![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের ৫ তম দারিদ্র অঞ্চল কিশোরগঞ্জের অল্প লোক সমাগমের পাগলা মসজিদে প্রতি তিন মাস পরপর দেশী বিদেশী টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ প্রায় কোটি টাকা দান হয়।
দেশের শীর্ষ দশ ধনী অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ও দেশের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন অঞ্চল সিলেটের লক্ষলক্ষ লোক সমাগমের শাহজালাল ও শাহপরাণ মাজারে কতো টাকা দান হতে পারে প্রতি তিন মাসে? ভাবতেই আকাশ ভেঙ্গে পরে মাথার উপরে।
পাগলা মসজিদের দান বাবদ পাওয়া টাকা কি কি কাজে ব্যবহার করা হয় তা সারা দেশের মানুষ জানে দেশের শীর্ষ পর্যায়ের ও স্থানীয় পত্র পত্রিকার মাধ্যমে। আর এটা জানায় পাগলা মসজিদের দান বাক্স পরিচালনা পরিষদ।
কিন্তু সিলেটের শাহজালাল শাহপরাণ মাজারে দান বাবদ পাওয়া টাকা কি কাজে ব্যবহার হয় সেটা স্থানীয়রাও জানেনা। কারণ জানায়না শাহজালাল ও শাহপরান মাজার পরিচালনা পরিষদ।
২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২২
শাইয়ন খান বলেছেন: বছরের প্রথম দিকে যখন চট্টগ্রাম বায়েজিদ ক্যান্টনমেন্টে রক্ত পরীক্ষা করাতে গিয়ে বায়েজিদ মাজারে গিয়েছিলাম। সেখানে দড়জার সামনেই একজন দাড়িওয়ালা লোক বসে ছিল। তার সামনে রাখা পাত্রটাতে রাখা ছিল কিছু সুতা, মোম আরোও কিছু একটা। তো তিনি আমাদের বলল দেখতে এসেছো যখন মোম কিনো!
তার কথায় অবাক হইনি কারণ পাশের একটা টেবিলে অযথাই ৮-১০টা মোম জ্বলতে দেখেছি! আর একটা পাতা বীহিন গাছে ২ফুট আকারের লাল সুতা দিয়ে মোড়ানো! যেমনটা হিন্দুরা করে থাকে আরকি!
এসব ধর্মের নামে ব্যাবসা করতে আর কতোই যে দেখা যাবে ওপরওয়ালাই যানেন! সবাই লাল শালুর ভন্ড মজিদ!
৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অবাক বিশ্ব
৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: কোটি কোটি টাকা হয়। এসব টাকা সরকার পায়।
সরকার মনে হয় টেন্ডায় দেয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিউইয়র্ক এর একটি মসজিদে এই রোজায় প্রায় দেড় মিলিয়ন ডলার ফান্ডরাইজ হয়েছিল।(জাকাত ফেত্রা সদকা মানত) মসজিদ কমিটি ঘোষনাও দিয়েছিল। নিউইয়র্কে দেড়শো মসজিদ। একশত মিলিয়ন ডলার!
এই টাকায় সিলেট ও চাঁদপুরে কয়েকটা মসজিদে রঙ করা, এসি লাগানো হইছে। বাকি টাকা কোথায়?
সিরিয়া বা আবগানিস্তান?