নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাড়ো পাহাড়ের পাদদেশে ( গজনী অবকাশ ) - ফটো ব্লগ

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৩



শেরপুর জেলার বিশাল অংশজুড়ে গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাদদেশে ঝিনাইগাতীর গারো পাহাড়ের গজনী অবকাশ। লালমাটির উচু-নিচু,পাহাড়,টিলা, পাহাড়ী টিলার মাঝে সমতল ভূমি। দুই পাহাড়ের মাঝে পাহাড়ী ঝর্ণা একে বেঁকে এগিয়ে চলছে। ঝর্ণার পানি এসে ফুলে ফেপে উঠছে। সেখানে বাধ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম লেক। লেকের মাঝে কৃত্রিম পাহাড় এবং পাহাড়ের উপর “লেক ভিউপেন্টাগন”।



সেখানে যাতায়াতের জন্য রয়েছে দোদ্দুল্যমান ব্রীজ। পাহাড়ের চুড়ায় রয়েছে ৬ কক্ষ বিশিষ্ট বৈদ্যুতিক সুবিধাসহ আধুনিক “দুতলা রেষ্ট হাউজ”। যে রেষ্ট হাউজ থেকে পাহাড়ের পাদদেশে নামার জন্য আঁকা-বাকা “পদ্মাসিড়ি” রয়েছে। অবকাশের পাদদেশে সান বাঁধানো বেদীসহ বট চত্বর।



নৈস্বর্গীক সৌন্দযের লীলা ভূমি ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এ গারো পাহাড়। এখানকার সবুজ প্রকৃতি আপন করে নেয় ভ্রমন পিপাসুদের। শ্যামল বৃক্ষরাজীর মাঝ দিয়ে আকাঁ-বাকাঁ পাকা সড়ক পথ যেন সবুজ সুড়ঙ্গের দিকে ঢুকে যাচ্ছে ক্রমশঃ।



আসুন আমার ক্যামেরায় দেখি গাড়ো পাহাড়..........



গজনী যাওয়ার পথে দীর্ঘ এমন রাস্তা দেখে মনটা একেবারে জুড়িয়ে যাবে ।







পাহাড়ের চুড়ার এই দোতলা রেষ্ট হাউজে রয়েছে ৬ কক্ষ বিশিষ্ট বৈদ্যুতিক সুবিধাসহ থাকার ব্যবস্থা । রেষ্ট হাউজ থেকে পাহাড়ের পাদদেশে নামার জন্য আঁকা-বাকা “পদ্মাসিড়ি” রয়েছে।





পাতাল পূরীর প্রবেশ পথ, পাহাড়ের নীচ দিয়া পাতালপূরীর এই সুরঙ্গ অপর পাশ দিয়ে বের হয়েছে, ভেতরে ঘুটঘুটে অন্ধকার...........ওখানে ঢুকলে আপনি পাবেন রোমাঞ্চের ছোয়া ।





সুরঙ্গ এর অভ্যন্তরে..........ক্যামেরার ফ্ল্যাশের আলো, বাস্তবে ঘুটঘুটে অন্ধকার ।





প্রকৃতির কোলে এমন বিশাল বটবৃক্ষের নীচে বসে আড্ডা মারার তুলনাই হয় না, এই জায়গাটার নাম বটতলা ।





এটা ক্রিন্সেন্ট লেক, লেকের রয়েছে একটা দ্বীপ। দ্বীপে যাবার জন্য রয়েছে ঝুলন্ত ব্রীজ, যার নাম রংধনু ব্রীজ, কৃত্রিম জলপ্রপাত, আর লেকে রয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য পানসিতরী নৌকা, প্যান্ডেল বোড ।





লেকের পাড়ে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে বসে আছে এই পাথর কুমারী ।





