![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের সমাজে আমাদের প্রতিবেশী দেশ থেকে পরকীয়া নামের এক ভাইরাস এর আগমন ঘটেছে। যা আমাদের জন্য সুখময় নয়। অহরত বিকল হচ্ছে সুখের সংসার এই পরকীয়া নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। আর এই পরকীয়ার কারনে সবচেয়ে ক্ষতিগস্ত হচ্ছে আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ, আমাদের স্বপ্ন, আমাদের কোমলমতি শিশুগুলি। এই পরকীয়ার কারনেই আপন গর্ভধারিণী মা খুন করছেন তার প্রানের চেয়ে প্রিয় বাচ্চাটিকে।
যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত সংবাদ গনমাধ্যমে।
জাতীয় সংবাদের কাগজে প্রতিদিন একটা না একটা পরকীয়া সংবাদ এখন খুব স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। এই পরকীয়া নামক ভাইরাস দিন দিন প্রতিবেশী দেশের মতো আমাদের সমাজেও মহামারী আকার ধারন করছে। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় আমাদের খুব তারাতারী খোজে বেড় করতে হবে। পরিত্রাণের উপায় খুজে বেড় করতে আমাদের যতো বেশী দেরি হবে আমরা ততো বেশী ক্ষতিগস্ত হবো পরকীয়া নামক ভাইরাসের আক্রান্ত।
দিন দিন যে হারে এই পরকীয়া নামক ভাইরাস আমাদের সমাজে বিস্তার ঘটছে, এভাবে চলতে থাকলে খুব বেশী দিন না, মাত্র কয়েক বৎসরে ধংষ করে দেবে আমাদের হাজার বছরের পুরনো আমাদের অহংকারের সামাজিক ব্যবস্তাকে। পরিবর্তন করে দেবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে। একটা জাতীকে ধংষ করতে হলে আগে তার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে ধংষ করে দিতে হয়। যে জাতীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টি ধংষ সে জাতীই ধংষ।
আমাদের এই ধংষের হাত থেকে বাঁচার উপায় আমাদের এখনই খোজে বের করা জরুরী হয়ে পড়েছে। আর অপেক্ষার সময় নেই যে, এই বলে দেখি আর কয় দিন, কি হয়?
এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখনি আমাদের যোদ্ধ ঘোশনা করা উচিত।
যারা সর্বদা সামজিক দ্বায়বদ্ধতা নিয়ে সমাজে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে, এনজিও এবং কি রাষ্টের উচ্চতরে আসনে বসে কাজ করে যাচ্ছেন আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি উনাদের উপর এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের দ্বায়ভার বেশী। উনারাই এই পরকীয়া নামক ভাইরাস থেকে মুক্তির সহজ উপায় খুজে বেড় করতে পারবেন। কারন উনারা সমাজের হয়েই সর্বদা সমাজ বধলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বিরামহীন ভাবে। উনারাই সমাজকে খুব ভাল ভাবে জানেন বুঝেন । তাই উনাদের পরকীয়া নামক ভাইরাসের প্রতিষেধক বেড় করা সহজ বলে আমার মনে হয়।
শুধু যে উনারা এর দ্বায় নিয়ে কাজ করবেন তা কিন্তু নয় আমাদেরকে সচেতন হতে হবে।
আমরাও পরকীয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। আপন সংসারের মাঝে সুখ খোজে নিতে হবে।
আমাদেরও আমাদের সন্তানের ভবিষ্যত গড়া নিয়ে কাজ করতে হবে।
আমাদের সর্বদা মনে রাখতে হবে পরকীয়া সুখ দেয়না বরং কেরে নেয়।আমাদের সমাজে আমাদের প্রতিবেশী দেশ থেকে পরকীয়া নামের এক ভাইরাস এর আগমন ঘটেছে। যা আমাদের জন্য সুখময় নয়। অহরত বিকল হচ্ছে সুখের সংসার এই পরকীয়া নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। আর এই পরকীয়ার কারনে সবচেয়ে ক্ষতিগস্ত হচ্ছে আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ, আমাদের স্বপ্ন, আমাদের কোমলমতি শিশুগুলি। এই পরকীয়ার কারনেই আপন গর্ভধারিণী মা খুন করছেন তার প্রানের চেয়ে প্রিয় বাচ্চাটিকে।
যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত সংবাদ গনমাধ্যমে।
জাতীয় সংবাদের কাগজে প্রতিদিন একটা না একটা পরকীয়া সংবাদ এখন খুব স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। এই পরকীয়া নামক ভাইরাস দিন দিন প্রতিবেশী দেশের মতো আমাদের সমাজেও মহামারী আকার ধারন করছে। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় আমাদের খুব তারাতারী খোজে বেড় করতে হবে। পরিত্রাণের উপায় খুজে বেড় করতে আমাদের যতো বেশী দেরি হবে আমরা ততো বেশী ক্ষতিগস্ত হবো পরকীয়া নামক ভাইরাসের আক্রান্ত।
