![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাইরে হিমের হাওয়া হেমন্তের রাত; দরজায় জানালায় অবিরাম রাতের আঘাত।।
হোস্টেলে গোলমাল হচ্ছে। সবাই মিলে একটা যায়গা ঘিরে আছে। ব্যাপারটা বোঝা যাচ্ছে না। বুঝতে গেলে কাছে যেতে হবে। যেতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু ইচ্ছাটাকে দমিয়ে রেখেছি। কতক্ষন দমিয়ে রাখা যায় তার সীমা বের করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। ঘড়ি ধরে ধরে। ঘড়ির নাম সিটিসান। উত্তরার কোন এক সুপার মার্কেট থেকে নাকি কেনা। মামা কিনেছেন। তার ধারনা ঘড়ি হাতে দিলে নাকি ছেলেদের মাঝে পুরুষ পুরুষ ভাব আসে। মেয়েরা পছন্দ করবে। পাগল হয়ে যাবে বিয়ে করার জন্য। এখনো অবশ্য কেউ পাগল হয়নি। শুধু এক ক্লাশমেট মেয়ে বলেছে।
-কিরে নতুন বিয়ে করলি নাকি? সোনালী কালারের ঘড়ি পরে আছিস কেন?
সবাই যদি ঘড়ি দেখে আমার বিয়ে হয়ে যাবার কথা ভাবে, তাহলে আর ইহজীবনে বিয়ে করা হবেনা। মামা অবশ্য অন্য কথা বলে। “ধৈর্য ধর, লেগে যাবে” টাইপের কথা। আমি ধৈর্য ধরে আছি।
কিন্তু আজকের এই গোলমাল দেখে ধৈর্য ধরতে পারছিনা। দশ মিনিট হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে অনেক কাল পেরিয়ে গেছে। মানুষ আর পশুর মাঝে এই একটা পার্থক্য। গরু-ছাগল খাবার দেখলে দড়ি ছিড়ে ছুটে যেতে চায়। কিন্তু মানুষ যায় না। উন্মুক্ত খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ কম। বাঙ্গালী হলে ভিন্ন কথা।
আমার আকর্ষন আর আটকাতে পারলাম না। এগিয়ে গেলাম। নাকে ধক করে একটা গন্ধ লাগল। বিষয়টা যে ভালো হবে না বুঝতে পারলাম। আমি এগিয়ে যেতেই “রিজু ভাই, রিজু ভাই” বলে এগিয়ে আসলেন ডাইনিং এর আলী ভাই।
-কিছু শুনেছেন রিজু ভাই, ব্যাপারখানা?
আলী ভাই তার চোখেমুখে ভয় আর উৎকণ্ঠার মিশ্র অনুভুতি তৈরী করার চেষ্টা করছে। দুইটা মিলে তাকে একটা হাস্যকর রূপ দিয়েছে। কেমন যেন কার্টুন কার্টুন লাগছে। কেউ ভয় দেখাতে আর হাসাতে চাইলে ভয় পেতে-হাসতে হয়। তাতে অপরপক্ষ খুশি হয়।
আমিও একই সাথে ভয় আর উৎকণ্ঠার মিশ্র অনুভুতি তৈরী করার চেষ্টা করলাম। আলী ভাইকে খুশী করার জন্য। বললাম,
-জানিনা তো ভাই। ভয়ানক কোনকিছু? মারামারি করেছে কেউ?
-তারও চাইতে ভয়ানক ব্যাপার।
-কেউ মার্ডার-টার্ডার হল নাকি? পুলিশ এসেছে?
-পুলিশ কেন আসবে আর আপনি হাসছেন কেন রিজু ভাই?