বিশাল বটবৃক্ষে এমন তিনটা ইউনিটের দেখা পাই আমরা ।





লজ্জাবতী ফুল, একই গাছে দুই রঙের লজ্জাবতী ফুল আগে কখনো দেখিনি ।





সাইট ভিউ টাওয়ার । ৮০ ফুট উচ্চ এ টাওয়ারে উঠলে দেখা যাবে পাহাড়ী ঢিলার অপরূপ বৈচিত্রময় দৃশ্য ছাড়াও আমাদের পার্শবর্তী দেশের অনেকটা এলাকা ।





সাইট ভিউর উপর থেকে তোলা ছবি, ভারতের মেঘালয়ের অভ্যন্তরে বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেষে পাহাড়ের উপর দিয়ে রাস্তা তৈরী হচ্ছে......





এই ছবিটাও সাইট ভিউর উপর থেকে তোলা, ইহা আমাদের দেশেরই ছবি............





ওখান থেকে আমরা চলে যাই মধুটিলা, আশা করি মধুটিলা নিয়ে কোন একদিন লিখবো, ভালো থাকুন সবাই, সব সময় ।



[img|]

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪১

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: প্লাস দেই আগে তারপরে লিখব

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৭

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আমি এই সামুতে অপেক্ষা করেছিলাম অনেক দিন এমন একটা ফটো ব্লগের। আমার দেখা অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গার মধ্যে এটা বিশেষত্ব আলাদা আমার কাছে। এতো বেশী ভাল লেগেছিল আমাদের।

আমরা গিয়েছিলাম ২০০১ সালে। এই জায়গাটা আরো পরিচিত হওয়া উচিত মানুষের কাছে।

আমার কাছে কিছু ছবি আছে কিন্তু ডিজিটাল না তাই দিতে পারিনি এতোদিন। তখন সাইট ভিউ টাওয়ারটা মাত্রই তৈরী হয়েছিল--কিন্তু সাইডের রেলিংগুলো বাকি ছিল। কে শোনে কার কথা। আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে উঠেছিলাম।

তবে সুরংগটা দেখি নাই আমরা।
একটা জায়গা ছিল যেখানে গাছে গাছে দর্শ্নার্থীদের লেখা কবিতা লেখা থাকতো। এখনা ছে কিনা জানি না।

আপনার এই ছবি ব্লগ টা দেখে আমার কেন জানি অনেক বেশি ভাল লাগছে। আপনি ছবি তুলেছেন বেশ। অবশ্য সবসময়ই ভাল তুলেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, তিতাস । এমন মন্তব্যে যথেষ্ট উৎসাহ পাই ।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৫

নিথর শ্রাবণ শিহাব বলেছেন: আমি পুরো মুগ্ধ!!!!!!!!!! দারুণ লেগেছে। আরো চাই

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, আরো দেওয়ার ইচ্ছে রইলো ।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৬

ত্রিশোনকু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। বছর দশেক আগে গিয়েছিলাম। স্মৃতি চারন করতে ভাল্লাগলো।

_________________________________________

লজ্জাবতীর ফুল প্রথমে রংগীন থাকে। আস্তে আস্তে ফিকে হয়ে আসে।

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

লজ্জাবতীর তথ্যটা আমার জানা ছিল না ।

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৯

নদ বলেছেন: কেমনে যামু ? কই থাকমু ? কেমনে খামু ? কারে ফোন করমু ? এই গুলাইন কে কইব ? + কোন সন্দেহ নাই । কিন্তু একটু বেশি দেন ভাই ।ধন্যবাদ ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পোষ্টে বেশী লেখা থাকলে পাবলিক পড়তে চায় না । তবে আপনার জন্য কিছু তথ্য দিলাম............

