নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবেগ নয়, বিবেককে প্রাধন্য দাও।।।

আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত

If u want to know anything about me, just ask।

আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিড়ালকে কিভাবে মরিচ খাওয়ানো হয়

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩১


প্রাচীনকালে ভারতের তরুণ জ্ঞানপিপাসু ছাত্ররা বিভিন্ন ব্রাক্ষণ পন্ডিতদের কাছে শিক্ষা গ্রহণ করত। একটা নির্দিষ্ট সময় গুরুর শিষ্যত্বে থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা সম্পন্ন করত।
তেমনি এক বিজ্ঞ পন্ডিত একবার তার শিষ্যদের বললেন, আচ্ছা এই যে বিড়ালটা দেখছ এই বিড়ালটাকে তোমরা একটা কাচা মরিচ খাওয়াতে পারবে? যদি পার তাহলে বুঝব তোমাদের শিক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
তথাস্ত, গুরু। শিষ্যরা বলল।

এক শিষ্য জোর করে বিড়ালটাকে মরিচ খাওয়াতে গেল। বিড়াল গেল ঘাবড়ে। বোকা শিষ্যকে আচড়ে কামড়ে একেবারে রক্তারক্তি কান্ড গটয়ে দিল।
আরেক শিষ্য এক ুবাটি দধের সাথে একটা মরিচ মিশিয়ে বিড়ালকে খেতে দিল। বিড়াল দুধের বাটি একটু শুকে দেখে নিল। এরপর আর দুধ খেল না।
পন্ডিত বিরক্ত হয়ে বললেন, হয়েছে। বিড়ালটা এখন ক্ষেপে গেছে। আর এক বাটি দুধ দাও ওর সামনে।
দুধ খেতে দেওয়ার পর পন্ডিত বললেন, তোমাদের এখনো অনেক কিছু শেখার বাকি আছে।
তিনি খুব আদর করে বিড়ালটাকে কোলে নিলেন। এরপর যে কান্ডটা করলেন সেটা দেখে ছাত্ররা তাজ্জব বনে গেল।
পন্ডিত বিড়ালটার পাছায় সেই কাচা মরিচ ডলে দিলেন। দেখা গেল বিড়ালটা কিছুক্ষণ পর নিজে থেকেই তার পাছা চাটছে।
বিজ্ঞ পন্ডিত হাসতে হাসতে বললেন, দ্যাখো, সব সময় সোজা পথে কাজ হয় না। সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে কখনো কখনো আঙ্গুল বাকাতে হয়।

সারমর্মঃ
১৯৫২সালে পশ্চিম পাকিস্তান ওই শিষ্যদের মত ঠিক একই কাজ করতে গিয়েছিল বাঙ্গালীদের সাথে। আর এখন ভারত খুব সুন্দরভাবে বিজ্ঞ পন্ডিতের মত কাজ টি করে নিচ্ছে।

#বুঝে_নিন

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.