নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"সুরঞ্জনা\"সোনার খাঁচায় বন্দী যে জন -প্রেমিক মাতাল [email protected]

নুর ইসলাম রফিক

প্রেমিক মাতাল

নুর ইসলাম রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মনে পড়ে মন পুড়ে (১ম পর্ব )

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫



(১)

এনি দাড়িয়ে আছে কলেজের গেইটে।

কলেজের গেইটটা একেবারেই মেইন রোডের পাশে।

শ্রাবনের দিন। রিমঝিম বৃষ্টি ঝরছে।

এনির বৃষ্টিতে বিজতে খুব ভাল লাগে। বৃষ্টি তার অনেক প্রিয়।

তাই সে বৃষ্টিতে দাড়িয়ে আছে। বৃষ্টির পরিমানটা খুব কম বিজে যাওয়ার কোন আসংখ্যা নেই।



এনির প্রিয় বান্ধবির নাম ও বৃষ্টি। বৃষ্টি এইচ এস সি পাশ করে মফস্বল ছেড়ে চলে গেছে বিশাল শহরে

বিশাল সপ্ন বুকে নিয়ে।

এনি রয়ে গেল তার স্থায়ী ঠিকানায় এই মফস্বলে।



আজ এই রিমঝিম বৃষ্টির দিনে এনির বৃষ্টিকে খুব মনে পড়ছে।

এনির চোখে ভেষে উঠল বৃষ্টির সাথে বৃষ্টিতে ভেজার সেই দিনটি।

ঠিক এমনি এক শ্রাবনের দিনে ঝরছিল শ্রাবণ দ্বারা।

এনি আর বৃষ্টি সহ সব বান্ধবীরা কলেজের বারান্দায় উপর দাড়িয়ে বৃষ্টি ঝরা দেখছিল।

বারান্দার উপরে ছিল টিনের চাল।

এনি টিনের চালের গড়িয়ে পড়া বৃষ্টির পানি হাতে নিয়ে মুখ দুচ্ছিল।

খুব ইচ্ছা করছিল এনির বৃষ্টিতে গা' বিজাতে।



বৃষ্টি মোটেও বৃষ্টি ভালবাসেনা। তাই তার বৃষ্টিতে ভেজার কোন ইচ্ছেই নাই।



এনি বৃষ্টিকে বলল আয় বৃষ্টিতে ভিজি।

বৃষ্টি বলল আমার ইচ্ছা নেই তুই বিজ, তোর সখ মিটা।

এনি বৃষ্টিকে টানাটানি করে বলছে আয় না বিজি, আয়না আয়।

বৃষ্টি এনিকে জোরে দাক্কা দিয়ে বারান্দা থেকে বৃষ্টিতে নামিয়ে দিল।

এনি বিজে গেল বৃষ্টির জল দ্বারায়।

এনি বৃষ্টিতে বিজছে আপন মনে, মনে হচ্ছে ডাঙ্গায় আটকে পড়া চিংড়ি মাছটা জলের ছোয়া পেল।

আবার ফিরে পেল নতুন প্রাণ।

বৃষ্টি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলনা। নেমে এল বারান্দা থেকে বৃষ্টিতে বিজতে।

সাথে সাথে নেমে এল আরো তিন চার জন বান্দবি তাদের সাথে।

সবাই উল্লাসে বৃষ্টিতে মাতামাতি করছে।

হটাত সোহান এনির কাধে হাত রাখল।

এনি চমকে উঠে ফিরে এলো বর্তমানে। ওহ তুমি.........

সোহানঃ এনি তুমি এখানে এভালে বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে আছ কেন?

এনিঃ বৃষ্টিতে ভিজতে খুব ভালো লাগছে তো তাই।

সোহানঃ ওহ তুমি তো আবার বৃষ্টি বিলাসী।



এনি খুব কষ্ট করে একটা মুচকি হাসি দিল। কারন বৃষ্টির জন্য এনির মনটা খুব পুড়ছিল।

এনি আবারো কোন এক ধ্যানে মগ্ন হয়ে গেল।

সোহান এনিকে হালকা দাক্কা দিয়ে বলল এই আবার কোথায় হাড়িয়ে গেলে?

এনিও স্বাভাবিক হয়ে হয়ে বলল না ঠিক আছে, এখন বাড়ী যাই।

সোহান এনিকে বলল ঠিক আছে যাও, আমি রিক্সা ডেকে দিচ্ছি।



সোহান এনিকে রিক্সায় উঠিয়ে দিয়ে বলল, কাল দেখা হবে তো?

এনি বলল হা হবে। আসি তাহলে............



এনির রিক্সা চলতে থাকলো। সোহান দাড়িয়ে থাকলো যতদূর রিক্সা দেখা যায়।



(২)

----------------------------------------------------------

সোহানের সাথে এনির পরিচয় নাত্র ৬ মাস আগে।

অপেক্ষায় থাকুন..................

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬

ক্লে ম্যান বলেছেন: লেখা চালিয়ে যান|
কয়েকটি বানান ভুল দেখলাম|
ঠিক করে নিবেন . . . .

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৭

ক্লে ম্যান বলেছেন: লেখা চালিয়ে যান|
কয়েকটি বানান ভুল দেখলাম|
ঠিক করে নিবেন . . . .

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: pora suna matro 7 porjonto to tai banan vul hoy. Vul guli dharo o perona dewar jonno ami kritoggo.

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভাল লিখেছেন । আরেকটু বাড়িয়ে লিখলে হয়তো ভাল হত । এমন জায়গায় পজ দিতেন যাতে পরেরটা পড়ার আগ্রহ আসে ।

চালিয়ে যান । :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনার নির্দেশনার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনার নির্দেশনার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.