নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

থমথমে রাত,- আমার পাশে বসল অতিথি-- বললে,-আমি অতীত খুধা,তোমার অতীত স্মৃতি!

সময়ের সমুদ্রের পার--- কালকের ভোর আর আজকের এই অন্ধকার

রাজীব হোসাইন সরকার

বাইরে হিমের হাওয়া হেমন্তের রাত; দরজায় জানালায় অবিরাম রাতের আঘাত।।

রাজীব হোসাইন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিমু-ফিলিয়া-৩: বড় মামা ও তমার বিয়ে

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১০

বাসের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছি। সিট পেয়েছিলাম। এক বই ফেরীওয়ালাকে বসতে দিয়েছি। সে বসবেই না। বসলে নাকি বইগুলো ফেরী করতে পারবেনা। আমি তাকে দুঃশ্চিন্তা করতে নিষেধ করেছি। কারন বইগুলো ফেরী করছি আমি। তেমন কোন বই না। বাচ্চাদের জন্য ছবিসহ কিছু ছোট ছোট বই। বেহেসতে জেওর, লজ্জাতুন্নেসা, ত্রিশ দিনে ডাক্তারী শিখুন টাইপের বই। বেশীরভাগ প্রাপ্ত বয়স্কদের। “স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন” বইটাই মানুষকে বেশী আকৃষ্ট করছে। সবাই ওটাই দেখছে। দেখার আগে এমন ভাব করছে যেন, ওটা আমার জন্য ভারী হয়ে গেছে। তারা না ধরলে আমি তাদের অন্য বই দিতে পারব না। অন্য বইগুলো কেউ দেখছে না। তবে আমারই লাভ হচ্ছে বেশী। চাহিদা বেশী থাকলে পাইকাররা দাম বাড়িয়ে দেয়। আমিও দিলাম। একলাফে ডাবল দাম। তারপরও বইগুলো শেষ হয়ে গেল। কিছু লোক না পেয়ে মনক্ষুন্ন হল। আমি স্বান্ত্বনা দিলাম। সবাই আমার দিকে অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে আছে। এমন আজব ফেরীওয়ালা আগে দেখেনিতো।

-এই ছেলে। তোমার নাম রিজু না?

ঘুরে তাকালাম। মধ্যবয়স্ক এক লোক পেছনের দিকের সিট থেকে ডাকছে। কখনো দেখিনি। দেখলেও মনে নেই। মানুষের মস্তিষ্ক বড় বেঈমান। কতো দ্রুত সব কিছু ভুলিয়ে দেয়। বললাম,

-জী জনাব?

-জী জনাব বলছ কেন? আমি তোমার মামা। বড় মামা। সৈয়দ শাহরিয়ার রহমান মন্ডল।

আমি চমৎকৃত হয়ে গেলাম। বড় মামাকে চিনতে পারিনি। আজব মানুষ। সামনে সৈয়দ পেছনে মন্ডল। বস্তির ছেলেমেয়েরা বংশ পরিচয়ের অভাবে মানুষ হতে পারছে না। সেখানে আমার মামা দুইটা বংশের টাইটেল বহন করছেন। ভারী ভারী টাইটেল। লোহার মতো ওজনের।

-মামা, আপনি যদি অনুমতি দেন তাহলে ফেরীওয়ালার ব্যবসার টাকাগুলো তাকে ফিরিয়ে দিই।

-ওকে চিনিস?

-হুম। ওর নাম লোকমান মিয়া। বাবা হাজের মুন্সী। গ্রামে মসজিদের ইমাম।

-তুই ওই লোকের বই ফেরী করছিস কেন?

-মামা আমরা শেয়ারে ব্যাবসা করছি। লাভের পঞ্চাশ ওর, বাকী পঞ্চাশ আমার। টাকা নেই।তাই ব্যবসাটা বড় করা যাচ্ছেনা। তুমিও শেয়ার কিনতে পার। লাভের সমান ভাগ তুমিও পাবে।

মামা আমারদিকে এমন ভাবে তাকালেন যেন নরক থেকে কোন কীট উঠে এসেছে। তার হাতের মধ্যে কিলবিল করছে। আমি অগ্রাহ্য করলাম। লোকমান মিয়ার কাছে গিয়ে তার টাকা বুঝিয়ে দিলাম। সে আমার হাত ধরে কাঁন্নাকাটি শুরু করে দিল। বলল।

-ভাইজান, আপনে মানুষ না,আপনে ফেরেশতা। আপনে আরো ভালো ফেরেশতা হন। আজাজিল্লার মতো।

-আজাজিল ফেরেশতা না। জীন। এখন শয়তানের সর্দারের দায়িত্বে আছে।

ফেরীওয়ালা কিছু বঝে নাই। শুধু বলল,

-হুম। আপনে সঠিক।

-কিন্তু আমি ফেরেশতা হতে চাই না। আমি হিমু হতে চাই।

-এই হুমিটা আবার কেডা?