-আমি হাসছি না। আমি ভয় পাচ্ছি। অনেক ভয়। প্যান্ট ভিজিয়ে দেওয়ার মতো।
-ভয় পাবেন কেন? এটাতো লজ্জার বিষয়।
-ওহ, তাইতো। তাহলে লজ্জা পাচ্ছি। লজ্জায় মাটিতে মিশে যাচ্ছি।
-মাটিতে মিশবেন কেন? মাটিতো নাপাক হয়ে গেছে। বমি করে ভাসিয়ে দিয়েছে।
-কে ভাসিয়ে দিয়েছে?
-মিজান সাহেব। দুইতলার মিজান সাহেব। হোস্টেলে ফিস্টের সময় মিলাদ পড়ায় যে লোকটা।
আমি মিজান সাহেবকে চিনি। অতিশয় ভালো লোক। সব বিষয়ে তার বিপুল আগ্রহ। যখন যেটা নিয়ে মাঠে নামেন মাথায় শুধু সেটায় থাকে। বাকী দুনিয়া গায়েব। একবার ফিজিক্সে আগ্রহ বোধ করলেন। কিভাবে সৃষ্টিকর্তা শেষ বিচারের আমাদের কিভাবে ফিজিক্স শেখাবেন তার উপর গবেষনা। একদিন “ইউরেকা ইউরেকা” শব্দে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল। দরজায় কেউ ধাক্কাছে। আস্তে আস্তে না। ভয়াবহ ভাবে। দরজার পাল্লা ছুটে এসে আমার গায়ে পড়তে পারে। আমি কখনো দরজা লাগাই না। হিমুদের দরজা লাগানো নিষিদ্ধ। খোলা দরজা কোন মুর্খ-মানব এভাবে ধাক্কাতে পারে ভাবতে হবে।
ভেবে কিছুই পেলাম না। বাইরে আসলাম। দেখলাম মিজান সাহেব দাঁড়িয়ে আছে। গায়ে কোন কাপড়-চোপড় নাই। পুরোপুরি নগ্ন। নোংরা কালো কাদা-পানিতে গা মাখামাখি। জিজ্ঞাসা করলাম,
-কি হয়েছে মিজান সাহেব? সন্ন্যাসী হওয়ার ট্রেনিং নিচ্ছেন নাকি?
-না রিজু ভাই। বিজ্ঞানী হওয়ার ট্রেনিং আর-কী।
-আইনস্টাইন না হকিং?
-আর্কিমিডিস ভাইজান। আর্কিমিডিসের সময় নোবেল পুরষ্কার ছিল না। আমার সময় আছে।
-নোবেল পাবেন নাকি?
-জ্বী ভাইজান। আপনি যদি নোবেল কমিটির সাথে একবার কথা বলতেন।
-অবশ্যই বলব। রয়েল সুইডিস একাডেমী অব সায়েন্সের পরিচালক আমার পরিচিত। পত্রিকাসুত্রে।
-মাশাল্লাহ রিজু ভাই। আমি জানতাম আপনিই পারবেন। বিষয়টা শুনবেন না?
-তাইতো। শুনতে হবে। বলুন।
-যারা দুনিয়ার জীবনে নামাজ পড়ে পড়ে কপালে কালো দাগ বানিয়েছে। পরকালে তাদের কপাল হতে আলো বিচ্ছুরিত হবে। এটার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আবিষ্কার করেছি।
-কিভাবে মিজান ভাই?
-কৃষ্ণবস্তুর সুত্রটা জানেন না? সব ধরনের আলো শোষন করে জমিয়ে রাখে। উপযুক্ত তাপমাত্রায় সব বের করে দেয়। বমি করার মতো। গলগল করে বমি। কিয়ামতের দিন মেলা গরম থাকবে। কপাল তখন জ্বলজ্বল করে জ্বলবে। সূর্য দেড় হাত মাথার উপর আসবে না?
-তাইতো। আসতেই হবে। নইলে কপাল জ্বলবে কিভাবে। কিন্তু আপনার সারা শরীর কালো কাদা-পানিতে মাখামাখি কেন? আপনি কি আলো জমিয়ে রাখছেন? কিয়ামতের দিন সারা শরীর আলোকিত করতে চান?
