নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

থমথমে রাত,- আমার পাশে বসল অতিথি-- বললে,-আমি অতীত খুধা,তোমার অতীত স্মৃতি!

সময়ের সমুদ্রের পার--- কালকের ভোর আর আজকের এই অন্ধকার

রাজীব হোসাইন সরকার

বাইরে হিমের হাওয়া হেমন্তের রাত; দরজায় জানালায় অবিরাম রাতের আঘাত।।

রাজীব হোসাইন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিমু-ফিলিয়া-৪: তমা ও খালুজান

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৪

-নে ভাগ্নে সিগারেট খা। মাথা ঠান্ডা থাকবে।

-না মামা। আমার মাথা ঠান্ডা আছে।

-নে নে। একবার টান দে, দেখবি যুদ্ধের কথা মনে পড়ে যাবে। মনে বল পাবি।

সিগারেট নিলাম না। আমি যুদ্ধের কথা মনে করতে চাই না। মামা ভাবছে তমার বিরহে আমার মাথা গরম হয়ে আছে। আমার মাথা একদম গরম হয়নি। ঠাণ্ডায় আছে। অসম্ভব ঠান্ডা। ভ্যানিলা আইসক্রিমের মতো।

আমরা এখন বিয়ের বাড়ীতে। তমার বিয়ে হচ্ছে। বর এসেছে। সাথে তিনজন বন্ধু। বাবা-মা আসেনি। বরের চেহারা দেখে আমি পুরোপুরি হতভম্ভ। এমন সুন্দর চেহারা সাধারনত মানুষের হওয়া উচিৎ না। টকটকে লাল গোলাপের মত সুন্দর। সুন্দর গোলাপে কাঁটা থাকে। বরের চেহারাতেও কোথাও কাঁটা আছে। অবশ্যই আছে। আমি বুঝতে পারছি না।

-শোন, সব সময় হাসি হাসি মুখ করে থাকবি। নয়লে বরপক্ষ মাইন্ড করতে পারে।

-কেন মামা? জামাই কি বিজ্ঞাপননির্মাতা। আমাকে ক্লোজ আপের বিজ্ঞাপনের জন্য অডিশন দিতে হবে?

-না। তোর জন্য তমার বিয়ে হচ্ছে না।

-কেন বিয়ে হচ্ছে না, মামা?

-চুপ মার। কোন কথা বলবিনা। নো হাংকি পাংকি।

-আচ্ছা মামা। চুপ মারলাম। নো হাংকি পাংকি।

মামার সাথে চেয়ারে বসে আছি। মুখে ক্লোজ আপ মার্কা হাসি। না হাসলে নতুন বর মাইন্ড করতে পারে। খালুজান কখন যে চামড়া ছিলে লবণ লাগাবে, বোঝা যাচ্ছে না। অপেক্ষায় আছি। অপেক্ষার বেলা ফুরাতে চায় না। আমারও ফুরাচ্ছেনা। তার সাথে অবশ্য আমার কয়েকবার দেখা হয়েছে। উনি আমার দিকে চেয়ে শুধু হাসি বিনিময় করেছেন। অনেককিছু লুকিয়ে আছে এই হাসিতে। হাসির মর্ম আমি উদ্ধার করেছি। উনি বোঝাচ্ছেন,

-দেখ, কেমন রাজপুত্রের সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিচ্ছি।

আমিও মনে মনে উত্তর বানিয়ে নিচ্ছি।

-জী খালুজান। রাজপুত্র। কাঁটাওয়ালা গোলাপের মতো।

-তুই আমার মেয়েকে বিয়ে করলে কি খাওয়াতি?

