![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাইরে হিমের হাওয়া হেমন্তের রাত; দরজায় জানালায় অবিরাম রাতের আঘাত।।
মধ্যরাত।
মতি মিয়া ইমাম সাহেবের বাসার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
ইমাম সাহেবের খিচুনী হচ্ছে। সাথে রক্ত বমি। বমি করে তিনি বিছানা ভিজিয়ে ফেলেছেন। দুর্গন্ধে কাছে যাওয়া যাচ্ছে না।
উপজেলার ডাক্তার আনিস দুইটা প্যারাসিটামল আর ডমপেরিডন পাঠিয়েছেন। মতি মিয়া ইমাম সাহেবের কাছে পৌছে দিবে।
ইমাম সাহেবের গায়ে জ্বর নেই। শুধু খিচুনী আছে। খিচুনীর কারন মহালজ্জার। গ্রামের চেয়ারম্যান তাকে পুরো গ্রাম ঘুরিয়েছেন। ন্যাংটা করে। পরনে একটা সুতাও ছিল না। ব্যভিচারের শাস্তি। একটা বাচ্চা ছেলের সাথে ব্যভিচার। ছেলেটা প্রতিদিন মসজিদের ইয়ামামের কাছে আধা লিটার দুধ পৌছে দিত। গতকাল নাকি দুধের বাটিসহ ছেলেটাকে ঘরের ভেতরে ঢুকিয়ে দরজা দিয়েছেন।
বদি নিজে চক্ষে দেখেছে। চেয়ারম্যান বিশ্বাস করেছেন। মিথ্যা হলে “আল্লাহর কইরা লাগে, হাছা কইলাম” বলে বদি কইরা কাটত না। কইরা কাটতে কলিজা লাগে। বদির সেই কলিজা আছে। চেয়ারম্যানের সাথে থাকতে থাওক্তে কলিজা জন্মাইছে। কলিজা এখন বাড়ন্ত। বিচি লাউগাছের গাছের মতো।
মতি মিয়া জানে বিষয়টা মিথ্যা।
একগুয়ে চেয়ারম্যান মাঝে মাঝে মিথ্যা বিচার করেন। বিচারের কারন সবক দেওয়া। মাঝেমাঝে তার সবক দিতে ইচ্ছা করে। সৃষ্টিকর্তা যদি প্রত্যেক বৈশাখে কাল-বৈশাখী দিয়ে মানুষকে সবক দিতে পারে মানুষ কেন পারবে না? রক্তের ছেলে যদি বাপের মতো মেজাজী হয় তাহলে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিও সৃষ্টিকর্তার অন্য সৃষ্টিকে সবক দিবে। লোহার ওজনে লবন, কাটায় কাটায় ওজন।
মতি মিয়া গ্রামের মসজিদের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটা গ্রামের বাইরে।
মসজিদের পাশেই ইমাম সাহেবের বাসা।
একা মানুষ। রান্নাবান্না করে একা একা খান। কারো সাথেও নেই পাচেও নেই। সাত পাঁচ বোঝার বয়স সবার হয় না। ইমাম সাহেবেরও হয় নি।
মতি মিয়ার বোঝার বয়স হয়েছে। বাজারে নতুন বেটি এসেছে। নাম মর্জিনা।
মতি প্রতিদিন সেখানে সাত-পাচ হিসাব করতে যায়।
মতি মিয়া লজ্জা পেয়ে গেল।
নিজে চোর হলেও মসজিদের পাশে এরকম কথা ভাবা ঠিক হচ্ছে না। কেয়ামতের আলামত দেখা যাচ্ছে। কেয়ামতের সময় মসজিদ আর সিনেমা হল পার্থক্য করার মানসিকতা সবার থাকবে না। কিছুক্ষন আগেই মতি মিয়ার ছিল না।
অনেকক্ষন হয়ে গেল।
দরজায় ধাক্কাধাক্কি করেও ইমাম সাহেবকে পাওয়া গেল না। মতি মসজিদের পাশেই তেতুল বনের দিকে তাকাল। একজন লোক দাঁড়িয়ে আছে। মনে হচ্ছে ইমাম সাহেব। এতো রাতে তেতুল বনে কি করছেন? মাথা ঠিক নেই তাই মনে হয় ভুল করে গেছেন।
মতি তেতুল বনে গেল। ইমাম সাহেব রাতের বেলা এখানে কি করছেন জানা দরকার।।
চারদিকে অন্ধকার।
