্যাথি অর্জনের চেষ্টাও করেছেন ।
যাইহোক লিখেছেন "নবীজি ধনী ডিভোর্সি মহিলাদের বিয়ে করতেন। হোক বয়স্কা। তাতে কোনো সমস্যা নেই। স্ত্রীর সম্পদ থাকলেই হলো। নবীজি দরিদ্র ছিলেন। এরমধ্যে নবীজি কামকাজ কিছুই ছিলো না। এজন্য নবীজি স্ত্রীর সম্পদ নিজের করে নিতেন।"
আপনাকে প্রমান দিতে হবে " শুধু সম্পদ দেখে নবী সাঃ বিয়ে করেছেন, নবী সাঃ এর কাম কাজ কিছু ছিল না, সম্পদ নিজের করে নিতেন " । এসব অযৌক্তিক কথা কোথায় পেয়েছেন ? মিথ্যাচার কেন করেন ?

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পরনির্ভরশীল নারী অপারগ হয়ে অপছন্দের পুরুষের সাথে সংসার করে। নারী স্বনির্ভর হলে বিরক্তিকর জীবন যাপন হতে রক্ষা পেতে পারে। ডিভোর্স বেড়েও নারী যদি সুখের সংসার পায় তাতে সমস্যা কি? আর কতকাল তারা পুরুষের হাতের ক্রীড়নক হয়ে থাকবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.