![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭১ এর পর অনেক বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সহযোগী শক্তি এই বাংলাদেশেই আবার পুনর্বাসিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের জঘন্য হত্যার রাজনীতি শুরু হয়েছিল ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে। তারই ধারাবাহিকতায় বিএনপি ও জামায়াত শিবিরের উস্কানি ও মদদে তাদের সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী পাষণ্ডের মত নারকীয় হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যেমন এদেশের নিরীহ জনগণের উপর নারকীয় হত্যা, খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, অমানবিক নির্যাতন করেছিল, ঠিক সে সময়ের স্বভাব চরিত্রকে কোন ভাবেই তারা পাল্টাতে পারেনি। তারা তাদের চরিত্রকে চরিতার্থ করে চলেছে। তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্যটা আমরা সাধারন জনগণ বুঝেছি। আসলেই তারা দেশকে ৭১ এর পাকিস্তানী রাষ্ট্র বানাতে চাচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতের পরিকল্পনায় দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর হামলা নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানের মন্দির, তাদের বাসস্থান ও জানমালের উপর হামলা করছে। ১ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত জামায়াত-বিএনপি সংখ্যালঘুদের ২১টি মন্দির, ৭৭টি বাড়ি ও সাতটি দোকানে আগুন দিয়েছে। এ ছাড়া ১০টি মন্দির, ৫০টি প্রতিমা ভাঙচুর করেছে। তারা পূর্বের ন্যায় এ দেশে আবার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা করে ৭১ এ তারা যেমন পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে সাহায্য করে নিজেদের আখের গুছিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল, এখনও কি তারা বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তান বানাতে চাইছে?
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
এ্যানড্রোমিডা বলেছেন: জামাতের কেমোফ্যাজ হেফাজত -আদাতে এরা যুদ্ধ আপরাধিদের বাচাতেই মাঠে নামছে ইসলমের আবমাননার কথাবলে। লক্ষ করবেন এরা কোনো যুক্তি বোঝেনা বা কোনো পজিটিভ রেসপন্সে সাড়া দেয়না - এদের কথা এখটাই লং মার্চ করতে হবে। উদ্দেশ্য একটাই এতোগুলো লোকের সমাগম করে এখটা খারাপ কিছু ঘটানো এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকার। সরাকারও এদের কাছে নতি শিকার করছে, সরকারকে বুঝতে হবে লেবাস ধারি ভেক মুসলমেনরচেয়ে লেবাস ছাড়া সা্চ্চা মুসলমান বাংলাদেশে বেশি। যদি একবার এই লেবাস ছাড়া মুসলমানরা উঠে দাড়ায় কেউই পারপবেনা যেমনটি পায়নি ৭১ সালে হারামী পাকিস্তানিরা।