ঝিঝি পোকার সুর থেমে গেছে। গ্রামের বাইরে এমন নির্জন এলাকায় তেতুল বনে মতি মিয়া অবাক হয়ে গেল। ইমাম সাহেব দাঁড়িয়ে নেই। তিনি ঝুলছেন। একটা রশিতে তেতুল গাছের সাথে ঝুলছেন।
মতি মিয়া ভয় পেল না। একটু অবাক হল। দ্রুত কয়তানে ঝোলানো ছোট্ট পেচানো কাচিটা দিয়ে রশিটা কেটে ফেলল। ইমাম সাহেবকে মাটিতে নামিয়ে আনল।
ইমাম সাহেব এখনো বেঁচে আছেন। মুখ দিয়ে শুধু ঘোঁঘোঁ শব্দ করতে লাগলেন। মনে হয় পানি খেতে চাচ্ছেন।
মতি পানি আনতে গেল।
ঠিক এক মিনিটের মাথায় ইমাম ইয়াকুব মোল্লা মারা গেলেন।
গভীর রাতে তেতুল বনে একটা লাশ নিয়ে মতি মিয়া বসে রইল। সকাল হওয়ার জন্য সে বসে রইল ঝিম ধরে। তার সামনে ইমাম সাহেব শুয়ে আছেন। মৃত। চোখটা খুলে আছেন। মনে হচ্ছে মতির দিকে তাকিয়ে আছেন।
মতি চোখ দুটো বন্ধ করে দিল।
.........তেতুল বনে জোসনা, হুমায়ূন আহমেদ।
[হুমায়ূন স্যার,
নিজের ভাষায় আপনার লেখার ভাব দিয়ে নতুন করে লিখলাম। মুল ভাব একই রেখেছি। নিজগুনে ক্ষমা করে দিবেন। মাঝে মাঝে যখন হাতে লেখা আসে না আপনার ও অন্যান্য লেখকদের লেখায় হাত দিই। কাহিনীটা নতুন করে লিখি। ভাব তাদের আমার ভাষা। নেহাতই মজার ছলে। ভয় নেই স্যার, এই লেখাগুলো আমি কখনোই প্রকাশ করি না। আজ এই লেখাটা শেয়ার করব। এটা আপনার শাস্তি। তেতুল বনে জোছনা বইটা পড়ে সারারাত ভয়ে ঘুমাতে পারি নি। আপনি একাএকা ঘুমাবেন আর আমরা জেগে থাকব তাতো হয় না স্যার।
লেখাটির আরো একটি উদ্দেশ্য আছে।
স্যার আমি তাদের মতো না। আপনি গুরু মেনেছিলেন রবী ঠাকুরকে । আমি মেনেছি আপনাকে।
আমি লজ্জিত ও মর্মাহত হয়ে যাই আপনার "দেয়াল" উপন্যাসটা পড়ে। শতবার শত লাইনে মনে হয় এটা আপনার লেখা না। আপনার লেখা আমি হাড়ে হাড়ে চিনি। এই শুকনা হাড় আপনার না।
আপনার লেখা বিকৃত করা হয়েছে। আপনার “জোসনা ও জননীর গল্প” এ আমি মেজর জিয়াউরকে দেখেছি। দেয়ালে তাকে সম্পুর্ন উল্টোভাবে দেখানো হয়েছে। জিয়াউর সাহেবকে পা গাছে বেঁধে মাথা মাটিতে ঝুলানো অবস্থায় রাখা হয়েছে (এটা কোন পলিটিসিয়ানের কথা নয়। বিএনপিপন্থীও ভাবার অবকাশ নেই)।
বইটির মুল বক্তব্য বদলাতে হাইকোর্ট থেকে রুল জারি করা হয়। বিষয়বস্তু পাল্টানোর জন্য মামলা করা হয়। একজন মহান শিল্পীর শিল্পকে ছোট করে অসম্মান কড়া হয়েছে।
আপনার ব্যক্তিত্ব আমি জানি স্যার।
যে বইয়ের কথা বদলানোর জন্য একজন গল্পের জাদুকরকে ছোট করা হয় সেই বই আপনি কোন দিন প্রকাশ করতেন না। মরে গেলেও না। নেহাত অসুস্থ ছিলেন বলে ওরা বেঁচে গেছে।
আপনি মরে গেলেন। আপনার শেষ সৃস্টিকে ধ্বংস করা হল। কাটা ছেড়া করা হল। ইচ্ছামতো ভাষায় লেখা হলো। যে লোক জীবনেও এক লাইন লেখেনি সেই লোক আপনার বইকে নতুনভাবে লিখে ফেলল। আমরা পাঠক সমাজ শুধু চেয়ে চেয়ে দেখলাম।
দেয়ালের শুরুর দিকের সাথে শেষের অর্ধেকের একটুকুও মিল খুজে পেলাম না স্যার। আরেকটা নিশ্চিত “জোছনা ও জননীর গল্প” নামের অমর সৃষ্টি হল না। “দেয়াল” জোছনায় ভিজতে পারল না।
একজন মহান লেখক তার শেষ সৃষ্টিতে আমাদের কি দিতে চেয়েছিল আমরা জানতে পারলাম না।