মিজান সাহবের মুখে খানিকটা লজ্জা চলে আসল। বলতে চাচ্ছেন না।
-বলুন মিজান ভাই। চক্ষু লজ্জা পাবেন না। বিজ্ঞানীরা চক্ষু লজ্জা পায় না। লজ্জা পেলে নোবেল পাওয়ার পর স্টেজে উঠে ভাষণ দেবেন কি করে?
-আপনি ঠিক কথা বলেছেন ভাইজান। হয়েছেটা কি। আমি তো আর্কিমিডিসকে পছন্দ করি। আবিষ্কার করার পর চৌবাচ্চা খুজছিলাম। আর্কিমিডিসের মতো ন্যাংটো হয়ে ডুবব বলে। ইউরেকা ইউরেকা বলে চিৎকার করতে হবে না?
-অবশ্যই চিৎকার করতে হবে। কিন্তু হোস্টেলে তো চৌবাচ্চা নাই।
-তাইতো পাশের নালাটা থেকে ডুব মেরে আসলাম।
আমাদের হোস্টেলের পাশের নালার অস্তিত্ব স্মরন করতে পারলাম না। একটা আছে। তবে সেটা হোস্টেলের বাথরুমের জন্য। অবাক হয়ে গেলাম। এতো ভালোমনের মানুষটা কেমন করে এত বোকা হতে পারে। ইদানিং নাকি বাঁশি বাজানোয় আত্মনিয়োগ করেছেন। তবে আমি এখনো বাশির শব্দ শুনতে পাইনি। সুর আর শব্দহীন বাঁশি বাজাচ্ছে।
জটলার কাছে আসলাম। মাঝখানে মিজান সাহেব বসে আছে। হাসি-হাসি মুখ করে। আমাকে দেখে মিজান ভাই বলল,
-বমি করে ভাসায় দিলাম, রিজু ভাই। মাথা ঘুরতেছে। শরীর বড্ড দুর্বল।
-প্রেগনেন্ট নাকি মিজান ভাই?
-ধুর ভাই আপনি খালি মজা করেন। বাঁশী বাজাইতে গিয়ে এই অবস্থা।
-বাজাইতে গিয়ে বাঁশী গিলে ফেলেছিলেন নাকি?
-না ভাই। বেশী টেনেছিলাম। তাই এমন অবস্থা। যেদিকেই দেখি সব ঘোরে। ডাইনে তাকাইলে ডানে ঘোরে,বামে তাকাইলে বামে ঘোরে। ঊপরে তাকাইলে দুনিয়া ভেঙ্গে পড়ে। বাশী বাজানো শিখলাম কিন্তু কাজ হচ্ছেনা। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশী হচ্ছে। ভয়ানক বিপদে আছি ভাইজান। কিছু করেন আমার জন্য।
-বাঁশীতে সুর ওঠানোর চেষ্টা করেন। সব ঠিক হয়ে যাবে।
সুর ওঠানোর কথাটা শুনে মিজান সাহেব চমকে উঠলেন। চোখে মুখে বিস্ময় । আমি আর কথা বললাম না। নিজের রুমের দিকে যাচ্ছি। কাল রাতে হাটাহাটি করার জন্য বড্ড ক্লান্ত লাগছে। ক্লান্তি দূর করতে হবে। ঘুম দিলে ভালো হতো। বাঁশি বাজানোর বিষয়টা মাথায় ঢুকেছে। যতক্ষন বের হবেনা ততক্ষন ঘুম হবেনা।
এক বছর আগে মিজান সাহেব ছুটতে ছুটতে আমার ঘরে আসলেন। হাঁপাতে হাঁপাতে বললেন,
-রিজু ভাই, নীলফামারী সৈয়দপুরে এক পীরের সন্ধান পেয়েছি। সবাই ভালোবেসে ন্যাংটা বাবা বলে। চলেন মুরীদ হয়ে আসি।
-চলেন। কিন্তু আমাদেরও কি ন্যাংটো হতে হবে? না হলে ন্যাংটা বাবা মাইন্ড করেন যদি?
