![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হয়েও 'রোবট'। বিতর্কিত বিষয়ে এক্সট্রা এনার্জি এক্সচেঞ্জার। তাই আমি Robot_eee
উষ্ণায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী এই ‘বাতি নেভানো কর্মসূচি’র উদ্যোগ নিয়েছে ওয়ার্ল্ড লাইফ ফান্ড ফর নেচার (ডব্লিউডব্লিউএফ) নামের একটি পরিবেশবাদী সংগঠন। ২০০৭ সাল থেকে ডব্লিউডব্লিউএফ এ কর্মসূচি পালন করে আসছে। রাত সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা, এই এক ঘণ্টাকে বলা হচ্ছে ‘আর্থ আওয়ার’। আর্থ আওয়ারের মূল লক্ষ্য, জনগণকে পরিবেশ রক্ষায় সচেতন ও জ্বালানি শক্তি সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করা। ২০০৮ সালে বিশ্বের ৩৫ দেশের পাঁচ কোটি মানুষ এবং ২০০৯ সালে ৮৮ দেশের ৪ হাজার ৮৮ শহরের ১০০ কোটি মানুষ এ কর্মসূচিতে অংশ নেয়। আর ২০১১ সালে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন ১২৮ দেশের মানুষ। বাংলাদেশে ২০১২ সালের ৩১ মার্চ প্রথমবারের মতো আর্থ আওয়ার পালন করা হয়। আর্থ আওয়ারে প্রথম অন্ধকার হবে সিডনির অপেরা হাউজ এবং হারবার ব্রিজ। এর পরপরই আলো নিভে যাবে টোকিও টাওয়ার, তাইপে ১০১ এবং চীনের গ্রেট ওয়ালে।
এদিকে সরকারিভাবে দ্বিতীয়বারের মতো আর্থ পাওয়ার পালন করবে বাংলাদেশ। বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে ও জ্বালানি সাশ্রয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘আর্থ আওয়ার’ কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে। আজ শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটা থেকে সাড়ে নয়টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার বন্ধ রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় সদর দপ্তরে গতকাল শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়। সম্মেলনে বলা হয়, পৃথিবীকে বাসযোগ্য করার দায়িত্ব সবার। বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে ও জ্বালানি সাশ্রয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘আর্থ আওয়ার’ পালন করা হবে।
এক ঘণ্টা তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রাখতে পারলে ৪০০ টন তরল জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব। এ সময়ে ১৬ লাখ ইউনিট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে বলে দাবি করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। আর্থ আওয়ারের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। তবে সচেতনতার জন্য ব্যবহারকারীদের বন্ধ রাখার জন্য আহ্বান করা হয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ সায়েন্সটেক24.কম
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
samolbangla09 বলেছেন: আমার এলাকায় গত কয়েকদিন ধরে মাঝে মাঝে বিদু্ৎ আসে। এই কমেন্ট লেখার সময়্ও ইউপিএস ব্যবহার করে লিখতে হচ্ছে। সকাল থেকে সাকুল্যে ২ ঘন্টাও বিদু্ৎ ছিল না। সন্ধ্যার পরও অধিকাংশ দিন ৭টা থেকে ৯-১০ টা পর্যন্ত বিদু্ৎ থাকে না। ইচ্ছা করে বাতি নিভিয়ে আমার ‘আর্থ আওয়ার’ পালন করতে হয় না। সরকার দিনে রাতে ১৫/২০ বার জোরপূর্বক ‘আর্থ আওয়ার’ পালন করতে আমাদেরকে বাধ্য করে।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন:
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঐ সময় তো খেলা চলব বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা!
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: আমাদের সরকার আর তার একটা উপদেষ্ট বীর বিশ্রাম মিলে তো লোড শেডিং দিয়ে দিনে ৪ - ৫ বার পরিবেশ বাঁচায়!