কোনদিন জানতে পারব না।
কিছুই বলার নেই স্যার। আপনার জন্য দোয়া।......
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৪
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: অসম্ভব বিকৃত একটা গ্রন্থ। এমন একজন লোককে কাহিনী পাল্টানোর জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয় যিনি কখনো এক লাইন লেখা লেখেন নি।
এটা হুমায়ূন স্যার নিজে দেন নি, সরকার আগ বাড়িয়ে একজনকে নিয়োগ দিয়েছিলেন।
একজন সাহিত্যিকিকে আর কিভাবে অপমান কড়া যায় বলুনতো মিতা?
২| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দেয়াল--------
পড়েই বোঝা যায় যে তাকে তার মতো লিখতে দেয়া হয় নি।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৫
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: বিশেষ করে শেষের অর্ধেক পড়লে যে কোন ব্যক্তিই বিষয়টা ধরে ফেলবে।
শেষ সৃষ্টিতে স্যার নিজেই আক্রান্ত হলেন, যে রাজনীতিকে তিনি সজ্ঞানেই দূরে রেখেছিলেন
৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৮
এস আর সজল বলেছেন: যত দূর জানি হাইকোর্ট মনে হয় শুধু মাত্র ১৫ আগস্ট রাতের ঘটনাটার ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছিল এবং স্যারের এক সাক্ষাৎকারেও স্যার সেটাই উল্লেখ করেছিলেন। প্রথম আলোতে বইয়ের যে অংশটা প্রকাশ হয়েছিল সেই অংশটুকুর ব্যাপারে আদালতের আপত্তি আর নির্দেশনা ছিল। আদালত নির্দেশনা ছিল যেভাবে রায় হয়েছিল ঠিক সেভাবে যেন বইয়ে উল্লেখ থাকে, নয়ত আদালতের সাক্ষিদের বর্ণনার সাথে সাংঘর্ষিক হয়। হুমায়ূন স্যারের একজন নিয়মিত এবং একনিষ্ঠ পাঠক হিসেবে বলছি, হুমায়ূন আহমেদ কখনো কাউকে তোয়াক্কা করে লিখেন নাই। তাই এখানে স্যারের লেখাকে বিকৃত বলার অধিকার কারো নাই। লেখক তাঁর মত করে লিখেছেন আর যেটা তাঁর কাছে সত্য বলে মনে হয়েছে সেটা লিখেছেন। কার ভালো লাগলো আর কার ভালো লাগেনি সে হিসাব করে হুমায়ূন আহমেদ কোন কালে লিখে নাই।
বিদ্রঃ বইয়ের শেষের দিকে অনেকগুলা বইয়ের নামের লিস্ট দেয়া আছে। চাইলে পড়ে দেখতে পারেন। কয়েকটা কিনাও হয়েছে। চাইলে বইগুলা দিতেও পারি। আশা করি বিভ্রান্তি দূর হবে। ধন্যবাদ।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৫
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ সজল ভাই বইগুলো পরতে দিতে চাওয়ার জন্য।
ব্যাপারটা হলো,
একটা কথা চেঞ্জ করতে হলে/উল্টো মতবাদ দিতে হলে পুরো কাহিনীর পরিবর্তন আনতে হবে।
বিষয়টা এমনই।
সুত্রগুলো স্যার নিজে লেখেন নি। পরিবর্তন করার পর দায়িত্বশীল লেখক এই কাজটা করেছিলেন।
একদিন স্যার বলেছিলেন,
আমি ইতিহাসের বই বাঁ ইতিহাসের দলিল লিখছি না। আমি একটা নভেল লিখছি। আমার পাঠকদের জন্য। আমার মতামত আর মস্তিষ্ক ছাড়া এখানে কিছু নেই। এটা কোন রাজনৈতিক উপন্যাস নয়। "
সত্যি কথা কি, এই কথাটা মনে গেথে গিয়েছিল। তাই এটা একান্তই নিজের মতবাদ।
