নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
ফ্র্যাংক ক্যাপরা পরিচালিত ১৯৪৬ সালের চলচ্চিত্র It's a Wonderful Life শুধুমাত্র একটি গল্প নয়, বরং জীবন ও মানবিকতার প্রতি গভীর এক বার্তা। এটি আমাদের শেখায় জীবনের আসল মানে এবং আমাদের কাজ কীভাবে অন্যের জীবনে প্রভাব ফেলে। জেমস স্টুয়ার্ট অভিনীত জর্জ বেইলি চরিত্রটি আমাদের সামনে তুলে ধরে একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ গল্প।
ছবির শুরুতে দেখা যায়, জর্জ বেইলি একজন দয়ালু ও সৎ ব্যক্তি, যিনি সবসময় অন্যদের সাহায্য করতে প্রস্তুত। তবে নিজের স্বপ্ন পূরণ না হওয়ায় তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন। এমন সময় তার সাহায্যে আসে একজন ফেরেশতা, ক্লারেন্স। ক্লারেন্স তাকে দেখায়, যদি জর্জ কখনও জন্মগ্রহণ না করত, তবে তার চারপাশের মানুষের জীবন কেমন হত। এই অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জর্জ উপলব্ধি করে, তার অস্তিত্বের গুরুত্ব এবং জীবনের প্রকৃত সৌন্দর্য।
ছবির গল্প শুধু হৃদয়স্পর্শী নয়, বরং দার্শনিক ভাবনায় পূর্ণ। জেমস স্টুয়ার্টের অসাধারণ অভিনয় চরিত্রটিকে জীবন্ত করে তোলে। ডোনা রিড, যিনি জর্জের স্ত্রী মেরির ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, তার চরিত্রও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এবং হৃদয়গ্রাহী।
"ইটস আ ওয়ান্ডারফুল লাইফ" শুধুমাত্র একটি সিনেমা নয়; এটি একটি অনুপ্রেরণার উৎস। এটি আমাদের শেখায় কৃতজ্ঞতা, আত্মত্যাগ এবং আশার মূল্য। যারা জীবনের প্রতি বিশ্বাস হারিয়েছেন, তাদের জন্য এটি একটি নিখুঁত চলচ্চিত্র। এই কালজয়ী ক্লাসিকটি প্রত্যেক সিনেমাপ্রেমীর অবশ্যই দেখা উচিত।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অসাধারণ একটি মুভি।
এ নিয়ে লেখার জন্যে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা আমি দেখেছি। চমৎকার।