নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রোমেল রহমান এর ব্লগ

রোমেল রহমান

রোমেল রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্যবাহী সেমাই তৈরীর মেশিন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১



আজ হতে ৫৫ থেকে ৬০ বৎসর এবং তারও আগে সেমাই নিজ নিজ বাড়িতে তৈরী করে তা রান্না করা হতো। মূলত ঈদের সময়ে সেমাই তৈরীর ধূম পড়ে যেতো।২৭ শে রমজানের দিনে প্রায় প্রতি বাড়িতেই এভাবে সেমাই তৈরী করা হতো। আমাদের বাড়িতে সেমাই তৈরীর মেশিন ছিল। এখন এটা আমার ভাতিজা নূর আনজুম শান যত্নে পারিবারিক ঐতিহ্যবাহী স্মৃতি হিসেবে সংরক্ষণ করে রেখেছে। আমার বড় বোন আমাদের সাথে নিয়ে মায়ের নির্দেশনা মেতাবেক সেমাই তৈরী করতেন। ছবিতে সেই মেশিন, সেটা হাতে নিয়ে আমার বড় বোন এবং আমার ভাতিজা ‘শান’ । ছবিটা গতকাল সোমবার ১৯শে মাঘ ১৪২২ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ১লা ফেব্রুয়ারী ২০১৬ খ্রিঃ তারিখে পাবনার কাচারী পাড়ার বাসায় আমি তুলেছি। ছবিটি আপলোড করে দিয়েছে আমার পুত্র আ ন ম আশিকুর রহমান খান ( উমর)।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। এই মেশিন এখন দেখাই যায় না। কয়েক বছর আগেও ঈদের কয়েক দিন আগে আমার পাশের বাড়িতে এই মেশিন দিয়ে সেমাই তৈরী করতে দেখেছি। ধন্যবাদ আপনাকে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

রোমেল রহমান বলেছেন: অনেক শুকরিযা

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আজকাল এই মেশিন উঠে গেছে। সময়ের বিবর্তনে এমন অনেক কিছু হারিয়ে যাবে।

ধন্যবাদ রোমেল রহমান।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

রোমেল রহমান বলেছেন: অনেক শুকরিযা

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪

সুমন কর বলেছেন: তৈরি করা অবস্থায় ছবি দিলে ভালো হতো। আগে দেখেনি।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১

রোমেল রহমান বলেছেন: এখন এটার ব্যবহার নাই। তৈরী করার জন্য যেখানে উচা কিছুর উপর লাগানো হলো প্রথম ছবিটা সেভাবেই লাগানো হয়েছে। মুখ দিয়ে আটা মাখিয়ে দেওয়া হতো তারপর হ্যান্ডেল ঘুরানো হতো। নীচ দিয়ে সেমাই বের হতো। সেটা হাত দিয়ে সরিয়ে নিয়ে কাগজের উপরে রেখে রৌদ্রে শুকানো হতো।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দেখা হল সেমাই তৈরির মেশিন।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

রোমেল রহমান বলেছেন: খুশী হলাম। অনেক মোবারকবাদ আপনাকে।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের ৭০ বছরের পুরনো মেশিনটি আমার বড় বোনের দখলে। মায়ের কলকাতার সংসার জীবনে গড়া এ জিনিস এখনও চলছে। আমরা এটা দিয়ে সেমাই বানাতাম তবে সেই সেমাই ইদের জন্য নয় বরং এই পৌষ /মাঘে বাঁশের ঝুড়িতে রেখে ঝুড়ি ঢেকে ফুটন্ত পানির ভাপে ঝরঝরে করে হাসের মাংস দিয়ে উম উম খাওয়া হত। আমরা পালাক্রমে ওটা ঘুরাতাম কারন বেশিক্ষন ঘুরালে হাত ব্যাথা হত। আমাদের দক্ষিনাঞ্চলে এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের এক সময়ের উৎসবের খাবার ছিল এটি।আটা নয় চালের গুড়ো ব্যাবহার হত এটাতে । সেমাই পিঠা বানানোর আগে চালের গুড়ো (আতপ /বিন্নি) গরম পানিতে আধা সেদ্ধ করে ময়ান করা হত।সীমিত কিন্তু দুপুরের পর আনন্দ বয়ে যেত বাড়িতে । এখন রাসায়নিক আনন্দে এক বঞ্চিত জীবন যাপন করি। ধন্যবাদ লেখক কে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

রোমেল রহমান বলেছেন: অনেক মোবারকবাদ আপনাকেও

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেকদিন পরে দেখলাম এই মেশিনটা।
এরকম পিতলের মেশিনই আমার দাদীর ছিল।
স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন, আমাদের গ্রামের বাড়ীতে লুটপাট হয়েছিল।
পরনের কাপড় ছাড়া বাড়ীতে আর কিছু ছিল না!!!

অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!


০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪১

রোমেল রহমান বলেছেন: অনেক মোবারকবাদ আপনাকেও

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
পরম্পরা সংরক্ষনের প্রয়াস ভাল লাগল ৷

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

রোমেল রহমান বলেছেন: খুশী হলাম। অনেক মোবারকবাদ আপনাকে।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

আমি ইহতিব বলেছেন: আমার আম্মুর কাছে আছে এই মেশিন। ছোটবেলায় অনেকবার সাহায্য ও করেছি আম্মুকে এই সেমাই বানাতে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

রোমেল রহমান বলেছেন: ঐতিহ্য সবসময়ই গর্বের বিষয়। অনেক মোবারকবাদ আপনাকে।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: খুব সুন্দর।জীবনে প্রথম বার দেখলাম।।
শুভেচ্ছা নিয়েন।।
আমার ব্লগে ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ জানবেন।।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪

রোমেল রহমান বলেছেন: আপনার দাওয়াত গ্রহণ করলাম। ভালো থাকুন্ অনেক মোবারকবা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.