নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান বাংলাদেশ নিয়ে আপনি কি ভাবছেন?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২২



বাংলাদেশের দিন দিন গজব অবস্থা হচ্ছে।
এই দেশের কোনো কিছুই ঠিক নেই। বাবা মা ছাড়া একটা পরিবারের যেমন ভয়ংকর অবস্থা হয়, বাংলাদেশের অবস্থা এখন সেরকম। মনে হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো গার্জেন নেই। হাসিনার সময় প্রচুর দূর্নীতি হয়েছে। তবুও দেশের উন্নয়ন অব্যাহত ছিলো। এখন উপদেষ্টারা লেজেগোবরে অবস্থা করে ফেলেছে। উপদেষ্টারা চাচ্ছে দেশটা জামাত শিবিরের হাতে তুলে দিতে। জামাত শিবিরের ছানাপোনারা হাউকাউ শুরু করে দিয়েছে। দেশটা যেন তাদের বাপ দাদাদের। তারাই যেন এই দেশ স্বাধীন করেছে। এখন তাদের কথা মতো উঠতে হবে, বসতে হবে। দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৪ বছর হয়ে গেছে। কিন্তু আমাদের দেশ থাইল্যান্ড, মালোশিয়া, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুরের ধারে কাছেও যেতে পারেনি। এই দেশের প্রান ছিলেন শেখ মুজিব। তাকে হত্যা করা হলো। এরপর জিয়া এসে ক্ষমতা হাতে নিলেন, এবং বিনা বিচারে মানুষ মারতে শুরু করলেন। এরশাদ এসে ভালো কিছু করতে পারলো না। বিএনপি এসে উন্নয়ন বাদ দিয়ে দূর্নীতি শুরু করলো, এবং প্রতিবছর দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হতে থাকলো। এলেন হাসিনা। করতে শুরু করলেন দেশের উন্নয়ন। পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ইত্যাদি অনেক কিছু। কিন্তু উন্নয়নের সাথে পালা দিয়ে দূর্নীতিও চলতে থাকলো।

দেশের কোনো একটা সেক্টরের অবস্থা ভালো না।
স্কুল কলেজে লেখাপড়ার মান তলানিতে এসে ঠেকেছে। মাদ্রাসা গুলো বেকুব তৈরির কারখানা খুলে ফেলেছে। একথা সত্য গত পনের বছরে দেশে শিক্ষার মান খুব বেশি নিচে নেমে গেছে। শুধু প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হয়েছে। সেখানে লেখাপড়া কিছু হয় নাই। টাকার বিনিময়ে সকলে সার্টিফিকেট পেয়ে গেছে। তবে হাসিনা সরকার দেশের প্রাইমারী স্কুল গুলোতে রঙের কাজ করেছে। স্কুল গুলো দেখলেই মনে হয়- এই মাত্র উদ্বোধন করা হয়েছে। রাস্তায় যেভাবে পত্রিকা বিক্রি করে, ঠিক সেভাবে প্রশ্নপত্র বিক্রি হয়েছে। অনার্স পাশ করা ছেলে মেয়ে একপাতা দরখাস্ত লিখতে পারে না। যাদের ক্ষমতাবান মামা চাচা আছে তারা চাকরি করছে। এই দেশের ফুটপাত দিয়ে হাটা যায় না। সরু ফুটপাতে হকাররা দখল করে রেখেছে। চলছে ধুমছে চাঁদাবাজী। সবচেয়ে বেশি চাঁদা আসছে ফুটপাত এবং পরিবহন খাত থেকে। এখন তো আওয়ামীলীগ নেই, তাহলে কারা চাঁদাবাজি করছে? লোকাল বাসে যেমন বসার জন্য সিট পাওয়া যায় না। প্রচুর মানুষের ঠাসাঠাসি, আজ মেট্রোরেলেরও সেই অবস্থা হয়েছে। মেট্রোরেলে গজব ভিড়। দেশে বেকারের সংখ্যা হুহু করে বাড়ছে। এদিকে উপদেষ্টারা ক্ষমতা হাতে নিয়েছে ৫ মাস হয়ে গেছে, কিন্তু এই পাচ মাসে তারা একটা ভালো কাজ করে দেখাতে পারে নাই। তারা অদক্ষ। অযোগ্য। উপদেষ্টাদের যেন একটাই কাজ আওয়ামীলীগকে গালমন্দ করা। আর শেখ পরিবারের নাম চিরতরে মুছে দেওয়া।