-গরম গরম ভাত আর চিতল মাছের পেটি। আপনার মেয়ের খুব পছন্দ। খাবার হবে ঝাল ঝাল। ভাত খাওয়ার পর একটা পান। জর্দা ছাড়া। জর্দা নাকি সে সহ্য করতে পারেনা।

এই পর্যায়ে এসে খালুজান বিরক্তি প্রকাশ করে উঠে যাবে।

-এই যে রিজু সাহেব। আপনারে তমাদিদি ডাকছে।

দেখলাম তমার বাড়ীর ড্রাইভার আমাকে হাতউঁচু করে ডাকছে। মুখে বিরক্তির ফেনা। এই বাড়ীর কেউ আমাকে সহ্য করতে পারেনা। বাড়ীর পোষা কুকুরটাও আমাকে দেখে ঘেঊঘেঊ করে। কামড়াতে আসে। খালুজান মনে হয় ট্রেনিং দিয়েছে। আমি আসলেই যেন আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে মাংস খুবলে খুবলে নেয়। তারপর কাঁচায় কঁচকঁচ করে খাবে। আমার অবশ্য সবাইকে ভালো লাগে। খালুর রাগ দেখতে বেশী ভালো লাগে। অসম্ভব রকমের ভালো। উনি প্রচন্ড রাগ হলে কিছু করতে পারেন না। মুখে অদ্ভুত ভাবে শুধু চুকচুক শব্দ করেন। আমি এই ব্যাপারটায় সবচেয়ে বেশী মজা পাই।

আমি উঠলাম। তমার সাথে দেখা করতে হবে। হয়তো নতুন কোন কবিতা মুখস্ত করেছে। আমাকে শোনাবে। আমি কবিতার একনিষ্ঠ ভক্ত। জসীমুদ্দিন থেকে রবীন্দ্রনাথ, মিল্টন থেকে বরিস পাষ্টেরনাক সবার কবিতা পড়তে ভালো লাগে। মানুষ গপগপ করে ভাত খায়। আমি খাই কবিতা। এই কথা সে জানে না। কবিতা বলার পর আমাকে জিজ্ঞাসা করবে কিছু বুঝেছি কিনা। আমি না’বোধক ভাবে মাথা নাড়ি। তখন আমাকে গাধা বলে কবিতার ব্যাখ্যা শুরু করবে। তার মুখে কবিতার ব্যাখ্যা শুনতে অসম্ভব ভালো লাগে। এই ভালো লাগার জন্য আমি সব কিছু ছাড়তে রাজী আছি।

আমাকে হয়তো কিছুই ছাড়তে হবে না। তমা আমাকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে। অনেক দূরে। হাত বাড়ালেও আর তাকে পাব না। মাঝ রাতে আর কেউ ফোন করে বলবে না, একটা কবিতা মুখস্ত করেছি। কিছু বলার আগে কবিতা বলা শুরু কেউ করবে না। কবিতার ব্যাখ্যা বোঝাবে না কেউ।

একদিন গভীর রাতে তমা আমাকে ফোন করেছে। প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে। টিপটিপ করে নয়। মুষলধারে বলতে যা বোঝায়। চারদিক ঘুটঘুটে অন্ধকার। তমা বলল,

-একটা কবিতা মুখস্ত করলাম। তোমাকে শুনতে হবে।

-বাদল রাতের কবিতা ?

-না। জ্যোৎস্না রাতের কবিতা।

-বৃষ্টিঝরা গভীর রাতে জোস্নার কবিতা মানাবে না।

-মানাবে। চুপ মেরে শুনতে থাকো।

-আচ্ছা চুপ মারলাম।

তমা তার কিন্নর কন্ঠে কবিতা আবৃতি করতে শুরু করল।

“কদমের ডালে আমি শুনেছি যে লক্ষীপেচা গেয়ে যায় গান

নিশুতি জ্যোৎস্না রাতে, -টূপ টূপ টূপ টূপ সারারাত ঝরে

শুনেছে শিশিরগুলো ম্লান মুখে, -গড় এসে করেছে আহবান

ভাঙ্গা সোদা ইটগুলো, -তারি বুকে নদী এসে কি কথা মর্মরে;

কেউ নাই কোনদিকে- তবু যদি জ্যোৎস্নায় পেতে থাকো কান

শুনিবে বাতাশে শব্দঃ ‘ঘোড়া চড়ে কই যাও হে রায়রায়ান-’

