![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গল্পকার। গল্প করি, গল্প বানাই, গল্প খাই, গল্পে ঘুমাই ...।
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় পবিত্র কোরান এর আয়াত বিকৃতি
তথাকথিত ধার্মিক লেবাসধারী দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা গতকাল পবিত্র কোরান-এর অবমাননা করেছে। তারা যে ধর্মপ্রাণ সহজ সরল মানুষকে মিথ্যা, বিকৃত তথ্য দিয়েই শুধু ক্ষান্ত হচ্ছে তা নয়; তারা পবিত্র কোরানকেও প্রয়োজনে বিকৃত করছে। তারা হালাল খাদ্যকে হারাম হিসাবে উল্লেখ করেছে এবং তা প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পবিত্র কোরান-এর আয়াতকে বিকৃত করেছে। এই মোনাফেকদের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাড়াতে হবে। গতকাল নবম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ গ্রন্থের হারাম বিষয়ক ও দ্রব্যের তালিকার যে বাক্যটি নিয়ে তারা সোরগোল তুলেছে তা যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শিক্ষিত মানুষমাত্রই তা উপলব্ধি করতে পেরেছেন। ঐ প্রতিবেদনে তারা ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ’র উদ্ধৃতি দিচ্ছে এই বলে যে, তিনি বলেন, বর্তমান সরকার মুসলমানদের দুশমন। সরকার যে শিক্ষানীতি করেছে এর উদ্দেশ্য হলো ইসলামকে নির্মূল ও বিকৃত করা। নবম-দশম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ে দেবদেবীর যে কথা বলা হয়েছে তা সরকারের মহাপরিল্পনারই অংশ। তিনি বলেন, হালাল-হারাম নিয়ে সূরা আল মায়িদাহ ৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উত্সর্গকৃত হয়, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যায়, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বণ্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ’। এই আয়াতটি মনোযোগ দিয়ে পাঠ করলেই আলেমরা বুঝতে পারবেন যে, কতখানি ধৃষ্টতা থাকলে পবিত্র কোরান-এর এরকম বিকৃতি করা সম্ভব? তিনি ‘যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। তা হারাম হিসাবে উল্লেখ করেছে কিন্তৃ প্রকৃতপক্ষে হবে, যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ তাহা ব্যতীত।
এইরকম বিকৃত তথ্য পরিবেশন করার জন্য প্রতিবেদক এবং ঐ ঘৃণ পত্রিকার সম্পাদককে অবশ্যই আলেম সমাজের মুখোমুখি দাড় করাতে হবে। আর যদি ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ এ ধরনের উক্তি করে থাকেন তবে কঠোর শাস্তি প্রদান করতে হবে।
* পত্রিকার ঐ প্রতিবেদনটির অনলাইনপাতার স্ক্রিনশট যুক্ত করা হলো যেন তারা এই পোস্টটি প্রকাশিত হবার পর মুছে দিয়ে দায় এড়াতে না পারে।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
জীবন মাহমুদ বলেছেন: পড়লাম ।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
বিল্লাল মেহদী বলেছেন: এইরকম বিকৃত তথ্য পরিবেশন করার জন্য প্রতিবেদক এবং ঐ ঘৃণ্য পত্রিকার সম্পাদক মশাইকে অবশ্যই আলেম সমাজের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে। আর যদি ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ এ ধরনের উক্তি করে থাকেন তবে কঠোর শাস্তি প্রদান করতে হবে।'
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
ব্ল গা র বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বাচাতে 'দৈনিক আমারদেশ' ও 'সংগ্রাম' পত্রিকার নির্লজ্জ মিথ্যাচার।
যুদ্ধাপরাধীদের বাচাতে পবিত্র কাবা শরিফ ও কাবার খতিব কে নিয়েও 'দৈনিক আমারদেশ' ও 'সংগ্রাম' নির্লজ্জ মিথ্যাচার করেছে। যা সুস্পষ্ট ইসলাম অবমাননা।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
Rain_in_Sydney বলেছেন: A comma is used with but when expressing a contrast..
so ekahne ",kintu " ager sentence er opposite a jabe..that means "excpet these" . In that case কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ seta halal hobe...Hope it clarifies.
