![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপি আদর্শ ও বৈশিষ্ট্য হলো অবিরত মিথ্যাচার করা। মানুষের প্রধান গুণ লাজ-লজ্জা বিসর্জন দেয়া। শাপলা চত্বরে হেফাজত যে তাণ্ডব চালিয়েছিল দেশবাসী তাহা অবগত আছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের বারবার আহ্বান করেছিল এলাকা ত্যাগ করার জন্য। কিন্তু তারা তাহা না করে জ্বলাও পোড়াও অভিযান চালিয়েছে। সরকারি চাপে তারা এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়। এ বিষয়টি বিএনপি-জামাত জোট সহজ ভাবে না নিয়ে মিথ্যাচার করে এবং বলে ২৫০০ লোক নিহত হয়েছে। এত লোক মারা গেলে পুরো ঢাকা শহরের একাংশ স্বজন হারাদের আহাজরিতে ভরে যেত। স্বজনহারাদের দেখা যায়নি। আড়াই হাজার কেন একশ লাশও ঘণ্টা খানিকের মধ্যে গুম করা সম্ভব নয়। সারা পৃথিবীর সাংবাদিকরা ঢাকায় চলে আসতেন। হেফাজতিরা ভেবেছিল তারা ক্রমাগত মিথ্যাচার করলে মানুষ তা বিশ্বাস করবে। কিন্তু সরকার অভিযানকালে দেশি-বিদেশী সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়েছিল। এজন্য জামাত-বিএনপির মিথ্যাচার সফল হয়নি। এদেশের জনগন তা প্রত্যাখন করে মিথ্যুক বলে চলেছে বিএনপি, জামত ও হেফাজতকে।
২| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: দিনের বেলা মাত্র ১ অংশ কাাঁচপুর থেকে সরাতে ২২ জন হত্যা করতে হইছে...
রাতে র আন্ধকার ও হবে না বিদুঃ বন্ধ করে লাইভ ভিডিও বন্ধ করে ,দিগন্ত ,ইসলামিক টিভি বন্ধ করার দরাকার কেন পড়ল ভাই...
এইগুলা করা হইছে আপনাদের জন্য যাতে বলতে পারেন কেউ মারা যায় নাই।
৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
মুহসিন বলেছেন: অন্ধকার না করে আলোতে লাইভ টিভির সামনে অভিযান চালালে এতো প্রশ্নের উদয় হতোনা। তবে সত্য এক সময় বের হয়ে পড়বেই।
৪| ১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: @ মুহসিন। রাষ্ট্রীয় কোনো অভিযান কোনো রাষ্ট্রই কি লাইভ দেখাতে দেয়??প্রচুর সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দে দর্শকরাই তো আতঙ্কিত হয়ে পড়তো। কোনো পাগল সরকার ছাড়া এ ধরনের অভিযান লাই দেখায় না। লাইভ না দেখালেও সেখানে কমপক্ষে অর্ধশত সাংবাদিক ছিলো। বিবিসির সাংবাদিক ও ছিল। সাংবাদিকদের ওপর কিন্তু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় নাই ।আর মতিঝিলে আগুন লাগানোর পর থেকেই কিন্তু বিদু্্যত বিচ্ছিন্ন ছিল।
৫| ১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: জ্বী ভাই একমাত্র সরকারই সত্যবাদী যুধিষ্ঠর।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সম্প্রতি দেশের ঈমানদারেরা!! নাস্তিক হটাও দাবিতে ব্লগে ফেসবুকে মাথা খারাপ করে আসছিল। কিন্তু হেফাজতের সমাবেশে ধ্বংস যজ্ঞের পাশাপাশি কোরান পোড়ানোর ঘটনা নিয়ে এই চুদির ভাইদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। কেও মাঠে নামলো না কোরানকে হেফাজত করতে। শেষ পর্যন্ত মাঠে নামলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাহলে প্রকৃত তৌহিদী জনতা কারা??
নিঃসন্দেহে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মূলত হাজার হাজার মাদ্রাসার এতিম মাদ্রাসার ছেলেদের লাশ চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। লাশ পাওয়ার জন্য হেফাজতের মধ্যে ঢুকে নাশকতা চালায় তারা। কিন্তু নাশকতার মাত্রা বেশি এবং লাশের পরিমাণ কম হওয়ায় রাজনীতিতে হিসাবটা পাল্টে গেলো। ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ফল এদেশে কখনোই ভালো হয়নি। লাশ দিয়ে নয়, মানবিক বোধ দিয়ে রাজনীতি করুন। জনগণ আপনাদের সাথে থাকবে। ধর্মের নামে এতিম বাচ্চাদের বলির পাঠা বানানো কোন ধরনের ধর্ম ? সুস্থভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সুস্থ পথ বেছে নিন। তা নাহলে আগামি টার্মেও জনগণ লুটপাটের জন্য আপনাদের মনোনীত করবে না। হেফাজতের সরলসোজা এতিম বাচ্চাদের মূলত বলির পাঠা বানানো হলো। কারা বানিয়েছে? ইসলামী লেবাসধারী ব্যক্তিরাই বানিয়েছে। আর এখন এই মোনাফেকরা ফটোশপ দিয়ে এবং ২০০৭ সালের ছবি দিয়ে অসত্য প্রচার করছে।
জনসমাবেশে গুলিতে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা যদি দুজন হয় তবে তবে আহতের সংখ্যা হয় শতাধিক। সবারই কি জায়গা মতো গুলি হান্দায়??
নিহতের সংখ্যা 100 হলে আহতের সংখ্যা দাড়াবে কমপক্ষে দেড় হাজার। আড়াই হাজার মারা গেলে কত মানুষ আহত হবে?? তারা কই? মনে হয় কোরান পোড়ানোর ঘটনায় সৃষ্টিকর্তা সরকারের তৌহিদি বাহিনীকে অলৌকিক শক্তি দিয়ে পাঠিয়েছে!!। তাই তারা এতো বড় লুকোচুরি করতে পারলো। হা..হা..হা..
এতো মানুষ মারা গেলে ওলিতে গলিতেও লাশ পড়ে থাকতো পরের দিন সকালে। কমন সেন্সের বিষয়।
বুঝলাম বাংলাদেশের সব মিডিয়া মিথ্যা বলছে। কিন্তু বিবিসির তো মিথ্যা বলার কথা না। কারন ইউনূসের অপসারণের পর পাশ্চাত্যের মিডিয়াগুলো সরকারের বিপক্ষে