দিন দিন যে হারে এই পরকীয়া নামক ভাইরাস আমাদের সমাজে বিস্তার ঘটছে, এভাবে চলতে থাকলে খুব বেশী দিন না, মাত্র কয়েক বৎসরে ধংষ করে দেবে আমাদের হাজার বছরের পুরনো আমাদের অহংকারের সামাজিক ব্যবস্তাকে। পরিবর্তন করে দেবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে। একটা জাতীকে ধংষ করতে হলে আগে তার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে ধংষ করে দিতে হয়। যে জাতীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টি ধংষ সে জাতীই ধংষ।
আমাদের এই ধংষের হাত থেকে বাঁচার উপায় আমাদের এখনই খোজে বের করা জরুরী হয়ে পড়েছে। আর অপেক্ষার সময় নেই যে, এই বলে দেখি আর কয় দিন, কি হয়?
এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখনি আমাদের যোদ্ধ ঘোশনা করা উচিত।
যারা সর্বদা সামজিক দ্বায়বদ্ধতা নিয়ে সমাজে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে, এনজিও এবং কি রাষ্টের উচ্চতরে আসনে বসে কাজ করে যাচ্ছেন আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি উনাদের উপর এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের দ্বায়ভার বেশী। উনারাই এই পরকীয়া নামক ভাইরাস থেকে মুক্তির সহজ উপায় খুজে বেড় করতে পারবেন। কারন উনারা সমাজের হয়েই সর্বদা সমাজ বধলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বিরামহীন ভাবে। উনারাই সমাজকে খুব ভাল ভাবে জানেন বুঝেন । তাই উনাদের পরকীয়া নামক ভাইরাসের প্রতিষেধক বেড় করা সহজ বলে আমার মনে হয়।
শুধু যে উনারা এর দ্বায় নিয়ে কাজ করবেন তা কিন্তু নয় আমাদেরকে সচেতন হতে হবে।
আমরাও পরকীয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। আপন সংসারের মাঝে সুখ খোজে নিতে হবে।
আমাদেরও আমাদের সন্তানের ভবিষ্যত গড়া নিয়ে কাজ করতে হবে।
আমাদের সর্বদা মনে রাখতে হবে পরকীয়া সুখ দেয়না বরং কেরে নেয়।
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: বস অনেক খুসি লাগছে আপনাকে পেয়ে।
সেই গত বছর ব্লগে দেখেছিলাম তারপর আজ দেখলাম।
মাঝখানে আপনি বিহীন কেটে গেল অনেক গুলি দিন।
অহে ধন্যবাদ বস আপনার পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
রাউল।। বলেছেন: ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ প্রশ্নে একজন সাধারণ ফেসবুক ইউজার কি করতে পারেন ?
আগামী ২৭শে মার্চ সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেওয়া হতে পারে (http://goo.gl/NG3v2f, http://goo.gl/dGZzio)। অনেকেই বলেছেন যে- তিনি চান রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলাম জারি থাকুক, কিন্তু একজন সাধারণ ফেসবুক ইউজার হিসিবে তিনি কি বা করতে পারেন ?
যারা এ ধরনের প্রশ্ন করছেন, তাদের জন্য বলছি-
বর্তমান সময়ে ফেসবুক যে কোন বিষয়ে প্রতিবাদ জানানোর সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম বা প্ল্যাটফর্ম। আপনি হয়ত ভাবছেন- ফেসবুক দিয়ে কিছু হবে না, কিন্তু ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে অনেক বিষয় কিন্তু মুসলমানদের পক্ষে যাচ্ছে। যেমন- ধরুন-
১) বাংলাদেশ সরকার চেয়েছিলো বুড়িগঙ্গার তীরে ২২টি মসজিদ ভেঙ্গে দিতে, কিন্তু ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে তারা বিষয়টি স্থগিত করে।
২) ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে কোরবানী ঈদে কোরবানী নির্দ্দিষ্ট স্থানে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়, কিন্তু পরবর্তীতে তা ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
৩) ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে ব-দ্বীপ প্রকাশনী বন্ধ করে দেওয়া হয়।
৪) ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে এটিএম বুথে হিজাব নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল নিয়ে চক্রান্ত চলছে সেটা কেন ফেসবুকে প্রতিবাদের কারণে বাতিল হতে না ? অব্যশই হবে।
তাহলে আপনার দায়িত্বটা কি ?