-অবশ্যই হতে হবে। না হলে বাবার মতো হবেন কিভাবে?
-কিন্তু আপনি জানেন তিনি ভান্ড নন? দেখা গেল আমাদের ন্যাংটা ছবি দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করছে, তখন?
-হায় হায় রিজু ভাই এটা আপনি কি বললেন? আপনার উপরে ভয়াবহ বিপদ নাজিল হবে। ন্যাংটা বাবার কাছে মাফ চান।
মিজান সাহেবের চোখে-মুখে আতঙ্ক ভর করেছে।
-কিভাবে মাফ চাব? বাবার ফোন নম্বরটা দেন। ফোন করে মাফ চাই।
-বাবারা ফোন ব্যবহার করেননা। চোখ বন্ধ করলেই সব দেখতে পান, শুনতে পান।
আমি মাফ চেয়ে নিলাম। ন্যাংটা বাবা মাফ করল কিনা বোঝা গেল না। বুঝতে গেলে কাছে যেতে হবে । আমিও গেলাম। সাথে মিজান সাহেব। তার মাঝে ব্যাপক উত্তেজনা। যাওয়ার আগে গোসল করলেন। ভালো দেখে পাঞ্জাবী পরলেন। আতর মাখলেন। সুরমা না পেয়ে লাগালেন পাতিলের কালি। তাকে দেখলে ছোট-ছোট বাচ্চারা ভয় পেতে পারে। বাচ্চারা কখনো ভুত দেখেনা। মানুষের বিকৃত বেশভূষা আর আকৃতি দেখে ভুত ভেবে ভুল করে। মিজান ভাইকে দেখে তারা ভুল করতে পারে।
ন্যাংটা বাবার আস্তানা গোয়ালঘর ভেবে যে কেউ ভুল করবে। চারিদিকে মনুষ্য তরল বর্জ্য আর খড়ে গাদাগাদি। মিজান সাহেব অবশ্য এটাকে বাবার আশির্বাদ ভেবে তার উপরেই বসে পড়েছেন। আমিও বসে আছি। একঘন্টা হয়ে গেল। বাবার সাথে এখনো দেখা হয়নি। একবার এক মুরীদ এসে বলে গেলেন বাবা নাকি বাঁশী বাজাচ্ছেন। বাঁশী বাজনো শেষ হলেই আমাদের সাথে সাক্ষাত করবেন। আমাদের অযু করারও নির্দেশ দিয়ে গেলেন। পবিত্র বাবার সাথে দেখা করতে গেলে পবিত্র হয়ে যেতে হবে।
অপেক্ষার বেলা ফুরাল। মুরীদ এসে বাবার কাছে নিয়ে গেল। যাবার আগে অজু করতে হলো। অযু করার পর মিজান সাহেবের চেহারা ভয়ঙ্কর আকার ধারক করল। পাতিলের কালিতে মাখামাখি।
বাবার ঘরে এসে নাকে একটা গন্ধ লাগল। আমি ফিসফিস করে মিজান ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম,
-ন্যাংটা বাবা কি সিগারেট খায়?
-কি বলেন ভাইজান? সিগারেট খাবে কেন?
-তাহলে গন্ধ কিসের?
মিজান ভাই কানের কাছে এসে গলাটা খাদে নামালেন।
-বাবা সিগারেট খায় না। উনি খান ভর্তা।
-আলু-বেগুনের ভর্তা?
