নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য কাজ করে,............।

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

৪০ হাজার ডলার গ্রহনের অভিযোগ, মাহমুদুর রহমানের আইএসআই কানেকশন! (১ম পর্ব)

২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

অবশেষে গ্রেপ্তার হলেন তিনি । হ্যাঁ, আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহামুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করছে গোয়েন্দা পুলিশ। ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে। গ্রেপ্তার হয়েছেন নিজ অফিসের কার্যালয় থেকেই। কারন, গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য তিনি অফিসকেই বাসা বানিয়েছিলেন। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২০১২ সালের ডিসেম্বরের তেজগাঁও থানায় করা একটি মামলায়। তার বীরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের বিচারক নিজামুল হকের কম্পিউটার হ্যাক করে কথিত স্কাইপি কথোকপথন আমার দেশ পত্রিকায় প্রকাশ করে দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরিতে প্ররোচনা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাষ্ট্রকে ব্যবস্থা বিরত রাখতে প্ররোচিত করার অভিযোগও করা হয়েছে। অর্থাৎ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের পাশাপাশি রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ ওই মামলা দায়ের করা হয়। মাহমুদুর রহমান একজন প্রকৌশলী। আগে কখনই সাংবাদিকতা করেননি। তবে কলাম লিখছেন দুই একবার। গত নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের ভরাডুবির পর তিনি আমার দেশ পত্রিকার ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি সম্পদনার দায়িত্বও গ্রহন করেন। আর তার পর থেকেই পত্রিকাটির পেশা দ্বারিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠে। উস্কানিমূলক ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে তীব্রভাবে সমালোচিত হতে থাকে পত্রিকাটি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকেই পত্রিকাটি যেন মিশন নিয়ে নামে। একের পর এক বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছাপাতে থাকে। সম্প্রতি পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফ ও গ্র্যান্ড মুফতির একটি ছবি প্রকাশ করা হয়। “খালিস্তান টাইমস ” এর সংবাদকে “বাংলাদেশের আলেম সমাজের মুক্তি দাবি করে কাবা শরিফের ইমামদের সমাবেশ” নামে ছাপিয়ে দিয়ে ধর্মীয় উসকানি দেওয়া হয়। পরে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকে এই গোঁমর ফাঁস হয়ে যায়

...........................চলবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপসা ০০৭,

এসব ঘটনা ( সব অভিযোগ সংক্রান্ত খবরাদি ) সত্যি হলেও মন্তব্য করা বেশ কঠিন । কারন মানুষ যেমন সৃষ্টির শ্রেষ্ট তেমনি নিকৃষ্ট জীব ও । স্বার্থের বাইরে একচুল নড়তেও নারাজ । তাই ....

ক'দিন আগে কোনও এক চ্যানেলে টক শো দেখছিলাম । এই মাহমুদুর রহমান সাহেবকে ছেড়ে দেয়ার জন্যে ১৫ জন সম্পাদকের চিঠির বিষয়ে আলোচনা । আমার দেশের বার্তা সম্পাদক ছিলেন একজন আলোচক । দেখানো হচ্ছিলো দেশ বরেণ্য ক'জন সম্পাদকের বক্তব্য । তথ্য মন্ত্রীর বক্তব্যের সূত্র ধরে সম্পাদক সাহেবেরা বলছিলেন নিজেদের কান্ডজ্ঞানের কথা । কিন্তু মজার ব্যাপার কি জানেন ? এতো বড় বড় পন্ডিতদের একজনার মুখ থেকেও " ওয়াটার গেট " কেলেঙ্কারীর উদাহরন বের হয়নি । এমোন কি তথ্যমন্ত্রী সাহেবের থেকেও নয় । অন্য কোথা্ও আমি কাউকে এর উদাহরন টানতে দেখিনি । টিভিতে কিম্বা বাইরে কোন বুদ্ধিজীবিকে (?) ও । সবাই মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতার কথা বলেছেন । কেউই বলেননি সেই স্বাধীনতা কতোদূর পর্য্যন্ত যেতে পারে । ওয়াটার গেট কেলেঙ্কারীতে যেখানে পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তিটিকেও মাথা নত করে বিদায় নিতে হয় তেমন একটি ঘটনা মাহমুদুর রহমান ঘটিয়ে ফেললেও সব বুদ্ধিজীবিরা ( বাঘা বাঘা সম্পাদক সহ ) তার মত প্রকাশের স্বাধীনতাকেই ছাড় দিতে সোচ্চারে কন্ঠ মিলিয়েছেন । কী বিচিত্র এ দেশ..... তারা আবার নিজেদের নৈতিকতার কথা বলেন । ( পাবলিক কী পাগল, এমেনিটাই কী তাদের ধারনা ?)
ঐ টক-শোতে তথ্যমন্ত্রীকে ঘায়েল করতে সম্পাদক সাহেবেরা বলেছেন যে, তারা নিজেদের দ্বায়িত্ব সম্পর্কে যথেষ্ট সজাগ । যাচাই বাছাই না করে কোন সংবাদ ছাপেন না । অথচ তখোন বাকী আলোচকদের এক একটি অভিযোগের জবাবে আমার দেশের বার্তা সম্পাদক বারেবারে বলছিলেন- "আমাদের ভুল হয়েছে । আমরা পরেরদিন তা সংশোধন করেছি... " ।
বুঝুন ।
একই মঞ্চে যখোন সম্পাদক সাহেবেরা তার সম্পাদককে বাঁচাতে নিজেদের দ্বায়িত্বের কথা বলছিলেন তখন তার পত্রিকা যে বারেবারে মিথ্যে খবর ছাপাচ্ছে তার সাফাই গাইছিলেন তিনি। ভুল হয়েছে একথা স্বীকার করে নিচ্ছিলেন । আরো অবাক ব্যাপার, বিপক্ষের একজন বক্তা ও কিন্তু এর উত্তরে বলেলনি যে, এরকম বারবার ভুল হলে বার্তা সম্পাদক সাহেবের তো উচিত ছিলো নৈতিকভাবে সব দায় নিয়ে পদত্যাগ করা ।
বলেননি । হয়তো তাদের মাথাতেই ব্যাপারটি ঢোকেনি । কথা বলার কাজ... কথা বলেছেন । যুক্তির ধার ধারেননি ।

যাক, লম্বা হয়ে যাচ্ছে মন্তব্যটি । মন্তব্য করলাম এ কারনে যে, আসল কথা্গুলো কেউ ই বলছেন না - মতপ্রকাশের স্বাথীনতা কতদূর পর্য্যন্ত যেতে পারে ।

ধন্যবাদ সহকারে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.