Apni QURAN er bangla translation dekhen eibhabei lekhata asce..
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
রবিউলকরিম বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। সেভাবেই বাক্যটির বক্তব্য পরিস্কার হয়। আমাদের এখানে যারা ধর্মীয় বই পুস্তক বাংলায় অনুবাদ করে তাদের অনেকেরই দাড়ি, কমা জ্ঞান ঠিক নেই। আমি যা উদ্ধৃত করেছি তা ইসলামি ফাউন্ডেশনের অনুবাদ থেকে।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আমারদেশকে এখনো গদাম দিচ্ছে না কেনো?
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: বাহ যোগী দেখি কোরআন/ইসলামের পক্ষে কথা বলা শুরু করেছে। কোন দুনিয়ায় আইয়া পড়লাম ভাবতেআছি
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
সতেজ মন বলেছেন: ইসলাম ও নৈতিক. শিক্ষা বইতে উক্ত হালাল হারাম অধ্যায়ের ঐ বাক্যে বলা হয়েছে "দেব দেবী বা আল্লাহর নামে জবাই কৃত....." গত বছরের বইয়ে ছিল "আল্লাহর নামে জবাইকৃত..." বইটা একটু ভালো করে পড়ুন পাথক্য টা নিজেই বুঝবেন। চিলে কান নিল-ভেবে তার. পেছনে না ছুটে. একটু পরখ করে দেখে ন।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
রবিউলকরিম বলেছেন: ভাই, আপনি কেন প্যাচাইতেছেন? ঐ সুরায় তো স্পষ্ট বলা আছে,'...যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বণ্টন করা হয়।' তার মানে কি? আপনি কি তবে বলবেন যে আল্লাহ নিজেই তো অন্যকে অংশিদার বানালো? এসব ফাচুকি কথা বলা হারাম। অর্থ না বুঝে মন্তব্য করা ঠিক নয়। বাঙলা ভাষায় সামান্য জ্ঞান থাকলে আপনিও বলবেন যে, ঐবাক্য ঠিক আছে। এখানে কোনো শরিক করা হয় নি। বরঙ যারা দেবদেবীর নামে উৎসর্গীত পশুর মাংশ খাবে তাও হারাম।
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
কৃষি এবং কৃষক বলেছেন: Click This Link
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
Rain_in_Sydney বলেছেন: @Rabiul..In rseponse to your comment..just to clarify...
Ami ja bolcilam amar desh a je lekhata asce oita correct..amra jodi dari koma na buji setar jonno amra to writer k blame korte parina...Ami koek jaigai ei translation dekhlam which make sense..Ai sob jinish kuvi sensitive so oneke eta k uskani hiesbe tene nibe
Update about this news;
view this link
view this link
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
রবিউলকরিম বলেছেন: ভাই, আপনি তো আবার প্যাচাইনা আলাপ জুড়াইলেন যে, আমার দেশে যা লেখা হইছে তা ঠিক। তবে কি কোরান মিথ্যা। ঐখানে বলা হইছে,
‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উত্সর্গকৃত হয়, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যায়, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বণ্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ।
কিন্তু প্রকৃত আয়াত হচ্ছে,
‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উত্সর্গকৃত হয়, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যায়, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ তাহা ব্যতীত। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বণ্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ।
ঐ বিধর্মী 'তাহা ব্যতীত' শব্দ দুটি বাদ দিয়েছে। এটা তো সুস্পষ্ট ধর্মবিরোধী, পাপিষ্ঠের কাজ। পরিস্কার হইছে এবার।
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা হা, ভাই, আর কত মিথ্যাচার করবেন? লজ্জা করা উচিৎ ভাই আপনাদের। চিলে কান নিয়ে গেছে শুনে সেই যে দৌড়ানো শুরু করেছেন, আরতো পেছনে ফিরে দেখার খবর নাই !!!