উপদেষ্টারা দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রতিটি কোম্পানি তাদের জিনিস পত্রের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।
প্রতিটি ওষুধ কোম্পানি তাদের ওষুধের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। কেউ কিচ্ছু বলছে না। যেন দেখার কেউ নেই। শোনার কেউ নেই। শেখ হাসিনা যাওয়ার পর উপদেষ্টারা একটা ভালো কাজ করে দেখাতে পারে নাই। আজিব! তারা ব্যস্ত আওয়ামীলীগের নাম মুছে দিতে। এছাড়া যেন তাদের আর কোনো কাজ নেই। প্রধান উপদেষ্টা যদি নিরপেক্ষ হতো, তাহলে যারা থানাতে আগুন দিয়েছে তাদের গ্রেফতার করতো, যারা ৩২ নম্বর পুড়িয়ে দিয়েছে, তাদের গ্রেফতার করতো। যারা মেট্রোরেল ভাংচুর করেছে তাদের গ্রেফতার করতো। যারা থানা থেকে আসামী নিয়ে পালিয়ে গেছে তাদের গ্রেফতার করতো। যারা পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়েছে তাদের গ্রেফতার করতো। উপদেষ্টাদের উদ্যেশ্য সৎ নয়। ওবায়দুল কাদের গত তিন মাস ঢাকাতে ছিলেন। তাকে কেউ গ্রেফতার করেনি। বরং তাকে বর্ডার পার করে দিয়েছে। অবশ্যই টাকার বিনিময়ে কাদের সাহেবকে সসম্মানে বর্ডার পার করে দিয়েছে সুম্বনয়করা। মূলত আমাদের দেশের মানুষ গুলো সৎ নয়। প্রত্যেকের মনে রয়েছে একজন করে মীর জাফর। ঢাকা শহরের প্রতিটা রাস্তায় গজব অবস্থা। যে কোনো সময় আপনার মৃত্যু হয়ে যেতে পারে। অগোছালো একটা শহর। সবার মাথায় একটাই চিন্তা কি করে ঠকানো যায়। কাওরান বাজারে ওপেন গাজা বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটা ব্যস্ত রাস্তায় চোর, ছিনতাইকারী, মলম পার্টি, পকেটমার ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে না। দিনেদুপুরে কিশোর কিশোরীরা জুতার আঠা দিয়ে নেশা করছে, কেউ তাদের কিছু বলে না।

আজ থেকে বিশ বা চল্লিশ বছর আগে দেশের যে অবস্থা ছিলো,
তারচেয়ে অনেক বেশি খারাপ অবস্থা এখন। দিন দিন আমাদের দেশের অবস্থা ভালো না হয়ে, শুধু খারাপের দিকে যাচ্ছে। তাহলে গত ৫৪ বছরে দেশের রাজনিতিবিদরা কি করলো দেশের জন্য? এই দেশে সুন্দর ভাবে জীবনযাপন করা সম্ভব নয়। নো নেভার। আমি বলব, যাদের সামর্থ্য আছে, তারা উন্নত কোনো দেশে চলে যাক। এই পোড়া দেশে থাকার কোনো মানে হয় না। আমাদের দেশের মানুষ গুলো জাস্ট 'ইতর' হয়ে গেছে। এদের মধ্যে মানবতা নেই। সততা নেই। প্রত্যেকে যার যার জায়গা থেকে অসৎ। চারপাশ দেখে শুনে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে। যদি উন্নত দেশে যাওয়া সহজ হতো, তাহলে এই দেশে কেউ থাকতো না। একজন ভিক্ষুকও থাকতো না। এই দেশে থাকলে হয় আগুনে পুড়ে মরতে হবে, নয়তো রোড এসিডেন্টে মরতে হবে। অথবা মিথ্যা মামলা কাধে নিয়ে কারাগারে জীবন পার করে দিতে হবে। নয়তো আমৃত্যু মানবেতর জীবন যাপন করতে হবে। এই দেশে সব কিছুতে ভেজাল। খাদ্যে পর্যন্ত ভেজাল। ওষুধে ভেজাল, মানুষের মনে ভেজাল, হাসপাতালে দালাল। এদিকে সমন্বয়ক আর বৈষম্যবিরোধীরা যা মন চায় তাই করছে। এদের পরিচালিত করছে জামাত। জামাতকে সাপোর্ট করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। হাসনাত, সারজিস এমন ভাব করছে, দেশটা তাদের বাপ দাদার। এই দুই আহাম্মকের কপালে দুখ আছে। দেশের ভালোর জন্য আমাদের দরকার ভালো মানুষ। জ্ঞানী মানুষ।