এখানে আসার জন্য সড়ক পথে যাতায়ত খুব সহজ। গজনী অবকাশ পর্যন্ত রয়েছে মসৃণ পিচঢালা পথ। রাজধানী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ হয়ে যাতায়াতই সবচেয়ে উত্তম। উত্তরবঙ্গ থেকে টাঙ্গাইল জামালপুর হয়েও আসতে পারেন সড়ক পথে কিংবা রেল পথে জামালপুর পর্যন্ত তার পর জামালপুর থেকে সড়ক পথে আসতে পারেন। শেরপুর শহর থেকে গজনীর দুরত্ব মাত্র ৩০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সরাসরি মাইক্রো বাস অথবা প্রাইভেটকারে গজনী অবকাশ যেতে পারেন। ঢাকা থেকে নিজস্ব বাহনে মাত্র সাড়েতিন থেকে চার ঘন্টায় ঝিনাইগাতীর গজনী আসা যায়। এ ছাড়া ঢাকার মহাখালি থেকে ড্রিমল্যান্ড বাসে শেরপুর আসা যায়। ভাড়া মাত্র ১৯০টাকা। ভূলকরে আনন্দ গেটলক ও লোকাল ড্রিমল্যান্ডে উঠবেন না। কারণ এসব গাড়ী সারা রাস্তায় থেমে থেমে যাত্রী উঠানামা করে এবং সময়ও লাগে অনেক বেশী। ড্রিমল্যান্ড স্পেশাল গাড়ীতে উঠবেন এসব গাড়ী গেইট লক। আবার মহাখালী থেকে দুপুর ২টায় ছাড়ে এসিবাস। ভাড়া ২শত১০টাকা। শেরপুর নেমে নিউমার্কেট থেকে ভাড়ায় মাইক্রোবাস ৫শত থেকে ১হাজার টাকায় সোজা গজনী যাতায়াত করা যায়। শেরপুর থেকে লোকাল বাসে ঝিনাইগাতী আবার ঝিনাইগাতী থেকে বাসে, টেম্পু, সিএনজি অথবা রিঙ্ায় গজনী অবকাশ কেন্দ্রে যাওয়া যায়। শেরপুর শহরে রাতযাপনের জন্য ৫০ থেকে ৫শত টাকায় গেষ্ট হাউজ রোম ভাড়া পাওয়া যায়। শহরের রঘুনাথ বাজারে হোটেল সম্পদ, বুলবুল সড়কে কাকলী ও বর্ণালী গেষ্ট হাউজ, নয়ানী বাজারে ভবানী প্লাজা, বটতলায় আধুনিক মানের থাকার হোটেল রয়েছে। এ ছাড়া অনুমতি সাপেক্ষে থাকতে পারেন সার্কিট হাউজ, সড়ক ও জনপথ, এলজিইডি, পল্লী বিদ্যুৎ কিংবা এটিআই বেষ্ট হাউজে। ঝিনাইগাতী ডাকবাংলো অথবা বন-বিভাগ ডাকবাংলোও থাকতে পারবেন। তবে থাকা-খাওয়ার জন্য ঝিনাইগাতী সদর অথবা শেরপুর শহরে চলে আসাই উত্তম। আর ভাল মানের খাবার পাবেন ঝিনাইগাতীর হোটেল সাইদে, হোটেল জোসনা, শেরপুর শহরের নিউ মার্কেটে হোটেল শাহজাহান, হোটেল আহার কিংবা কাকলী মার্কেটের হোটেল প্রিন্সে। এসব হোটেল অগ্রীম বুকিং ও অর্ডার সরবরাহ করা হয়।

বাস ভাড়ার হের ফের হতে পারে ।

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২০

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: সুন্দল তো !

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: :D

৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩১

েসাহাগ২৫কগগ বলেছেন: ভাই আমার ও গজনী যাওয়ার সুযোগ হইছিলো।দারুন জায়গা।আর আপনাকে ও দিতে চাই +++++++++++

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকে ও +++++ যেহেতু আপনি ও গিয়েছিলেন :D

৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৫

জালিস মাহমুদ বলেছেন: ঘুমন্ত আমি বলেছেন: সুন্দল তো !