আমার দেশ পত্রিকায় এই প্রতিবেদনে সূরা মায়েদাহ'র ৩ নং আয়াতের যে অর্থ দেয়া আছে তা সম্পূর্ণ সঠিক ! এবং যদি কোন মিথ্যাচার হয়ে থাকে সেটা আপনি করছেন !
আমি দু'টো সূত্র থেকে ঐ আয়াতের অর্থ তুলে দিচ্ছি। দেখুনঃ
সূত্র একঃ
حُرِّمَتْ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةُ وَالْدَّمُ وَلَحْمُ الْخِنْزِيرِ وَمَا أُهِلَّ لِغَيْرِ اللّهِ بِهِ وَالْمُنْخَنِقَةُ وَالْمَوْقُوذَةُ وَالْمُتَرَدِّيَةُ وَالنَّطِيحَةُ وَمَا أَكَلَ السَّبُعُ إِلاَّ مَا ذَكَّيْتُمْ وَمَا ذُبِحَ عَلَى النُّصُبِ وَأَن تَسْتَقْسِمُواْ بِالأَزْلاَمِ ذَلِكُمْ فِسْقٌ الْيَوْمَ يَئِسَ الَّذِينَ كَفَرُواْ مِن دِينِكُمْ فَلاَ تَخْشَوْهُمْ وَاخْشَوْنِ الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ الإِسْلاَمَ دِينًا فَمَنِ اضْطُرَّ فِي مَخْمَصَةٍ غَيْرَ مُتَجَانِفٍ لِّإِثْمٍ فَإِنَّ اللّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ (3
তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত হয়, যা কন্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যা, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বন্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ। আজ কাফেররা তোমাদের দ্বীন থেকে নিরাশ হয়ে গেছে। অতএব তাদেরকে ভয় করো না বরং আমাকে ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম। অতএব যে ব্যাক্তি তীব্র ক্ষুধায় কাতর হয়ে পড়ে; কিন্তু কোন গোনাহর প্রতি প্রবণতা না থাকে, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল।
দ্বিতীয় সূত্রঃ
حُرِّمَتْ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةُ وَالْدَّمُ وَلَحْمُ الْخِنْزِيرِ وَمَا أُهِلَّ لِغَيْرِ اللّهِ بِهِ وَالْمُنْخَنِقَةُ وَالْمَوْقُوذَةُ وَالْمُتَرَدِّيَةُ وَالنَّطِيحَةُ وَمَا أَكَلَ السَّبُعُ إِلاَّ مَا ذَكَّيْتُمْ وَمَا ذُبِحَ عَلَى النُّصُبِ وَأَن تَسْتَقْسِمُواْ بِالأَزْلاَمِ ذَلِكُمْ فِسْقٌ الْيَوْمَ يَئِسَ الَّذِينَ كَفَرُواْ مِن دِينِكُمْ فَلاَ تَخْشَوْهُمْ وَاخْشَوْنِ الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ الإِسْلاَمَ دِينًا فَمَنِ اضْطُرَّ فِي مَخْمَصَةٍ غَيْرَ مُتَجَانِفٍ لِّإِثْمٍ فَإِنَّ اللّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
03
তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত হয়, যা কন্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যা, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বন্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ। আজ কাফেররা তোমাদের দ্বীন থেকে নিরাশ হয়ে গেছে। অতএব তাদেরকে ভয় করো না বরং আমাকে ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম। অতএব যে ব্যাক্তি তীব্র ক্ষুধায় কাতর হয়ে পড়ে; কিন্তু কোন গোনাহর প্রতি প্রবণতা না থাকে, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
রবিউলকরিম বলেছেন: ভাই আপনি কোথা থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন জানি না, আমি ইসলামিক ফাউন্ডেশন কৃত বাংলা অনুবাদ থেকে উদ্ধৃত করলাম। সূরা ৫ মায়িদা, আয়াত ৩। গ্রন্থের পৃস্ঠা নম্বর ১৫৮। সেখানে যা আছে তা হলো:
তোমাদের জন্য হারাম করা হইয়াছে মৃত জন্তু, রক্ত, শূকরমাংস,আল্লাহ্ ব্যতীত অপরের নামে যবেহ্কৃত পশু আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, পতনে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্রপশুতে খাওয়া জন্তু; তবে যাহা তোমরা যবেহ্ করিতে পারিয়াছ তাহা ব্যতীত, আর ...।
এখন আপনি নিজে বিচার করুন কে মিথ্যাচার করছে। ইসলামে নামে আজগুবি গল্প ফাদনেঅলা আমার দেশের আর কত পাবন্দি করবেন। সত্যের আলোতে আসুন। আসুন, ঐসব ভন্ডদের মুখোশ খুলে দেই আমরা।
১২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক আছে, এবার আপনি বলুন, এই "তাহা ব্যতীত" শব্দ দুটি না থাকাতে আয়াতের অর্থের কি বিকৃতি ঘটেছে??
