নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাগরের ঢেউ

সকলে আমরা সবার তরে

সাগর তীরে

মানুষের জন্য মানুষ ।

সাগর তীরে › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিধর্মী দেশগুলোতে পর্দা করার শরিয়া আইন জারি হল নাকি ???!!!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোতেও নারীর সম্ভ্রম হরন, যৌন হয়রানী কমাতে পোশাকের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে । দেখুন মিডিয়ায়ও এসবের খবর কম নয়-



যৌন উত্তেজক পোশাক পরলেই ছ' মাসের জেল



যুক্তরাজ্যে স্কুলে স্কার্ট নিষিদ্ধ



ব্রিটেনের কয়েকটি স্কুলে মিনি স্কার্ট পরা নিষিদ্ধ



‘মিনি স্কার্ট’ নিষিদ্ধ



মেয়েরা জিনস, টি-শার্ট পরতে পারবেন না!



উত্তর প্রদেশে ফতোয়া জারি জিনস পরতে পারবে না নারীরা!



ইভটিজিং : নারীদের শালীন পোশাক পরার পরামর্শ তৃণমূল সাংসদের



বিদ্যালয়ে স্কার্ট নিষিদ্ধ করার দাবি বিজেপি বিধায়কের



নাক-মুখ-কপাল ঢাকা পোশাক নিষিদ্ধ করবে না ব্রিটেইন

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: রেপের কোন ঘটনা যখন মিডিয়াতে আসে তখন এর বিরুদ্ধে সবাই বলে.. মূল্যবোধ মূল্যবোধ বলে কয়েকদিন চিল্লাইয়াই শেষ।

ধর্ষন বৃদ্ধির জন্য যে কারনগুলি দায়ী সেগুলো কেউ বন্ধ করবে না, সব কোম্পানিই, সব সিনেমা নাটক পরিচালরাই চাবেন সেক্সি মডেল দেখিয়ে বাজিমাত করতে, অধিকাংশ এলিট সোসাইটির লোকজনই সেই মাপের ড্রেসআপ করেই চলাফেরা করবেন, ইন্ডিয়া থেকে মডেল এনে গানের আসরও চলতে থাকবে .... যেহেতু এগুলো বন্ধ হবে না তাই সমাজের বিশেষ করে গ্রাম এলাকার লোকজনকে খেসারত দিতে হবে। মডেলরা যুবক ছাওয়ালদের মাথায় ঝোঁক তুলে দিবে আর সাধারন ঘরের সখিনা, আমেনার কপাল পুড়বে। তবে এলিট সোসাইটিও একসময় হালকা হলেও আক্রান্ত হবে। কারন লোকালয়ে আগুন লাগলে দেবালয় এড়ানো যায় না।


কোথাও বেড়াতে গিয়ে কেউ যখন দেখিতে চমৎকার, সুঘ্রাণযুক্ত খাবার দেখে তখন তার মধ্যে ঐটা ভোগের জন্য বাসনা জাগলেও পয়সা না থাকার কারনে কিনতে পারে না অথবা নিজে রান্না না জানার কারনে বাসায় রাঁধতে পারে না কিন্তু পাওয়ার আবেদনটা থেকেই যায়, মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকে কিভাবে পাওয়া যায়, কিভাবে পাওয়া যায়?

হাফ ওয়েস্টার্ন হাফ বাঙ্গালী থাকতে চাইলে মাঝে মাঝে রেপের পরে আত্নহত্যার মত ঘটনাকে দূর্ঘটনা হিসেবেই দেখতে হবে। আইন প্রয়োগে পুরুষরুপী কিছু পশুর হয়ত বিচার হবে কিন্তু স্হায়ী কোন সমাধান হবে না।

বনভূমির পরিমাণ যখন কমতে থাকে তখন লোকালয়ে বন্য হাতির আক্রমণ বৃদ্ধি পায়, বনরক্ষীদের কোন কৌশলই তখন আর কাজে আসে না। যতই হাফ ওয়েস্টার্ন হাফ বাঙ্গালী হচ্ছে সমস্যা ততই প্রকট হচ্ছে। সমাধান একটাই যে কোন একদিকে যেতে হবে। কেউ হয়ত বলবেন এই আমলেই শালীনতা হয়ত সম্ভব তবে সহজ নয় অত্যন্ত কঠিন, বয়ে চলা পশ্চিমা সংস্কৃতির হাওয়া তো সহসা বন্ধ হচ্ছে না, দিনকে দিন বেড়েই চলেছে; আমরা ঠেকাবো কিভাবে !

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: পেটের ক্ষুধার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে একই বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকলেও যৌনক্ষুধার ক্ষেত্রে রয়েছে বিস্তর তফাৎ, এর কারন ডাক্তার বিজ্ঞানীরাই ভাল বলতে পারবেন; কেন ছেলেদের মধ্যে অল্পকিছু অনুঘটক অল্প খানিকের মধ্যেই যৌনক্ষুধাকে তীব্র করে আর মেয়েদের করে না, তাদের ক্ষেত্রে অনেকগুলো অনুঘটককে অনেকক্ষণ ধরে বিক্রিয়া করতে হয়

ইসলামে বলা আছে কারও বিয়ের বয়স হলে যথাসম্ভব দ্রুত বিয়ে দিয়ে দেও। আমাদের মুরুব্বীরা কি সেটা করতে দিচ্ছে? না, বেকার কোন ছেলের কাছে কেউই তার মেয়ে বিয়ে দিবে না। আমাদের মহানবী (সাঃ) উনার আদরের মেয়েকে গরীব চালচুলোহীন আলী (রাঃ) কাছে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাদের সমাজের কয়জন অভিভাবক সেটা করে? এমনকি মওলানা, মুহাদ্দিছ সাহেবগণও সেটা করেন না। এটা দোষের কিছু নয়, অভিভাবকরা তারা তাদের কন্যার সামাজিক নিরাপত্তা, আরাম আয়েশের কথা অবশ্যই চিন্তা করবেন, করাটাই স্বাভাবিক।

মুরুব্বীরা এখন যেটা করছেন, যুবকরা তোমরা বিয়ের আগে কারো সাথে প্রেম ভালবাসা করতে পারবা না, "তোমরা রোযা রাখ সেহরী না খাইয়া, সারাদিন তোমার মুখের সামনে মজাদার খাওন আনা নেওয়া হবে কিন্তু খাইতে পারবা না, ইফতারের অপেক্ষায় থাক?"

আমরা সমাজের মানুষজন যতই হাফ ওয়েস্টার্ন হাফ মুসলিম হচ্ছি সমস্যা ততই প্রকট হচ্ছে। সমাধান একটাই যে কোন একদিকে যেতে হবে। একসাথে দুই নৌকায় পা দিলে যা হয় আমাদের সমাজে তাই ঘটছে।

জানি আমার এই লেখা মুরুব্বীদের চিন্তা ভাবনার বিরুদ্ধে যায়, আপনাদের আঘাত করার জন্য আমি দুঃখিত। কিন্তু এখনকার সমাজের যুবকদের প্রেক্ষাপটে এটাই বাস্তব সিচুয়েশন, বাস্তবকে এড়িয়ে গেলে সমস্যা শুধু বাড়বেই তাই যেকোন একটা সমাধানে আসতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.