আপনার আমার মতবাদ এক বাঁ আলাদা হতে পারে।
সেটা কোন ব্যাপার না। ব্যাপার হলো একজন মহান লেখকের সন্তানকে হত্যা করার চেষ্টা ছিল এটা। অন্য কিছু নয়।
সাহিত্যগুলো তো লেখকদের সন্তানই।। ত্তাই নয় কি?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সজল ভাই।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
এস আর সজল বলেছেন: হ্যা, সাহিত্যগুলো সাহিত্যের সন্তান। তবে কোন সন্তান যদি বিপথে যায় কিংবা কোন সন্তানের ভিতর যদি কোন ব্যাপারে স্পমস্যা থাকে তাহলে মুরব্বিরা পরামর্শ দিতেই পারেন। তাই বলে এই নয় যে তারা সে সন্তানটিকে পালটিয়ে দিচ্ছেন কিংবা তাদের নিজের মতামত চাপিয়ে দিচ্ছেন।
আদালত হুমায়ূন স্যারকে রায়ের সকল দলিলপত্রের এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছিলেন যাতে স্যার তাঁর লেখাটাকে সঠিক এবং বাস্তব সম্মত ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন। হুমায়ূন স্যার কিন্তু সাধারণত কারো কোন রকম তোষামোদি কিংবা চামচামি করে লিখেন না।
আর আপনি যদি বইটি নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকা বিশেষ করে "পুত্তুম আলু"তে স্যারের বিভিন্ন লেখা পরে থাকেন দেখবেন স্যার প্রায়ই বলছেন তিনি প্রচুর পড়াশুনা করছেন এই ব্যাপারগুলা নিয়ে।
আর স্যার যে ব্যাপারটা পাল্টেছেন তার সাথে বইয়ের পুরো মতবাদ কিংবা পাল্টে যাওয়ার কোন সম্পর নেই। আপনি যদি "পুত্তুম আলু"তে প্রকাশিত বইয়ের ওই অনুচ্ছেদ আর বইয়ের মধ্যকার অনুচ্ছেদটা পড়েন তাহলে দেখবেন শুধু মাত্র হত্যার বর্ণনা দেয়ার সময় স্যার মামলার অন্যতম সাক্ষী আবদুর রহমান শেখ রমার দেয়া সাক্ষ্য হুবুহু তুলে দিয়েছেন। আর কোন অংশ পরিবর্তন করেন নি।
ধন্যবাদ।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আমি বলেছি, কথাগুলো স্যার পাল্টাননি। অন্য কেউ এই কাজটা করেছে।
ভাষাজ্ঞান একটু গভীর ভাবে দেখলে যে কোন পাঠকই বুঝতে পারবে।
কাহিনী আরো পড়ে।
৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: ভাই, সেফ মুবারক
দুর্দান্ত কিছু লেখা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪২
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আপনার আপাশে থাকলে নিশ্চয় সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্ঠা করব।
মোবারক আপনাকেও রমাদা
৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
এস আর সজল বলেছেন: উপরে একটা কথা অনেক বড় ভুল হয়েছে। কথাটা হবে "হুমায়ূন স্যার কিন্তু কখনোই কারো কোন রকম তোষামোদি কিংবা চামচামি করে লিখেন নাই"।
ধন্যবাদ।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪২
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আমি একমত সজল ভাই।
৭| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০২
আরজু পনি বলেছেন:
সেফ মুবারাক
অভিনন্দন রইল