ক) প্রত্যেকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করে লিখুন। দেশের একজন নাগরিক হিসেবে প্রতিবাদ করা আপনার নাগরিক অধিকার। নিজ নিজ আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বলুন, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানে বহলা থাকুক এটা আপনি চান।
খ) বেশি বেশি ইভেন্ট খুলুন এবং সেখানে প্রতিবাদ জানান।
গ) নিজে লিখতে না পারলে যারা লিখতে তাদের লেখা শেয়ার করুন, কপি করুন এবং ছড়িয়ে দিন।
ঘ) এ সম্পর্কে প্রতিবাদ নিয়ে লেখা বিভিন্ন পেইজের কমেন্টে, বিভিন্ন গ্রুপে গিয়ে পোস্ট করুন।
ঙ) সবাই বিভিন্ন শ্লোগান ছড়িয়ে দিন। যেমন ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল চাই’। কিংবা হ্যাশট্যাগ মারুন। যেমন- #রাষ্ট্রধর্ম_ইসলাম_বহাল_চাই
চ) প্রয়োজনে প্রোফাইল পিক চেঞ্জ করুন।
ছ) সবাই সবার বন্ধু-বান্ধব, নিকট ব্যক্তিদের বিষয়টি জানিয়ে দিন।
ব্যস এতটুকুই। আপনার এতটুকু সচেতনতায় অবশ্যই অবশ্যই রাষ্ট্রধর্ম বেচে যাবে। যদি ১০ হাজার ফেসবুক ইউজার বিষয়টি নিয়ে এক সাথে ঝাপিয়ে পড়ে তবে ২৭ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, বরং তার আগেই দেখবেন বিশেষ নির্দেশ বলে ঐ রিট আবেদন বাতিল করতে বাধ্য হবে ষড়যন্ত্রকারীরা। বরং উল্টো দেখবেন নিজ কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা পর্যন্ত চাইতে বাধ্য হবে।
তাই এখনই শুরু করে দিন..........‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ প্রশ্নে একজন সাধারণ ফেসবুক ইউজার কি করতে পারেন ?
আগামী ২৭শে মার্চ সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেওয়া হতে পারে (http://goo.gl/NG3v2f, http://goo.gl/dGZzio)। অনেকেই বলেছেন যে- তিনি চান রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলাম জারি থাকুক, কিন্তু একজন সাধারণ ফেসবুক ইউজার হিসিবে তিনি কি বা করতে পারেন ?
যারা এ ধরনের প্রশ্ন করছেন, তাদের জন্য বলছি-
বর্তমান সময়ে ফেসবুক যে কোন বিষয়ে প্রতিবাদ জানানোর সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম বা প্ল্যাটফর্ম। আপনি হয়ত ভাবছেন- ফেসবুক দিয়ে কিছু হবে না, কিন্তু ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে অনেক বিষয় কিন্তু মুসলমানদের পক্ষে যাচ্ছে। যেমন- ধরুন-
১) বাংলাদেশ সরকার চেয়েছিলো বুড়িগঙ্গার তীরে ২২টি মসজিদ ভেঙ্গে দিতে, কিন্তু ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে তারা বিষয়টি স্থগিত করে।
২) ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে কোরবানী ঈদে কোরবানী নির্দ্দিষ্ট স্থানে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়, কিন্তু পরবর্তীতে তা ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
৩) ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে ব-দ্বীপ প্রকাশনী বন্ধ করে দেওয়া হয়।
৪) ফেসবুকে প্রতিবাদ করার কারণে এটিএম বুথে হিজাব নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল নিয়ে চক্রান্ত চলছে সেটা কেন ফেসবুকে প্রতিবাদের কারণে বাতিল হতে না ? অব্যশই হবে।
তাহলে আপনার দায়িত্বটা কি ?