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রবিউলকরিম বলেছেন: ভাই কি বলেন এসব। আপনি কি অন্ধ হয়ে গেলেন নাকি? বাংলা্ও ঠিক মতো বুঝতে পারছেন না। প্যাচালের টাইম নাই, ভালো থাকবেন।
১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দেখুন এবার, তফসীরে ইবনে কাছির, যেটা বিশ্বে সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য তাফসীর গ্রন্থগুলোর মধ্যে একটি সেখানে সূরা মায়েদাহ'র ৩ নং আয়াতের কি অর্থ বলা আছেঃ
এবার বলুন, কে কিভাবে এই আয়াতের অর্থের বিকৃতি করল??
ভাই, চিলের পেছনে না দৌড়ে দরকার হলে একটু পড়াশোনা করুন, এতে আপনার এবং আপনার পরিজনের উপকার হবে...
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৪
রবিউলকরিম বলেছেন: ভাই, তাহলে কি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গ্রন্থটিকে ফেলে দিব? আর পড়াশুনা করছি। নিশ্চয় আল্লাহ আমাকে সঠিক পথ দেখাবে।
১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
২০১৩ বলেছেন: আমারদেশ কি মিথ্যা বলল বুঝলাম না, তাহা ব্যতিত না থাকার কারনে কোন অর্থের ব্যত্যয় ঘটছে বলে মনে হচ্ছেনা কিন্তু আপনি যে অই সব কুত্তার বাচ্চাদের দালালি করছেন যারা আল্লার সাথে দেবদেবী জুড়ে দিচ্ছেএটা নিশ্চিত।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০
রবিউলকরিম বলেছেন: ভাই অযথা গালাগালি করবেন না। আমি এখন পর্যন্ত কাউকে গালি দেই নাই। যদি পছন্দ না হয় তবে কেন হলো না, সেটা মন্তব্য করে বিদায় লইবেন। না জেনে মন্তব্য করবেন না।
১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০
রওনক বলেছেন: আপনি লোকটা আসলেই খারাপ। জনাব মহিউদ্দীন খানের করা অনুবাদে আপনার দেয়া তাহা ব্যতীত শব্দটি নাই। নিছে দেখুন:
সূরা আল মায়েদাহ , আয়াত ৩:- তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত হয়, যা কন্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যা, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বন্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ। আজ কাফেররা তোমাদের দ্বীন থেকে নিরাশ হয়ে গেছে। অতএব তাদেরকে ভয় করো না বরং আমাকে ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম। অতএব যে ব্যাক্তি তীব্র ক্ষুধায় কাতর হয়ে পড়ে; কিন্তু কোন গোনাহর প্রতি প্রবণতা না থাকে, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল।
এমন কি জনাব জহুরুল হকের করা তাফসীরেও আপনার দেয়া তাহা ব্যতীত শব্দটি নাই। দেখুন:-
তোমাদের জন্য অবৈধ হচ্ছে -- যা নিজে মারা গেছে, আর রক্ত, আর শূকরের মাংস, আর যা যবেহ্ করা হয়েছে আল্লাহ্ ছাড়া অন্য নাম নিয়ে, আর যা গলাটিপে মারা হয়েছে, আর যা ধাঁধা লাগিয়ে মারা হয়েছে, আর পড়ে গিয়ে যে মরেছে, আর যা শিঙের আঘাতে মরেছে -- তোমরা যা বৈধ করেছ তা ব্যতীত, আর যা প্রস্তরবেদীতে বলি দেয়া হয়েছে, আর যা তোমরা ভাগাভাগি করেছ তীরের লটারি খেলেচ এ সমস্তই পাপাচার। যারা অবিশ্বাস পোষণ করে তারা আজকের দিনে তোমাদের ধর্ম সন্বন্ধে হতাশ্বাস হয়েছে, কাজেই তাদের ভয় করো না, বরং ভয় করো আমাকে। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্মব্যবস্থা পূর্ণাঙ্গ করলাম, আর তোমাদের উপরে আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম, আর তোমাদের জন্য ধর্মরূপে মনোনীত করলাম ইসলাম। অতএব যে কেউ ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হয়, -- পাপের দিকে ঝোঁকে পড়ে নয়, -- তবে নিঃসন্দেহ আল্লাহ্ হচ্ছেন পরিত্রাণকারী, অফুরন্ত ফলদাতা।
