![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন চারদলীয় ঐক্যজোট ক্ষমতায় থাকাকালীন তারেক রহমান ও তার অনুসারীদের যোগসাজশে হাওয়া ভবনকেন্দ্রিক সমান্তরাল সরকার ব্যবস্থা পরিচালিত হতো। বিশেষ করে অনিয়ম, দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় প্রভাব প্রতিপত্তি খাটিয়ে অবৈধ উপায়ে তারেক রহমান বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক বনে যান। বিভিন্ন দেশে অবৈধভাবে পাচার করেন বিপুল পরিমণ অর্থ। এতো সব অভিযোগের কারণেই ওয়ান-ইলেভেনের প্রেক্ষাপটে জরুরি অবস্থা জারির পর ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন নিয়ে একই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি চিকিৎসার নামে স্বপরিবারে লন্ডনে যান। দেশ ছাড়ার আগে বর্তমান বিএনপি’র সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান রাজনীতি থেকে বিদায় নেওয়ার ঘোষণা দিলেও তিনি এখনও রাজনীতি ছাড়েননি। লন্ডনে অবস্থানের শুরু থেকেই তারেক রহমান দেশের বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখে চলছেন। বাংলাদেশের রাজনীতি তিনি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন এবং মাঝে মধ্যে আড়াল থেকে তার মত-নির্দেশনাও দিচ্ছেন। সর্বশেষ তারেক রহমান তার দুর্নীতিবাজ নেতাকর্মীদের সাথে দেখা করা এবং সৌদি সরকারের সহায়তার জন্য ওমরা পালনের নামে সৌদি আরবে পাড়ি দিয়েছেন। ইতিমধ্যে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করতে সাবেক পিএস মিয়া নুরুদ্দিন অপু, হাওয়া ভবনের সাবেক মুখপাত্র আসিক ইসলাম, তারেক রহমান রুমন, আখতার আহমেদ বেলায়েত, সাজ্জাদুল সিরাজ তালুকদার জয় এবং ডাঃ আমান সৌদি আরবে গিয়েছেন। এছাড়া তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন সাবেক এমপিও সেখানে অবস্থান করছেন। কিন্তু বিধি বাম, কে শোনে দুর্নীতিবাজ, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির মায়াকান্না। বিদেশি কোন প্রভু,তারা তো বিশ্বাসই করছে না তার (তারেক) কোন কথা।
©somewhere in net ltd.