-হুমি না হিমু। ওইযে, হলুদ পাঞ্জাবী পরে ঘোরে রাস্তায় রাস্তায়। খালি পায়ে।

ফেরীওয়ালার নাক কুঁচকে গেল। বলল,

-আপনারে হলুদ মানাবে না। আপনে পরবেন কালো। আমাবস্যার মতো কালো। আর ওই হুমি বেডাটার লাহান রাস্তায় রাস্তায় ঘুরবেন কেন? রাস্তায় ঘুরবে কুইত্তা-বিড়াল। আপনে ঘুরবেন প্লেনে-প্লেনে। থাকবেন এসির মইধ্যে।

-তুমি কথাটা ভুল বলনি,লোকমান মিয়া। তাই করতে হবে। আমিও ভাবতেছি।

লোকমান মিয়া তৎক্ষণাৎ বলে উঠল,

-আপনে ফেরেশতা মানুষ। আপনের কথা ফইলা যাইব। তয় আমারে কিন্তুক সাথে নেওন লাগবে। কথা দেন।

আমি ফেরীওয়ালাকে কথা দিলাম। মানুষ এই কাজটা সবচাইতে ভালো পারে। পুর্ণ করতে পারবেনা জেনেও কথা দেয়। ভাবেও না। আমিও ভাবছি না। থাকুক না আশায় আশায়। হয়তো তাতে কিছুদিন ভালো থাকবে। তারপর সব কিছুর মতোই ভুলে যাবে। আমি মামার কাছে আসলাম। মামা বলল,

-তোর মা বলল। বিশ্বাস করিনি। দেখে বড়ই আনন্দিত হইলাম। এবার কি ভিক্ষা করবি?

-না মামা এবার একটা খুন করব। টাসকি খাইলা?

-হ, খাইলাম। কারে খুন করবি?

-ভাবতেছি। ফাইনাল হলে জানাব।

-তুই কি হিরো হতে চাস?

-না মামা। পৃথিবীর সব সত্যিকারের হিরোরা মরার পর স্বীকৃতি পায়। আমি মরতে চাই না। আমি বাঁচতে চাই। রাস্তায় রাস্তায় হাটতে চাই। ভরা পুর্নিমায় উথাল-পাথাল জ্যোৎস্নায় ভিজতে চাই।

-আজীব! বড়ই আজীব।

-কেন আজীব মামা?

- রাত্রে ঘুরলে মানুষ ধরে জবাই করবে না?

- না মামা। আমরা হিমু। আমাদের কেউ জবাই করবে না। আমরা মরলে রাত-বিরাতে কে রাস্তায় হাটবে? রাস্তা একা হয়ে যাবে যে।

আমার বড়মামা সৈয়দ শাহরিয়ার রহমান মন্ডল অত্যন্ত অসৎ লোক। দুর্নীতি করে টাকার পাহাড় বানিয়েছেন। পাহাড়ের উচ্চতার মাঝেই তার চিন্তা ভাবনা আটকে থাকে। দুর্নীতিবানরা আস্বাভাবিক রকম ভীত হয়। মৃত্যুর ভায়ে ভীত। আমার মামাও ভীত থাকেন। তাকে অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন করে ভয় দেখালেই তিনি আর ঘুমাতে পারেননা। ব্লাড প্রেশার বেড়ে যায়। মাঝে মাঝে নাকি প্রসাবও বন্ধ হয়ে যায়। তখন তিনি শুধু চিৎকার করে বলেন,

-রাস্তা বন্ধ হল। হায় হায় সব রাস্তা বন্ধ হল।

এর পর ব্যাক্তিগত ডাক্তার নিয়ে শুরু হয় টানাটানি। ডাক্তার ক্যাথেটার করে আর মামা শুধু চিৎকার করে হাত-পা ছোড়াছুড়ি করেন আর বলেন,

-তুই খাটাশ। তুই খাটাশ।

আমার নতুন জীবন তিনি সহ্য করতে পারেননা। আমাকে বিয়ে দেবার জন্য সব সময় মায়ের সাথে লেগে আছেন। মেয়ে পছন্দ হচ্ছে না। হলেই নাকি বিয়ে দিবেন। আমি উপস্থিত না থাকলেও দিবেন।