অসম্ভব ভালো লাগছে তার কবিতা গুলো। মনে হচ্ছে মহাকাল বুঝি থেমে গেছে। আদিগন্ত বিস্তৃন মাঠে আমি একা। চারিদিকে অন্ধকার। কেউ কোথাও নেই। আমি বৃষ্টিতে ভিজছি। কবিতার বৃষ্টিতে। বর্ষা রাতে জোস্নার কবিতা এরকম ভালো লাগতে পারে আমি জানতাম না। আমার মতো অধিকাংশ লোকেই জানে না যে, গভীর রাতে প্রিয়জনকে কবিতায় ভিজিয়ে বাঁধনে আটকানো যায়।

আমি তার কবিতার বাধনে আটকে যাচ্ছি। আমি কবিতার রায়রায়ান হতে চাই না। আমি হিমু হতে চাই। খুট করে ফোনটা কেটে দিলাম।

আমি তমাকে খুজে বের করলাম। ওর রুমেই ছিল। কিছু মেয়ে তাকে সাজাচ্ছিল। আমাকে দেখে তারা উঠে গেল। সবার মুখে বিরক্তির চিহ্ন স্পষ্ট। আমি তমাকে বললাম,

-বান্দা হাজির।

-বেশী পাকামো করবেনা।

-আচ্ছা করবনা। কবিতা শোনাবে?

-কবিতা? আজকের দিনেও তুমি আমার সাথে মজা করছ? বি সিরিয়াস, ম্যান।

-আমি সিরিয়াস। কিন্তু কেন সিরিয়াস হব?

-মাথায় আইডিয়া এসেছে। চলো পালাই।

-চলো। ড্রাইভার গাড়ী নিয়ে চিলে আসবে।

-কার ড্রাইভার?

-আমার মামার। নাম বাতেন মিয়া। মামা ওকে বাতেইন্না বলে ডাকে।

-ঝেড়ে কাশো। আমার সাথে সাপ-লুডু খেলবে না।

-আচ্ছা সাপ-লুডু খেলব না। বাতেন মিয়া মামার গাড়ী কিডন্যাপ করেছে। বললেই চলে আসবে। নতুন বিয়ে করেছে। ওর হানিমুনে যাবার টিকিট আমি দিব। কথা দিয়েছি। ওর সাথে আরও একজন লোক যাবে। নাম লোকমান মিয়া। লোকাল বাসে বই ফেরী করে বেড়ায়। ভালো লোক। বাবা মসজীদের ইমাম। কিন্তু এর মাঝে আরেকটা কথা আছে।

-কি কথা আছে?

তমা আমার দিকে আগুনঝরা চোখ নিয়ে তাকিয়ে আছে।

-পালালে তোমার বাবার চামড়া ছিলে লবণ দেওয়া বিদ্যাটা শিখতে পারবনা।

তমা আমার দিকে অবাক হয়ে তাকাল। রাগে ফেটে পড়ছে। এই ব্যাপারটা খালুজানের কাছ থেকে পেয়েছে। খালুজান রাগ হলে চুকচুক করে। তমা চুকচুক করে না। ঘরের জিনিস ভাংচুর করে। এখন তাই করবে। এই ভয়াবহ বিষয়টা দেখতে চাইনা। আমাকে বাইরে যেতে হবে।

আমি বাইরে আসলাম। খালুজান আমার কাছে এসে বলল,

-এই যে রিজু। এতোক্ষন কোথায় ছিলি? তোকেই আমার প্রয়োজন।

-কেন খালুজান, চামড়া ছিলে লবণ মাখানো শেখাবেন?

- না। ওটা কসাইরা করে রেখেছে। তোকে খুজছিলাম অন্য কারনে।

-কি কারন খালুজান? ভয়ংকর কোন কিছু?