ক) প্রত্যেকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করে লিখুন। দেশের একজন নাগরিক হিসেবে প্রতিবাদ করা আপনার নাগরিক অধিকার। নিজ নিজ আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বলুন, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানে বহলা থাকুক এটা আপনি চান।
খ) বেশি বেশি ইভেন্ট খুলুন এবং সেখানে প্রতিবাদ জানান।
গ) নিজে লিখতে না পারলে যারা লিখতে তাদের লেখা শেয়ার করুন, কপি করুন এবং ছড়িয়ে দিন।
ঘ) এ সম্পর্কে প্রতিবাদ নিয়ে লেখা বিভিন্ন পেইজের কমেন্টে, বিভিন্ন গ্রুপে গিয়ে পোস্ট করুন।
ঙ) সবাই বিভিন্ন শ্লোগান ছড়িয়ে দিন। যেমন ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল চাই’। কিংবা হ্যাশট্যাগ মারুন। যেমন- #রাষ্ট্রধর্ম_ইসলাম_বহাল_চাই
চ) প্রয়োজনে প্রোফাইল পিক চেঞ্জ করুন।
ছ) সবাই সবার বন্ধু-বান্ধব, নিকট ব্যক্তিদের বিষয়টি জানিয়ে দিন।
ব্যস এতটুকুই। আপনার এতটুকু সচেতনতায় অবশ্যই অবশ্যই রাষ্ট্রধর্ম বেচে যাবে। যদি ১০ হাজার ফেসবুক ইউজার বিষয়টি নিয়ে এক সাথে ঝাপিয়ে পড়ে তবে ২৭ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, বরং তার আগেই দেখবেন বিশেষ নির্দেশ বলে ঐ রিট আবেদন বাতিল করতে বাধ্য হবে ষড়যন্ত্রকারীরা। বরং উল্টো দেখবেন নিজ কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা পর্যন্ত চাইতে বাধ্য হবে।
তাই এখনই শুরু করে দিন..........
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব রাউল সামুর মন্তব্যের স্থানে কোন প্রকার লিংক শেয়ার করা বৈদ নয়।
সামুর ব্লগে লেখার শর্তাবলির নিয়ম ভঙ্গের কারনে সামু যে কোন সময় আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে পারে।
তাই সচেতন থাকা উচিত।
সর্বদা আপনার মঙ্গল কামনা করছি।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
পোকা চিমটি বলেছেন: পরকীয়া কি মানুষ সাধে করে??? আসলে প্রতিটি মানুষ আনন্দ পেতে চায় আর সেই আনন্দ করতে যেয়ে পরকীয়ায় জড়িয়ে পরে। মানুষের আভ্যন্তরীন প্রকৃতি এইরকম যে সে প্রতিটি জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করতে চায়। দেখা যায় যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আকর্ষণ বিয়ের প্রথম ১ থেকে ২ বছর সর্বোচ্চ হলে ৫ বছর পর্যন্ত থাকে । তারপরে তাদের মধ্যে কোন আকর্ষনই কাজ করে না। এটি মানুষ ভেদে ভিন্নতা থাকতে পারে। তখন প্রতিটি নারী-পুরুষ চেষ্টা করে নতুন কোন ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক স্হাপন করা যায় কি না। এই পরকীয়ার ক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে পুরুষরা সবচেয়ে বেশি এগিয়ে। কারন পুরুষরা তাদের কর্মস্থলে সবসময় থাকে এবং চেষ্টা করে বাহিরে কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক তৈরি কর যায় কি না? আর পুরুষদের গর্ভধারণের মত ঝামেলা নেই। তাই তারা বাহিরে বাহিরে অনেক কয়েকটা পরকীয়া চালিয়ে যেতে পারে । কিন্তু নারীরা বিয়ের ১বা ২বছরের মধ্যেই সন্তানের মা হয়ে যায় এবং সেই সন্তানকে শিশুকাল থেকে মানুষ করতে যেয়ে নারীর পরকীয়া সাধারণত হয়ে উঠে না যদিও ঐ নারীর স্বামীর প্রতি আকর্ষণ থাকে না বা উভয়ের প্রতি সদ্ভাব বজায় থাকে না। তারপরেও একটি মেয়েকে বিয়ের পরে সাধারণত শ্বশুর-শ্বাশুরী, দেবর-ননদ ইত্যাদি স্বজনের মাঝে থাকতে হয়। ফলে নারীরা ইচ্ছা থাকলেও সুযোগ হয়ে উঠে না। আবার কিছু ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে দেবর বা নিজের স্বজনদের সাথে বাড়ির বউয়ের পরকীয়া থাকে।