দেশটা পচে গলে নষ্ট হয়ে গেছে।
এখন যদি আল্লাহ উপর থেকে একজন মসীহ পাঠান। তাহলে হয়তো দেশটা বেচে যাবে। জাতি আস্থা ভরসা ফিরে পাবে। এছাড়া আর কোনো উপায় নেই। বিএনপি ক্ষমতায় এলে উন্নয়ন হবে না, হবে শুধু দূর্নীতি। নতুন নতুন বাবর, হারিস আর ফালুর জুন্ম হবে। আর জামাত ক্ষমতায় এলে, দেশ হয়ে যাবে আফগানিস্তান। দেশ হয়ে যাবে জংগীদের। আওয়ামীলীগ গত পনের বছরে দেশের যত না ক্ষতি করেছে, এই উপদেষ্টারা পাচ মাসে তার দ্বিগুণ ক্ষতি করেছে। জেল থেকে দাগী আসামীদের ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ছিনতাই বহু গুণ বেড়ে গেছে। ডাকাতি বহু গুণ বেড়েছে। ব্যস্ত রাস্তায় লম্বা জ্যাম পড়েছে। এরই মধ্যে দুই তিন জন ছেলে চাপাতি নিয়ে এসে মোবাইল ম্যানিব্যাগ নিয়ে যাচ্ছে। এই দৃশ্য আশেপাশের মানুষ দেখছে। কিন্তু কেউ বাধা দিচ্ছে না। সব কিছু মিলিয়ে বাংলাদেশের অবস্থা ভালো না। আগেও ভালো ছিলো না। আগামীতেও ভালো হবে না। এই দেশে বাস করা মানে গজব অবস্থার মধ্যে বাস করা। কোটি কোটি মাদ্রাসার ছাত্র দিয়ে এই সমাজের কি উপকার হবে? কোরানে হাফেজ দিয়ে কি হবে? দেশে নেই ভালো শিক্ষক, নেই বিজ্ঞানী। নেই জ্ঞানী মানুষ। ঘুমানোর দোয়া, পায়খানা থেকে বের হওয়ার দোয়া, নতুন জামা পড়ার দোয়া ইত্যাদি দোয়া মুখস্ত করে কি হবে? মাদ্রাসা জাতিকে শেষ করে দিচ্ছে। দেশের ভালোর জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে।

প্রতিটা গলিতে-গলিতে মসজিদ।
এত মসজিদ দিয়ে কি হবে? আযানের সময় প্রতিটা মসজিদ একসাথে আযান দেয়। তখন কানে যন্ত্রনা হয়। ইচ্ছা করে হুজুরকে গিয়ে একটা থাপ্পড় দেই। এত এত মসজিদ তবু মসজিদ নির্মানের জন্য চাঁদা তোলা হচ্ছে। এমনকি আপনি চিড়িয়াখানা যাবেন, সেখানে মসজিদ নির্মানের জন্য চাঁদা চাইবে। ভাই আমাদের বাংলাদেশে আর একটাও মসজিদের দরকার নাই। হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় ঘুমায়, বাস-রেল স্টেশনে ঘুমায়, বিনা চিকিৎসায় মরতে বসেছে, বেকার হয়ে তরুনরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে- তাদের জন্য কিছু করুন। মসজিদ মাদ্রাসা আর না। থামেন। প্লীজ। সেই সাথে ওয়াজ মাহফিল থামান। যুগ যুগ ধরে তো ওয়াজ মাহফিল কম হয় নাই, তাতে দেশ বা সমাজের কি উপকার হয়েছে? উপকার হয় ওয়াজকারীর। এমন হুজুর পাবেন না যে ওয়াজ করবে ফ্রি। টাকা নিবে না। আপনাদের নবীজি কি ওয়াজ করে টাকা নিতেন? নবীজির দেখানো পথে আপনারা নাই। আপনারা আপনার পথ মন মতো বানিয়ে নিয়েছেন। ধর্ম ব্যবসা বন্ধ করুন । ধর্ম দিয়ে এক বিন্দু উপকার হবে না। তাই ধর্মটাকে দূরে সরিয়ে রেখে দেশের কথা ভাবুন। দেশ না থাকলে তখন ধর্ম কি থাকবে? তাই আগে দেশ বাচান।
আসুন সবাই মিলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। কেউ যেন বেকার না থাকে, কেউ যেন রাস্তায় না ঘুমায়, কেউ যেন চিকিৎসার অভাবে না মারা যায়, একজন পিতা-মাতা যেন তাদের কন্যার বিয়ের জন্য দ্বারে দ্বারে হাত না পাতে, যেন হয় না চুরী, ছিইনতাই, পকেটমার। যেন অল্প বয়সী ছেলেমেয়েরা জুতার আঠা দিয়ে নেশা না করে, মাদ্রাসা শিক্ষা বাদ দিয়ে সবাই যেন আধুনিক শিক্ষা পায়। আসুন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। ধর্ম ব্যবসায়ীদের লাত্থথি দেই।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কিছুই ভাবছি না।
তবে এই টা জানি যে এই দেশের সব বেটারা জান্নাতে যাবে এবং ৭২ টা হুর ফুন্ধাঈভে।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব কিছুর জন্য দায়ী আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা। :P