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৯
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন:
৮| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৩৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: লেখকের কলম দেয়া হইল মুহুরীকে!! তাইলে কি আর দেয়াল দেয়াল থাকে!!
বাদ্দেন। কি আর করা!
শান্তিতে থাকুক প্রিয় লেখক।
১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: হা হা হা
মজা পাইলাম।
"তুমি শান্তিতে ঘুমাও, গল্পের জাদুকর"
৯| ১১ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: কনগ্রাতিস
১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ দায়িত্ববান নাগরিকের দ্বায়িত্বশীল আচরনের জন্য
১০| ১১ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:১০
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: শুভকামনা ভাইজান
১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করব না।
আবার আসার নেমন্তন্ন রইল ।
১১| ১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১২
সোহাগ সকাল বলেছেন: দেয়াল বইটা এখন বাজেয়াপ্ত করা উচিৎ। মানুষ মনে করবে অবিকৃত অবস্থায়ই আছে। বিভ্রান্ত হবে।
১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আপনার সাথে একমত, সোহাগ ভাই।
পাঠককে ধোকা দেবার এর চাইতে উত্তম কোন উপায় নেই।
১২| ১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
তাসিম বলেছেন: তেতুল বনে জোসনা পড়া শুরু করলাম।
১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: লেখকের স্বার্থকতা কোথায় জানেন?
তার লেখা পড়ার পর পাঠক ঐ কাজটি শুরু করবে যেটা লেখক তার লেখায় বলেছে।
আমি স্বার্থক?
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
রাজীব বলেছেন: "মাতাল হাওয়া" বইটি পড়ে দেখতে পারেন। তাহলেই বুঝতে পারবেন দেয়াল আসল কি নকল।
বইটির শুরুর সাথে শেষের কোন মিল নেই।
কয়েক পাতা পড়লেই বুঝা যায় যে আসল লেখকের লেখা নয়।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৩৫
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: মিতার মতে একমত।
ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য
১৫| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৫
চারকল বলেছেন: দেয়াল পড়ে কনফিউজড হয়ে গিয়েছিলাম। নকল আসলের মত হয় আসল হয় না। একটা টক-শোতে বড়সড় এক ব্যক্তিত্বকে বলতে শুনেছিলাম, "তিনি বেঁচে থাকলে একটা লাইনও বদলাতেন না।"
সেফ মুবারক।
১৩ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৬
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: চারকলের সাথে এই অধম একমত
ধন্যবাদ মুবারকবাদের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
রাজীব বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমি পড়েই বুঝেছি দেয়াল এডিটেড গ্রন্থ