সর্বশেষ বলা যায় পরকীয়ার বিষয়টি একান্ত নিজস্ব মনমানসিকতার উপর নির্ভর করে। সে ক্ষেত্রে অামি মনে করি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই একসাথে বসে আলাদা সঙ্গি নির্বাচনের বিষয়ে কথা বলতে পারে। কারণ স্বামীও সুযোগ পেলে বাইরে কর্মক্ষেত্রে পরকীয়া করে আবার স্ত্রীও বাড়ির ভিতরে বা বাইরে পরকীয়া করার চেষ্টা করে। সুতরাং উভয়ে যদি আগে থেকেই এই বিষয়ে পারস্পারিক আলোচনার মাধ্যমে একমত হয়ে নতুন সঙ্গি নির্বাচন করে তবে পরবর্তীতে হঠাৎ করে স্বামী বা স্ত্রীর পরকীয়ার খবর শুনে কাউকেই আর কষ্ট বা দু:খ বা মারামারি বা বিচার-সালিস, তালাকের মত কোন ঘটনা ঘটাইতে হবে না।
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: এ কোন ধরনের কথা বলছেন আপনি?
এটা নিশ্চয়ই কোন সমাধান মূলক কথা নয়।
আমার মনে হচ্ছে আপনার উপরুক্ত কথা গুলি নর নারীকে পরকীয়ার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি করতে সাহাজ্য করবে।
আপনার কথায় মনে হচ্ছে আপনি পরকীয়াকে সমর্থন করেন।
আপনি বলেছেন- অামি মনে করি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই একসাথে বসে আলাদা সঙ্গি নির্বাচনের বিষয়ে কথা বলতে পারে।
আপনার কথাটা কি অনেকটা এরকম হলনা যে, চুর আর পুলিশ কথা বলে আলাদা আলাদা আলাদা স্থান নির্বাচন করে নেবে দুই দল দুই জায়গায় ডিউটি করবে?
তাতে পুলিশ ও টের পেলনা আর চুর দৌড়ালোনা।
আপনার কথাটা অন্যায়কে প্রশ্রয় দেবে বলে আপনার কি মনে হচ্ছেনা?
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮
পোকা চিমটি বলেছেন: রাউল ভাই, ধর্ম কোন রাষ্ট্রের মধ্যে থাকে না, থাকে প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে, অন্তরে। কোন রাষ্ট্র কি ধর্ম পালন করতে পারে????? ধর্ম পালন করে মানুষ। যদি মানুষের অন্তরে ধর্মীয় ভাব না থাকে তাহলে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম থেকে কি লাভ??? সরকার যদি সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দেয় তাহলে কি আমি নামাজ পড়বো না????? ৩০টি রোজা রোজা রাখবো না? নবীজিকে কি অনুসরণ করবো না??????? আমার মনে হচ্ছে আপনি উগ্র মানসিকতার। আপনার হৃদয়ে যদি কোরআন এবং নবীজির আদর্শ অটুট থাকে তবে আর কোন কিছুরই প্রয়োজন হবে না। ভারত ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র । তাই বলে কি ভারতীয়রা পূজা করা বন্ধ করে দিয়েছে? সেখানকার খ্রিষ্টান, মুসলমানরা কি ধর্ম পালন করা ছেড়ে দিয়েছে? কিছুদিন অাগে নেপাল ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হল। অাগে হিন্দু রাষ্ট্র ছিল। তারমানে কি নেপালের মানুষ আর পূজা করবে না????????
আশাকরি উত্তর দিবেন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব পোকা চিমটি আপনাকে ধন্যবাদ জনাব রাউল ভাইকে সুন্দর একটি প্রশ্ন করার জন্য।
আমিও জনাব রাউল ভাই এর উত্তরের অপেক্ষায়।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: এই দশকেই পরকীয়া জিনিসটা মাত্রাতরিক্ত ভাবে বেড়ে গেছে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আসুন সামাজিক দ্বায়বদ্ধতা এর থেকে পরিত্রাণ এর উপায় খুজে বের করি?
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৩
জিনিয়াস পাগল বলেছেন: সঠিক