নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
টাকা না দিলে নামাজের জন্য ইমাম খুজে পাওয়া যাবে না।
টাকা না দিলে মসজিদে আযান দেওয়ার জন্য লোক খুজে পাওয়া যাবে না। টাকা না দিলে ওয়াজ করার জন্য বক্তা পাওয়া যাবে না। এমনকি টাকা না দিলে হুজুরদের কাছ থেকে কোনো সার্ভিস পাওয়া যাবে না। টাকার বিনিময়ে হুজুরেরা মসজিদে নামাজ পড়ায়, আযান দেয়, কোরআন শিক্ষা দেয়। আসলে আযান দেওয়া, নামাজ পড়ানো হুজুরদের চাকরি। ধর্ম তাদের বেচে থাকার জন্য এই ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ধর্ম না থাকলে এত গুলো লোক কি করতো? ধর্মীয় ব্যবসা বেশ রমরমা। মাজার, মসজিদে প্রচুর টাকা ইনকাম হয়। দান বাক্স খুলে হুজুরেরা মুগ্ধ হয়ে যায়। অনেক মসজিদ দান বাক্স থেকে কত টাকা হয়, সেটা দেয়ালে বোর্ডে লিখে রাখে। সকলে সেটা দেখে। কিন্তু সেই টাকা কোন কোন খাতে খরচ হয়, সেই হিসাব জনতা জানে না।
টাকা ছাড়া এই দুনিয়াতে চলা সম্ভব নয়।
ভিক্ষুক, রিকশা চালক, ছাত্র, চোর, ব্যবসায়ী, হুজুর- সবারই টাকা প্রয়োজন। হুজুরের চাকরি মসজিদে আযান দেওয়া। নামাজের সময় হলেই হুজুর আযান দেয়। এজন্য সে মাস শেষে টাকা পায়। এই টাকা দিয়ে হুজুর বউ বাচ্চা নিয়ে দুটো ডাল ভাত খেয়ে বেচে থাকে। যে ব্যক্তি মসজিদে আযান দেয়, তার আরো কিছু কাজ করতে হয়, যেমন মসজিদ ঝাড়ু দিতে হয়, মুছতে হয়। মসজিদের ইনকামের চেয়ে মাঝারে ইনকাম বেশি। লোকজন মানত করে। সিলেট মাঝারে এক ছাগল দিনের মধ্যে ৭০ বার বিক্রি হয়। গুলিস্তানের গোলাপ শাহ মাঝারে লোকজন পাগলের মতো টাকা দেয়। সেই টাকা সিটিকরপোরেশন এসে নিয়ে যায়।
ধর্মের কারণে কোটি কোটি লোক খেয়েপড়ে বেচে আছে।
এমনকি সৌদির লোকেরাও। হজ্ব এবং ওমরা থেকে সৌদির সীমাহীন আয় হয়। হজ্ব আর ওমরা না থাকলে সৌদির খবর ছিলো। সৌদির শেখরা লন্ডন আমেরিকা গিয়ে টাকা উড়ায়। আমাদের দেশে হজ্ব হলে, আমাদের অনেক উপকার হতো। আমাদের দেশে বছরে একবার ইজতেমা হয়। তাতে কোনো টাকা আসে না। বরং মারামারি হয়। প্রস্বাব পায়খানা করে পুরো তুরাগ নদীর পাড় বাজে গন্ধ করে দেয়। তবে আমাদের দেশের অনেক হুজুর বেশ ভালো আছে। তারা ওয়াজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাচ্ছে। মসজিদ কমিটিরও ইনকাম খারাপ না। মসজিদ কমিটির সভাপতি হওয়ার জন্য লোকজন মুখিয়ে থাকে। দান বাক্স সিস্টেম আমাদের দেশে বন্ধ হওয়া দরকার।
আমাদের দেশে সরকারের এমন নিয়ম করা উচিৎ:
ওয়াজ করলে কোনো টাকা পাবে না। মসজিদের ইমাম এবং মুয়াজ্জিন কোনো টাকা পাবে না। আয় এই বার দেখি তোদের ইমানের জোর কতটুকু। নবীজি তো ধর্ম প্রচার করে টাকা নিতেন না। তোরা কেন নিবি? মাদ্রাসা থেকে যারা বের হয়, তারা ভালো চাকরি পায় না। তাদের শেষ ভরসা মসজিদে আযান দেওয়া, নামাজ পড়ানো। কেউ কেউ বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরআন শিক্ষা দেয়। এসব কাজে অল্প টাকা সেলারি। এই সেলারি দিয়ে তারা কোনো রকমে খেয়েপড়ে বেচে আছে। অর্থাৎ মানবেতর জীবনযাপন করছে। আজকের যুগে আধুনিক শিক্ষা না থাকলে ভালো চাকরি পাওয়া যায় না। দরিদ্র দেশ, আছে ধর্মভিতি তাই পিতামাতা তাদের ছেলেকে মাদ্রাসায় দেয়। জাকাত, ফেতরা আর দানের টাকা দিয়ে মাদ্রাসার ছেলেরা কোনো রকমে দিন যাপন করছে।
