| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রশিদ সভাপতি মুমুরদিয়া
আমার ভাগ্যে হেদায়েত নেই বলে আমি পাপ করি বা আমল করে কি হবে, আমার ভাগ্যে বেহেস্ত না দোযখ তা তো লেখা হয়েই গেছে। নিজের দায়ীত্ব এড়ানোর জন্য এমন নিকৃষ্ট কথা আমরা বলে থাকি। একই অভিব্যক্তি ফুটে উঠেছে বিভ্রান্ত গীতিকারের গানের ভাষায় -যেমনি নাচাও তেমনি নাচি পুতুলের কি দোষ " আসলে ইসলাম যে ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে বলেছ, সেই বিষয়টা ভুল বুঝার কারণে মানুষেরা এই জাতীয় কথা বলে থাকে। জ্বীন আর মানুষের জন্য আল্লাহ বেহেস্ত আর দোযখ নামক দুটি বিপরীত জাতীয় স্থান সৃষ্টি করেছেন বটে, তবে কোন কোন জ্বীন আর মানুষ বেহেস্তে যাবে আর কোন কোন জ্বীন আর মানুষ দোযখে যাবে তা নির্ধারণ করার জন্য আল্লাহ কোন লটারি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন নাই বা নিজের খেয়াল খুশি মোতাবেক কোন সিদ্ধান্ত নেননি। আর সেই নির্ধারণ বা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত করার জন্য মানুষ আর জ্বীনকে "ঘাড়ে ধরে"ভাগ্যওয়ারী পথে চলতে বাধ্যও করেন না আল্লাহ। ব্যপারটা বরং উল্টো প্রত্যেক জ্বীন ও মানুষ নিজ নিজ আমল দ্বারা তার বাসস্থান বেহেস্ত বা দোযখে হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে।
আল্লাহ পরম মমতার সাথে বলতেছেন "কি করিবেন আল্লাহ তোমাদিগকে শাস্তি দিয়ে যদি তোমরা কৃতজ্ঞ হও আর ঈমান আন।
©somewhere in net ltd.