![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবশেষে গ্রেপ্তার হলেন তিনি । হ্যাঁ, আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহামুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করছে গোয়েন্দা পুলিশ। ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে। গ্রেপ্তার হয়েছেন নিজ অফিসের কার্যালয় থেকেই। কারন, গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য তিনি অফিসকেই বাসা বানিয়েছিলেন। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২০১২ সালের ডিসেম্বরের তেজগাঁও থানায় করা একটি মামলায়। তার বীরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের বিচারক নিজামুল হকের কম্পিউটার হ্যাক করে কথিত স্কাইপি কথোকপথন আমার দেশ পত্রিকায় প্রকাশ করে দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরিতে প্ররোচনা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাষ্ট্রকে ব্যবস্থা বিরত রাখতে প্ররোচিত করার অভিযোগও করা হয়েছে। অর্থাৎ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের পাশাপাশি রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ ওই মামলা দায়ের করা হয়। মাহমুদুর রহমান একজন প্রকৌশলী। আগে কখনই সাংবাদিকতা করেননি। তবে কলাম লিখছেন দুই একবার। গত নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের ভরাডুবির পর তিনি আমার দেশ পত্রিকার ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি সম্পদনার দায়িত্বও গ্রহন করেন। আর তার পর থেকেই পত্রিকাটির পেশা দ্বারিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠে। উস্কানিমূলক ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে তীব্রভাবে সমালোচিত হতে থাকে পত্রিকাটি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকেই পত্রিকাটি যেন মিশন নিয়ে নামে। একের পর এক বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছাপাতে থাকে। সম্প্রতি পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফ ও গ্র্যান্ড মুফতির একটি ছবি প্রকাশ করা হয়। “খালিস্তান টাইমস ” এর সংবাদকে “বাংলাদেশের আলেম সমাজের মুক্তি দাবি করে কাবা শরিফের ইমামদের সমাবেশ” নামে ছাপিয়ে দিয়ে ধর্মীয় উসকানি দেওয়া হয়। পরে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকে এই গোঁমর ফাঁস হয়ে যায়
...........................চলবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
জহীরুল ইসলাম বলেছেন: মাহমুদর রহমান অপরাধ করে থাকলে তার অবশ্যই বিচার হতে হবে। তবে পোস্টের শিরোনামে ৪০ হাজার ডলারের ডাহা মিথ্যা কথাটা খুবই বিষ্মিত করেছে।