একজন কোরানে হাফেজ মানবেতর জীবনযাপন করে।
অথচ পুরো কোরআন তার মুখস্ত। অথচ ভালো মানের চাকরি পায় না। পৃথিবীর সেরা কিতাব মূখস্ত করেও দরিদ্র থাকতে হচ্ছে। দারিদ্র্যতা ঘুচাতে সে মাদ্রাসায় আরবি পড়ায়, নয়তো বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরআন শিখায় বাচ্চাদের। কেউ মারা গেলে কোরআন খতম দেয়। সামান্য টাকা পায়। দেশের হুজুরেরা মাদ্রাসায় পড়ার কারনে ভালো চাকরি পায় না। দেশ থেকে মাদ্রাসা তুলে দেওয়া দরকার। মাদ্রাসা শিক্ষা এ-যুগে অচল। প্রয়োজনীয়। ধর্ম বেচে আর কতদিন? এজন্যই কি দুনিয়াতে ধর্ম এসেছে? ধর্মের উদ্দেশ্য কি এটাই, ধর্ম ব্যবহার করে কোনো রকমে দুটো ডাল ভাত খেয়ে বেচে থাকো।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা সেটাই।
টাকার বিনিময় আপনি পানিপড়া নিবেন, তাবিজ পড়া নিবেন। ঝাড়ফুক নিবেন?
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬
কু-ক-রা বলেছেন: মার্কিন মুল্লুকে সান ফার্নান্দো ভ্যালি আগুনে পুড়িয়া গিয়াছে। এই কারণে পাঁদগাজী এবং উহার সাগরেদ রাজীব নূরের নাকি মন খারাপ। ইহাতে উহাদের চুলকানি বৃদ্ধি পাইয়াছে। চুলকানি উপশমের জন্য ব্লগে আসিয়া হাগু-মুতু টাইপের লেখা পোষ্ট করিয়া উহারা মনের জ্বালা কিছুটা মিটাইবার চেষ্টা করিতেছে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: আগে মানুষ হও। তারপর ব্লগে এসো।
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৮
এ পথের পথিক বলেছেন: আগে মানুষ হোন, মানসিকতা ঠিক করেন তারপরে ব্লগে লিখবেন ।
সৈয়দ কুতুব ঠিক বলেছেন " টাকার বিনিময়ে শিক্ষক পাঠদান করালে হুজুর কে অর্থের বিনিময়ে নামায পড়তে নিয়োগ দিলে অসুবিধা কোথায়? হুজুর তার মূল্যবান সময় আপনার জন্য ব্যয় করছে উহার কি কোন মূল্য থাকিবে না জনাব?"
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বস! পশ্চিম বাংলায় হুজুরদের ভাতা দেওয়া হয়। মমতা কি তাদের থেকে ঝাড়ফুক নেন? তিনি কি আপনার বা আমার থেকে কম বুঝেন? আপনি গুছিয়ে সুন্দর ভাবে লিখতে পারেন সেটা এই ব্লগের ভাগ্য কিন্তু কোন একটি ধর্মের মূল বিশ্বাসে আঘাত দেন এইটা কেমন কথা? দেশে এমনিতেই সমস্যার শেষ নাই।
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫০
এ পথের পথিক বলেছেন: আপনার প্রত্যেক পোস্টে ইসলাম নিয়ে চরম লেভেলের মিথ্যাচার দেখতে পাই ।
আপনি মসজিদে এ পর্যন্ত কত টাকা দিয়েছেন ? ভন্ড মাজার পুজারীদের মসজিদের অনেক টাকা উঠে । কিন্তু আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাহ এর আকিদার ওপরে যারা আছে তাদের মসজিদে দেখেন কত টাকা ওঠে ।
আপনি কি জানেন না মসজিদের টাকা কোথায় খরচ হয় ? নাকি না জানার ভানিতা করছেন ?
মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, কারেন্ট বিল, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার সামগ্রী, খাদেম, ফ্যান, এসি, কার্পেট প্রভৃতি জন্য কি টাকা ব্যয় হয় না ? নাকি এসব আপনারা ফ্রি তে দেন ?
হ্যা মাজারে ভণ্ডরা প্রচুর ইনকাম করে । তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন । আপনারা কেন সেখানে টাকা দিচ্ছেন ?
