নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলার ছেলে মাওলানা কমারুল গাফ্ফার

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশী !

রাতুলবিডি৫

দেওবন্দী চিন্তাধারার অনুসারী । ভন্ড পীর, রাজাকার ধর্ম ব্যাবসায়ী সব খেদাই !

রাতুলবিডি৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

উদ্বিগ্ন শ্রেণী \'মানবিক মাদ্রাসা\' টাইপ কিছু একটা করতে পারলে অটোমেটিক \'অমানবিক মাদ্রাসা\' শ্রেণী বন্ধ হয়ে যাবে ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

আমাদের দেশের দরদী দয়াদ্র একটি শ্রেণী মাদ্রাসাগুলোর মানবিক অবস্হা নিয়ে অতি চিন্তিত । সেখানে মার পিট করা হয় , অমানবিক আচরণ করা হয় আরো অনেক অভিযোগ তারা করে থাকেন । সরকার , বিভিন্ন সংস্হা , ধনী ব্যক্তিদের উচিত কমপক্ষে একটি মানবিক ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা । অথবা এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা যেটা মানবিক আবার ধর্ম শিক্ষার ব্যবস্হাও থাকবে । মাদ্রাসাই হতে হবে এমনটা জরুরী না, লোকেরা তো ধর্ম শিক্ষার জন্যই সেখানে যায় বা সন্তান পাঠায় ।

আপনিও এ বিষয়ে একটা উদ্দোগ নিতে পারেন । দেশে মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন লোকের সংখা কম না । এদের অনেকে প্রতিষ্ঠিতও আছেন । ধনীরা তো আছেন ই । মাদ্রাসায় যাওয়ার আরেকটা বড় কারণ ফ্রী থাকা খাওয়া । সেখানে যা ফ্রীটে শেখানো হয় সেটাকে শিক্ষা হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও খাওয়া-টাকে তো আর অস্বীকার করার কিছু নাই !

দেশের মানুষ ধর্মান্ধ, তাই সংবিধান সেকুলার হলেও দেশটা এখনও পুরাপুরি সেকুলার হয়ে ওঠেনি । ধর্ম শিক্ষার চাহিদা আছে । আর মানুষও মাদ্রাসায় যাচ্ছে , যাবে । আপনারা ( উদ্বিগ্ন শ্রেণী ) 'মানবিক মাদ্রাসা' টাইপ কিছু একটা করতে পারলে লোকের অটোমেটিক 'অমানবিক মাদ্রাসা' ছেড়ে দিবে ।

আর ঘরীব লোকের বচ্চাদের জন্য কিছুটা খাওয়া - শিক্ষার ব্যাবস্হা করতে পারলে অনেকাংশেই মাদ্রাসা ছেড়ে দিবে । এখন শুধু দয়ালু ধনীডের একটু দয়ার অপেক্ষা !

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: জনাব আজগুবি যুক্তি আর থিওরি বাদ দিয়ে কাজের কথা বলেন!! পারলে নৈতিকতা ও বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষাকে আপডেট করার থিম দেন। নয় হুদাই আজাইরা প্যাঁচালা পাইরেন না!!

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

বিপরীত বাক বলেছেন: বেশিরভাগ মাদ্রাসা তেই মারে পিটে জোর করে শিকল দিয়ে বেঁধে নিয়ম শেখানো হয়।। কিছু এসব সহ্য ককরতে পপারে। মেনে নেয়।।। আর বাকি যেগুলো মেনে নিতে পারে না সেগুলোর মধ্যে তৈরি হয় অব্যক্ত কিছু কষ্ট।।।
ফলশ্রুতিতে সেগুলো পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রণ হীন উগ্র রগচটা জানোয়ার।। জঙ্গি।। তে পরিণত হয়।

কথা না শুনলে আরও মারে।। আবার না শুনলে আবারও মারে।।

বছরখানেক আগে একটা খবর শুনে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।। এক এতিমখানা+ মাদ্রাসা য় এক ১২/১৩ বছরের কিশোর কে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।। কেয়ারটেকার নাকি পিয়ন।।। পেপারে এসেছিল।।।
কারণ,??


কারণ,, দুপুরে খাওয়ার সময় সে বরাদ্দের থেকে দুই চামচ ভাত বেশি চেয়েছিল।। আর এ নিয়ে তর্ক করেছিল।।

আসলে দরকার কি জানেন? মাদ্রাসা বা এর ছাত্র না,,, দরকার এর শিক্ষক আর পরিচালনাকারি গুলোকে পিটায়ে মেরে
ফেলা।।। অথবা পাচ ওয়াক্ত নিয়ম করে কষে ৩/৪ টা লাত্থি মারা নিয়মিত।। যেন ওগুলো সোজা থাকে।।

একটা কমপ্লিট মূর্খ লোকও কোরআন শরীফ পুরো মুখস্থ করে ফেলতে পারে বেহেশত- দোজখের ভয়ে।।
তাই কোরআনে হাফেজ বলেই সে সম্মানের দাবীদার বা জ্ঞানী --- এ ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।।।

সেসব আগেকার আমলে ছিল।।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০১

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: মাদ্রাসা এত্টা খ্রাপ, সেখানে যাওয়ার দরকার কি ? যারা শিশু নির্যাতন করে তাদের সব ধরে ধরে জেলে ভরে দেন না! আপনরা করেন টা কি ? সরকার কি করে ? প্রগতিশীল রা কি করে ? বিদেশী সাহায্য তো সরকার এন জিও কম পায় না, এতিম গরীবদের থাকা খাওয়া 'র ব্যবস্হা করে না কেন ?
মাদ্রাসায় গরীব এতিমরা দুটা ভাত পায় সেটা বন্ধ করতে এতচুলকানী কেন ?

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

রাজীব বলেছেন: মাদ্রাসায় কি কোন ছাত্রকে জোর করে নিয়ে যায়?
যারা জোর করে শিশুদের দিয়ে ভিক্ষা করায় তাদের নিয়েতো কেউ কিছু বলে না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.