-না। এই ভর্তা আলু-বেগুন না। গাজাকে এখানে ভর্তা বলা হয়। আমাদের গাঁজা বলা নিষেধ।
-গাঁজা খান আর বাঁশী বাজান? নিঃশব্দ বাঁশী।
-জ্বী ভাইজান। গাজার কল্কি টানাকে বাঁশী বাজানো বলা হয়। বাবা অনেক সুন্দর করে বাঁশীতে সুর তুলতে পারেন। বাবার বাঁশী বাজানোর পদ্ধতি অমায়িক। দেখেই আমাদের ভর্তা খাওয়া হয়ে যাবে।
বাবা আমাদের সাথে কোন কথা বললেন না। আমরা তার সামনে বসে আছি। মুগ্ধ হয়ে তার বাঁশী বাজানো দেখছি। গর্ভবতী মহিলা কিছু খেলে পেটের বাচ্চারও খাওয়া হয়ে যায়। বাবা গর্ভবতী মহিলার মতো বাঁশী বাজাচ্ছেন আর আমাদের ভর্তা খাওয়া হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টা মন্দ না।
মিজান ভাই আজ বমি করে ভাসিয়ে দিয়েছেন। বাবার কাছ থেকে পাওয়া বাঁশী বাজাতে গিয়ে এই অবস্থা। হিতাহিত জ্ঞান হারিয়েছে বলে তার সেদিনের কথা মনে নেই। তাই বাঁশীতে সুর ওঠানোর কথা শুনে চমকে উঠেছেন।
রুমে এসেই ফোনের দিকে চোখ গেল। আলো বিচ্ছুরিত হচ্ছে। কৃষ্ণ বস্তুর মতো। কোন জায়গা থেকে আলো শোষণ করল বোঝা যাচ্ছে না। হাতে নিয়ে দেখি লেখা,
“একুশ ব্যর্থ কল”।
এই ফোনটা দিয়েছে পুঠীয়ার জমিদার অমিত কৃষ্ণ সরকার। দেবার সময় মোবাইলের লেখাগুলোকে বাংলা করে দিয়েছে। ভাষার মাস। বাংলা লেখা দেখলেই নাকি ভাষা শহীদদের কথা মনে পড়বে। আমার অবশ্য কারো কথায় মনে পড়ে না।
কল ফিরিয়ে দিচ্ছি। আবার সেই গান,
“পাড়ায় ঢুকলে ঠ্যাং খোড়া করে দিবে
বলেছে পাড়ার দাদারা
অন্য পাড়া দিয়ে যাচ্ছি তাই...
ফোন রিসিভ করল অমিতের রুমমেট।
-রিজু তুই কই?
-আমি তো ধরাধমে।
-অমিতের অবস্থা খুব খারাপ।
-কেন? কেন অশ্লীল ভাষায় গালি দিচ্ছে নাকি?
-নারে। প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট। কিছু কর।
-আমাকে ফোন দিছিস কেন? আমি কি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে ঘোরাঘুরি করি? হাসপাতালে ফোন দে।
-তোকে ছাড়া হাসপাতালে যাবে না। তুই আয়।
আমি ফোন রেখে দিলাম। শরীর খুব ক্লান্ত। ঘুমাতে হবে। ঘুম আসছে না। যাব কি না দোটানায় আছি। এই পরিস্থিতিতে পড়লে হিমু কি করত ভাবতেছি।
শেষ পর্যন্ত যেতে হলো। পুঠিয়ার জমিদারদের বাঁচতে হবে। নইলে যে দেশ থেকে জমিদার বংশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। শ্বেতহস্তী আর রয়েল বেঙ্গল বিলুপ্ত হয়ে যাক। জমিদারদের বিলুপ্ত হতে দেওয়া যাবে না। ঠ্যাং ভেঙ্গে দেওয়ার কারনটাও জানতে হবে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: সত্যই ভাই
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: + দিসি তয় বাটনে কথা হোনে না
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: সত্যই?
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩০
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: হিমুকে মনে পড়ে গেল........।