আর সৌদি আরবের অর্থনীতি কি শুধুই হজ্জের উপর নির্ভশীল ? আপনি কি জানেন না পেট্র ডলার কি ? সে দেশে যে তেল সম্পদ যার বাজার আ. বাপ আম্রিকা সেটা দেখতে পান না ? পুরা পৃথিবীতে তারা তেল রপ্তানি করে সেটা দেখতে পান না ?
প্রতি বছর কতশত শিক্ষার্থী সেদেশে ফুল ফ্রি স্কলারশীপ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে পড়তে যায় সেটা দেখতে পান না ?
সে দেশ থেকে এদেশে মসজিদ, মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে দেয় তা দেখতে পান না ?
আরে ভাই ইসলামে কোথাও বলেনি ইমানের জোর থাকলে তাকে আল্লাহ্ এমনি এমনি পেট ভরিয়ে দিবে, অথবা আল্লাহ্ তো বলেনি শুধুমাত্র ইবাদত করো আর কাজ কর্ম করতে হবে না । আল্লাহ্ সুরা বাকারা আয়াত ২৭৫ এ বলেছেন‘‘তিনি (আল্লাহ) ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম ’’।
সুরা জুমুয়ার আয়াত ৯-১০ এ বলেছেন "হে মু’মিনগণ! জুমু’আর দিন যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর; এটাই তোমাদের জন্য শ্রেয়, যদি তোমরা উপলদ্ধি কর। সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও।"
আবার বলেছেন মাদরাসার ছাত্ররা কোনরকমে দিন যাপন করছে । এই দেশে কি শুধু মাত্র মাদরাসা ছাত্ররাই দরিদ্র ? আপনি তো স্পষ্ট মিথ্যাচার করেছেন । আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে বেশীর ভাগ মানুষ ধর্ম চর্চা করে না, তারা দিন আনে দিন খায় কোন রকম জীবন যাপন করে, ভাল পোশাকও নেই শীতের ।
আবার বলেছেন মাদরাসা শিক্ষা বর্তমানে অচল, তুলে দেয়া দরকার । আপনি একটু ক্যালকুলেটর নিয়ে বসেন জেনারেল বেজ্ঞান পড়াশোনা করে প্রতিবছর কতজন ছাত্রছাত্রী বের হয় আর মাদ্রাসা ছাত্ররা বের হয় কত জন ? বর্তমানে বেকার কত জন জেনারেল (বেজ্ঞান) পড়াশোনা করে ? কত জন বেকার প্রতিবছরে অথচ তারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছে বলবেন ।
আপনার মাথা ব্যাথা হলে কি আপনি মাথা কেটে ফেলবেন? নাকি চিকিৎসা করাবেন ? হ্যা স্বীকার করছি মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করা প্রয়োজন, কর্মমুখী করা প্রয়োজন । তবে এমনটাও না যেমনটা বলেছেন ।
ধর্ম কেন এসেছে এ সমাজে ইসলামের গুরুত্ব কি জাকাত ভিত্তিক অর্থনীতি ব্যবস্থা কেন প্রয়োজন এসব তো পড়বেন না জানি ।
আমরা সমাজে বসবাস করি ভাই, চারিদিকে চোখ মেলে আমরাও দেখতে পাই, চোখ শুধু আপনার একার নাই, চিন্তার ক্ষমতা শুধু আপনার একার নাই । আমি সব বুঝি আর কেউ বুঝে সবাই গাধা বোকা এমনটা চিন্তা করা মানসিক রোগের লক্ষন । আপনি ভাল কোন ডাক্তার দেখান ।
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: কুরান হাদিসে এই সব চলে না তবু আমাদের সমাজ এগুলো চালাছে
আর আমরা বিভিন্ন বির্তকের মুখোমুখি হচ্ছি-----------
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯
ফিনিক্স! বলেছেন: আপনি ধর্মকে যেভাবে কটাক্ষ করছেন আর ধর্মকে আমাদের সমাজের সমস্যার একটা প্রধান ইস্যু হিসাবে দেখাচ্ছে সেটা আমার বিবেচনায় সঠিক নয়। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা হচ্ছে এইটা সত্য কিন্তু ওই সংখ্যাটা অন্যান্য বড় বড় অসৎ ব্যবসা থেকে নিয়তই ছুটো একটা অংশ। সুশিক্ষা, ন্যায়নীতির অভাব, দুর্নীতির গ্রাস, ক্ষমতার অপব্যবহার এমনই অনেক বড় বড় সমস্যা নিয়ে আমরা লিখি না, পড়ে থাকি গৌণ বিষয়গুলো নিয়ে।
৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৬