বিয়ের ব্যাপারে মামার খুঁতখুঁতে একটা ব্যাপার আছে। ভালো মেয়ে পাননি বলে নিজেই এখনো বিয়ে করেননি। যে লোক নিজেই বিয়ে করার মেয়ে পায়না, সে আমার বিয়ে দেবার মেয়ে খুজছে। বিষয়টা খুবই জটিল। সময় পেলে ভেবে দেখতে হবে।

মামার আরেকটা বিরাট সমস্যা আছে। নানার বাসায় বেড়াতে গেলেই আসর বসাবে।। তেমন কিছু জটিল বিষয় না। পরীক্ষার আসর। মা, মামা আর বাড়ীর সব চাকর-বাকররা হলো পরীক্ষক। আমি একাই পরীক্ষার্থী। আমাকে প্রশ্ন করবে। আমি উত্তর দিব। তেমন কঠিন না। সহজ সহজ আর বাচ্চা-বাচ্চা প্রশ্ন। আমি উত্তর করতে পারলে মামার শ্বাসকষ্ট হবে। ইনহেলার রাখতে হয় কাছে।

আমি হিমু হতে চাই। হিমুরা সবাইকে চমকে দিতে ভালোবাসে। আমিও তাকে চমকে দিব। বাচ্চা বাচ্চা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে। পরীক্ষার হলে মামার পার্শ্বে দাড়ীয়ে আছেন মামার দুইজন চাকর। সাইফুল ইসলাম ও বাতেন মিয়া। বাতেন মিয়া পরীক্ষার আগে আমার সাথে একদফা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছে। মামার প্রশ্নগুলো ফাঁস করে দিয়েছে। বলেছে,

-রিজু মামা, আইজকা একটা ঘটনা ঘটায় দিবেন কিন্তু।

-আচ্ছা বাতেন মিয়া। ঘটনা ঘটায় দিব। কিন্তু কি ঘটনা ঘটায় দিব?

-আপনের মামাকে মেরে ফেলতে হবে। আপনে উত্তর দিবেন। মামার শ্বাসকষ্ট শুরু হবে। আমি ইনহেলার সরায় রাখব।

-পিশাপ বন্ধ হলে কি করবা? পিশাপ তো আর ইনহেলার দিয়ে করা যায়না।

-সে ব্যবস্থাও করে রাখছি। ডাক্তার ব্যাটারে ছুটি দিয়া দিছি।

-আচ্ছা, আমি রাজী। আজকে একটা ঘটনা ঘটায় দিব।

বাতেন মিয়া মনে করে মামা মারা গেলে সে সম্পত্তি তারা ভোগদখল করে খাবে। সকালে হরিনের মাংস দিয়ে পরোটা খাবে, দুপুরে খাবে ঝাঁল-ঝাঁল চিতল মাছের পেটি, আর রাতে খাবে সিরাল। সিরাল নাকি তার বাপদাদারা খেত। অদ্ভুত একটা খাবারের আইটেম। বাচ্চা-মুরগীর মাংস ভুনা করে তাতে গুড় দিতে হবে। প্রত্যেকটা বাচ্চামুরগীর সাথে দুই কেজী করে ভুট্টার গুড়। আখের গুড় দিলে হবে না। আমি সিরালের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ খুজে পাচ্ছি। দুই কেজী আখের গুড়ের মাঝে একটা বাচ্চা মুরগীর মাংস কিভাবে খুজে পাব, বিষয়টা জানতে হবে। জানতে গেলে মামাকে মারতে হবে। আমি সিরালের জন্য মামাকে মারতে রাজী আছি।

মামার প্রশ্নের জাবাব দিতে আমি প্রস্তুত। সব কিছু দেখে নিয়ে মামা প্রশ্ন করলেন,

-বলতো, বাংলাদেশের জাতীয় ফল যদি কাঁঠাল হয়, তাহলে জাতীয় গাছের নাম কি?

আমি অবাক হয়ে ভাবছি। আমাদের জাতীয় পশু বাঘ। বাঘের বিচরন স্থল সুন্দরবন হলো জাতীয় অরন্য। জাতীয় অরন্যের গাছপালা হবে জাতীয় গাছ। আমি উত্তর জেনেও বললাম,

-সুন্দরী গাছ।

মামার মুখে যুদ্ধজয়ের হাসি। এই মাত্র কুরুক্ষেত্র জয় করে এসেছেন। মায়ের দিকে দিকে তাকিয়ে বললেন,

-এক্সিলেন্ট, এক্সিলেন্ট। তোর এই ছেলে গাধা। একে দিয়ে কিছু হবে না। মন্ডল বংশের নাম ডুবাবে। এই গাধারে মরুভুমিতে পাঠায়ে দে। কাফেলা টানুক। টাকা লাগলে আমি দিব।

যে মামা আমাকে টাকা দিয়ে মরুভুমিতে পাঠতে চায়, সেই লোক আজকে বাসে করে কোথায় যাচ্ছে? জিজ্ঞাসা করলাম,

-মামা গাড়ী কোথায়?