১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৪
Rain_in_Sydney বলেছেন: oi mia ami ki pecailam...apni mia manush k misguide korcen..."তাহা ব্যতীত" dorkar nai coz , কিন্তু lekha hoyece means eta halal...ami onek gula reference dekheci...
nije mia bujenna manush k bolen 'na buje comment korbenna'...na bujle valo moto pora shuna kore shike nen...manuser maje kundol lagai dieynna pls...debotar kota keno ALLAHR sathe asce dhormo book a seta likhte parenna? ulta likhe manush uskai den.
১৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২২
বাংলার-দালাল বলেছেন: কোরআন নাকি বিকৃত হয় না? তাহলে এখন কেন হচ্ছে??
১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৯
তাসজিদ বলেছেন: জাহান্নামে যাক এই পত্রিকা।
১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: @Rain_in_Sydney:
৫ নং এ করা আপনার প্রথম মন্তব্যটি এই লোকের উলটা পালটা ব্যাখ্যা ডিফেন্ড করার জন্য যথেষ্ট ছিল। কিন্তু পিছলা এই লোক ইচ্ছে করে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাচ্ছে। আর কিছু লোক চিলে কান নিয়ে গেল বলে পোস্ট এবং এর সাথে সম্পর্কিত মন্তব্যগুলো না পড়েই পোস্টে হাত তালি দিয়ে যাচ্ছে !!
একেই বলে হুজুগে বাংগালী ! আর একারণেই এ জাতির ভাগ্যে ভাল মানের কোন নেতা জুটবে না...
২০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
Rain_in_Sydney বলেছেন: @মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম,Yes bro. That's what I can see.It seems to be intentional. QURAN er kota bole manush k uskai deouar chesta chara r kicui noi...
Haire ovaga muslim amra..DHORMO book e debotar naam lagai dilo oita nieye mata betha nai r sothik kota bolce oita k swing kore manush k buka bananur chesta!era abar QURAN er meaning bujai!
২১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২০
সোর্বিয়ের বলেছেন: Rain_in_Sydney আপনি কি দয়া করে আমাকে বলবেন, দেশের এরকম নাজুক পরিস্থিতিতে এরকম একটা বিষয় নিয়ে লিড নিউজ করার কারণটা কি?
২২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
Rain_in_Sydney বলেছেন: @সোর্বিয়ের...Post ta to ami korinai..Pls ask the writer..Thanks!
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
যোগী বলেছেন: এই পত্রিকাটা পরিকল্পিত ভাবে ইসলাম কে বিকৃত করে মানুষকে উষ্কে দিচ্ছে দাংগার বাধানোর জন্য।
কারন এখন একটা দাংগা ছাড়া মাহামুদ্দ্যার বাপদের কেও রক্ষা করতে পারবে না।