-না, তেমন কিছুনা। খাবারের আইটেম কম হয়ে গেছে। আইডিয়া দে কি করা যায়।

-আমার মাথায় কিছু খেলছে না।

-খেলছে না মানে? সারাক্ষন তো মানুষকে ফিচলা বুদ্ধি দিয়ে বেড়াস। ডিমের মাঝে কিছু দে। সবাই যেন তাক লেগে যায়।

-কৃমির ডিমের আইটেম করতে পারেন খালুজান।

-কি বলিস তুই?

-হ্যাঁ, খালুজান। সংগ্রহ করতে কোন অসুবিধা হবে না। রাঁধুনিদের বাথরুমের সাবান বন্ধ করে দিন। তাহলেই দেখবেন খাবারের মাঝে কৃমির দিম কিলবিল করছে। সবার হাতে চামুচের বদল একটা করে ম্যাগনিফাইং গ্লাস ধরিয়ে দিবেন। বেছে বেছে কৃমির ডিমগুলো খাবে। সবাই তাক লেগে যাবে। তাক লাগতে বাধ্য।

-তুই একটা হারামী। হারামীর বাচ্চা হারামী। তোর খালার বংশের লোকগুলো সবাই হারামী।

-জ্বী, খালুজান। আমাদের বংশটায় হারামী। কি বলেন?

খালুজান ভয়ংকর রাগ করেছেন। এখন চুকচুক করবেন। আমি এই সুন্দর দৃশ্যটা মিস করতে চাই না।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত মিস করতে হল। বরের কাছে যেতে হবে। হাসি হাসি মুখ করে থাকতে হবে। নইলে বরপক্ষ মাইন্ড করতে পারে।

কাজী সাহেব এসে গেছেন। বিয়ে পড়ানোর জন্য প্রস্তুত। মামা, খালুজান সবাই এসেছেন। দেনমোহর নিয়ে কথা কাটাকাটি হচ্ছে। খালুজান বিশ লাখের নিচে করতে দিবেন না। বরপক্ষও ছাড়বে না। আমি মাঝখানে বসে আছি। নির্বাক দর্শক।। সবাই আমাকে নিয়ে টানাটানি করছে। রাজায় রাজায় লড়াই করে, উলুখাগড়ার প্রান যায়। এখানে লড়াই হচ্ছে কাঁটাওয়ালা গোলাপ আর চুকচুক খালুজানের সাথে। আমি উলুখাগড়া না নলখাগড়া, কোনটায় বোঝা যাচ্ছেনা। ক্লোজআপের বিজ্ঞাপন মনে হয় আর করা হবে না।

অবশেষে পনের লাখ টাকায় রফা হল। কাজী সাহেব দোয়া পড়ছেন। এমন সময় বরে ফোন বেজে উঠল। হিন্দী গান বাজছে।

-মোকাবেলা, মোকাবেলা, ও লায়লা, ও লায়লা......

খালুজান চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে দিলেন।

-বদ পুলা, বদ পুলা। বাবা-মা ছাড়া বিয়ে করেতে আসছে ,আবার গান বাজায়।

আমি খালুজানের কাছে গেলাম।

-কি হয়েছে খালুজান? গানটা অনেক সুন্দর, কি বলেন? মোকাবেলা করে লায়লার সাথে দেখা করবে। কি পালোয়ান জামাই।

-তুই আমার সাথে মস্করা মারিস? ওই হারামজাদার সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দেই কেমনে, তুই বল?

-হুঁ, খালুজান।

-হুঁ হুঁ করিস না। ডিসিসান দে। ডিসিসান ডিসিসান। পারলে ব্যাটারে মাইর দে।

খালুজানের রাগ চরমে উঠে গেছে। উনি কথা বলারত সাথে সাথে চুকচুক করছেন। আমি বললাম,

-ওই হারামজাদারে জমিদার থেরাপী দিব, খালুজান?

-জমিদার থেরাপী ! ওটা আবার কি?

-আমার বন্ধুর দাদা জমিদার ছিলেন। রাজশাহী পুঠিয়ার জমিদার। উনি রাগ হলে প্রজার কান কামড়ে ছিড়ে নিতেন। আমি কি ওই হারামজাদার কান কামড়ে ছিড়ে নিব?

