নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জলের ধারায় মুক্তো খুঁজে বেড়ানো রূপকথার কোনো এক ঘোড়সওয়ারী

মানুষের ভালোবাসাই তো মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি,সফল হওয়ার পেছনে।"

মোঃ নুর রায়হান

বন্ধুরা ভুল বুঝে আমাকে, আমি কেমন তা কেউ বুঝতে পারে না, যা সবচেয়ে পীড়াদায়ক। মুখলুকিয়ে কেঁদে কেঁদে সুসময়কে বিদায় দেয়ার আনন্দে মত্ত থাকি। সরাসরি কথা বলতে ভালো লাগে। খুব কষ্ট হয় যখন কেউ আমাকে ভুল বুঝে। আড্ডা মারতে ভালো লাগে না তেমন, কোথাও ঘুরতে যেতেও ভালো লাগে না। চরম ফাঁকিবাজ, বিশেষ করে পড়াশোনায়। আত্মবিশ্বাসী, চঞ্চল, ভাবুক এবং কিছুটা অহংকারী। অবসরে কবিতা লিখতে ভালবাসি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে গবেষণা করা আমার নেশা। যুক্তিবাদী হতে শিখছি, সাথে একজন ভালো মানুষ। সব মানুষকেই সমান চোখে দেখি। উপকার করতে ভালবাসি কোনো প্রকার প্রতিদান ছাড়া। উপকার করে বাঁশ খেতেও ভালো লাগে। ভালবাসতে পারি অনেক, বাবা মা, ভাই বোন সকলকে। আমি আমার আকাশটা ছুঁতে চাই।যাতে আমি সবার আকাশকে রাঙাতে পারি। আমি স্বারথপর নই,আমি চাই সবাই তার বিবেক কে চিনুক;আবেগ কে নয়। মানুষের ভালোবাসাই তো মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি,সফল হওয়ার পেছনে। আমার ফেসবুক আইডি https://www.facebook.com/osfutoartonad/info

মোঃ নুর রায়হান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন পরাজিত বালক

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৯

জীবনের মধ্যম আসনে দাঁড়িয়ে ছেলেটি

পলকহীন চোখে তাকিয়ে থাকে; তাঁর

অনিশ্চিত ভবিতব্যের পানে। যেখানে

দিগন্ত ধানের ক্ষেতের সাথে আর দোল

খায় না, যেখানে বাতাসের উৎসব চলে

নীরবে। যেখানে নতুন করে স্বপ্ন দেখার

ইচ্ছে জাগে।



ছেলেটা ছিল আবেগী। রাতের আকাশ

দেখে একটা গল্প বলতো রুপকথার পরীর

সাথে। ছেলেটা আজকাল বড্ড বেরসিক

আর খিটখিটে হয়ে গেছে। সময়ের প্রয়োজনে

তাঁর সমস্ত আবেগ শিকোয় তুলেছে। আজকাল

সে মধ্যরাতে জেগে থাকা অভিশাপ ছাড়া

আর কিছুই নয়।



স্বপ্ন দেখার সাহস অনেক আগেই হারিয়ে

ফেলেছে ছেলেটি। স্বপ্নগুলো তাঁর ফুসফুসকে

চেপে ধরে মেরে ফেলতে চায়, নেশার জগতে

বুঁদ হওয়া মাতালের মতো এলোমেলো ইশারায়

মুখ লুকোতে চায়। ইকারাসের মোমের পাখার

মতো খসে পড়া স্বপ্নগুলোর রঙ ধূসরই থেকে যায়।



জীবনের দৌড়ে হেরে যাওয়া ছেলেটি এখন শুধু

শান্তি খোঁজে। কিন্তু, হেরে যাওয়া ঘাসফড়িং এর

নাকি শান্তি খোঁজা মানা। ও শুধু পাখা খসিয়ে উড়তে

না পারার যন্ত্রণায় ব্যস্ত থাকে। কাতরানোর মাঝেও

নাকি শান্তি খুঁজে পায় নিঃসঙ্গ গাঙচিল।



আর তাই, ছেলেটি আর দাঁড়িয়ে থাকে না

ছাঁদে। নিজেকে ঝুলিয়ে দেয় অনন্তের পথে।

হেরে যাওয়া ছেলেটিকে সাদরে আমন্ত্রন জানায়

মৃত্যুপুরী। আর এভাবেই শেষ হয়ে যায়, ইতিহাস

হয়ে যাওয়া কোনো যুবকের আত্মকথা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৪

সাগর রহমান বলেছেন: পরাজিত বালকেরা উঠে দাঁড়াক... শুরু হোক নতুন ইতিহাস।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫১

মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

আরজু পনি বলেছেন:

আপনিতো ভালো লিখেন তবে এরকম একই রাতে প্রতি চার মিনিট অন্তর পরপর তিনটা পোস্ট পাবলিশ করলেন কেন বুঝলাম না ।

এতে আপনার প্রতি সহব্লগারদের নেগেটিভ ইমপ্রেশন তৈরী হতে পারে ।

শুভেচ্ছা রইল ।।

১:২১
১:২৫
১:২৯

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

আসলে এখানে আমাকে কেউ চিনে না। তাই ভাবলাম ব্যাপারটা কেউ খেয়াল করবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.