![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকেকবি হবার সখ সেই ছোটবেলা থেকেই। তখন ভাবতাম আমার একটা ঝোলা থাকবে, তাতে এলোমেলো কিছু কাগজ আর হরেক রঙা কলম থাকবে, তা দিয়ে লিখবো রঙবেরঙের লেখা। ঘুরে বেড়াব মাঠ ঘাট পথে প্রান্তরে। আস্তে আস্তে বড় হবার সাথে সাথে দায়ীত্ববোধ আর সাংসারিক ঝামেলায় হারিয়ে ফেলেছি আমার জীবনের সবচেয় বড় স্বপ্নটি। ধুলো জমে জমে সেই কবে হারিয়ে গেছে আমার স্বপ্ন শহর বুঝতেই পারিনি। এখন আমার অনেক সময়, তাইতো খুন্তি কোদাল নিয়ে খুঁড়ে চলেছি আমার স্বপ্ন শহর টাকে, জানি খুঁড়তে খুঁড়তে ঠিক একদিন আমার স্বপ্ন শহর পেয়ে যাব আর মানুষ তখন জানবে আমার সভ্যতা, আমার সংস্কৃতি, জানি তখনি হয়ত তোমরা আমায় কবি বলে সম্বোধন করবে। দারিদ্রতার সাথে আমার বসবাস তাই ইচ্ছথাকা সত্ত্বেও সুখ পাইনি কখনো তাইতো লেখার ভেতর খুঁজে ফিরি সুখ নামক সূক্ষ্ম অনুভূতিগুলোকে।
যখন খন্ডিত আকাশের কান্নায়
তিলে তিলে ভাল হতে থাকে অভিসারিকা জীর্ণ বসুধার মন,
আঁধারের মায়াবলে জর্জরিত শোষিত চাঁদ সেসময়
চুপচাপ দিয়ে চলে মুক্তির স্লোগান।
কালো কাপড়ের আড়ালে ক্ষীণাঙ্গ চাঁদ আয়োজন করে একটি নিঁখাদ প্রতিবাদ সভার।
আলোর আহবানে আধার ঠেলে হাতে হাত রেখে একে একে বেরিয়ে আসা শয়নবিবাগী নক্ষত্রগুলো
একাত্ম হয়ে খসে যেতে থাকে একের পর এক।
একঘেঁয়ে আকাশের বুকে তারাও অংশ নেয়
চাঁদের ডাকা প্রতিবাদ সভায়।
স্বারকলিপিতে উল্লেখিত হয়,
সপ্ততুরগ রবির আগমনের পূর্বেই
তাদের একটি স্বর্গীয় সিদ্বান্ত পুনঃবিবেচনার প্রয়োজন।
©somewhere in net ltd.