-গাড়ী বাতেইন্না বেটা কিডন্যাপ করেছে। বলেছে পাঁচ হাজার টাকা না দিলে গাড়ী ছাড়বে না।

-এখন কি করবেন?

-পুলিশ দিয়ে কেস খাওয়াব। ব্যাটারে আমি জেলের ডালে ডুবাব।

আমি মামাকে বললাম,

-চিন্তা করো না মামা। আজকে রাতে বাতেইন্না গাড়ী নিয়ে চলে আসবে। সাথে থাকবে তার নতুন বউ।

অনুমান করে বললাম। হিমুদের ভবিষ্যত বানী সঠিক হয়। আমারটা হবে কিনা দেখতে হবে।

আমার কথায় কাজ হলো। মামা শান্ত হলো। বিয়ের কথা শুনলেই মামার মাঝে একটা শান্ত শান্ত ভাব চলে আসে। দরবেশ দরবেশ ভাব। এখন মামাকে দরবেশের মত লাগছে। দরবেশ সৈয়দ শাহরিয়ার রহমান মন্ডল রংপুরী। মামাকে বললাম,

-কোথায় যাচ্ছ মামা?

-তমার বিয়ে খেতে।

-আমাকেও নিয়ে চল মামা। অনেকদিন বিয়ে খাই না। খাসীর রোজালা দিয়ে পোলাও খেতে ইচ্ছা করছে।

-ওদিকে ভিড়বি না। তুই আসলে, তমার বাবা তোর চামড়া ছিলে লবন লাগাবে। বহুত ডেঞ্জারাস লোক।

মামার কথা শুনে আমি সিদ্ধান্ত বদলালাম। আমাকে যেতে হবে। কিভাবে মানুষের চামড়া ছিলে লবন লাগায়, বিষয়টা শিখতে হবে। ভাল করে শিখতে পারলে বিষয়টাকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। হয়ত একটা প্রতিষ্ঠানও খুলে ফেলতে পারব। নাম হবে,

“মানব চামড়ায় লবণ লাগানো শিল্প’

“এখানে অত্যন্ত নিখুতভাবে মানুষের চাওড়া ছিলে লবণ লাগানো হয়। আগ্রহীদের যোগাযোগ করতে বলা যাচ্ছে। আসন সংখা সীমিত” ( To Be Continued)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বাহ বেশ মজা পেলাম পড়ে!চলুক...

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২২

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: তবে তাই হোক :)

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩০

ভাল্লুক আকবর বলেছেন: আলেক্সেনদার দুমার সাফল্য যখন চরমে তখন তার নামে অন্য লোক বই লিখে বাজারে ছেড়ে দিত। হুমায়ুন স্যার বেঁচে থাকলে আপনি এই সুযোগটা নিলেও নিতে পারতেন। ;) ;)

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩২

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: কি কন ভাল্লুক মশাই? :(

+++ দিলাম ভাই :)

সম্মানিত বোধ করলাম :)

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চলুক..হিমু বা নতুন হিমুরা বেঁচে থাক।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: বাচানোর জন্য অক্সিজেন কেমতে পাই? :)

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪০

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাল লাগা রইল .....................+++++++++++++++++++++

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: তার জোড়া লাগার মতো :)

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৬

এবং ব্রুটাস বলেছেন: হুম, নিজের নাম না বলে হুমায়ুনের লেখা বলে চালিয়ে দেয়া যাবে ।
বেশ লিখেছেন।
আর সিরাল এর কথা আজ প্রথম জানলাম, কিন্তু ভুট্টার গুড় হয় না কি?

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: জ্বী হয়। :)

ভুট্টার গুড় আখের গুড়ের চাইতে পরিষ্কার কিন্তু কম মিস্টি :)

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: কেমনে পারেন ভাই,

অসাধারণ !

:)

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৩

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আপনাদের অনুপ্রেরনায় :)

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৪

ধাতবগোলক বলেছেন: ফেসবুকে এটার একটা অংশ পড়েছিলা্ম, ভাললাগলো +

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৩

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আপনার আইডির নাম কি ভাই/বোন?

৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৯

অশান্ত পৃথিবী বলেছেন: 8-| 8-|

২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: :) :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.