আব্দুল হাদী আল নাফী খান বলেছেন: দূর থেকে অনেক মন্তব্যই আমরা করতে পারি। কিন্তু পরিচ্ছন্ন মন নিয়ে খোঁজ করলে অনেক কিছুই পরিষ্কার হয়। আইডিয়াল সিচুয়েশনে ইমামতির জন্য টাকা দরকার ছিল না। সমাজের শাসক কিংবা সবচে সম্মানিত লোকটারই ইমাম হবার কথা। প্রত্যেক মুসলমানের ওই কনফিডেন্স থাকা উচিৎ যে, তার ইমামতি করার সামর্থ্য রয়েছে। দেশে যেখানে ৯৫% মুসলিম রেগুলার নামাজ পড়ে না, সেক্ষেত্রে কজনের এই দৃঢ়তা থাকবে? এরপর, আমাদের ব্যস্ততার কারণে আমরা এখন ফুল টাইমার একজন ইমাম চাই। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির জন্য সময় এবং স্থানের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়, যেটা তার ব্যক্তিগত কাজের ক্ষতি করতে পারে। ইমামতির বেতন- এটার ক্ষতিপূরণ হিসেবেই। যদি কেউ নিজের মত সময় এবং স্থানে নামাজ আদায় করে এবং তার পিছনে অন্যেরা জড়ো হয়, তার বেতন নেবার সুযোগ নাই।
আমি প্রথাগত মাদ্রাসা শিক্ষার কিছুটা বিরোধী, ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন মানুষের অন্য দক্ষতা গড়ে তোলাও জরুরী, যেটার জন্য সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থাও কিছুটা দায়ী। - সেটা অন্য প্রসংগ। দেশের মানুষ বুঝে ধর্ম পালন করে না এটা সত্য - নিজের সুবিধামত অনেকেই ম্যানিপুলেট করে। সেকারণে মানুষের কর্মকান্ডের উপর ভিত্তি করে ইসলামের সমালোচনা করার কোন যুক্তি নেই।
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮
আঁধার রাত বলেছেন: “নবীজি ধর্ম প্রচার করে টাকা নিতেন না”
ঠিকই বলেছেন, তখন টাকা ছিল না। তবে ভিন্ন ধর্মের মানুষের সোনা, রুপা গয়না, ভেড়া, ছাগল, উট, জমি জিরাত, খেজুর বাগান, বউ, কন্যা, পুত্র ও তার জান সবই নিতেন।
লুট করতে ৮১ জন গিয়ে ১০০ টা নারী বা ভেড়া লুট করতে পারলে ২০টা নবী নিতেন-অবশিষ্ঠ ৮০ জন একটা করে নিতেন। নেওয়ার হার শতকরা ২০% বা ৫ ভাগের একভাগ।
কি রেফারেন্স দেব? আয়াত থেকে নাকি সহী হাদিস থেকে? কোথা থেকে চান?
হুজুররা খুব কষ্টে আছে তারা এখন বিধর্মীদের স্ত্রী কন্যাদের লাগাইতে পারতেছে না।
১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: আঁধার রাতের স্ত্রী কন্যারা কি বিধর্মী?
১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
নাহল তরকারি বলেছেন: এই উচ্চ দ্রব্যমূল্য বাজারে মসজিদের হুজুরেরা ৭ হাজার টাকা বেতন পেয়ে কিভাবে সংসার চালায় সেটা নিয়ে নিশ্চই ভেবেছেন। ৭০০০ টাকার মধ্যে মসজিদ কমিটি আবার হুজুর কে নিয়মিত বেতন দেয় না। মাসের দশ পনেরো তারিখ হয়ে যায়, তাও তারা বেতন পায় না। এই তথ্য টি আপনার ব্লগে ছিলো না। এতেই বুঝা যায় যে, আপনার ব্লগ কোন বাস্তাবধর্মী গবেষণালব্দ ব্লগ না। মিডিয়া ও লোক মুখে যা শুনেন, সেটা দিয়েই ব্লগ লিখেছেন।
হুজুরেরা কি খায়, কিভাবে চলে, তারা কোন কোন সমস্যায় সম্মুখীন হয় সেটা দেখেন। তাদের সাথে কথা বলেন। কিছু দিন তাদের সাথে চললে তাদের সম্পর্কে আপনার ধারনা পাল্টে যাবে।
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২০
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম প্রচার করা বা ধর্মীয় কাজকর্ম করে টাকা নেওয়া কোরানে নিষেধ আছে।কিন্তু কয়জন আর কোরানের কথা মানে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: টাকার বিনিময়ে শিক্ষক পাঠদান করালে হুজুর কে অর্থের বিনিময়ে নামায পড়তে নিয়োগ দিলে অসুবিধা কোথায়? হুজুর তার মূল্যবান সময় আপনার জন্য ব্যয় করছে উহার কি কোন মূল্য থাকিবে না জনাব?