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঘুমিয়ে থকলে যা হয় আর কি ;)

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জ।লিস কিন্তু কিছুই বললো না :((

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭

মুনসী১৬১২ বলেছেন: সুন্দর

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৩

জীবন্মৃত০১ বলেছেন: সুন্দর। সামনে যাওয়ার একটা প্ল্যান নিতে হবে।

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একটা দিন সময় নিয়ে গেলে ভালো করে দেখতে পারবেন, ধন্যবাদ ।

১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮

কাশিফ বলেছেন: দিনে গিয়ে দিনে ফেরত আসা যাবে?

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রাইভেট নিয়ে গেলে ঢাকা থেকে দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসা সম্ভব, তবে একেবারে ভোরে রওয়ানা দিতে হবে, ধন্যবাদ ।

১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

কাউসার রুশো বলেছেন: দেশে এত্ত সুন্দর একটা জায়গা কিন্তু এ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানতাম না।
অনেক ভালো লাগলো :)
আচ্ছা গারো পাহাড়ে কী ট্র্যাকিং করা যায়?

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেটুকু আছে ট্র্যাক করা না যাওয়ার কথা না । তবে এই সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নাই অতীতে কেউ ট্র‌্যাক করেছে কিনা ।

১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার লাগলো পোস্ট, আমি অনেক আগে ৯৩ এর দিকে একবার গিয়েছিলাম, তখন রেস্ট হাউজ ছাড়া আর কিছুই ছিল না।

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে আপনি মনে হয় আরো ভালো দেখেছেন, প্রকৃতি তো ক্রমান্বয়ে কৃত্রিম হয়ে যাচ্ছে,,,,,,,,,,,

১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮

এখনই সময় বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
আমাদের দেশের ভেতরেই কত সুন্দর জায়গা রয়েছে, সেটা আমরা জানি না।

সুন্দর একটা জায়গা তুলের ধরার জন্য ধন্যবাদ।


ঢাকা থেকে পরিবার পরিজন নিয়ে মাইক্রো নিয়ে কোন রাস্তা দিয়ে কিভাবে যেতে হবে, একটু ডিটেইলস বলবেন কি? যদিও মহাখালী থেকে বাসে কিভাবে যেতে হবে বলেছেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি ঢাকা থেকে ভৈরব হয়ে কিশোরগঞ্জ ৩২ হয়ে ও যেতে পারেন, এক্ষেত্রে আপনাকে ময়মনসিংহ যেতে হবে না । ময়মনসিংহের কয়েক কিলোমিটার আগেই পেয়ে যাবেন শেরপুর যাওয়ার পথ । আর আমার জানা মতে এই সড়ক পথটি খুবই ভালো অবস্থায় আছে বর্তমানে । ময়মনসিংহের পথ তো ভাঙ্গাচোরা ।

ধন্যবাদ ।

১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩২

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: wow! darunto! Koto jaygay jainai :( amader deshta asholei sundor

১৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আমাদের দেশ আোনেক সুন্দর

১৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭

বড় বিলাই বলেছেন: প্রায় দশ বছর আগে গিয়েছিলাম। তখন পাতালপুরির কাজ শেষ হয়নি। দরজার বাঘটা একদম সাদা ছিল তখন আর ভেতরে প্রবেশ নিষেধ ছিল। জায়গাটা সত্যি খুব বেশি সুন্দর। ওয়াচ টাওয়ারে উঠতে গিয়ে পা ব্যথা হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু ওঠার পর বুঝেছি না উঠলে কি মিসটাই না করতাম। হেঁটে হেঁটে ঘুরে বেড়িয়েছি সারাদিন, একটুও ক্লান্তি আসেনি।

আপনার ছবিগুলো খুব সুন্দর লাগল।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, তবে আমার মনে হয় ১০ বছর আগে এখনকার চেয়ে আরো বেশী প্রাকৃতিক ছিল ।

১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪০

পুরাতন বলেছেন: খুব সুন্দর +++

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: :D

১৯| ২৩ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:০৯

মাহমুদ হোসেন জনি বলেছেন: যাইতে মনচায়!

২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারো :)

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

মঈন খান ১৩৫ বলেছেন: চমৎকার কাজ :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ মঈন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.