-কি বলিস তুই? এমন ভালো ছেলেটার কান কামড়ে ছিড়ে নিবি তুই?

-ছেলেটা ভালো না খালুজান। ওই ব্যাটা বদের বদ। ওরে জমিদার থেরাপী দিতেই হবে।

বুঝলাম, খালুজান আমার উপর প্রচণ্ড রাগ হয়েছেন। যে কোন মুহুর্তে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়তে পারে। চামড়া ছিলে লবণ লাগাতে পারেন। আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,

-তুই একটা হারামী। হারামীর বাচ্চা হারামী। ভাগ আমার বাসা থেকে।

আমি ভাগলাম। রাস্তায় বেরিয়ে আসলাম। হোস্টেলে ফিরতে হবে। রাতে মনে হয় আর খাওয়া হলোনা। ক্ষুধায় পেট ডাকডাকি করছে। “এই রিজু ভাত দে, এই রিজু ভাত দে” টাইপের ডাকাডাকি। হিমু হতে গেলে ক্ষুধা-পিপাসা জয় করতে হয়। আমি এখনো জয় করতে পারি নি। চেষ্টা করে যাচ্ছি। বিরোধী দল লাগাতার হরতাল দেয়। আমি লাগাতার ক্ষুধার্ত থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছি। উন্নতি দেখা যাচ্ছে না।

শুধু চামড়া ছিলে লবণ লাগানোর কৌশলটা শেখা হলোনা। আফসোস হচ্ছে।

হাটতে হবে। অনেকটা পথ । আঁকাশে সুন্দর থালার মতো চাঁদ উঠেছে। ভাঙ্গা থালা। পুর্নিমা কাছাকাছি। জঙ্গলে না গিয়ে এবার বালুচরে যেতে হবে। রাতের বেলা বালুচরে জ্যোৎস্না দেখলে নেশা নেশা লাগে। ঝিম মারা একটা ভাব। জোৎস্নার আলোয় প্লাবিত হয় বিস্তৃর্ন বালুচর। বালিকনায় প্রতিফলিত আলো ছড়িয়ে যায় সৃষ্টি জগতে।

নদীর হিমশীতল জলে গা ভিজিয়ে বালিতে মাখামাখি করতে হবে সারা শরীর। নগ্ন, পুরোপুরি নগ্ন। মায়ের জঠর থেকে যেভাবে জন্ম নিয়েছিলাম। প্রকৃতির সাথে ভাব জমাতে হলে তার অনেক কাছে আসতে হবে। প্রকৃতির মতো হয়েই। প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য থেকে আমি বঞ্চিত হতে চাই না।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে।
কৃমির ব্যাপারটা ভাল লাগে নি। অন্য কিছু আনতে পারতেন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: কৃমির বিষয়টা এমন যে,
ভালো না লাগলেও আমরা প্রতিনিয়ত খাই। :)
হোটেলে বসে শশা চিবায় কচকচ কর।
আসলে আমরা খাই কৃমির ডিম :)

আপনার সাথে সহমত । কোন একদিন সময় হলে চেঞ্জ করতে পারি :)
ধন্যবাদ

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০১

নিমতিতা বলেছেন: মধু মধু

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৩

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: গিলুন তাহলে!!!! :)

চাকুম চাকুম :) :)

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ভাল হইছে! :)

প্রত্যেকটা পার্ট কি আলাদা আলাদা গল্প নাকি পুরোটা মিলিয়ে একটা উপন্যাস লিখতে চাইছেন?

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: আমি আলাদা পার্ট হিসাবেই লিখেছিলাম প্রথমে। :)

তিন পার্ট লেখার পর উপন্যাস লেখার ইচ্ছে জেগেছিল। তারপর উপন্যাস হিসাবেই চলছে :)

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৫

ল্যাটিচুড বলেছেন: সিম্পলি ......... দারুন

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৭

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: থ্যাঙ্কু ল্যাটিচুড :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.