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:১৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: '' আগে কি সৌন্দর্যময় ও সুন্দর দিন কাটাইতাম '' - রাজিব ভাই এটা এখন বাসুদ লীগের/কারো কারো সান্তনা খোঁজার এবং ক্যাচাল লাগানোর জন্য একটা জনপ্রিয় বুলি।

ত্যাগী আপা একটানা ১৬ বছরে যত ত্যাগ করে দেশকে ছেড়া-বেড়া করে রেখে গেছেন, তার থেকে বের হওয়া এবং তাহার ত্যাগীয় সারবস্তু সমাজ-দেশে থেকে পরিষ্কার করার প্রসেস শেষ করতে একটু সময় ও ব্যাথা লাগবেই ভাইজান :(( । এর জন্য একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে।

আপনি যে কয়টা সমস্যার কথা বলেছেন, সেগুলি কি পীরের সাম্রাজ্যে আগে ছিল নাকি গত ৫ মাসে নাজিল হয়েছে?

১। দেশের অবস্থা - ৫ মাস আগে কি দেশ নর :( ওয়ে ছিল এবং এখন নাই - জিরিয়া ঐ গেছে নাকি ভাই :-<
২। দেশের সব সেক্টরের অবস্থা - এত দিন সব সেক্টরে গদীনশিন পীরানে পীরের কামেল লোক ছিল যারা ছিল নাগা সাধু এবং দেশের সব সেক্টরে ৫ মাসে বোম্বাই মরিচে ভরি গেছে নাকি B-))
৩।জিনিষ পত্রের দাম - - এত দিন ১ টেহায় গোপাল-ভোগী আপামন চাউল পাওয়া যাইত এখন উপদেষ্টারা দায়িত্ব নেয়ার পর ১ টেহা অচল ঐ গেছে নাহি X((
৪। ২০ বছর ধরে দেশের অবস্থা - পীর পরিবারের হাতে দেশ সোনার উপর ভাসত, দেশে তখন সব ছিল কামেল দরবেশ - যারা কোদাল দিয়ে দিন রাত এখন করে দেশের আগাছা দমন করত। এখন ৫ মাসে দেশের কর্ণধাররা কোদাল ত্যাগ করে কাচি দিয়ে কাটছে নাকি 8-|
৫। দেশেটা গেছে পচে - এত আপা ফরমালিন দিয়ে না পঁচিয়ে বাচাইয়া রাখছে ইডা কি বালা আছিল ভাই স্বাস্থ্যের পক্ষে, নাকি একন ফরমালিন বন কইরে দেয়া খারাপ ঐছে :(
৬। গলিতে গলিতে মসজিদ - মসজিদ দেশে-দুনিয়ায় হাজার বছর ধরে ছিল-আছে-থাকবে।নাকি আপনার ধারনা ৫ মাসে মসজিদ সমাজে পয়দা হয়েছে?
আপনার কি মসজিদে এলার্জি আছে? নাকি আপার নয়া শ্বশুরবাড়ীর মত মসজিদের নীচে মন্দির খোজার ইচছা আছে/সপনে দেখছেন?

সময় নিয়ে প্রতিটার যৌক্তিক জবাব দিবেন আশা করি X((


৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

কু-ক-রা বলেছেন: পাঁদগাজি এবং উহার সাগরেদ রাজীব নূরের মতে ৫ মাসে দেশের সর্বনাশ হয়ে গেছে। ইহা উহাদের অমূলক ধারণা মাত্র। আসলে উহাদের মত আওয়ামী ল্যাসপেন্সারদের সর্বনাশ হয়ে গেছে।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: ভাবছি সব সমস্যার সমাধান দ্রুত হবে। একটা নির্বাচন হবে দ্রত । সব দলের অংস থাকবে। হাসনাত আর সারজিস দের মাস্তানি বন্ধ হবে। দেশটি দুর্নীতি মুক্ত হবে। একটি শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.